![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জানাজা প্রদর্শনী এখন আমাদের দেশে কিছু মানুষের কাছে রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও রাজনৈতিক নেতাদের জনপ্রিয়তা যাচাই একটি অন্যতম প্রধান হাতিয়ার হয়ে দাড়িয়েছে, সাম্প্রতি লক্ষ করলাম যুদ্ধ অপরাধী ও মানবতা বিরুধী আপরাধের দায়ে আদালতের বিচারের রায়ে দন্ডপ্রাপ্ত আসামী বি,এন,পি নেতা ও জিয়াউর রহমানের মন্ত্রী পরিষদের সদস্য আব্দুল হালিম ও জামাত শিবির ও সর্বোচ্চ রাজাকারের হুতা গু আজমের মৃত্যুর পর বেশ ঘটা আর উৎসব সহকারে জানাজা আয়োজন করা হয়। আর সেই জানাজার ছবি প্রকাশ করা হয় বিভিন্ন ব্লগে, ফেসবুকে সহ জামাত ও বি,এন,পি পন্থী কিছু পত্রিকায়,
জামাত শিবির গুআজমের জানাজার ছবি প্রদর্শনী করে প্রমাণ করতে চায় , সাজাপ্রাপ্ত রাজাকারের জানাজায় বহুমানুষ অংশ নিয়েছে, তার অনেক জনপ্রিয়তা।
জামাত শিবিরের গুআজমের ছবি প্রদর্শনী দেখে মনে হচ্ছিল তারা অনেক আগে থেকে উৎপেতে বসেছিল কখন গোলাম আজমের মৃত্যু হবে, আর অনেক মানুষ জড়ো করে ঘটা আর উৎসবের সহিত জানাজা করা হবে, আর সেই জানাজার ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হবে।
একটি ব্যাপার গভীর ভাবে লক্ষ করলাম, গোলাম আজমের মৃত্যুতে জামাত শিবির শোকপালন চেয়ে বেশী ব্যস্ত ছিল জানাজার ছবি প্রদর্শনীতে। তাদের এই উৎফুল্ল চিত্র দেখে মনে হয় তারা একরকম খুশী হয়েছে, কারণ অনেক দিন পর তারা একটি সুযোগ পেল রাজাকারের শোডাউন করার।
গু আজমের জানাজায় এত মানুষ, ও রে!!!! অবাক হচ্ছেন, অবাক হবারও কথা, কারণ আমাদের দেশের সাধারণ মানুষদের বোকা বানানো কোন ব্যাপার নয়,
গোলাম আজমের জানাজায় কত লক্ষ মানুষ হবে, ১লক্ষ? ২ লক্ষ? ৩ লক্ষ? ৪ লক্ষ? এই প্রশ্নের জবাব খুব সহজে পাওয়া যাবে যদি গভীর ভাবে ছবিগুলো লক্ষ করেন।
জামাত শিবির মত ইন্টারন্যাশনাল আন্ডাগ্রাউন্ড মাফিয়া চক্রে ও বিশ্বের অন্যতম আর্ন্তজাতিক জঙ্গী গ্যাাংদের কাছে ২/৩ লক্ষ মানুষ এক সাথ এই স্থানে জড়ো করা কোন ব্যাপার নয়, আর গোলাম আজমের জানাজায় শুধু মাত্র জামাত শিবির সমর্তক নয়, সেখানে অংশ নিয়েছিল প্রচুর বি,এন,পি পন্থী সমর্তক নেতা কর্মী। গোলাম আজমের জানাজায় স্বেচ্ছায় অংশ নিয়েছিল পুরো দেশের প্রত্যান্ত অঞ্চলের যেমন- জেলা, উপজেলা, গ্রামের তৃণমুল পর্যায় হতে আসা সব জামাত শিবির সমর্তক আর নেতা কর্মী বাহিনী।
জামাত শিবির যতই চেষ্টা করুক আর জানাজায় যতই মানুষ জড়ো করুক, কুখ্যাত ঘৃণ্য রাজাকার গোলাম আজমকে মর্যদার আসনে বসাতে পারবেনা। মীরজাফর মত গোলাম আজমের নামও বাংলার মানুষের কাছে ঘৃণ্য একটি নাম হিসাবে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে।
হে জামাত শিবির রাজাকারের পাল, যদি বুকে বিন্দু মাত্র সৎসাহস থাকে তা হলে গু আজমের কর্ম জীবণী প্রদর্শনী কর। কারণ মানুষ বেচে থাকে তার কর্মে।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১০
লেখোয়াড় বলেছেন:
মীরজাফর মত গোলাম আজমের নামও বাংলার মানুষের কাছে ঘৃণ্য একটি নাম হিবে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে।
++++++++++++++++++++++++
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: জানাযায় না হয় কিছু বেশি মানুষ হলই বা, তার জন্য এত ব্যা ব্যা করে চিল্লানোর কি আছে?
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
ভরকেন্দ্র বলেছেন: তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, মানবাধীকারকর্মী ও লেখিকা সুলতানা কামাল বলেন, “নিষ্ঠুরতার দিক দিয়ে গোলাম আযম ছিলেন জার্মানির সাবেক শাষক হিটলারের সমকক্ষ যিনি গণহত্যা কার্যকর ও জাতিগত নির্মূলে প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছিলেন।”
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২২
জেরিফ বলেছেন: এখানেও ছাগুদের হাকডাক আছে দেখি
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:২৭
নিয়েল হিমু বলেছেন: গুয়ার জীবনি তার বের করলেও সেখানে সত্য থাকবে বলে আপনার মনে হয় ? আফসোস গোলামের ফাঁসি দেয়া গেল না ।
অঃটঃ নিল আকাশ ২০১৪ একটা জামাতি ছাগু এরে প্রশ্রয় দিয়েন না । অবস্য সামুতে এইটা হয়....
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
ফা হিম বলেছেন: কাঁঠাল পাতা ছড়ালে ছাগুর অভাব হয় না
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: ব্যা ব্যা করে চিল্লয়তো ছাগল যার কাঠাল পাতা খেতে পছন্দ করে।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
মায়াবী ঘাতক বলেছেন: জানাজার নামাজে উপস্থিতির হার যদি কোন মানুষের জনপ্রিয়তার নির্ণায়ক হয়, তাহলে বলতেই হয় চিত্র নায়ক সালমান শাহ এবং মান্না গো আযমের চেয়েও জনপ্রিয় ছিলেন। আজ যদি শামিম ওসম্যান এবং জয়নাল হাজারী মারা যায় এদের জানাজায়ও পাবলিকের কমতি হবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৭
খেলাঘর বলেছেন:
"রাজাকার জানাযা বিপ্লব" ঘটাবে গুহা মানবেরা