নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লতার যতো কথা

কেউ বুঝে না এই আমাকে...তাই আমিও কাউকে আর বুঝতে চাই না।

লতিফা লতা

কেউ বুঝে না এই আমাকে ... তাই আমিও কাউকে বুঝতে চাই না ।

লতিফা লতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একাত্তরে বিতর্কিত 'সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী'- ই কী দেশের ২০তম প্রেসিডেন্ট!!

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৬



বাংলাদেশের ২০ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে এ মুহূর্তে সবচেয়ে জোরালোভাবে শোনা যাচ্ছে ‌বর্তমান সংসদের উপনেতা 'সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী'-এর নাম। এর যৌক্তিক কারণও আছে । গত এক দশকে বাংলাদেশের রাজনীতির ট্রেন্ড হলো উপনেতাই হন রাষ্ট্রপতি। তাছাড়া সাজেদা চৌধুরীকে ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেশ পছন্দ করেন। শেখ হাসিনা দেশের বাইরে কোনো সফরে গেলে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকেই দায়িত্ব দিয়ে যান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফু হিসেবে পরিচিত সাজেদা চৌধুরী।





রাজনৈতিকভাবে যথেষ্ট প্রাজ্ঞ হলেও একাত্তরে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ভূমিকা নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সেকেন্ড ইন কমান্ড সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধ চলাকালেও পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর কাছে একজন আস্থাভাজন কিংবা পাকিস্তানের আস্থা অর্জনকারী নেত্রী ছিলেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনে নির্বাচিতদের মধ্য থেকে ৮৮ জনকে পাকিস্তানের সামরিক সরকার আস্থাভাজন এমএনএ (মেম্বর অব ন্যাশনাল এসেম্বলী) হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ৭ আগস্ট ১৯৭১ তারিখে পাকিস্তানের তথ্য অধিদফতর থেকে প্রকাশিত ঐ তালিকায় সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নামও ছিল। জেনারেল রোয়েদাদ খান ঐদিন ইসলামাবাদে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই তালিকা প্রকাশ করেন। এতে সাজেদা চৌধুরীর স্বাক্ষরও ছিল। যাতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে যাওয়া অন্তত ৭/৮ জন সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।



বর্তমানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অভ্যান্তরেও সাজেদা চৌধুরীর একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে নানা বিতর্ক আছে। সম্প্রতি ফরিদপুর শহরের গোয়ালচামটের শ্রীঅঙ্গনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন একাত্তরে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বিতর্কিত ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাজিদের কাছ থেকে ব্যক্তিগত স্বার্থ আদায়ের অভিযোগ করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি আরো বলেন, জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী কী দেশের শীর্ষ স্থানীয় যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মো. মুজাহিদের অপরাধ আড়াল করতে চান? তাই যদি না হবে তাহলে কেন তিনি ফরিদপুরে প্রকাশ্য সভায় যুদ্ধাপরাধ নিয়ে কথা বলার সময় মুজাহিদ প্রসঙ্গ এড়িয়ে যান।



শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এমপি যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে আন্দোলনরত তরুণদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে গেলে জনতার তোপের মুখে পড়েছিলেন। সাজেদা চৌধুরীকে সেদিন বক্তব্য রাখতে দেওয়া হয় নি। বরং তাকে ঘিরে আন্দলনরত জনতা নানা ধরনের স্লোগান দিতে থাকে। এসময় অনেকে বলতে থাকেন, “উনি (সাজেদা) কি বলতে এসেছেন আমাদের কারোর অজানা নয়। একাত্তরে ইয়াহিয়া-টিক্কা সমর্থন করে তার স্বাক্ষর প্রদানের বিষয়টিও আমাদের জানা আছে।”



যাকে ঘিরে এরকম বিতর্ক তাকে রাষ্ট্রের প্রধান ব্যক্তি বানানোটা হয়তো আওয়ামী লীগের জন্য হতে পারে বুমেরাং।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৯

দন্ডিত বলেছেন: আপনি কি সিদ্দিক সালেকের এ উইটনেস টু সারেণ্ডার আর রাও ফরমান আলীর বই হাউ পাকিস্তান গট ডিভাইডেড পড়ছেন? তাহলে এম এন এ দের আসন শুণ্য করার প্রেক্ষাপট টা জানতেন। দৈনিক সংগ্রামের প্রোপাগাণ্ডায় মাথা ঘুরিয়ে গেলে তো বোঝা যায় আপনার চিন্তাভাবনা সুবিধার নয়।

৮৮ জন এম এন এ দের নিজেদের বিশ্বস্ত হিসেবে ঘোষনা করাটা ছিল পুরোই ভুয়া ব্যাপার। অধিকাংশ এম এন এর সাথে আর্মির যোগাযোগ পর্যন্ত হয় নাই।

যাই হোক, মুক্তিযুদ্ধের পুরাটা সময় সাজেদা চৌধুরী আগরতলায় স্থাপিত সেবিকা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের দায়িত্বে ছিলেন। পাশাপাশি একজন নির্বাচিত সাংসদ হিসেবে আগরতলায় মহিলা শরণার্থী শিবিরের দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। এ ব্যাপারে এ এস এম সামছুল আরেফিনের লেখা মুক্তিযুদ্ধে ব্যক্তির অবস্থান নামে বইটিতে দুইটি সারণীতে তার উল্লেখ আছে।



পৃ। ২৭ : সারণী ১৫ (মুক্তিযুদ্ধকালীন জাতীয় পরিষদ)



বেগম সাজেদা চৌধুরী পেশা ভিত্তিক ক্রমিক নং ১৬৫, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, নার্সিং প্রশিক্ষণ শিবির আগরতলা



পৃ। ৭৬ সারণী ৫২ (বাংলাদেশ হাসপাতাল, আগরতলা)

আর সাজেদা চৌধুরীর স্বামীও প্রবাসী সরকারের কোন একটি দায়িত্বে ছিলেন যা আমার মনে পড়ছে না।

সাজেদা চৌধুরীকে আমি মোটেও পছন্দ করি না। তার রাষ্ট্রপতি প্রার্থীতার বিরোধিতা করছি। তার মানে এই না তার নামে মিথ্যা কথা বলতে হবে।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৪

লতিফা লতা বলেছেন: আমি অভিযোগের প্রসঙ্গটি কেবল উল্লেখ করেছি।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৮

ভুদাই আমি বলেছেন: যদিও রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ব্যাপার, তথাপি রাষ্ট্রপতি হিসাবে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতিই ভালো।। আমি তাকেই চাই।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৪

াহো বলেছেন: এতোক্ষন তো নিজেই প্রমান করলেন বেগম সাজেদা চৌধুরী স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন না। তো এবার ক্লিয়ার কাট জেনে নিন তাহলে ১৯৭১ এ তার অবস্থান কি ছিলোঃ

বেগম সাজেদা চৌধুরী চট্টগ্রাম-পার্বত্য চট্টগ্রাম-নোয়াখালী-চাঁদপুর অঞ্চল থেকে নির্বাচিত হন।
তার আসন এন,ই ১৬৫, মহিলা আসন-৩।
মুক্তিযুদ্ধকালে মুজিবনগর সরকারে তার পেশাভিত্তিক ক্রমিক নং ছিলো ১৮২২, পদবী ছিলো ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা্ এবং দায়িত্বস্থল ছিলো আগরতলা মহিলা শরণার্থী শিবির, পরে তাকে আগরতলা নার্সিং প্রশিক্ষণ শিবিরের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
মুজিবনগর সরকারের দলিলপত্রে মহিলা মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় সাজেদা চৌধুরীর নাম তিন নম্বরে আছে।
[সূত্র: মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান: এএসএম সামছুল আরেফিন, পৃষ্টা-১৩৩ ও ৩২৩]

১০ মে ১৯৭১ আগরতলা সোনামুড়া বনবিভাগের বিশ্রামাগারে ক্যাপ্টেন আখতার আহমেদের তত্বাবধানে প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ হাসপাতাল স্থাপন করা হয়।
২৭ জুলাই এটি আগরতলার দারোগা বাগিচায় স্থানান্তর করা হয়। আগস্ট মাসে সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এই হাসপাতালটিকে পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সচেষ্ঠ হন বাংলাদেশ সরকার।
২৬ আগস্ট ১৯৭১ সালে হাবুল ব্যানার্জীর বাগানে এটি নতুন করে সাজানো হয়। বাংলাদেশ হাসপাতাল এর পরিকল্পনা, পরিচালনা ও তত্বাবধানে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য দপ্তর ও ভারতীয় রেডক্রস এবং """""বেগম সাজেদা চৌধুরী """""" ও বেগম রাফিয়া আক্তার ডলির প্রত্যক্ষ তত্বাবধানে পরিচালিত নার্সিং শিবিরে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ১৬ জন সেবিকা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন।
এখানে যুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সেবায় অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য ডাক্তার সিতারা বেগমের সঙ্গে সাঈদা কামাল ও সুলতানা কামাল চিকিৎসা সহকারী হিসেবে বীর প্রতীক উপাধী পান।
[সূত্রঃ পৃ। ১৩৩ সারণী ৭৫ (১৯৭০ সালের নির্বাচিত সংসদ সদস্য )]

মুক্তিযুদ্ধের পর ক্ষতিগ্রস্থা নারীদের পুনর্বাসনের জন্য একটি কমিশন করে বাংলাদেশ সরকার, সেখানে সাজেদাও ছিলেন।
As the scope of the problem became ever more apparent and relief funds poured in from the largest UN-led relief operation ever organised up to then, the new government of Sheikh Mujibur Rahman, urged on by Ministers Budrunnessa Ahmad and Nurjahan Murshed,- set up a government structure to address not only the plight of raped women, but also that of the numerous women left destitute without family support -- in a society where independent women were practically unknown.
The Bangladesh Women's Rehabilitation Board (subsequently to become the Women's Rehabilitation and Welfare Foundation) was formed on February 18, 1972 as a semi-autonomous organisation affiliated with the Ministry of Social Welfare. The 13-member governing board was headed by Justice K.M. Sobhan, a sitting Supreme Court judge, and consisted of prominent women political leaders and war widows.-
The board members were: Justice K.M. Sobhan, Budrunnessa Ahmad, Nurjahan Murshed, Sajeda Chowdhury, Momtaz Begum, Rafia Akhtar Dolly, Nilima Ibrahim, Sufia Kamal, Jahanara Rabbi, Lily Chowdhury, Basanti Guhathakurta, Mushfequa Mahmud and Abdul Awal (executive director), Bangaldesh Observer, "High Powered Body to Rehabilitate Women Victims," February 24, 1972,.

.............................................

আসুন এবার দেখি বেগম সাজেদা চৌধুরীর পরিবারের ভূমিকা কেমন ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধেঃ
১) সাজেদা চৌধুরী নিজে মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন। জোবরা ক্যাম্পে উনি ট্রেনিং নিয়েছিলেন।
২) উনার চাচাতো বোন, ফেরদৌসি প্রিয়ভাসিনী। আশাকরি উনার নামই উনাকে চেনাতে যথেষ্ট।
৩) সাজেদা চৌধুরীর স্বামী গোলাম আকবর ছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন অস্থায়ী সরকারের কমার্স সেক্রেটারী।
৪) লে. সামাদ (বীর বিক্রম) উনার ফুপাতো ভাই।
৫) উনার খালাতো ভাই মেজর জিয়াউদ্দিন সরাসরি মুক্তিযুদ্ধ করেছেন।
৬) বড় ছেলে আয়মান আকবর মুক্তিযোদ্ধা
৭) মেজ ছেলে সাজেদ আকবর মুক্তিযোদ্ধা।
লিস্ট এভাবে বাড়তেই থাকবে......

.............................................
এইবার একটা ছবি দেখুন। ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশরে স্বীকৃতি দেয়। তখন মুজিব নগর সরকারে রীতিমতো ঈদের আনন্দ। তিন মন্ত্রী কামরুজ্জামান, খন্দকার মোশতাক এবং মনসুর আলীরে মালা দিয়া বরণ করা হয়। সেই ছবির ডান দিকের মহিলাটা হচ্ছেন বেগম সাজেদা চৌধুরী। এর দশদিন পর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।
ছবিঃ http://goo.gl/Wtauf


৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৭

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও নিজেই তো নুরু রাজাকারের ছেলে।অন্যকে আবার কি বলে!!!

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩০

দন্ডিত বলেছেন: কাদের সিদ্দিকীর কথাবার্তা ছাগুরা ইদানিং খুব গুরুত্ব দেয় কারন তিনি ইদানিং মখার বিরুদ্ধে লেগেছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে কাদের সিদ্দিকী শাহবাগে সাজেদা অপদস্ত করার সমালোচনা করেছিলেন এইভাবে "সাজদা চৌধুরীর মত মুক্তিযোদ্ধাকে যেখানে অপমান করা হয়েছে সেটা আবার কিসের আন্দোলন" ।

যথারীতি কাদের সিদ্দিকীর এই কথা ছাগুরা আমলে নেয় নি।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৩

ফাঁটা বাশ বলেছেন: যারা সাজেদা চৌধুরীকে রাজাকার বানাতে চায় তাদের জন্য ।
নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন ।

Click This Link



৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৬

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
পাকিরা বিশ্ব জনমতের চাপে পরিস্থিতি সাভাবিক বুঝাইতে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনে নির্বাচিতদের মধ্য থেকে ৮৮ জনকে পাকিস্তানের সামরিক সরকার আস্থাভাজন এমএনএ (মেম্বর অব ন্যাশনাল এসেম্বলী) হিসেবে ঘোষণা করে।

পাকি প্রপাগান্ডা মেশিনের কথা বিশ্বাস করার কোন কারন নাই।

পাকি ঘোষনা বাংগালি মুক্তিযোদ্ধারা মানবে বা কান দিবে কেন?

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৮

আশফাক সুমন বলেছেন: " তিনি ইদানিং মখার বিরুদ্ধে লেগেছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে কাদের সিদ্দিকী শাহবাগে সাজেদা অপদস্ত করার সমালোচনা করেছিলেন এইভাবে "সাজদা চৌধুরীর মত মুক্তিযোদ্ধাকে যেখানে অপমান করা হয়েছে সেটা আবার কিসের আন্দোলন" ।

যথারীতি কাদের সিদ্দিকীর এই কথা ছাগুরা আমলে নেয় নি।
"--- ভালই বলসেন

আমি বিস্বাস করলাম উভয় ক্ষেত্রেই বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সঠিক । মখা আলমগির রাজাকার। সাজেদা সিদ্দিকি মুক্তিযোদ্ধা

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪২

আশফাক সুমন বলেছেন: দুঃখিত সা(জদা চৌধুরীর বদলে *সাজেদা সিদ্দিকি লিখে ফেলসি।

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

দন্ডিত বলেছেন: @ আশফাক সুমন ঠিকাসে। মখা এডিসি ছিল তাই বঙ্গবীরের মতে তিনি রাজাকার। এডিসি যদি রাজাকার হয়, ডিসি তো আরো বড় রাজাকার কি বলেন?

৭১ এ পুরো সময় ডিসির দায়িত্ব পালন করেছিলেন এম কে আনোয়ার। তাকেও এখন থেকে রাজাকার বলব।

যেসকল এডিসি/ডিসিরা পাকিস্থান সরকারের চাকুরী ছাড়েন নাই তাদের পুর্ণাঙ্গ তালিকা যোগারের চেষ্টা করছি। আশাকরি কাউকে ছাড়া হবে না। কি বলেন?

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০০

লতিফা লতা বলেছেন: খন্দকার নূরুল হোসেন (নূরু মিয়া) ওরফে নূরু রাজাকারের ছেলে রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন সম্পর্কে শেখ হাসিনার বেয়াই। শেখ হাসিনা তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিয়ে দিয়েছেন রাজাকারের নাতির সঙ্গে!!

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৭

দন্ডিত বলেছেন: মোশারফের বাপ বড় রাজাকার ছিল।

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১২

লতিফা লতা বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা যদি রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিশেষ সুবিধা পায় তাহলে রাজাকারের সন্তানদেরও তো কিছু পাওয়া উচিত, নাকি...!!!

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৭

প্রকৃত দেশপ্রেমিক বলেছেন: লেখক আসলেন সাজেদাকে রাজাকার প্রমান করতে কিনতু যখন সবাই আপনাকে অনেক প্রমান দিয়া ভুল প্রমানিত করল তখন আবার কন হাসিনার বেয়াই রাজাকার।কেন এত ভন্ডামি করেন যান এক কাজ করেন হাসিনার বেয়াই ৭১ এ কয়টা খুন কয়টা রেপ করছে তার কিছু দালিলিক প্রমান নিয়া আসেন।দয়া করে ভন্ডামি কইরেন না ।

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২০

কাউসার আলম বলেছেন: প্রদত্ত ছবিটার মধ্যকার ইংরেজি শব্দটার অর্থ EMBARGO = A government order imposing a trade barrier, হলে তো লেখকের উদ্দেশ্যের বিপরীত হয়ে যায়, এবং সাজেদা চৌধুরীর পক্ষে চলে যায়। অভিজ্ঞ জনেরা কিছু বলুন....

১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৭

শয়ন কুমার বলেছেন: । মজার ব্যাপার হচ্ছে কাদের সিদ্দিকী শাহবাগে সাজেদা অপদস্ত করার সমালোচনা করেছিলেন এইভাবে "সাজদা চৌধুরীর মত মুক্তিযোদ্ধাকে যেখানে অপমান করা হয়েছে সেটা আবার কিসের আন্দোলন" ।

যথারীতি কাদের সিদ্দিকীর এই কথা ছাগুরা আমলে নেয় নি। "--- ভালই বলসেন

আমি বিস্বাস করি উভয় ক্ষেত্রেই বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সঠিক । মখা আলমগির রাজাকার। সাজেদা সিদ্দিকি মুক্তিযোদ্ধা

১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩

শয়ন কুমার বলেছেন:

১৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬

জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: সােযদা ছোধুরী মােয়র বেয়িস ৷ উনােক িনেয় কুটুবাক্য না করটাইভালো হেব

২০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: দন্ডিত বলেছেন: ...সাজেদা চৌধুরীকে আমি মোটেও পছন্দ করি না। তার রাষ্ট্রপতি প্রার্থীতার বিরোধিতা করছি। তার মানে এই না তার নামে মিথ্যা কথা বলতে হবে।

২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

আহলান বলেছেন: ধরেই নিলাম তিনি মুক্তি যুদ্ধে অনেক অবদান রাখছে, কিন্তু পরবর্তিতে তার ছেলের অপকর্ম এবং অন্যান্য কর্ম কান্ড বিবেচনা করলে সে কখনোই প্রেসিডেন্ট এর যোগ্যতা রাখে না। মুক্তিযুদ্ধ করলেই সে হাজি সাব হয়ে যায় না ....

২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

লতিফা লতা বলেছেন: প্রকৃত দেশপ্রেমিক নিকের মন্তব্যের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমি সাজেদা চৌধুরী সম্পর্কে জানা কিছু তথ্য উল্লেখ করেছি, এরপর অন্যরা মন্তব্য তার সম্পর্কে ভিন্ন কিছু তথ্য উপস্থাপন করেছেন। সেগুলো আমি জানতাম না। নতুন করে জেনেছি বলেই, ওইসব মন্তব্য নিয়ে কোনো প্রতিবাদ করিনি। কিন্তু প্রকৃত দেশপ্রেমিক এর মাঝে কী ভন্ডামি খুঁজে পেলেন তা আমার বোধগম্য নয়। বাক-স্বাধীনতা হরণ করে নিজের মত অন্যের উপর চাপিয়ে দেন যারা, তারা দেশপ্রেমিক হতে পারে না। আবার নাম নিয়েছে প্রকৃত দেশপ্রেমিক.. যত্তোসব।

২৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

অচীনপুরের চেনা মুখ বলেছেন: View this link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.