![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পোষ্ট শুরু করার আগে বি,এন,পি জামাতের নেতা কর্মী, সমর্তদের বলতে চায় ,
বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার এটা কোন ১৯৯০ এর আগের শৈরচার এরশাদের জাতীয় পাটির সরকার নয়, বা ১৯৯৬ সালের ১৫ ই ফেব্রুয়ারী নির্বাচনের বি,এন,পির সরকার নয়।
২০১৪ সালের ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনের কথা বাদ দিলাম, বর্তমান সরকার এমন একটি সরকার, যে সরকা গত ৬ বছর আগের নির্বাচনে, অর্থাৎ ২০০৮ নির্বাচনে প্রায় ৫৬% বেশী ভোট পাওয়া আর ২৬৪ টি আসন পাওয়া একটি দলের সরকার, যেখানে পক্ষন্তরে বি্এন,পি জামাতের ৪ দলীয় জোট পেয়েছিল ৩৬% কিছু বেশী।
সুতরাং ৬ বছরের ব্যাবধানে আওয়ামীলীগ রাজনৈতিক ভাবে ফকির হয়েগেছে এই কথা যারা ভাবে বা চিন্তা করে তাদের রাজনৈতিক জ্ঞান আছে আছে কিনা? বা থাকলেও তাদের রাজনৈতিক মেধা নিয়ে আমার সংশয় হয়।
নিরহ মানুষকে জিম্মা করে, চোরাগুপ্তা হামলা করে পোট্রোল বোমা দিয়ে জীবন্ত মানুষ পুরে, রাস্তা খুড়ে , প্রাণী হত্যা করে, রাস্তার গাছ উপড়ে ফেলে, গাড়ী ভাংচুর করে, এই সব সন্ত্রাসী করে একটি বৈধ আর বাংলাদেশের সর্ববৃহত্তম রাজনৈতিক জোট বা দলের সরকারকে পতন করা সম্ভব নয়,
বি,এন,পি জামাতের চলমান বর্তমান আন্দোলনে রাজাকার গোষ্টী আর আর্ন্তাজাতিক মাফিয়া সন্ত্রাসী জামাত শিবিরের কিছু সুইসাইড স্কোয়াড সদস্যদের চোরা গুপ্তা হামালা ছাড়া আর কিছুই নেই।
খালেদা জিয়ার মাথায় জামাতের বুদ্ধি ভর করেছে, তিনি বা তার দল এখনো সঠিক ভাবে মুল্যায়ন করতে পারতেছেনা, আসলে তাদের সামর্থ শক্তি সমর্তন কতটুকু, প্রতিহিংসা আর পরাজয়ের অর্ন্তজ্বালায় খালেদা জিয়ার আর বি,এন,পি শীর্ষ নেতার বিবেক বুদ্ধি লোপ পেয়েছে, তারা পরাজয়ের প্রতিহিংসার গ্নানীকৃত মষতিষ্কন নিয়ে বিবেচনা করতে ব্যার্থ হচ্ছে আওয়ামীলীগের শক্তি আর সমর্তন জনপ্রিয়তা কতটুকু?
হে বি,এন,পি জামাত, এখন শুধু সময়ের অপেক্ষায় আছি, ভুলে যাবে না, অন্দকার কখনো চিরন্থায়ী হয়না, বি,এন,পি জামাতের প্রতিটি সন্ত্রাসী আর দেশবিরুধী কর্মকান্ডের জবাব কড়ায়গন্ডায় দিতে হবে।
বি,এন,পি জামাতের কাছে প্রশ্ন, ২০০৮ নির্বাচনে ৫৬% বেশী ভোট পাওয়া একটি দেশের সর্ববৃহত্তম জনপ্রিয় দলকে যদি ৬ বছরে ব্যাবধানে হারাতে পারে? ৩৬% ভোট পাওয়া রাজাকার র্দূনীতিবাজ দলকে হারাতে কত সময় লাগবে?
হে বি,এন,পি জামাত, ক্ষমতার যাবার কথা চিন্তা বাদ দেন, যদি দেশকে ভালবাসেন, সত্তি সত্তি রাজনৈতিক দল হয়ে থাকেন, আগের নিজের জনপ্রিয়তা, জনগনের সমর্তন আর দলীয় শক্তি বৃদ্ধি করুন, নির্বাচনে আসুন জয়ী হয়ে সরকার গঠন করুন।
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
ফালতু মিয়া বলেছেন: যারা বিএনপির এই হরতাল অবরোধ এর জন্য মায়া কান্না দেখাচ্ছেন তাদের জন্য!!!
ফিরে দেখা ১৯৯৬ থেকে ২০০৫ (আওয়ামী কাল)
☛ ২০০২ সালের HSCপরীক্ষার সময় পর পর দুই বার হরতাল দিয়েছিলো হাসিনা।
☛ ২০০৫ সালের HSC পরীক্ষার সময় লাগাতার হরতাল দিয়েছিল আওয়ামী লীগ।
☛ ১৯৯৫ সালের SSC পরীক্ষার সময়ও ৮ দিন হরতাল দিয়েছিলো আওয়ামী লীগ।
☛ ১৯৯৬ সালে HSC পরীক্ষার সময় আওয়ামীলীগের অবরোধের কারণে ৩ মাস পরীক্ষা পিছিয়েছিল।
☛ ১৯৯৬ তেই স্কুল-কলেজে তালা লাগিয়ে দিয়েছিলো হাসিনা বাহিনী, শিক্ষা সচিবদের রাস্তায় উলঙ্গ করে লাঞ্চিত করা হয়েছিল তখন।মনে করে দেখুন……১৯৯৮ সালের ১৫ নভেম্বর, হাতে তসবিহ এবং মাথায় পট্টি বেধেই জাতির কাছে হরতাল না করার ওয়াদা করে হাসিনা বলেছিলো,- বিরোধী দলে গেলেও আমরা কখনও হরতাল করব না। কিন্তু ২০০১ সালেই তিনি নেন ঐতিহাসিক পাল্টি, হয়ে যান মোনাফেক। পরীক্ষার সময়ই দেন একাধিকবার হরতাল। ১৯৯১ থেকে ৯৬, ১৭৩ দিন এবং২০০১ থেকে ০৭, ১৩০ দিন হরতাল-অবরোধ দিয়েছিলো পীর সাহেবা গোপালী।
দেখুন, হাসিনার ৯৪, ৯৫ ও ৯৬ সালে ডাকা হরতাল, অবরোধ এবং অসহযোগের কিছু চিত্রঃ
→ ১৯৯৪ সাল (৬ দিন হরতাল, ৫ দিন অবরোধ)
★২৬ এপ্রিল হরতাল,
★১০ সেপ্টেম্বর অবরোধ,
★১১, ১২ ও ১৩ সেপ্টেম্বর হরতাল,
★২৭ সেপ্টেম্বর অবরোধ,
★৩০ নভেম্বর অবরোধ,
★৭ ও ৮ ডিসেম্বর হরতাল,
★২৪ ডিসেম্বর অবরোধ,
★২৯ ডিসেম্বর অবরোধ।
→ ১৯৯৫ সাল (৩০ দিন হরতাল, ৪ দিন অবরোধ)
★২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি হরতাল,
★১৯ জানুয়ারি অবরোধ,
★২৪ ও ২৫ জানুয়ারি হরতাল,
★১২ ও ১৩ মার্চ লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল,
★২৮ মার্চ ঢাকা অবরোধ,
★৯ এপ্রিল ৫ বিভাগে হরতাল,
★২ ও ৩ সেপ্টেম্বর লাগাতার ৩২ ঘণ্টা হরতাল,
★৬ সেপ্টেম্বর সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★১৬, ১৭, ১৮সেপ্টেম্বর লাগাতার ৭২ ঘণ্টা হরতাল,
★৭, ৮ অক্টোবর পাঁচ বিভাগে লাগাতার ৩২ ঘণ্টা হরতাল,
★১৬, ১৭, ১৮ এবং ১৯ অক্টোবর লাগাতার ৯৬ ঘণ্টা হরতাল,
★৬ নভেম্বর ঢাকা অবরোধ,
★১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫ এবং ১৬ নভেম্বর প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★৯, ১০ এবং ১১ ডিসেম্বরলাগাতার ৭২ ঘণ্টা হরতাল,
★১৭ ডিসেম্বর সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★৩০ ডিসেম্বর দেশব্যাপী অবরোধ।
→ ১৯৯৬ সাল (৮৫ দিন হরতাল, ১ দিন অবরোধ, ২৬দিন অসহযোগ)
★৩ ও ৪ জানুয়ারি লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল,
★৮ ও ৯ জানুয়ারি লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল,
★১৭ জানুয়ারি সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★২৪ জানুয়ারি সিলেটে ১১ ঘণ্টা হরতাল,
★২৭ জানুয়ারি খুলনায় সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★২৮ জানুয়ারি খুলনায় অর্ধদিবস হরতাল,
★২৯ জানুয়ারি ঢাকায় সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় (পাবলিক পরীক্ষা) হরতাল,
★৩ ফেব্রুয়ারি অর্ধদিবস হরতাল,
★৭ফেব্রুয়ারি ফেনীতে সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত হরতাল,
★৮ ফেব্রুয়ারি ফেনীতে হরতাল,
★১০ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে হরতাল,
★১১ ফেব্রুয়ারি সিরাজগঞ্জে হরতাল,
★১৩ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী অবরোধ,
★১৪ এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টা লাগাতার হরতাল,
★২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি লাগাতার অসহযোগ,
★৯ মার্চ থেকে ৩০ মার্চ পর্যন্ত লাগাতার ২২ দিন অসহযোগ।
এই আওয়ামী লীগই ০২, ০৫, ৯৫, ৯৬ তে পরীক্ষার সময় হরতাল-অবরোধ দিয়ে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে ক্ষমতা দখল করার পায়তারা করেছিলো, তারাই এখন বলছে-“জামায়াত-শিবির-বিএনপি পরীক্ষার্থীদের জিম্মি করে ক্ষমতা ছিনতাই করতে চায়!”
উল্লেখ্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ প্রধানমন্ত্রীর চাচাতো ভাই শেখ হেলালের মেয়ে জামাই।
উৎসঃ প্রাইমনিউজ
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
লাতি বলেছেন: বি,এন,পি জামাতের কাছে প্রশ্ন, ২০০৮ নির্বাচনে ৫৬% বেশী ভোট পাওয়া একটি দেশের সর্ববৃহত্তম জনপ্রিয় দলকে যদি ৬ বছরে ব্যাবধানে হারাতে পারে? ৩৬% ভোট পাওয়া রাজাকার র্দূনীতিবাজ দলকে হারাতে কত সময় লাগবে?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
লাতি বলেছেন: হে বি,এন,পি জামাত, ক্ষমতার যাবার কথা চিন্তা বাদ দেন, যদি দেশকে ভালবাসেন, সত্তি সত্তি রাজনৈতিক দল হয়ে থাকেন, আগের নিজের জনপ্রিয়তা, জনগনের সমর্তন আর দলীয় শক্তি বৃদ্ধি করুন, নির্বাচনে আসুন জয়ী হয়ে সরকার গঠন করুন।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: যারা বিশ্বাস করে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৫৬% ভোট পেয়েছিল, জ্ঞানের দিক থেকে তারা ফকির শ্রেণীর - এর চেয়ে বেশি কিছু আমার বলার নেই।
২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের যেকোন শর্ত মেনেও যদি তত্তাবধায়ক সরকার নির্বাচন দিত, তবে কোন অবস্থাতেই আওয়ামী লীগের জেতার জন সম্ভাবনা থাকত না। আওয়ামী লীগ যাতে নিশ্চিন্তে ক্ষমতায় আসতে পারে, তার জন্যঃ
- সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা খর্ব করা হল
- বিএনপির বড় বড় নেতাদেরকে একের পর এক দুর্নীতির মামলায় ১৩/১৪ বছরের জেল দেওয়া হল
- ব্যাপক ধরপাকড়ের মাধ্যমে বিএনপিকে প্রকারান্তরে নেতৃত্বশূন্য করা হল, যাতে ভবিষ্যতে তারা সংগঠিত হতে না পারে।
- বিএনপির সম্ভাবনাময় তরুণ নেতাদেরকে রিমান্ডের নামে অকথ্য নির্যাতন করে পঙ্গু বানানো হল
সেনা আশ্রয়ের কথিত সেই সরকার যখন দেখল আওয়ামী লীগ নির্বাচনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত, তখন তারা তাদের তাবেদার নির্বাচন কমিশনকে হুকুম দিল নির্বাচন আয়োজন করতে। কিন্তু বিএনপির তখন কি অবস্থা?
- সাংগঠনিকভাবে পুরোপুরি ভেঙে পড়া
- বেশির ভাগ নেতাকরমী জেলে
- প্রধান সংগঠক তারেক রহমান চিকিৎসার জন্য বিদেশে
- দলীয় প্রধান খালেদা জিয়া মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।
এরপরেও নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পাশ করতে যেন কোনরূপ সমস্যা না হয়, সেজন্য দেবতাদের দেশ ভারত থেকে এল বস্তা বস্তা টাকা - যার খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমেও ছাপা হয়েছিল।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমাকে অন্তত একজন বি এস এফ কর্মকর্তাকে হত্যা করে সীমান্তে আমার ভাই হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার নিশ্চয়তা দেন আমি আবার আওয়ামীলীগকে ভোট দিবো।
আমাকে আমার দেশের চলচ্চিত্রকে ধ্বংস করার যে জাল আওয়ামীলীগ পেতেছে ( যেমনঃ দেশী হলে ভারতীয় সিনেমা চালানো) সেখান থেকে মুক্তি দেওয়ার উদাহরণ স্বরূপ একটি ভারতীয় চ্যানেল বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করে দেখা দেখান আমি আবার আওয়ামীলীগ ভোট দিবো।
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার নিমিত্তে গণহারে এ + দেওয়া এমন কি পরীক্ষা না দিয়েও এ + পাওয়ার মতো নির্লজ্জ আচরণ আওয়ামীরা আর ভবিষ্যতে করবেনা তার প্রমাণ স্বরূপ শিক্ষামন্ত্রীকে একদিন শহীদ মিনারের সামনে কানে ধরে দাঁড়িয়ে থেকে জাতীর কাছে ক্ষমা চাইতে বলুন আমি আমি আবার আওয়ামীলীগ কে ভোট দেবো।
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
আহলান বলেছেন: ভাই নীল আকাশ ২০১৪, ওনাদেরকে বেশী পিছনের ইতিহাস দেখাতে যাবেন না .... তাহলে আরো অনেক অপ্রীতিকর সত্য বেরিয়ে আসবে .... আমি শুধু অবাক হই এদের আংশিক ইতিহাস চর্চা থেকে .... .....
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
অ িনর্বাি চত বলেছেন: চোর বা ডাকাত চুরি বা ডাকাতি করার পর হাতে নাতে ধরা খেলে তাকে সাধারনত জনগন গনধোলাই দিয়ে থানা হাজতে দেয়,অথবা মাঝে এই ধরনের কুকর্ম সম্পাদন কারীকে গনধোলাই দিয়ে মেরেই ফেলে। আর সেই চোর যদি ধরা না খায় ,সে পলাতকই থাকে। আর সেই চোর যদি সকলের পরিচিত হয়,তাহলে পলাতক থাকাটা তার জন্য খুই কষ্টের এবং অপমানজনকও বটে।
চোর যদি হাতে নাতে ধরা না খায় সে কখনোও ভদ্র মানুষ হিসেবে পরিচিতি পাবে না। সে চোর হিসেবেই পরিচিতি পাবে।
বাংলাদেশর জনগন মনে করে,
বর্তমান সরকারেরও একই অবস্থা। মহা এক চুরি সম্পাদন করেই তারা বাংলাদেশ নামক দেশটাকে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। তাদের ক্ষমতা গ্রহনটাই অবৈধ। কারন নির্বাচন নামক তামাশায় বিনা ভোটে তারা নির্বাচিত। এই ধরনের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে একটি দল ক্ষমতায় অথচ তাদের লজ্জাবোধও হচ্ছেও না। পালাতক চোরও পালাতক থাকার চেষ্টা করে,তার অপকর্মের কারনে। অথচ পুরো জাতির সাথে এক তামাশা করে একটি বছর তারা করে দিল। এক বছর পার হবার পরও তারা ক্ষমতা ছাড়ছে না। আবার নিলজ্জের মত বলছে পাচ বছর থাকবে। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দূর্বলতম সরকার হলেও বিরোধী মতের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। যাকে খাটি বাংলায় বলে চুরি তো চুরি আবার শিনা জুড়ি।
দেশে কোন বিরোধী দল নাই। ১৫৪ জন বিনা ভোটে এমপি।ভবিষ্যতে ভোটই তারা হয়তো করবে না। কারন তখন ৩০০ জনই বিনা ভোটে নির্বাচিত হবেন,৩০০জন বিনা ভোটে হলে সেই নির্বাচনও অসাংবিধানিক হবে না। আর এটাকে মানতে হবে আমাদের মত জনগনের?
জনগনের ভোটের যেহেতু দরকার হবে না। ভবিষ্যতে জনগনের নাম নিশানাও থাকবে না। এখন জনগনের জন্য যে মায়াকান্না দেখাচ্ছেন তা মোটেও আসল নয়,এটা স্রেফ লোক দেখানো। জাষ্ট ক্ষমতা ধরে রাখার বটিকা।
কারন অতীতে আমরা দেখতাম হরতাল হলেই সরকার এক পা অগ্রসর হয়ে দাবী মানার চেষ্টা করতো। বর্তমান সরকার যেহেতু জগনগনের ধার ধারছে না,জনগনের ভোট ছাড়াই যেহেতু ক্ষতায় যাওয়া যায়,ভবিষ্যতেও একই ভাবে ক্ষতায় যাওয়া যাবে,তাই ১ মাস অবরোধ হবার পরও দাবী মানা তো দূরের কথা সামান্য একটি আলোচনাও বসছে না।
বিরোধী দলের দাবী মোটেও অযোক্তিক নয়,এই ভয়ে সৎ সাহষ না থাকায় সরকার আলোচনায় বসছে না। কিন্তু এভাবে কি যুগ পার করতে পারবেন আপনারা?
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: তার আগের ইতিহাস কি বলে? ৭২ পরবর্তী ইতিহাস?
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: কে রাজনৈতিকভাবে নেংটা সেটা ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনে প্রমানিত।আওয়ামি লীগ দেশের এত উন্নতি করলে তবে তাদের নিরপেক্ষ ত্বত্তাবধায়রে ভয় কেন?ভাওতাবাজী ছেড়ে জনগনের মনের ভাষা বুঝুন।সরকার এজেন্ট দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারছে না সেটা কিভাবে বোঝব?আও্য়ামি লীগ রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে দলীয়করনঃ প্রশসনের সহতায় নিরীহ জনগনের উপর নজির বিহীন দমন পীড়ন করছে।হত্যা গুম করে বন্দুকের নলের সহতায় কখনও কোন সরকার টিকতে পারেনি।
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০০
রাজ হাসান বলেছেন: ২০০৮ এ কি হয়েছে দেশের সকলে সেটা সম্পর্কে অবগত আর কাগজে কলমের হিসাব আর বাস্তবের হিসাব আর এই দুই হিসাবের অন্তরও কিন্তু একটা হিসাব সেই সম্পর্কেও সকলেই অবগত।আমাদের দৌড়ঝাপ শুধু মাত্র দৌড় ঝাপের জন্যে সেতো দৌড়িয়ে আসছি তাই।
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২১
জেকলেট বলেছেন: ভাইজান আপনার পোষ্টের রেসাল্ট:
টোটাল মন্তব্য: ৯ টি
পক্ষে : ০
বিপক্ষে: ৭ টি
কন্ডিশনাল: ১ টি (যদি ও কন্ডিশন আপনাদের ফেবারে না)
নট ক্লিয়ার: ১টি
ভাই পার্সেন্টজটা আপনি কেলকুলেট করে নেন।
আর ৫৬% ভোটার ২০১৪ সালে কই গেল?? যে বিনা নির্বাচনে ১৫৩ জনকে আনতে হল??
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: নির্লজ্জ তো তারাই যারা আওয়ামীলিগ এটা করেছিলো ওটা করেছিলো এই গুলা বলে বর্তমানে বিএনপি জামাত জোটের মানুষ পোড়ানোকে বৈধতার লেবাস দিতে চায়, গন মানুষের অসমর্থিত হরতালকে বৈধতা দিতে চায়।
একটা কথা মনে রাখা উচিৎ কোন শালা যদি বলে এই সরকার অবৈধ তাহলে তাদের জাতীয়তা নিয়ে আমি প্রশ্ন তুলবো...............
১) কোন সংবিধানে আছে যে এই সরকার অবৈধ ?
২) হরতাল ডাকলে আতঙ্ক ছড়িয়ে, জোর করে হরতাল পালন কি বৈধ ?
বিগত কয়েক বছরের রেকর্ড বলে এই সরকারকে টেনে নামানো আন্দোলন রতদল গুলোর পক্ষ্যে মোটেই সম্ভব না। (যদিও সব কিছু আল্লাহ তায়ালাই জানেন)। বরং এই সব আন্দোলনের নামে জামাত শিবিরের প্লান মাফিক ধংষজজ্ঞ চলছে, দেশের মানুষ মেরে তারা ৭১এর প্রতিশোধ নিচ্ছে।
আর আন্দোলনের ডাক দিয়ে, হরতাল অবরোধকে সন্মান দিয়ে যদি নেত্রী ঘরে বসেই আন্দোলন করে তবে তার চেলা পোলারা বাইরে এসে আগুন দেয় কেন?
আওয়ামীলিগ বিএনপি কেউ দুধে ধোয়া তুলশি পাতা নয়। কারোই একচ্ছত্র ভাবে সাপোর্ট পাওয়ার অধিকার নাই। কিন্তু সংলাপ আগে না আন্দোলন স্থগিত আগে সেই প্রশ্নে আমি চাই অচিরেই আগে আন্দোলন স্থগিত করে মানুষ পোড়ানোর ধংষজজ্ঞ বন্ধ করা হোক। কারন দুই নেত্রীর হাত থেকে এই ধংষজজ্ঞ বন্ধ করার ক্ষমতা ধীরে ধীরে বের হয়ে যাচ্ছে। দুজনকেই দেশের স্বার্থে আগে জামাতী ভ্যাম্পায়ার গুলোকে থামাতে হবে। নইলে এইদেশে কোন দিন সুস্থ রাজনীতির পরিবেশ তৈরী হবে না।
কেউ কেউ দেখছি পক্ষ্যে বিপক্ষের মন্তব্যের সংখ্যা বিচারে খুশির ঢেকুর তুলছেন। তাদের বলছি যদি মনে করেন ব্লগটাই দুনিয়া তবে আর কিছু বলার নাই। ব্লগের গন্ডি ছেড়ে বাহিরে এসে পোড়া মানুষের গন্ধ নিলেই আপনাদের অন্ধত্তের অবসান হতে পারে।
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
জাহিদ মজুমদার বলেছেন: বর্তমান অবস্থার জন্য ৯৯ ভাগ শেখ হাসিনা একক ভাবে দায়ী। পৃথিবীর সকল রাষ্ট্র সংবিধান কিংবা ঐতিহ্য অনুসরণ করে চলে। এখানে একজন ব্যক্তির ইচ্ছায় রাষ্ট্র চালিত হয়। এখানে সংবিধান অকার্যকর। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলে শেখ হাসিনা একক ভাবে দায়ী।
আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে আওয়ামী লীগ অতীতে কি করেছিলো তা নতুন প্রজন্ম না জানলেও অনেকে বেশ ভালোভাবেই জানে।
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
অ িনর্বাি চত বলেছেন: ফাহীম দেওয়ার ভাই জোর করে মিথ্যাকে সত্য বানানো যায় না। ১৫৪ জন সংশোধিত সংবিধানের দো্হাই দিয়ে নির্বাচিত। এদের কেউ ভোট দেয়নি। ৫৬% নং ৫% ও তাদের সাথে নাই। পুলিশ ছাড়া রাস্তায় নামলেই তার প্রমান হয়তো জনগন দিতে পারে। আপনি যেভাবে কথা বললেন এমন কথা তো টাকু কামরুল চামচার মুখেই মানায়। কোন বিরোধী দলের অংশগ্রহন ছা্ড়াই কিভাবে নির্বাচন হয়। নির্বাচন যদি এতই সোজা হয় তাহলে বিএনপিও এমন করতে পারতো। বিএনপিও তো ৯১ সালে এমন ভাবে সংবিধানিকভাবে নির্বাচিত হয়েছিল তখন তেকন আপনি মেমে নিলেন না। সরকার আজ আলোচনার কথা বললে কালই তো বিএনপি অবরোধ প্রত্যাহার করবে,তা তো তারা বাবর বলছে।
১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭
অেসন বলেছেন: @নীল আকাশ ২০১৪,২০০৬ সালে নির্বাচন হলেই যদি বিএনপি ক্ষমতায় যেত, তাহলে
কি দরকার ছিল বিচারপতির অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি করে কে এম হাসানকে তত্বাবধায়ক সরকার প্রধান করার চেষ্টা করে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার ! শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়ে রাষ্ট্রপতিকে তত্বাবধায়ক সরকার প্রধান বানিয়ে আরেক
দফা তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলো।
জনপ্রিয়তার উপর যদি এতই বিশ্বাস থাকে, তাহলে কি দরকার ছিল ২১শে আগষ্ট একটি দলকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টার?
@অ িনর্বাি চত, ১৯৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনের কথা কি মনে আছে?
পার্থক্য এইটুকু ঐসময় আঃলীগের আন্দোলনে বিএনপি ১ মাসও টিকতে পারে নাই আর
আঃলীগ ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনের পর এখনও আছে। আরেকটি তথ্য,
বিএনপি মেয়াদশেষে কখনই সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথে যায়নি। আঃলীগ ২০০১
এ করেছিল।
১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
হাসানুর বলেছেন: মনে এতো প্রশ্ন কেন ?(আগে লিখলে অনেক LIKE পেতাম, এখন পাইনা কেন ?) কেন ? কেন ?
আমরা পেট্রোল বোমার বিরুদ্ধে ছোট একটা প্রতিরোধ মুলক বেবস্থা নিতে পারি
১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৩
এই আমি সেই আমি বলেছেন: নিশাত তাসনিম নির্বাচনে জেতার পর ২০০১ সালের মত হত্যা যজ্ঞ চালাবে না নিশ্চয়তা দেন আমি বিএনপি কে ভোট দেবো
আবার বাংলা ভাই , ইংরেজী ভাই সৃষ্টি করে দেশের ৫০০ জায়গায় বোমা ফাটাবে না নিশ্চয়তা দেন আমি বিএনপি কে ভোট দেবো ।
আবার কোন ভবন তৈয়ার করে দশ পারসেন্ট তারেকীয় কর বসাবে না নিশ্চয়তা দেন আমি বিএনপি কে ভোট দেবো ।
বিরোধী দলের নেতাকে গ্রেনেড মেরে শেষ করে দেবার চেষ্টা করবেন না নিশ্চয়তা দেন আমি বিএনপি কে ভোট দেবো ।
শত শত ট্রাক পাড় করেছি ,দশ ট্রাক অস্ত্র ধরা পড়েছে এবার আর ধরা পড়বে না নিশ্চয়তা দেন আমি বিএনপি কে ভোট দেবো ।
জামাত কে মন্ত্রী বানাবেন না নিশ্চয়তা দেন আমি বিএনপি কে ভোট দেবো ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
লাতি বলেছেন: good
১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
কলাবাগান১ বলেছেন: ৫% এই সরকারের সাথে আর জামাতি-রাজাকার দের সাথে ৯৫% জনগন... ৯৫% তাহলে রাস্তায় নেমে আসলে তো সরকার এমনিই পড়ে যায়....... তারা বলল আর আমিও বিশ্বাস করলাম যে তাদের সাথে ৯৫% আছে
১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: অ িনর্বাি এর (১৩) কমেন্টের উত্তর অেসন তার (১৪) নং কমেন্টে দিয়ে দিয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
নিলু বলেছেন: লিখে যান