![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।
আমরা এমন এক জাতি যারা প্রতিটা বিশেষ দিনকে হোক তা শোক কি আনন্দের উদযাপন করবো ফুর্তি করে। প্রতিটা দিবস এখন ডেটিং দিবস। আজকে এফবিতে ছবিগুলো দেখে বারবার শহীদদের পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে ইচ্ছে করছে। তাই দুলাইন লিখলাম রাগ,অভিমান, লজ্জা কিংবা ক্ষোভ উপশমের জন্য!
ছাত্রজনতার সেদিনের সে মিছিলে,
গুলিতে ঝাঁঝরা শহীদদের রক্তাক্ত শরীরে ,
লিখা হয়েছিলো কি ফেব্রুয়ারির একুশে,
দলবেঁধে সেজেগুজে কৃত্রিম ভালবেসে,
ফুলের উঁচু পাহাড় গড়ে,
স্থির চিত্র ধারণের প্রতিযোগীতা করে
ভাই হারা একুশের গান বাজিয়ে,
বাংলা ভাষার করতে জয়গান?
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:১৩
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আবেগ বেশী হলে একটা জাতির এই অবস্থা হয়।