![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।
পৃথিবীতে নিজের চাইতে আপন কেউ কখনোই হতে পারে না। যতো গভীর ভালোবাসাই থাকুক কারো প্রতি, যতো তীব্র ই হোক কাউকে পাওয়ার আকাঙ্খা অধিকার খাটানোর জায়গায় পদে পদে থাকবে সীমাবদ্ধতা কিংবা কখনো হয়ে যাবে অনধিকার চর্চা। খুব আপন একজন বিশেষ মানুষ বা একাধিক মানুষই হোক একদিন না একদিন অধিকারের সীমারেখা নিয়ে দ্বন্ধ হবেই কিন্তু নিজেকে আপনি যতো ইচ্ছা ভালোবাসুন, যত্ন নিন কিংবা নিজের উপর নিজের রাগ অভিমানের বহিঃপ্রকাশ করতে গিয়ে নিজেকে কষ্ট দিন, জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করুন কোনো সমস্যা নেই। আপনি নিজেই আপনার নিজের প্রতি অধিকার খাটানোর পূর্ণ ক্ষমতা রাখেন। এখানে জবাবদিহিতার জায়গা খুব ক্ষীণ।
আমিও আমার শতভাগ অধিকার শুধু নিজের উপরই প্রয়োগ করি। আমার রাগটা ভয়াবহ কিন্তু দুনিয়ার কারো জন্য ক্ষতিকর না। এমনকি মশা-মাছি, কুকুরবিড়ালের প্রতিও রাগ মিটাই না। আমার রাগ যতো বেশীই হোক কখনো সেই রাগটা কারো উপর ঝাড়ি না তবে নিজেকে ছাড়ি না কখনোই। নিজেকে নানা রকম যন্ত্রণা দেই। যন্ত্রণায় জ্বলেপুড়ে ছারখার হই।তবুও কখনো ভুলেও আমার রাগের প্রতিফলন বা প্রভাব কোথাও পরতে দেই না।
সৈয়দ মাহফুজ আহমেদ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০১
মাহফুজ বলেছেন: বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে বা ভবিষ্যতে যে সময় আসছে তাতে এই আপন সন্তানদের কাছেই মানুষ সবচাইতে বেশী কষ্ট পায়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখার প্রথম লাইনটাই ভুল।
আমার কাছে নিজের চাইতে আমার সন্তান বেশি আপন।