![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।
The Relationship Between Internet and Bangladeshi Politicians....
দেশের যে অবস্থা, তাতে আমার কাছে যদি বিশাল কিংবা লাখ লাখ মেম্বারের কোনো ফেইসবুক গ্রুপ থাকতো তাহলে একটা নমিনেশন কিনে ফেলতাম আর ফেইসবুকে প্রায় বিনা টাকার নির্বাচনী প্রচারণা চালাতাম।
আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদরা অনলাইনে নির্বাচনী বা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে ভয় পায়। এই ভয়টা কিসের? ধরা খাবার, হাটে হাড়ি ভাঙ্গার। পাবলিক ইন্টারনেটে এদেরকে পাওয়া মাত্রই এট্যাক করে, মুখের বলে বসে"এই যে এমপি সাহেব গতবার চাকরি দেবে বলে আপনার ছোট ভাই ২ লাখ মাইরা খাইলো, বিচার করলেননা, এই যে মন্ত্রী সাহেব আমাদের অমুক রাস্তার কাজে ১ কোটি টাকা বাজেট আসলো কিন্তু রডের জায়গায় বাঁশ দিয়া কাজ করাইলেন ক্যান?"
এইসব অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে নির্বোধেরা অনলাইন ভয় পায়। অথচ কোটি টাকার ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন, মাইকিং ইত্যাদির পেছনে বিশাল অংকের খরচ তার অর্ধেকও অনলাইনে লাগতোনা।
আসলে ভয়ের কারণ তো তারা নিজেরাই। দেখা গেল কেউ এসে একটা পোস্ট করলো"সম্মানিত ভোটারগণ আমাকে বৈঠা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের সেবার সুযোগ দিন"। সেখানে কয়েক হাজার কমেন্ট আসবে"আগে তোর বৈঠা দিয়া তরে একটু টেস্ট করার সুযোগ দিস আমাদের, দেখতে হইবো তুই সেবা করতে পারবি কিনা।"
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: অসৎ মানুষেরা ভীতু হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: