নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইন্টানেটে সরাসরি বাংলা লিখতে পারতেছি!

লাতি

ভালবাসি সামহোয়ার ব্লগ

লাতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতীয় এর্লাজি ভাইরাসে আক্রান্ত জাতীয়তাবাদীদের গুপ্ত অঙ্গের জ্বালা।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৪

সাম্প্রতিক ভারত, ইংল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া কর্তৃক প্রণিত ও সমর্তিত টেষ্ট ক্রিকেটের নতুন সিদ্ভান্তকে সরাসরি বৃদ্ধ অঙ্গুল প্রদর্শন করে প্রত্যাখ্যান করেছে এই আওয়ামীলীগ সরকার,



বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে মাম্প্রতিক সময় সর্বোচ্চ চাপে আছে বাংলাদেশ।



১) জামাত শিবির ও বি,এন,পি কর্তৃক দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অবণতি কারণে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট র্টুন্টামেন্ট আয়োজন হতে পারবে কি না? তা নিয়ে ছিল সংশয়, কিন্তু বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার বিষয়টি শক্ত হাতে মোকাবেলা করে আর্ন্তজাতিক টুনামেন্ট আয়োজন করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ।



২) জামাত শিবির ও বি,এন,পি কর্তৃক চট্টগ্রামেওয়েষ্টইন্ডীজ অনুর্ধ্ব ১৯ দলের অবস্থান হোটেল কম্পাউন্ডে গ্রেনেড হামলা ও ওয়েষ্ট ইন্ডীজ দল সিরিজ শেষ না করে ফিরে যাওয়া।



৩) পাকিন্তান ক্রিকেট দল বাংলাদেশে টি২০ টুর্নামেন্ট ও এশিয়া কাপ খেলতে না আসার সিদ্ভান্ত।



৪) ভারত কর্তৃক বাংলাদেশ ক্রিকেট র্বোডকে চাপ দেওয়া ও ভারতের সিদ্ভান্তকে না মানলে ভারত টি২০ ওর্য়ান্ড কাপ আর এশিয়া কাপ টুর্নামেন্ট খেলতে বাংলাদেশে আসবেনা বলে ঘোষণা ।



দেশীয় আর আর্ন্তজাতিক এত মারাত্বক চাপেও ভারতে কাছে নত শিকার করেনি বাংলাদেশ, এটা সম্ভব হয়েছে সরকার ও ক্রিকেট বোর্ডের দক্ষতা আর কৌশলে কারণে। বাংলাদেশ ওয়ান ডে আর টেষ্ট মর্যদা দুটাই পেয়ে তৎকালীন ১৯৯৬ সালের আওয়ামীলীগ সরকার আমলে, আবার আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট আযোজন করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। আবার নতুন আওয়ামীলীগ সরকারের অমলেই আযোজিত হতে যাচ্ছে টি২০ ওর্য়ান্ড কাপ। অথচ এই টি২০ টুর্নামেন্ট আমাদের কাছে হতে লুফে নিতে ওতপেতে বসে ছিল ভারত, কিন্তু সফল হতে দেয়নি সরকার আর ক্রিকেট বোর্ড।





এইতো গেল ক্রিকেটর কথা। এবার আসাযাক আরো কিছু বিষের ----



যেমন ----

১) ২০০১ সালের ১৮ ই এপ্রিল তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ভাতের বিরুদ্ধে কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তের বড়াইবাড়িতে এক র্দুদান্ত রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ১৮ জন ভারতীয় সীমান্ত বাহিনীকে হত্যা করে সীমান্ত যুদ্ধে জয় লাভ করে বাংলাদেশ। ঐ দিন ভারতীয় বি,এস,এফ বাংলাদেশী বি,ডি,আর হামলায় পিছু হটতে বাধ্য হয়।



২) ফেলানী হত্যার ব্যাপারে সর্বপ্রথম কোন সীমান্ত হত্যার বিচারের জন্য বিচারের কাঠগড়ায় ভারতে দাড় কারতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ এই আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে।



৩) ভারতের বিরুদ্ধে শক্ত আর র্দুদন্ত সাইবার আক্রমণ করত সক্ষম হয় বাংলাদেশ এই আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে।



৪) ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর পর বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম ইন্দরাগান্ধীকে ভারতীয় সৈন্য বাহিনীকে সরিয়ে নিতে বলেন, ভারত দ্রুত তাদের সৈন্য ফেরত নিয়ে যায় আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে।



এই তো গেল ভারতের বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের কিছু যুদ্ধের কথা। এবার দেখাযাক বাংলাদেশকে বাচাঁতে অন্যআন্যা দেশের বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ সরকারের নেওয়া কিছু পদক্ষেপ আর দৃষ্টান্ত ।



১) ১৯৭১ সালে পাকিন্তানকে পরাজিত করে একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্টতা করার পেচনে একমাত্র আওয়ামীলীগের আবদান।



২) মায়েনমার ( বার্মা) হতে বিশাল সমুদ্র সীমানা উদ্ধার। সম্পূর্ণ আওয়ামীলীগ সরকারে আবদান।



৩) ১৯৯১ সালে বার্মার অভ্যান্তরীণ মুসলিম ও বৌদ্ধ জাতিগত সংঘর্ষে প্রচুর পরিমাণ র্বামার মুসলমান বার্মা অত্যাচারে শিকার হয়ে বাংলাদেশে অশ্রয় নেন, সেই ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় ছিল বি,এন,পি, ----- বিষয়টি মানবিক হলেও আমাদের জন্য মারাত্বক হুমকি স্বারুপ, বাংলাদেশের কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া বার্মার নাগরিকরা বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য মারাত্বক হুমকি হয়ে দাড়ায়, বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যাবহার করে প্রচুর পরিমাণ বার্মা নাগরিক সৌদিয়া আরব সহ মধ্যপ্রচ্যের আরদেশে গমন করে নানা রকম অনৈতিক ও অপরাধে জড়ীয়ে পড়েন যার দুর্নাম আর দায়বার বহন করতে হয় বাংলাদেশকে -------- আমি মনে করি ১৯৯১ সালে বার্মা নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়া ছিল আমাদের দেশের সরকারের ভুল সিদ্ভান্ত। কিন্তু গত ২০১২/১৩ সালে বার্মার জাতিগত দাঙ্গা প্রচুর পরিমাণ বার্মার নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা চালায়, কিন্তু আওয়ামীলীগ সরকার বার্মার নাগরিকদের আশ্রয় দেয়নি, বার্মার নাগরিকদের আশ্রয় দেবার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি চাপ ও অনুরোধ জানাতে থাকে বিশ্বের ভিবিন্ন মানবধিকার সংস্থা আর বিশ্বের বড় বড় শক্তিধর দেশগুলো, কিন্তু আওয়ামীলীগ সরকার দেশী বিদেশী প্রচন্ড চাপকে তোয়াক্কা না করে দেশের ও দেশের জাতীয় নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে বার্মার নাগরিকদের আশ্রয় দেয়নি, এই রকম র্দুদান্ত সাহসী পদক্ষেপ একমাত্র আওয়ামীলীগ সরকারের নিয়েছিল কিন্তু ১৯৯১ সালে বি্এন,পি তা পারেনি।





ভারতের বিরুদ্ধে বন্ধুত্ব বলুন , আলোচনা বলুন, যুদ্ধ বলুন, সমস্য সামাধান বলুন, সব করতে পেরেছে একমাত্র আওয়ামীলীগ সরকার। এক পরিসংখ্যানে দেখা যায় বাংলাদেশ ভারত সীমান্তে সবচেয়ে বেশী সীমান্ত হত্যাকান্ড হয় ২০০২ হতে ২০০৬ পর্যন্ত। তখন ক্সশতায় ছিল বি,এন,পি জামাত সরকার।





বি,এন,পি সরকার ভারত বলুন, বার্মা বলুন, পাকিস্তান বলুন কারো বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বার্থ বিষয়ে বিন্দু মাত্র প্রতিবাদ বা টুশব্দ করতে পারেনি ।



বি,এন,পির ভারত বিষয়ক প্রতিবাদ বলতে --- আওয়ামীলীগ নেতা সমর্তদের র্কমীদের পেচনেব বাশঁ দেওয়া আর আওয়ামীলীগকে গালাগলি কারা ছাড়া আর কিছুই করতে পারিনি আগামীতেও পারবেনা। ---------সত্তি অবাক হয়েছিলম কাদের মোল্লার ফাসীঁ কার্যকর হবার পর পাকিস্তান বাংলাদেশের প্রতি যেই ভাবে মারাত্বক ঘৃণা প্রদর্শন করে, কিন্তু পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বি,এন,পি বিনা পয়সায় এটি প্রতিবাদও করেনি।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-১

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটিও পড়ুন -
Click This Link

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১০

দুষ্টু ছোড়া বলেছেন: পেমেন্ট কিভাবে? প্রিপেইড না পোষ্টপেইড?

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৬

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: পোষ্টের শিরোনাম কি আর কাহিনী কি! দালাল তোরা বাংলাদেশি হ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.