![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের লোক সভা নির্বাচনে বিজেপি জয় লাভ করার পর সবচেয়ে উল্লাসিত হয়েছিল বিএনপি।এমনকি ভারত হাইকমিশনে সবার প্রথম বিএনপির পক্ষ থেকে নরেন্দ্র মোদিকে শুভেছা জানানো হয়।এরপর থেকেই একের পর এক বিএনপির নেতাদের বক্তব্যে এমন বোঝা যায় যে বিজেপি এসে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিয়ে যাবে।এমনকি বিএনপির নেতাদের কাছ থেকে এমনও কথা শোনা গেছে ভারতের ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক।কিন্তু বিএনপি ক্ষমতার লোভে মোদির এত চাটুকারতার পরও নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া আমন্ত্রন পেল না।বিজেপির সূত্র থেকে জানা যায়,নরেন্দ্র মোদির সাথে নাকি বেগম খালেদা জিয়ার কখনও কোন দিন কথাও হয়নি আর তারেক রহমানকেতো মোদি চেনেও না।বেশ কিছু দিন আগে বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার করা হয় বেগম খালেদা জিয়া নরেন্দ্র মোদিকে মোবাইল ফোন করে শুভেচ্ছা জানিয়েন।কিন্তু যে সময় মোবাইলে ফোন করে শুভেচ্ছা জানানো হয় সেই সময় নরেন্দ্র মোদি নতুন মন্ত্রীসভার জন্য দলের হাইকমান্ডের সাথে বৈঠকে বসেছিল।তাহলে কি হবু প্রধানমন্ত্রী বৈঠক বাদ দিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সাথে দীর্ঘক্ষন ফোনালাপে ব্যস্ত ছিলেন।
যে বিএনপি এত দিন আওয়ামী লীগকে ভারতের দালাল বলে আসছিল,আজ তারাই এখন ভারতের দালাল হওয়ার জন্য দৌড়ঝাপ দিচ্ছেন।প্রকাশ্যে এত চামচামি করার পরও মোদির আমন্ত্রনতো পেল আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ সার্কভূক্ত সকল দেশের প্রধান সহ শীর্ষ নেতারা।তাহলে খালেদা জিয়া কি মোদির চোখে সার্কভূক্ত দেশগুলোর শীর্ষ নেতাদের মধ্যে পড়ে না ?
বিএনপি এখন বিরোধীদল নয় আর বেগম খালেদা জিয়া বিরোধী দল নেত্রী নেই।তিনি এখন সবুজ পাসপোর্টধারী সাধারন জনগন।আর নরেন্দ্র মোদির চোখেও তিনি একটি দলের প্রধান ও বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক।
সুত্র
২| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ২:০৮
মিতক্ষরা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। মোদির আমন্ত্রন হাসিনারই পাওয়ার কথা। তিনিই পেয়েছেন। খালেদা পেলে অবাক হতাম।
২২ শে মে, ২০১৪ রাত ২:৩০
লাতি বলেছেন: খালেদা মোদিকে নির্বাচনী পূণঙ্গ ফল প্রকাশের আগে অভিনন্দন জানিয়েছিল, সেটা জানার পর অবাক হন নি?
৩| ২২ শে মে, ২০১৪ ভোর ৫:৫০
মিতক্ষরা বলেছেন: "খালেদা মোদিকে নির্বাচনী পূণঙ্গ ফল প্রকাশের আগে অভিনন্দন জানিয়েছিল, সেটা জানার পর অবাক হন নি? "
ভারতের সরকারপ্রধানকে অভিনন্দনের দৌড়ে হাসিনা খালেদার চেয়ে পেছোবেন, সেটা কিছুটা ব্যতিক্রমী বই কি। সম্ভবত কংগ্রেসের পরাজয়ে হাসিনা বিমূঢ় হয়ে গিয়েছিলেন।
খালেদা জিয়া বাংলাদেশ সরকারের অংশ নন। সবুজ পাসপোর্টধারী একজন সাধারন নাগরিক। নরেন্দ্র মোদির চোখেও তিনি বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। মোদির খুব ঘনিষ্ঠ কেউও নন। মোদির অনুষ্ঠানে কি হিসাবে দাওয়াত পাবেন? আর অভিনন্দন? নির্বাচনের আগেও মোদিকে অনেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। শুধু অভিনন্দন আগে জানানোটা আমন্ত্রন পাওয়ার যোগ্যতা হতে পারে না।
আওয়ামী সমর্থকদের হাউকাউ আর হাহাকারে তাই অবাক হচ্ছি খুব।
৪| ২৪ শে মে, ২০১৪ ভোর ৫:০৪
মিতক্ষরা বলেছেন: খলেদা জিয়াকেও নাকি আমন্ত্রন করা হবে।
Click This Link
বিদেশের প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রন পাওয়া বা না পাওয়া খুব গুরুত্ববহ কোন বিষয় নয় খালেদা জিয়া বা বাংলার মানুষের জন্য। কিন্তু আওয়ামী লীগারদের সুখের কারন হত যদি খালেদা দাওয়াত না পেতেন। কি বিচিত্র মানসিকতার জীব এই আওয়ামীরা।
৫| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৩৫
মিতক্ষরা বলেছেন: এখনো চুড়ান্তু হয়, চুড়ান্তু পর্যন্ত অন্তত অপেক্ষা করুন।
চূড়ান্ত হবার আগে আপনিই বা এত উৎসাহ ভরে কেন লিখলেন যে খালেদা জিয়ার আমন্ত্রন নেই। চূড়ান্ত হওয়া পর্যন্ত অন্ততপক্ষে অপেক্ষা করতে পারতেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৩৮
পংবাড়ী বলেছেন: খালেদা জেলে যাবে।