![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিশুদের সর্বোচ্চ আনন্দময় স্থান হলো তাদের স্কুল, প্রতিটি শিশু স্কুলে যাবার জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকে, কখন স্কুলে যাবে, নতুন বই হাতে পাবে, স্কুল সহপাঠি বন্ধুদের সাথে খেলবে, দৌড়াবে, গল্প করবে, বনভোজন করবে, কত আনন্দ, কত খুশি ! কিন্তু মারাত্বক দুঃখজনক আর হতাশার বিষয় গত দুই দিনে বি,এন,পি জামাত আসন্ন ৫ জানুয়ারী ২০১৪ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য নির্ধারিত প্রায় অর্ধশতাধিক ভোট কেন্দ্র আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে, আগুনে পুড়ে যাওয়া সবগুলো ভোট কেন্দ্র ছিল শিশুদের বিদ্যালয়, পুড়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্টানের মাঝে ছিল উচ্চ বিদ্যালয়, ইসলামিক মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্কুল ভবন পুড়ে ছাই হয়ে যায়, সাথে পুড়ে যায়, স্কুলের খাতা, কলম, বই, টেবিল, চেয়ার সহ যাবতীয় শিক্ষাসামগ্রী।
যে সব উচ্চ বিদ্যালয়, মাধ্যমিক, ইসলামিক মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয় ইতিমধ্যে আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে বি,এন,পি জামাত সবগুলো স্কুল ছিল শিশুদের , এতে শতকরা ১০০% ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে শিশু শিক্ষার্থীরা, এতে বি,এন,পি জামাত বিন্দুমাত্র লাভবান হবে বা হতে পারবে বলে আমার মনে হয়না, বরং উল্টো শিশুদের মনে বি্এন,পি জামাত সর্ম্পকে বিরুপ প্রতিক্রিয়া আর গৃণার সৃষ্টি হবে।
নির্বাচন একটি গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক বিষয়, নির্বাচনে প্রতিটি মানুষের অংশগ্রহণের আধিকার যেমন রয়েছে তেমনি নির্বাচন বর্জন করারও আধিকার রয়েছে। আইন অনুসারে কেউ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করা অপরাধ আর আইন সংবিধানের সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন। বি,এন,পি তাদের দাবী নিয়মতান্ত্রিক ভাবে আন্দোলনে মাধ্যেমে আদায় করতে পারে, কিন্তু আন্দোলনের নামে কেন-
বৃক্ষ আর উদ্ভিদ কর্তন করা হচ্ছে?
আন্দোলনের নামে কেন-
প্রাণী হত্যা করা হচ্ছে?
আন্দোলনের নামে কেন-
শিশুদের বিদ্যালয় আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে?
আন্দোলনের নামে কেন-
জীবন্ত মানুষকে পুড়ে মারা হচ্ছে?
আন্দোলনের নামে কেন-
রেলে আগুন আর রেল লাইন উপড়ে ফেলা হচ্ছে?
আন্দোলনের নামে কেন-
বাস ট্রাক সহ গণপরিবহন আগুনে পুড়েয়ে ধ্বংস করা হচ্ছে?
পরিশেষে বলতে চায়, হে পাকিস্তানী কুত্তারা আর্শ্বিন মাসের উত্তেজনায় তোরা এখন উন্মাদ , হারিয়ে গেছে পাকিস্তানী কুকুর গুলোর জ্ঞান, এই উত্তেজনা আর বেশী দিন ধরে রাখা সম্ভব হবে না, সময়ের প্রযজনে গুরে দাড়াবে বাংলার মানুষ, সেই দিন কোথায় যাবি হে পাকিস্তানী পাগলা কুত্তার বাচ্চারা, ১৯৭১ সালেও র্দুদান্ত শাক্তিশালী আধুনিক যুদ্ধ সামগ্রী নিয়েও ঠিকে থাকতে পারেনি পাকিস্তানী হায়েনারা মাত্র ৯ মাসে লেজ গুটিয়ে গর্তে লুকাতে বাধ্য হয়েছে,
আশাকরি সেই দিন আর দুরে নয়, এক দিন দেখবো সেই ১৯৭১ সালের মত পাকিস্তানী কুত্তার বাচ্চাগুলো লেজগুটিয়ে গর্তে লুকাবে।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
কাজী রিয়াজ বলেছেন: ভাই এগুলোতো শালাদের বাপের তাকে করেছে তাই আগুন দিয়েছে, আপনার কি? বা আমাদের কি?
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭
আজিব শিমু বলেছেন: ৯৬ এ তো আমাদের দেশে স্কুল কলেজ বা মাদ্রাসা আরো অনেক কম ছিল। সেই সময়েও প্রায় শতাধিক স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসায় আগুন দিয়েছিলো আওয়ামী লীগের জঙ্গিরা ।
ভাই , একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন দিলে আজ এ অবস্থা হত না। কিন্তু আমরা আমাদের ভুলগুলো দেখি না । এটাই সমস্যা । আমার ধারনা আপনার কাছে আওয়ামী লীগের সহিংসতা মধৃ, আর বিএনপির টা বিষ। এভাবেই আমরা সাধারন গনগণ নির্বিষ হয়ে যাচ্ছি । আর অবাধে গুন্ডামী করছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কতগুলো রক্তচোষা হানিফ, বাবররা ।