নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইন্টানেটে সরাসরি বাংলা লিখতে পারতেছি!

লাতি

ভালবাসি সামহোয়ার ব্লগ

লাতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোদির বিজয়, বি,এন,পির র্ভাচুয়াল আনন্দ, জাতীয়বাদী রাজনৈতিক দুর্বলতার লক্ষণ।

১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

বি,এন,পির জন্ম লগ্ন হতে আজ পর্যন্ত ভারত সাথে বি,এন,পির কোন রাজনৈতিক দল বা কোন সরকারের সাথে কোন সময় গভীর সুসর্ম্পক ছিলনা, গভীর সুসর্ম্পক না থাকলেও আবার একেবারে খারাপ বা শত্রুতাও ছিলনা।



আবার আওয়ামীলীগ ও ভারত সর্ম্পক বিবেচনা করলে দেখাযায়, ভারতের সাথে আওয়ামীলীগের একে বারে অত্যান্ত গভীর অন্তরঙ্গ কোন সর্ম্পক ছিলনা, যে টুকু ছিল তা স্বাভাবিক , যা সাধারণত দুটি প্রতিবেশী দেশের মধে যে রকম বন্ধুত্বপূর্ন হয়ে থাকে।



ভারত বনাম বি,এন,পি। এবং ভারত বনাম আওয়ামীলীগ এই দুটি অপশন তুলনা মুলক চিত্র বিবেচনা দেখাযায়।



১) বি,এন,পি বনাম ভারত ( শত্রুতা নয়, বন্ধুত্বও নয়)

২) আওয়ামীলীগ বনাম ভারত ( শত্রুতা নয়, তবে বন্ধুত্ব )



এবার আসাযাক ভারত বনাম বি,এন,পি ও ভারত বনাম আওয়ামীলীগের তুলন মুলক চিত্রে বিস্তারিত কিছু পর্যালোচনা ।



ইতিহাস ও বিভিন্ন পত্রপত্রিকার উদৃতি হতে যতটুকু জেনেছি , তাতে দেখা যাচ্ছে, বি,এন,পি ভারত বাংলাদেশ বিভিন্ন দ্ধিপাক্ষিক সমস্য, সামাধানের ব্যাপারে এই পর্যন্ত কোন কর্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি, নদীর পানি বন্টন চুক্তি, সীমান্ত হত্যা, সীমান্ত সংক্রান্ত সমস্য, কোন ব্যাপারে বি,এন,পির শাসন আমলে বি,এন,পি ভারতে বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মুলক টু শব্দ করতে পারিনি, বরং সমীকরণে দেখা যায় বি,এন,পি আমালে ২০০১ হতে ২০০৬ পর্যন্ত সর্বোচ্চ সংখ্যাক বাংলাদেশী নিহত হয় বি,এস,এফর গুলিতে, শুধূ তায় নয়, গত ২০০৫ সালের ২৭ শে জানুয়ারী আওয়ামীলীগ নেতা ও তখনকার বিরুধী দলীয় নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যা কান্ডের পর পর বাংলাদেশে সার্ক সম্মেলন হবার কথা ছিল, তখন ভারতে প্রধান মন্ত্রী ছিল (ভারতীয় জনতা পাটি) বিজেপি নেতা অটল বিহারী বাজপায়ী, ঠিক তখন বাংলাদেশের ক্ষমতায ছিল বি,এন,পি , তখণ ঐ সময় অটল বিহারী বাজপায়ী বাংলাদেশে অনুষ্টিতব্য সার্ক সম্মেলনে আসতে অস্বকৃতি জানান, কারণ হিসাবে উল্লেখ করন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি ভাল নয় , তায় অটল বিহারী বাজপায়ী বাংলাদেশে সার্ক সম্মলেনে আসা সম্ভব নয়।





এবার দেখাযাক আওয়ামীলীগ বনাম ভারত সর্ম্পকে বিস্তারিত কিছু আলোচনা।

ইতিহাস আর বিভিন্ন পত্রপত্রিকার উদৃতি হতে জানাযায়, ভারত আওয়ামীলীগ সর্ম্পক ছিল বাংলাদেশ স্বাধীন হবার র্পূব হতে ছিল গভীর, বাংলাদেশ স্বাধীনতার সবচেয়ে বড় অবদান ছিল ভারত আওয়ামীলীগ সুসর্ম্পকে অন্যতম কারণ, বঙ্গবন্ধূ শেখমুজিব পাকিস্তান কারগার হতে মুক্তি পেয়ে সর্বপ্রথম লন্ডন হতে ভারতে আসেন, ইন্ধরা গান্ধীর সাথে দেখা করেন, বঙ্গবন্ধূর মৃত্যুর পর হাসিনা ও রেহেনাকে আশ্রয় দেন ইন্ধারা গান্ধী, আওয়ামীলীগ আমলে ভারতে সাথে চুক্তি হয় গঙ্গার ফরাক্কা চুক্তি, আওয়ামীলীগ আমালে সবচেয়ে কম সীমান্ত হত্যা হয় বি,এন,পির শাসন আমলের তুলনায়, ভারতে সাথে বাস ও রেল যাতায়ত শুরু হয় আওয়ামীলীগ আমলে, শুধু তায় নয় আওয়ামীলীগ আমলেই ভারতের বিরুদ্ধে সীমান্ত হত্যার ব্যাপারে সর্বোচ্চ শক্ত প্রতিবাদ করাহয়। বড়ইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধে নিহত হয় ভারতের বিপুল সংখ্যাক বি,এস,এফ সদস্য তখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় ছিল। মজার বিষয় ছিল ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু ইন্ধারাগান্ধীকে সরাসরি বলেছিল এখন তো যুদ্ধ শেষ বাংলাদেশ স্বাধীন, ভারতীয় সৈন্যদের কখন আপনি ফিরিয়ে আনবেন বঙ্গবন্ধুর চাপে দ্রুত বাংলাদেশ হতে সৈন্য ফিরিয়ে নেন ভারত। আরো মজার বিষয় হল আওয়ামীলীগ আমলেই বাংলাদেশের কোন বিরুধী নেত্রী খালেদা জিয়াকে ভারত সর্বপ্রথম রাষ্ট্রীয় ভাবে আমন্ত্রণ জানান,





এবার দেখা বাংলাদেশ ভারত বিষয়ক ভিন্ন কিছু বিষয়।



ভারত খুবই ভাল করে জানেন, বি,এন,পি জামাত ক্ষমতা থাকাঅবস্থায় উলফা গেরীলা বাংলাদেশী রাষ্ট্রীয় ও সরকারী সহযোগিতায় অস্ত্র নিয়ে যাচ্ছিল , যা চট্টগ্রামে ধরা পরেছিল। উলফা গেরীলা নেতা অনুপচেটিয়া কখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় বাংলাদেশে অবস্থান করেছিল তা খুব ভাল করেই জানে ভারত। ভারত খুবই ভাল করে জানেন কারা ভারতের বিরুদ্ধে অপ্রাসঙ্গীক উষ্কানী মুলক বক্তব্য দিয়ে রাজনৈতকি স্বার্থ হাসিল করেন।







বিজেপি নির্বাচনে জয়লাভ করার পর বি,এন,পি জামাত খুশি হবার প্রকিৃত কোন কারণ আমি অনেক ঘবেষণা করেও খুজে পেলাম না, বি,এন,পি এই খুশর বাস্তবতার মুল কারণ কি হয়তো বি,এন,পি জামাত তারা নিজেরাই জানেনা,



আমার মতে বি,এন,পি জামাতের এটি একটি র্ভাচুল খুশি, বিজেপি ক্ষমতায় আসায় বি,এন,পি বা আওয়ামীলীগ কেউ স্পেশাল সুবিধা পাবে না। তবে বি,এন,পি জামাত মোদিকে অভিনন্দন জানিয়ে একটি সুন্দর মনের পরিচয় দিয়েছেন, এটি একটি সৌজন্য মুলক আচারণ মাত্র।





বিজেপি জয়লাভ করায় বি,এন,পি জামাত যদি অতিমাত্রায় খুশি হয়ে অনন্দে আত্নহারা হয়, তাহলে বলবো এটি তাদের রাজনৈতিক দুর্বলতা ও রাজনৈতিক অদুরদর্শীতা।







মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:১৬

অন্বেষী বলেছেন: ভারতের নির্বাচন বাংলাদেশের নির্বাচনের কথা মনে করিয়ে দেয়.

২| ১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

ফায়ারম্যান বলেছেন: বিজেপি আসাতে বিম্পির হয়তো ঢাইরেক্ট কোন লাভ নাই । তবে বিম্পির জন্য অন্তত এটুকু খুশির খবর যে, কংগ্রেস যেভাবে লীগরে (পারিবারিক পর্যায়ের বন্ধুতের কারনে) আশ্রয়-পুশ্রয়-পাহারা দিয়া রাখছে, বিজেপি ওটা করতে যাবে না , কারন বিজেপির এতো ঠেকা পরে যায় নি যে- কংগ্রেসের পারিবারিক দোষ্ত লীগরে বাচাতে হবে । এটাই হয়তো জাতীয়তাবাদীদের আনন্দের খবর ।

২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:১৪

লাতি বলেছেন: আপনার মন্তব্য ১০০% সঠিক, তবে আমার মনে হয়, কংগ্রেসের সাথে আওয়ামীলীগের বন্ধুত্ব ছিল ব্যাস এতটুকু, তবে কংগ্রেসের আওয়ামীলীগের রক্ষক নয়। এটা আপনাদের ভুল ধারণা

৩| ১৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

কলাবাগান১ বলেছেন: "বিজেপি কি এতই কাচা দল যে জানে না যে গত বার পাকিস্হানের আই এসআই মাত্র ১০ ট্রাক অস্ত্র পাঠানোর চেস্টা করেছিল, এবার সুযোগ পেলে মিনিমাম ২০ ট্রাক................"

৪| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:০৩

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: হাম্বালীগের সবাই চিন্তায় চিন্তায় শুকায়া গেল গা। আহারে।

যাদের ধুতির তলে বসে এতোদিন যা খুশি তাই করেছে সেই ধুতিওয়ালাই আর নাই।

বিএনপি যতবার ক্ষমতায় এসেছে বাংলাদেশের মানুষের ভোট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। মঈন-ফাকরুদ্দিনকে লাগে নাই, মনমোহনের ধুতির তলে থেকে একদলীয় নির্বাচনও করতে হয় নি।

আবার যদি কোনদিন বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে বাংলার মানুষের ভালবাসা পেয়েই আসবে।
হাম্বারা নিশ্চই কেয়ামতের আগেরদিন পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে না

২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:২৬

লাতি বলেছেন: লীগ মনমোহনের ধুতির তলে বসে বসে রাজনীতি করতো, তায় দেখে
এবার জাতীয়তাবাদী আর জামাত শিবির একে বারে মোদির আন্ডাওয়ারে প্রবেশ করে গেল। ভারতের পূর্ণঙ্গ নির্বাচনি ফল ঘোষণার আগে জামাত ও বি,এন,পি আগাম অভিন্দন। ,,,,,,, হা হা হা,,,,,,,,,,

৫| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:০৭

ব্লাড এন্ড স্যান্ড বলেছেন: ভুয়া প্রেমিক @ জিয়া কি বিএনপি র ভিতরে নাকি বাহিরে?জিয়া কেমনে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হয়েছিল?ছাগু ব্রেইন নিয়া পলিটিক্যাল পোস্টে কমেন্ট করলে তো সবাই ছাগু কইবে।

৬| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:১৮

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: @ব্লাড এন্ড স্যান্ড
জিয়া বাকশালের একদলীয় শাসন থেকে বাংলাদেশের মানুষকে রেহাই দিয়ে আবার ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছিল। তোমার মত কচি হাম্বা এইসব বুঝবে না। তুমি তোমার আব্বুর সামনে আজকে সারা দিনে যা যা গালি শিখছো সেইসব পড়া দাও। যাও

৭| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:২১

ব্লাড এন্ড স্যান্ড বলেছেন: ভুয়া প্রেমিক ছাগু@তোমার আব্বু জিয়া বাকশালের সদস্য পদ চেয়ে তোমার আব্বা তোফায়েলের কাছে কান্না কাটি করছে ।জানো না নাকি?বিএনপি হলে জানতে তুমি তো ছাগু জানার কথা না।

৮| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:২৬

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: আহারে, এই খবর কি তোফায়েল সাব শাহবাগের গাঞ্জা খাইয়া স্বপ্ন দেখছে? আমি তো শুনছি জিয়া প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে তোফায়েল যেকোন মন্ত্রনালয়ের যেকোন চাকরি চাইয়া ঘুড়ঘুড় করতো সারাদিন

২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৭

লাতি বলেছেন: লীগ ধুতির তলে আমি স্বীকার করিনি, তোর কথার রেফারেন্স দিলাম, বেকুপ বেবী রাজাকার লীগ ধুতির নিচে , তায়তো তোরা এখন একে বারে মোদির আন্ডার ওয়ারে প্রবেশ করে গেলি। এটাই তোকে বলেছি,

লীগ যদি মনমোহনের ধুতির নেচে অবস্থান করে সেটা লজ্জা হয়, তা হলে মোদির আন্ডার ওয়ারে যে বি,এন,পি জামাত ঢুকে গেল সেটা কতটুকু লজ্জার হতে পারে তুই নিজে নিজে একবার হিসাব করে নে।

৯| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:২৮

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: @লাতি
হাম্বারা যে ধুতির তলে ছিল, এটা স্বীকার করার জন্য ধন্যবাদ। হাহাহাহা

১০| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:২৮

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: @লাতি
হাম্বারা যে ধুতির তলে ছিল, এটা স্বীকার করার জন্য ধন্যবাদ। হাহাহাহা

১১| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৬

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: @লাতি
লেখক বলেছেন: লীগ মনমোহনের ধুতির তলে বসে বসে রাজনীতি করতো, তায় দেখে
এবার জাতীয়তাবাদী আর জামাত শিবির একে বারে মোদির আন্ডাওয়ারে প্রবেশ করে গেল।

আপনিই তো বললেন এটা দেখেই নাকি বাকিরা আন্ডারোয়ারে ঢূকে গেছে। তাহলে কি দাড়ালো?

আন্ডারওয়ারে ঢুকে গেছে এইজন্যই বলছেন, কারণ হাম্বাদের মন খারাপ। বিএনপি কারো তলেই কখনো ঢুকে নাই। ঢুকবেও না

২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৯

লাতি বলেছেন: অলরেডি মোদির আন্ডার ওয়ারে ঢুকে তরল পর্দাথ পান করতে শুরু করেছে,

২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৪০

লাতি বলেছেন: লীগ ধুতির তলে আমি স্বীকার করিনি, তোর কথার রেফারেন্স দিলাম, বেকুপ বেবী রাজাকার লীগ ধুতির নিচে , তায়তো তোরা এখন একে বারে মোদির আন্ডার ওয়ারে প্রবেশ করে গেলি। এটাই তোকে বলেছি,

লীগ যদি মনমোহনের ধুতির নেচে অবস্থান করে সেটা লজ্জা হয়, তা হলে মোদির আন্ডার ওয়ারে যে বি,এন,পি জামাত ঢুকে গেল সেটা কতটুকু লজ্জার হতে পারে তুই নিজে নিজে একবার হিসাব করে নে।

২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৪৯

লাতি বলেছেন: @ ভুয়া প্রেমিক।
আমি নিজেও চায় আওয়ামীলীগ বি,এন,পি সবাই ভারতের বিরুদ্ধে যর্থাত প্রতিবাদ করুক, কারণ আমি দলপ্রেমিক নয়, আমি দেশ প্রেমিক,

আমরা কারো সাথে যুদ্ধ করতে চায়না, আবার কারো সাথে একে বারে নিজের স্বার্থ বিকিয়ে দিয়ে বন্ধুত্বও করতে চায় না।


বি,এন,পি মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছে তার জন্য বি,এন,পি ধন্যবাদ, কিন্তু আমার কাছে অদ্ভুদ লাগলো বি,এন,পি কংগ্রেসের পরাজয়কে আওয়ামীলীগের পরাজয় হিসাবে যখন গন্য করলো, এটা বি,এন,পি স্রেফ রাজনৈতিক দুর্বলাতার পরিচয়।

১২| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৪৫

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: বিএনপি কারো তলেই ঢূকে নাই। কংগ্রেসের পতনের ফলে ভয়ে হাম্বা দের জ্বর এসে গেছে, তাই প্রলাপ বকতেছে। আহারে।

তা মনমোহনের মুত খেতে কেমন লাগছিল? নাকি সারাদিন খালি ব্লো-জব দিয়েই গেছেন?

আমার কথার রেফারেন্স দেন আর যাই করেন, স্বীকার তো করছেন যে ধুতির তলে ঢুকে ব্লো-জব মেরে সীমেন খাইছেন। হাহাহাহাহা

১৩| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৪৮

ব্লাড এন্ড স্যান্ড বলেছেন: হিডেন ছাগুরা ব্লগে ব্যাক করছে ভালো কথা।মজা করে ুটু মারুম।

১৪| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৫৪

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: @ব্লাড এন্ড স্যান্ড
হাহা, এতোক্ষন যে ৪টা পোষ্টে তোর পুটু মারলাম, পিছের ফুটার হাত দিয়া দেখ রক্ত বাড়াইছে নাকি

১৫| ২০ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:১১

ব্লাড এন্ড স্যান্ড বলেছেন: তোর আম্মুরে জিগা @ভুয়া ছাগু

১৬| ২০ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:১২

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: @লেখক
আপনার লেখায় লীগের গন্ধ স্পষ্ট। এই গন্ধ পেলেই আমার মাথা খারাপ হয়ে যায়। রক্তের গন্ধ পেলে স্বীকারে বেরিয়ে পরে এমন প্রানীর সংখ্যা নেহায়েত কম না।

যেহেতু আপনি লিগের রক্ত বহন করেন, সেজন্য আপনি কিছুতেই দেশপ্রেমিক বা নিরপেক্ষ কোনটাই হতে পারবেন না।

তবুও বুঝাচ্ছি।
দেখুন, ভারতের ভোট হয় নিরপেক্ষ সেকারণে ভারতের মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলিত সরকারকে অভিনন্দন জানানো আর ভারতের সাধারণ মানুষকে অভিনন্দন জানানো একই কথা। বিএনপি সেটাই করেছে। বিএনপি সহ অন্যান্যরা কিছুটা হলেও খুশি কারণ কংগ্রেস যেভাবে নির্লজ্জভাবে একদলীয় নির্বাচনের পক্ষে আওয়ামীদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল, এমন কি এরশাদকেও তারা প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিল। এরকম নির্লজ্জ আচরন হয়তো বিজেপি করবে না বলে সবাই মনে করছে।
অভিনন্দন তো প্রধানমন্ত্রীও জানিয়েছেন। উনি মোদিকে বলেছেন বাংলাদেশ নাকি মোদির ২য় ঘড়। এর মধ্যে আমি তো খারাপ কিছু দেখি না। বন্ধুত্বের হাত তো বাড়ানো যেতেই পারে। কিন্তু তার মানে এইনা যে মানুষের মতামত কে পায়ে দলিত করে একদলীয় ভোট করে ক্ষমতা কামড়ে পরে থাকতে হবে

১৭| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮

মামুন রশিদ বলেছেন: বিজেপি ক্ষমতায় আসায় একটা পক্ষের অতি খুশি হওয়ার কারন অন্য জায়গায় । বিজেপি কট্টর ধর্মান্ধ দল । তার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে যদি বিজেপি একটা ভুল করে, ভারতে যদি একটা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বা উস্কানির সাথে বিজেপি জড়িয়ে যায়- তার প্রভাব পুরো উপমহাদেশ তথা বাংলাদেশের উপর খুব প্রকট ভাবে পড়বে । তখন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে খুব সহজেই ভারতের বিরুদ্ধে রাস্তায় নামিয়ে দেয়া যায় । আর এই রকম কোন মুভমেন্ট গড়ে তুলতে পারলে হয়ত বর্তমান সরকারের নেমে যাওয়ার মত কোন পরিস্থিতি তৈরি করা সম্ভব ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.