নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইন্টানেটে সরাসরি বাংলা লিখতে পারতেছি!

লাতি

ভালবাসি সামহোয়ার ব্লগ

লাতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের চোখে বাংলাদেশের নাম উজ্জল করলো জামাত শিবির। সাবাস জামাত শিবির।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

বিশ্বের ১০টি সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীর তালিকায় বাংলাদেশের ইসলামী ছাত্রশিবিরের নাম এসেছে। এ তালিকায় ১ নম্বরে আছে থাইল্যান্ডের বারিসান রেভুলুসি নাসিওনাল। দ্বিতীয় স্থানে আছে তালেবান। তালিকায় ৩ নম্বরে আছে জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন শিবিরের নাম।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক তথ্য ও মতামত সরবরাহকারী সংস্থা হিসেবে পরিচিত আইএইচএসের ‘আইএইচএস জেনস ২০১৩ গ্লোবাল টেররিজম অ্যান্ড ইনসারজেন্সি অ্যাটাক ইনডেক্স’ এ তালিকা প্রকাশ করেছে।

তালিকায় ৪ নম্বরে ভারতের মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টি ও ১০ নম্বরে নেপালের মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টির নাম রয়েছে।

বিশ্বব্যাপী জঙ্গি ও অন্যান্য হামলার ভয়াবহতা, বিশেষ করে আরব বসন্ত আন্দোলনের ছোঁয়া লাগা দেশগুলোর ওপর হামলা, আত্মঘাতী হামলা, আল-কায়েদার আরও পাঁচ বেসরকারি সশস্ত্র সংস্থার আত্মপ্রকাশ এবং আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে সন্ত্রাসের ভয়াবহতা বৃদ্ধিকে প্রাধান্য দিয়ে সূচকটি তৈরি করেছে আইএইচএস।

জানতে চাইলে আইএইচএস জেনস টেররিজম অ্যান্ড ইনসারজেন্সি সেন্টারের ব্যবস্থাপক মাত্থিউ হেনম্যান গতকাল সোমবার প্রথম আলোকে ই-মেইলে জানান, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ঘটনাবলিতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সংশ্লিষ্টতার প্রেক্ষাপটে সংগঠনটির নাম তালিকায় এসেছে। সহিংসতার মাধ্যমে জনজীবনে সংগঠনটি সন্ত্রাস ছড়িয়েছে। বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে অভিযুক্ত কারাবন্দী জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মুক্তির জন্য পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে তারা। গণমাধ্যমে পাওয়া এসব তথ্যের ভিত্তিতে ছাত্রশিবিরের নাম তালিকায় স্থান পেয়েছে।

আইএইচএস প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী, ২০১৩ সালে বিশ্বব্যাপী সশস্ত্র সংগঠনগুলোর হামলা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। ২০০৯ সালে সারা বিশ্বে মোট সাত হাজার ২১৭টি হামলার ঘটনা জানা যায়। আর ২০১৩ সালে এ হামলার সংখ্যা ১৫০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৮ হাজার ৫২৪টি। এসব হামলার ঘটনা পর্যালোচনা করেই এ সংগঠনগুলোর তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

তালিকার বাকি সংগঠনগুলো হলো ইরাকের আল-কায়েদা, সোমালিয়ার আল সাবাব, কলম্বিয়ার ফার্ক, ফিলিপাইনের নিউ পিপলস আর্মি, সিরিয়ার জাভাত আল নুসরা।

এ ব্যাপারে শিবিরের এক শীর্ষস্থানীয় নেতা গত রাতে প্রথম আলোকে জানান, আইএইচএসের প্রতিবেদনে শিবিরের নাম উল্লেখ করার বিষয়টি তাঁরা শুনেছেন। তবে প্রতিবেদনটি তাঁরা দেখেননি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থাটি কেন এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে, ছাত্রশিবিরের নাম কেন এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, তা খতিয়ে দেখা হবে। এ বিষয়গুলো খতিয়ে দেখার পর সংগঠনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দেওয়া হবে।

সুত্র প্রথম আলো পত্রিকা।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫১

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ভালো তো!

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্যাথেটিক।

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: খুশির খবর ......

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৮

ফিলিংস বলেছেন: তবে , ইতোমধ্যে খোদ আমেরিকা আওয়ামী মোয়া গ্রহণ করেনি । তারা স্পষ্টভাবে বলেছে বাংলাদেশে আলকায়েদা নেই ! উপরুন্তু গত ঊনিষ ফেব্রুয়ারী হাটহাজারীতে হেফাজতের মত সংঘটনের সাথে তাদের এগারো দফা নিয়ে আলাপ করেছে আমেরিকা।
Click This Link

আমেরিকা ইসলামী ছাত্রশিবিরকে খারাপ বলে আবার হেফাজতের সাথে দেখা করে-------------- রাজনীতি

৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সাবাশ BAL তোমরা বিশ্বে বাংলাদেশের নাম উজ্জল করলে। এদেরকে দমন করতেই হবে।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৭

লাতি বলেছেন: জ্বলতেছে বুঝি খুব,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.