![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেউ বুঝে না এই আমাকে ... তাই আমিও কাউকে বুঝতে চাই না ।
ত্রয়ী লেখক ডেভিড সেলজার, জোসেফ হাওয়ার্ড ও গর্ডন ম্যাকগিলের বিশ্বখ্যাত তিনখন্ডের ভয়াল পিশাচ কাহিনী 'দি ওমেন'। এটি নিয়ে ছবিও তৈরি করা হয়। সেবা প্রকাশনী থেকে 'অশুভ সংকেত' নামে এর বাংলা অনুবাদ বের হয়েছিল। অনুবাদ করেছিলেন কাজী মাহবুব হোসেন। বইটি যারা পড়েছেন তারা নিশ্চয়ই ভুলেননি, ডেনিয়েল নামের সেই পিশাচ পুত্রটির কথা।
ডেনিয়েলের ওপর ভর করে শয়তান পৃথিবীতে তার পুনরুত্থান ঘটাতে চেয়েছিল। ডেনিয়েলের কপালের উপরে চুলের নিচে ছিল অশুভ সংকেত ‘শয়তানের চিহ্ন’। ডেনিয়েল ছিল উপন্যাসের একটি চরিত্র। আর এই পিশাচ কাহিনী ছিল মনগড়া অর্থাৎ কাল্পনিক। কিন্তু বাস্তবেই এবার এমন একটি ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাজ্যে। শিশুর বুকে ভেসে ওঠেছে শয়তানের চিহ্ন!
যুক্তরাজ্যের ডেইলি সান এক প্রতিবেদনে জানায়, স্যামুয়েল নামের চার বছরের একটি শিশুর বুকে হঠাৎ করেই একটি চিহ্ন ফুটে ওঠেছে। যা দেখতে হুবহু শয়তানের সাংকেতিক চিহ্নের মতো।
ব্রিটেনের নর্থ শর্পশেয়ারের বাসিন্দা শিশুটির বাবা রবি জোন্স ও মা শ্যারন লুইস দুজনই দাবি করেন, স্যামুয়েলের বুকে এই চিহ্নটি জন্মের সময় ছিল না। এটি দেখা দিয়েছে গত মে মাসে।
এ প্রসঙ্গে শ্যারন লুইস বলেন, গত ২৩ মে স্কুল থেকে ফিরে অাসার পর স্যামুয়েলের পোশাক খুলে আমি এই চিহ্ন দেখতে পাই। এই চিহ্নটি আমি চিনি। তাই দেখেই অাঁতকে উঠি। প্রথম ভেবেছিলাম লাল কালিতে আঁকা। পরে পরীক্ষা করে দেখলাম তা চামড়ার উপর ভেসে ওঠেছে।
তিনি বলেন, আমি স্যামুয়েলের কাছে জানতে চাইলাম এটি কোথা থেকে এল? স্যামুয়েল চিহ্নটি দেখে নিজেও অবাক হয়ে গেল। জানালো, সে কিছুই জানে না এবং এই প্রথম এটা দেখছে।
স্যামুয়েলের বুকে হঠাৎ ভেসে ওঠা এই শয়তানের চিহ্ন নিয়ে ভীষণ বিব্রত ও উদ্বিগ্ন তার বাবা-মা। এটাকেে একটি অশুভ সংকেত মনে করে আতঙ্কিত তারা।
স্যামুয়েলকে নিয়ে চর্ম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছেও গেছেন তার বাবা-মা। চিকিৎসকরা এটাকে বিশেষ কোনো চর্মরোগ বলে মনে করছেন। কিছু ওষুধপত্রও দিয়েছেন। কিন্তু চিহ্নটি রয়েই গেছে।
স্যামুয়েলের মা চিকিৎসককে যখন জানান, এটি হুবহু শয়তানের চিহ্নের মতো। চিকিৎসকও একমত হন, তবে পুরো বিষয়টিকে কাকতলীয় বলে উড়িয়ে দেন। চিকিৎসক তাদের আতঙ্কিত হতে নিষেধ করেন। একমাসের মধ্যে চিহ্নটি মিশে যাবে বলে আশ্বাস দেন।
এদিকে প্রায় দুমাস চিকিৎসার পরও চিহ্নটি মিলিয়ে না যাওয়ায় স্যামুয়েলের বাবা-মার কপালে দুশ্চিন্তার রেখা দিন দিন গাঢ় হচ্ছে।
ভিডিওসহ লিংক : প্রতিমুহূর্ত ডটকম
২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
অণুজীব বলেছেন: hmm
৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:০৮
কালনী নদী বলেছেন: ৬৬৬/৬১৮=১
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৩২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কি আর বলবো। ভেবে পাচ্ছি না। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।।