নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইন্টানেটে সরাসরি বাংলা লিখতে পারতেছি!

লাতি

ভালবাসি সামহোয়ার ব্লগ

লাতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাত শিবির সুইসাইড স্কোয়াড এখন খালেদা জিয়ার একমাত্র রাজনৈতিক সম্পদ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

শুরুতেই বি,এন,পি নেতা নেত্রী, কর্মী, সমর্তদের কাছে একটি ছোট্ট প্রশ্ন রেখে গেলাম।

প্রশ্ন - জামাত শিবির সন্ত্রাসীদের অনৈতিক ধ্বংসযজ্ঞ আর নাশকতা ছাড়া ১৮ দলের তত্ত্বধায়ক সরকারের অন্দোলনের কোন অস্থিত্ব আছে কি?



নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন,

বি,এন,পি অবশ্যই দেশের অন্যতম বৃহত্তম দল, তাদেরও রাজনৈতিক দাবী আর চাওপাওয়া থাকতে পারে। কিন্তু বি,এন,পিকে ভুলে গেলে চলবেনা আওয়ামীলীগ বি,এন,পির চেয়ে কোন অংশে কম নয়।



বি,এন,পি তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন চায়।

আর আওয়ামীরীগ চলমান সংসদ বহাল রেখে সবদলের অংশগ্রহণে অর্ন্তভর্তী কালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। ( যদিও প্রধান মন্ত্রীত্ব পদটি চাড়তে চায় না আওয়ামীলীগ) ।



এখন দেখাযাক। দুই দলের চাওয়া আর দাবীর মাঝে পার্থ্য কি।



১) আওয়ামীলীগ ২০০৮ সালের নির্বাচনে এক তৃতীয়াংশের বেশী সিট ও প্রায় ৫৪% ভোট ও বিপুল সংখ্যাগরিষ্টতা নিয়ে সরকার গঠন করেন আর এই বিশাল জনগণের সমর্তনের সরকার কর্তৃক সিদ্ভান্ত আর সর্বোচ্চ আদালতের নিদের্শে, আইন সংবিধান অনুসারে ও দেশের বিজ্ঞ আইনজীবি কর্তৃক গঠিত এমিকাস কিউরি কমিটি কর্তৃক সিদ্ধান্তে তত্ত্ববধায় সরকার প্রথা বিলুপ্ত হয়। এবং সংসদ বহাল রেখে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্টানের সিদ্ভান্ত গ্রহণ করা হয়।



২) সাম্প্রতিক দেশের একটি শীর্ষ জনপ্রিয় পত্রিকার জনমত যাচাই রিপোর্টে দেখা যায়, দেশের প্রায় ৮০% চেয়ে বেশী মানুষ তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন চায়। অথচ ঐ পত্রিকায় জরিপটি ছিল শুধু মাত্র অনলাইনে, দেশের সবাই ঐ জরিপে অংশগ্রহণ করেনি, যারা ইন্টারনেট চালায় আর অনলাইন ও ওয়েভসাইটে অভিজ্ঞ পাঠক শুধু মাত্র তারাই ঐ জরিপে ভোট দিয়েছে, ঐ পত্রিকার জরিপে একজন পাঠক যত খুশি তত ভোট দিতে পারে।

শুধু মাত্র একটি পত্রিকার অনলাইন জরিপের উপর নির্ভর করে বি,এন,পি তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন চায়।



শুধু মাত্র অনলাই পত্রিকার জরিপের উপর নির্ভর করে দেশে একটি মারাত্বক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, নির্বাচন বয়কট করার মত সুইসাইড সিদ্ভান্ত নেওয়া কতটুকু যুক্তি যুক্ত হলো?





তারপরও দেশে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মারাত্বক নাশকতা, বিশৃঙ্কলা, নির্মম ভাবে মানুষ আগুনে পুড়ে মারা, নির্বোধ নিরহ প্রাণী হত্যা, বৃক্ষ কর্তন, হত্যা অত্যাচার করে দেশে একটি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে বি,এন,পি , ------ আর এই সব কুর্কমের পেচনে একমাত্র দায়ী জামাত শিবিরের সুইসাইড স্কোয়াড।



মাত্র গত কাল রোববার বর্তমান নতুন সরকার গঠিত হলো, আর আজ সোমবার দেখুন ---- বি,এন,পির আন্দোলন নেই, মুর্হুতেই দেশে ফিরে এসেছে শাস্তি, স্বস্থি। মুর্হুতেই স্বাভাকি আর শাস্ত হয়ে গেছে। এতে প্রমাণিত হয়, ------ দেশে চলমান আন্দোন বলতে জামাত শিবিরের সুইসাইড স্কোয়াড ছাড়া আর কিছু নেই।











মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: বাল আমার বাল ফালাইছে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩

লাতি বলেছেন: বেজি
বে = বেগম
জি = ? নিজে বুজে নিন

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

আমান৮২ বলেছেন: জরিপের তথ্য অণ লাইনের নয়।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

লাতি বলেছেন: কিন্তু বি,এন,পি তো শুধু মাত্র প্রথম আলো পত্রিকার সেই আনলাইন জরিপের কথা বলেন।

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আজকাল পানির দরে শিক্ষিত মানুষের বিবেক পাওয়া যায়!

৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

হেদায়েত বলেছেন: তাই আপনিও বলছেন বুঝি । বাংলাদেশে শুধু একটা জরিপ নয় আরও অনেক জরিপেই এই তথ্য পাওয়া গেছে যে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চায়। বি এন পি তার রাজনৈতিক দূর্বলতার কারণে এর সদ্ব্যবহার করতে পারে নি ।

৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সাবাব ইকবাল বলেছেন: হ্যাঁ দেশেতো শান্তি ফিরে আসছে। আর কয়টা দিন যা তারপর দেখেন কী শুরু হয়। এই সরকার তার বিরোধী দল গুলোকে সন্ত্রাস আর জঙ্গি প্রমাণে ব্যস্ত। আপনি যেসব নাশকতার কথা বলছেন তার সাথে অনেক ঘটনায় আওয়ামীলীগও জড়িত। এর চাক্ষুস প্রমাণ মানবজমিন ও প্রথম আলো পত্রিকাতে ছবি এসেছে কীভাবে পুলিশি পাহাড়ায় ট্রাকে আগুন দেয়া হচ্ছিল। তাই বলে বলছি না বি এন পি নির্দোষ। নিঃ সন্দেহে তাদের অপরাধ বেশি। যাই হোক এটা মুখ্য বিষয় না। নাশকতা বাংলাদেশে নতুন বিষয় না। আসল কথা হল বি এন পি কিন্তু শুরুতে এমন আগ্রাসী ছিল না। সরকারের উদ্দেশ্যই ছিল বি এন পি এই পরিস্থিতিতে এনে দাড়া করানো। গত ৫ বছরে ওরা যে পরিমাণ নির্যাতন করেছে বিরোধী দলের উপর তাতে করে যদি আরও ৫ বছর আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে তাহলে বি এন পির জন্য সেটা অস্তিত্ব সংকটে পরিণত হবে। এই ধারনা থেকেই তাদের আন্দোলন এতো আক্রমণাত্মক আকারে রূপ নেয়। আর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কথা যেটা সেটা হল ভারতের অতিরিক্ত আগ্রহ। মাথা যদি একটু খাটান অংকের উত্তর নিমিষেই মিলে যাবে যদি আপনি কট্টর আওয়ামীলীগ না হন।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দেবযানীর ঘটনায় ভারত শুরুতে কত বাহাদুরী দেখাচ্ছিল। কিন্তু একদিনেই সব পালটে গেল। দেবযানী ভারতে চলে আসল আর আমেরিকা সাফ জানিয়ে দিল দেবযানী আমেরিকায় কখনও প্রবেশ করতে পারবে না। এমনকি তারা কোনো প্রকার দুঃখ প্রকাশও করল না। ভারত একবারে ফাটা বেলুনের মতো চুপসে গেল। চিন্তা করে দেখেন যেই ভারত নিজেকে বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দেশ হিসেবে দাবী করে সেই ভারতই আমেরিকার সামনে গেলে চুপসে যায়। আর আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যবহার এমন যে আমাদের দেশ ইউরেনিয়ামের খনিতে ভরপুর। মুদির দোকানে এটম বোমা পাওয়া যায়। আমেরিকা ইউরোপ কিছু মানি না। আমার ক্ষমতায় থাকা চাই। আমেরিকার দৃষ্টি অনেক দিন থেকেই বাংলাদেশের উপর পরে আছে। তাদের দরকার শুধু একটা উছিলা। আর এই সরকার সেই উছিলাটা অনেক দায়িত্বের সাথে তৈরী করে দিচ্ছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.