![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের ভুখন্ডের সাথে যুক্ত মাত্র দুটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত আর মায়েনমার, কার্যত আমাদের লেনদেন ব্যাবসা, সর্ম্পকের দিকথেকে বিবেচনা করলে ভারতেই একমাত্র প্রতিবেশী রাষ্ট্র। মায়েনমার আমাদের সাথে যুক্ত থাকলেও তা নাম মাত্র, মায়েনমারের সাথে আমাদের সর্ম্পক কখনো গভীর ছিলনা, এখনো নেই।
খুবই দুঃখ জনক আর হতাশার ব্যাপার ভারত আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র হবার স্বর্থেও ভারত কিছু কিছু বিষয়ে আমারে সাথে নির্মম নিষ্টুর আচারণ করে আসতেছে, বিশেষ করে সীমান্ত হত্যার ব্যাপারে ভারত সর্বদাই অন্যায় আর বেআইনী আচারণ করে আসতেছে স্বাধীনতার পর হতেই।
সীমান্ত হত্যা, সীমান্তের আন্তর্জাতিক সীমা রেখা সংক্রান্ত বিরোধ, নদী ও বাধঁ সংক্রান্ত বিরুধ। ---
ভারতের সাথে এই সব প্রধান বিরোধ ও সমস্যা গুলো প্রকৃত ভাবে কি ভাবে সামাধান করা যায় সেই ব্যাপারে আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে কোন একতা ও সমঝোতা নেই, ইতি মধ্যে ভারতের সাথে যে কটি সমস্য সামাধান হয়েছে, তা হয়েছে আওয়ামীলীগ যখন ক্ষমতায় ছিল। যেমন -- ফারাক্কা বাধঁ ও ফারাক্ক পানি প্রাপ্য বিষটি ১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকার আমলেই হয়েছে। যদিও চুক্তি মোতাবেক বাংলাদেশ পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পাচ্চেনা। কিন্তু এই ফারাক্কা বাধঁ সংক্রান্ত বিষয়ে বি,এন,পি ভারতের সাথে কোন মীমংসা তো দুরের কথা আলোচনায় পর্যন্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশের ইতিহাসে ২০০১ হতে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সর্বোচ্চ সংখ্যাক বাংলাদেশী ভারতীয় বি,এস,এফ এর হাতে নিহত হয়েছে, কিন্তু বি,এন,পি তখন ভারতের সাথে বিন্দু মাত্র প্রতিবাদ বা সীমান্ত হত্যা বন্ধকরার ব্যাপারে আলোচনাও করতে পারেনি।
আমি মনে করি এখনো সময় আছে অন্তত দেশের স্বার্থে ও দেশের মানুষের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আওয়ামীলীগ বি,এন,পি দুই দলের উচিত এক টেবিলে আলোচনায় আসা ভারতের বিরুদ্ধে প্রকিৃত প্রতিবাদ আর সমস্য সামাধানের বিষয়ে।
বিশেষ করে বি,এন,পি কিছু হীনমন্যতা ও সস্তা রাজনৈতিক কটু চালাকি বর্জন করা উচিত।
যেমন --
১) আওয়ামীলীগকে গালি ও আওয়ামীলীগের পেচনে বাশ না দিয়ে বি,এন,পি উচিত ভারতের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতিবাদ করা ।
২) দেশের অভ্যন্তরে মাঠে ঘাটে ভারত বিরুধী বক্তব্য না দিয়ে, ভারতের বিরুদ্ধে বক্তব্য সরাসরি চিটি দিয়ে ভারতীয় সরকার কাছে পেশ করা।
৩) ভারতের বিরুদ্ধে জঙ্গীবাদ লেলিয়ে না দেওয়া আর উলফা গেরীলাদের আশ্রয় প্রশ্রয় না দেওয়া। -- কারণ আমার কারো সত্রু ও হতে চায়না আবার নিজের স্বার্থ ও নিরাত্তা বিঘ্নিত করে কারো বন্ধুও হতে চায় না।
৪) উষ্কানী মুলক বক্তব্য ও কটুউক্তি বল প্রয়োগ না করে, ভারতে সাথে বন্ধুত্ব আলোচনা ও কুটনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সমস্য সামাধান করা।
অনেক গবেষণা আর বিবেচনা করে দেখলাম, ভারতের কোন সরকার প্রধান , মন্ত্রী, রাষ্ট্র দুত, যখন বি,এন,পিকে ডাকেন বা বি,এন,পির সাথে আলোচান করতে চায় তখণ বি,এন,পি হাসিমুখে ভারতের সাথে আলোচনা করত রাজীহয়, গত কিছু দিন আগে দেখেছি খালেদা জিয়া ভারত সরকারের অমন্ত্রণ পেয়ে ভারত সফর করে নিজেকে ধন্য আর সৌভাগ্য মনে করেছিল।
উপসংহারে একটি কথা আবারও বলতে চায়।
হে বি,এন,পি হিম্মত আর সাহস থাকলে সরাসরি ভারতের পেচনে বাশঁ দে।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
বিষক্ষয় বলেছেন: আফসোস, আওয়ামী লীগের নেতা কর্মিদের ভার্ত আর পাকিস্থান নিয়ে ভাবতে ভাবতেই জনম শেষ---- বাংলাদেশ নিয়া ভাবার টাইম নাই
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১০
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: এক টাকার উপকার করে ১০০টাকার ক্ষতি করে এমন প্রতিবেশি দেশ থাকার চেয়ে না থাকা হাজার গুণে ভাল
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
এম আর ইকবাল বলেছেন: আজকাল দু চার জন মানুষ একত্র হলেই
আলোচ্য বিষয় হয় রাজনীতি ।
যার জন্য রেস্তোরা, যানবাহন এমন
অনেক যায়গায় রেখা থাকে
রাজনৈতিক আলাপ নিযিদ্ধ ।
কারণ আমরা পরমতে সহনশীল নই ।
এরকম এক আলাপে একজন বলল
BNP এখন পেজগী দলে পরিণত হয়েছে ।
ভাল কিছু বলে দেখা বা করে দেখা
ভাল কিছু সাজেশান দে,
না খালি সব সময় পেজগী করা ।
এর পর যা হবার তাই ।
হাতাহাতির অবস্হা ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: বংশের পরিচয় ব্যবহারে আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের মূত্রদোষ আছে তাই গঠন মূলক সমালোচনা না করে বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতা করে রাজনীতি গরম রাখার আর নিজেদের গদিতে যাওয়ার রাস্তা পাকাপোক্ত করা, সাধারণ ভোটারদের বোকা বানানো আর কি ভাই ।