নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিগত ১৫ বছর বিএনপি কে ঠেকানোর জন্য আওয়ামিলীগ যে পরিমান মামলা ও জুলুম অত্যাচার করেছে, তার সিকি ভাগ অন্য কোন দল সহ্য করেনি। জামাত নেতাদের ফাঁসি দিয়েছে, সাকা চৌধুরীকেও তারা ফাঁসি দিয়েছে রাজাকার হিসাবে। কিন্তু বিরোধী দলের আন্দোলোন দমন করার জন্য তারা বিএনপিকেই টার্গেট করে বার বার তাদের উপর অত্যাচার নিপিড়ন চালিয়েছে। খালেদা জিয়াকে বাড়ি ছাড়া করেছে। তারেককে দেশ ছাড়া করেছে, এসবই বিএনপিকে ধ্বংস ও অত্যাচারের উদহারণ। বিএনপির হাজার হাজার নেতা কর্মি দিনের পর দিন নিজ ঘরে ঘুমাতে পারেনি শুধু বিএনপি সমর্থক বলে।
সেই প্রেক্ষিতে এখন নির্বাচন করে ক্ষমতায় যেতে চাওয়া বিএনপির জন্য বাড়তি কোন আব্দার নয়, যেহেতু তারা মাত্রাতিরিক্ত মজলুম। তারা এখন ক্ষমতার আস্বাদন চাইতেই পারে। পাশপাশি সংস্কার না করলে বিএনপিকেই মখা আলমগীরের মতো সচিবরা আবরো ল্যাং মেরে ফেলে দেবে, সেটাও বুঝতে হবে। কারণ প্রশাসনের প্রতিটা স্তরই নৌকা দ্বারা ট্রমাটাইজড। তারা সুযোগ পেলেই আবারো দূর্ণীতির মহোৎসব লাগিয়ে দেবে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১
আহলান বলেছেন: আপনার কথা একদিক থেকে ঠিক। জনগনের সম্পৃক্ততা থাকা বাঞ্ছনীয়। আমাদের দরকার সৎ ও যোগ্য লোক দিয়ে প্রেসিডেন্সিয়াল গভমেন্ট ফরম করা। ৩০০ চোর দিয়ে দেশ চালোনোর অভিজ্ঞতা তো কম হলো না।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৫
কামাল১৮ বলেছেন: সঠিক আইন কানুন থাকলে এবং তার প্রয়োগ থাকলে লোক এমনিতেই সৎ হয়ে যায়।সৎ লোক আকাশ থেকে পরে না।
এখানে ট্রফির সিগনালে কোন লোক নাই তার পরও কেউ ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে না।কারণ সে জানে, আইন ভঙ্গ করে সে জরিমানা থেকে বাঁচতে পারবে না।প্রতিটা অপরাধের বিচার হলে লোক এমনিতেই সৎ হয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: হাজারটা সংস্কার করলো,ইলেকশনে বিএনপি পাশকরলো।এসব সংস্কার রাখতে পারবেন।জিয়া এরশাদ এরা ক্ষমতা দখল করে ইলেকশনে পাশ করে এসেছিলো।এই সরকারের কি তেমন কোন ইচ্ছা আছে।নয়তো কোন সংস্কারই টেকশই হবে না।সংসদে পাশ না হলে আইনে পরিনত হবে না।
মনে রাখতে হবে দেশটা গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।জনগনই ক্ষমতার উৎস।
ইলেকশনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন ততটুকু করলেই যথেষ্ট।বেশি কিছু করা মানে সময় নষ্ট।নতুন সমস্যার উদ্ভব হতে পারে।