![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের বিজেপি জয়ী হবার পর বাস্তাবে মনে হয়েছিল ভারতের জাতীয় নির্বাচনে বিজেপি নয় বি,এন,পিই জয়ী হয়েছিল, বিজেপি জয়ী হবার পর পর বি,এন,পি যেই অবস্থা করেছিল তা সত্তি সত্তি বেশ মজার উপভোগ্য ছিল, সর্বশেষ মজার ব্যাপার হল - অসমর্তিত ও নিবন্ধন ছাড়া অনলাইন নিউজ ও ফেইক ওয়েভসাইট ও ফেসবুকের মাধ্যমে বি,এন,পি প্রচার করে মোদির শফত অনুষ্টনে খালেদা জিয়াকে অমন্ত্রাণ জানানো হয়েছে, কিন্তু বাস্তাবে দেখা গেল আজ ২৬ শে মে রাত ৩ টা পযর্ন্ত এখনো পর্যন্ত খালেদা জিয়া বা বি,এন,পির কাছে ভারতের পক্ষ হতে মোদির শফত অনুষ্টনের কোন অমন্ত্রাণ পত্র পৌছায় নি। পৌঁছেনি আমন্ত্রণ, খালেদা যাচ্ছেন না মোদীর শপথে
এবার দেখা যাক ভারতের জনতা পাটি ( বিজেপি) জয়ী হবার পর বি,এন,পির আরো কিছু হাস্যকার উন্মাদ উচারণ।
১) নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ ফল ঘোষণার আগেই বি,এন,পি পক্ষ হতে মোদিকে আগাম অভিনন্দন, মজার ব্যাপার এখনো পর্যন্ত ভারতের পক্ষ হতে , ভারতের কোন মিডিয়া , বিজেপির কোন ওয়েভসাইট বি,এন,পি অভিন্দন প্রাপ্তির কথা স্বীকার করা হয়নি।
২) বি,এন,পি হতে দাবী করা হয়েছিল , টেলিফোনে খালেদা জিয়া বিজেপি নেতা মোদির সাথে কথা বলেন এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান, কিন্তু এই খবরে সত্যতা এখনো ভারতে কোন মিডিয়া, বা বিজেপি দলীয়ভাবে স্বীকার করেনি, বাস্তবে দেখা গেল আসলে খালেদা জিয়ার সাথে মোদির কোন ফোন আলাপ হয়নি।
৩) বি,এন,পি হতে দাবী করা হয়েছিল তারেক রহমানের সাথে মোদির সাক্ষাত হয়েছিল, কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল মোদি তারেক রহমানকে চিনেনা না, কোনদিন তারেক রহমানের কথা পর্যন্ত শুনেননি তিনি, শুধু তায় নয় এখনো পর্যন্ত খালেদা জিয়ার সাথে মোদির কোন সাক্ষাত হয়নি।
৪) বি,এন,পির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর বলেছিল, মোদি জয়ী হবার পর আওয়ামীলীগ নাকি বেকায়দায় পড়েছে, এবং কংগ্রেসের পরাজয় তিনি আওয়ামীলীগের পরাজয় হিসাবে বিবেচনা করেন, কিন্তু বেশ মজার বিষয়, মোদির পক্ষে এত সাফাই গাওয়ার পরও মোদি খালেদা কে অমন্ত্রণ জানায়নি বরং উল্টো হাসিনাকে অমন্ত্রণ জানান, আরো মজার ব্যাপার হলো ভারতীয় মিডিয়াহতে দাবী করা হচ্ছে মোদির প্রথম রাষ্ট্রী সফর হতে পারে ঢাকায়, হতে পারে তিস্তা চুক্তি ( যদিও এটা কোন সরকারি বা সমর্তিত নিউজ নয়)
বি,এন,পি চেয়েছিল বিজেপি গায়ে পড়ে বন্ধুত্ব করবে , তারা ভেবেছিল ভারতীয় জনতা পাটি একেবারে কোলে তুলে বি,এন,পিকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসিয়ে দিবে।
বি,এন,পি এই সমস্ত হাস্যকার নাটক দেখে সত্তি করুণা হয়। ক্ষমতা হারিয়ে মানুষ কত নিচে নামতে পারে, কি ভাবে ভারতের মোদির পায়ের স্পর্ষ নেবার জন্য কত কাকুতি মিনতি করতে পারে, ক্ষমতার লোভে মানুষ এতই আউলাঝাওলা কথাবার্তা বলে পাগলামি করে তা বি,এন,পির এই সব আচারন দেখেই বুঝলাম।
২| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
মাইরালা বলেছেন: হাম্বা তুমি মানুষ হও
২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
লাতি বলেছেন: হাম্বা আব্বা করে কোন লাভ নাই, বি,এন,পির মিথ্যাচার ধরা পরলো সেটা নিয়ে কিছু বলেন। ।
৩| ২৬ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬
ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
মানবজমিন সহ কয়েকটি বিম্পি-জামাত সমর্থিত পত্রিকা লিখেছিল - খালেদাজিয়াকেও আমন্ত্রন জানানো হয়েছে ...
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:২৪
াহো বলেছেন: এই হত্যার জন্য তিন কোটি টাকা দিয়েছেন গত উপজেলা নির্বাচনে একরামের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিএনপির মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী (মিনার)৷
একরামকে যিনি প্রথম গুলি করেছেন বলে র্যাব যাঁকে চিহ্নিত করেছে, গ্রেপ্তার হওয়া সেই আবিদুল ইসলাম (আবিদ) বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের সঙ্গে যুক্ত। তবে তাঁর মা লায়লা জেসমিন জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক৷ আর ফুফাতো ভাই হলেন ফেনী-২ আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম হাজারী৷
আর হত্যায় জড়িত বলে র্যাব-পুলিশ যাঁদের চিহ্নিত করেছে, তাঁদের বেশির ভাগই সরকারদলীয় স্থানীয় সাংসদ নিজাম উদ্দিন হাজারীর ক্যাডার হিসেবে পরিচিত৷ আর, হত্যা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন তদারককারী আওয়ামী লীগের দুই নেতা জাহিদ চৌধুরী ও আবদুল্লা হিল বাকী শিবলুও সাংসদের ঘনিষ্ঠ৷
আবিদের সঙ্গে ছাত্রদল-যুবদলের আরও কয়েকজন হামলায় অংশ নিয়েছেন বলেও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে৷ এর মধ্যে আবিদের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া এবং র্যাবের ভাষ্য অনুযায়ী, একরাম হত্যায় সরাসরি জড়িত চৌধুরী নাফিজ উদ্দীন (অনীক) জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের আহ্বায়ক মিনার চৌধুরীর ভাতিজা। অনীকের বাবা দিদার চৌধুরী ফুলগাজী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক৷
Click This Link