![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজও গর্ব করে মাথা উচু করে বলতে চায় আমি বঙ্গবন্ধুর দল আওয়ামীলীগ সমর্তন করি, আজ আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে কোকোর মৃর্ত্যু সর্ম্পকে কিছু বলতে চায়।
আরফাত রহমান কোকোর কোকোর মৃত্যুর খবর টিভিতে দেখি তখন তাৎক্ষণিক বলেছিলাম ( ইন্নানিল্লাহে ---------------রাজিউন), আল্লাহ যেন তাকে বেহেস্তর সর্বোচ্চা উচু স্থানটি দান করেন, এখনো দোয়া আরফাত রহমানর জন্য, আরফাত রহমান যেই হোক তার সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি একজন মুসলমান, একজন মুসলমান হয়ে অন্যে মুসলমানের মৃত্যুর পর তার জন্য দোয়া করা প্রতিটি মুসলিমের একটি নৈতিক এবং র্ধমীয় দায়ীত্ব,
আজ আরো গর্ব আর খুশি মনে মনে বলতে চায়, আরফাত রহমানের মৃত্যুর পর কোন আওয়ামীলীগ কর্মী , নেতা, সমর্তক কোথায়ও ফেসবুক বা ব্লগে কোথাও কোন কটুউক্তি বা ব্যঙ্গ করে কোন পোষ্ট বা ছবি বা মন্তব্য করেনি।
আরফাত রহমান কোকো বি,এন,পি প্রতিষ্টতা জিয়াউর রহমান আর খালেদা জিয়ার ছেলে হলেও তিনি রাজনৈতিক মাটে ছিল নিষ্কৃয়, আমি কখনো দেখিনি আরফাত রহমান কোকো কোথাও কখনো রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে প্রতিপক্ষকে গালিদিতে বা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কোন কটুউক্তি বা ব্যঙ্গ করে কথা বলতে, তিনি ছিলেন একটি সাদাসিদা স্বাভাবিক মানুষের মত, সুতরাং আওয়ামীলীগ বা আমরা কেউ তার প্রতিপক্ষ হতে পারিনা, বা প্রতিপক্ষ হবার কোন প্রশ্নই আসেনা।
কিন্তু আজ দুঃখ জনক আর হতাশা নিয়ে বলতে হয়, ব্যাক্তি আরফাত রহমান কোকো আওয়ামীলীগের প্রতিপক্ষ না হলেও তার মা, বি,এন,পি নেতারা মৃত কোকোর লাশকে বানিয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিপক্ষ। কোকোর লাশকে নিয়ে করেছে রাজনীতি।
শুধু আবাহ হয়ে হয়ে টিভিতে দেখছিলাম প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনা কত হতাশ আর দুঃখ মন নিয়ে খালেদা জিয়ার দরজা হতে ফিরে গিয়েছিল,
এই ঘটনায় খুবই দুঃখ পেয়েছিলাম মনে,
আমি আশাকরি আগামীতে এই রকম অভদ্র আর অসৌজন্য মুলক নোংরা আচারণ আর যেন কেউ না করে,
সেই দিন বি,এন,পি কত মারাত্বক নোংরা আর জগন্য নোংরা কাজ করেছিল তার সর্ম্পকে বি,এনি,পির এস সিনিয়র নেতার বক্তব্য দেখুন
প্রধানমন্ত্রীকে যথোপযুক্ত সৌজন্য না দেখানো সঠিক হয়নি : মওদুদ
খালেদা জিয়ার উচিত ছিল, পরে ব্যাক্তিগত ভাবে প্রধান মন্ত্রীকে শেখহাসিনা অন্তত একটি ধণ্যবাদ জানানো, কিন্তু তিনি বা তার পরিবারের পক্ষ হতে কেউ এখনো পর্যন্ত এই কাজটি করেনি।
কোকোর মৃত্যু আর তার লাশ নিয়ে নিয়ে বি,এন,পির রাজনৈতিক কিছু নোংরামি দেখুন
আগে থেকেই সিদ্ধান্ত ছিল প্রধানমন্ত্রী নাটক করবেন
প্রধানমন্ত্রীর সহানুভূতি জানাতে আসা ছিল কুমিরের কান্না: রিজভী - See more at: Click This Link
কারো মৃত্যুতে যদি সমবেদানা জানোনা বা মৃত লাশের পরিবারেরকে সমবেদনা যাওটা যদি সাজানো নাটক বা সহানুভুতি জানানোটা যদি কুমিরের কান্না হয়ে থাকে,
বি,এন,পি নেতা, কর্মীদের কাছে প্রশ্ন-
শেখ হাসিনার স্বামীর মৃত্যুতে খালেদা জিয়া প্রধান মন্ত্রীর বাসায় কি সেদিই দিন কুমিরের কান্না করতে গিয়েছিল ? নাকি নাটক করতে গিয়েছিল?
হ্যাঁ , বি,এন,পির কাছে মৃত্ লাশকে শ্রদ্ধ দেখানো বা মৃত্ ব্যাক্তির পরিবারকে সহনুভুতি জানানোটা সাজানো নাটক মনে হতে পারে।
কারণ - তারাইতো জাতির সর্বোচ্চ সম্মানিত ব্যাক্তি ও সর্বকালের সর্বসেষ্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু দিনে ১৫ ই আগষ্ট এলে প্রতিবছর মহাউৎসবের সহিত ঘটা করে ধুমধামের সহিত ভুয়া জন্ম দিন পালন করেন, তারা অন্য মানুষের মৃত্যু কে , মৃত্যু দিন কে নিয়ে নাটক আর তামাশা করতে করতে এখন অন্যরা যদি কারো কারো মৃত্যুতে সমবেদনা জানানোটা নাটক মনে করে।
দেখুক জাতি, দেখুক সাবই, জানুক, শিখুক বি,এন,পির আসল চেহেরা কি।
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: "আজ আরো গর্ব আর খুশি মনে মনে বলতে চায়, আরফাত রহমানের মৃত্যুর পর কোন আওয়ামীলীগ কর্মী , নেতা, সমর্তক কোথায়ও ফেসবুক বা ব্লগে কোথাও কোন কটুউক্তি বা ব্যঙ্গ করে কোন পোষ্ট বা ছবি বা মন্তব্য করেনি।"
একমাত্র আওয়ামী লীগের রেজিস্টার্ড চামচা হলেই এই কথা বলা যায়। "খালেদা এখন টের পায় তাঁর দলের লোকেরা যখন অন্য মায়ের বুক খালি করে, তখন কেমন লাগে"
সংসদে আমি এটাও বলতে শুনেছি, "খালেদা জিয়া রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে নিজের ছেলের লাশ ব্যবহার করতেও পিছপা হননি"
এগুলো কি আপনার কাছে কটূক্তি মনে হয়না? নাকি আওয়ামী নেতারা মুখ দিয়ে যা নিঃসৃত করে, সবই আপনার কাছে মধুবাক্য বলে মনে হয়?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৯
ইসলাম রফিকুল বলেছেন: বিএনপির মনমানসিকতা বরাবরই পঁচা এটা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই । শুধু এটকুই বলবো আল্লাহ বিএনপির নেতা-কর্মী-সমর্থকদের কে হেদায়েত করুন।