নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কম্পিউটার ও ইন্টারনেট

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ

কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সম্পর্কে জানতে আগ্রহী । E-mail : [email protected] Blog : www.somewhereinblog.net/blog/mahfuz088

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামি প্রশ্নের উত্তর কোন ওয়েব সাইটে পাওয়া যায় ?

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

আপনার জানা মতে এমন কোন ওয়েব সাইট আছে কি ?

যেখানে ইসলাম বিষয় যে কোন প্রশ্ন করলে সেটার উত্তর দ্রুত পাওয়া যাবে।

প্রশ্ন এবং উত্তর বাংলায় হতে হবে।

যারা উত্তর দিবে তারা যাতে অভিজ্ঞ আলেম হয় সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা থাকতে হবে।

ওয়েব সাইটি অবশ্যই সুন্নিদের হতে হবে।





মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমি আপনাকে সাহায্য করতে পারি ।।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
কোন সাইটের নাম জানা থাকলে বলে দিন।

সাথে আপনার মেইল এড্রেসও দিতে পারেন।

২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমার ওয়েব সাইট এর বাম পাশে প্রিয়তে রাখা মাসুদ রানা নামে
ব্রাউজ টি খুলুন সেথা ইসলাম বিষয়ক অনেক লেখা ।। সেথা হতে
আপনি আপনার প্রশ্ন খুজুন আশা রাখি সবই এখানে বিস্তারিত পাবেন
ধন্যবাদ ।।

৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইসলামের আলো ঈমানের নূর
এবং হায়াতুন্নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম এর মুজেজা ও রহমত ।*********************************************
ডঃ আল্লামা মাওলানা মোহাম্মদ মাসউদ মিয়া শাহী
কবি ও সুবক্তা
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
কোরআন , হাদিস এবং তাফছির সহ ব্যখ্যা বিশ্লেষণের মাধ্যমে
সহজ বাংলা ভাষায় পাঠকের উপযোগী করে প্রনিত ।
লেখক ।
*********
পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন ** ।
********************************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
সুচিপত্র
ঁঁঁঁঁঁঁঁ
ধারাবাহিক

লেখক KOTRIK SORBSOTTO SNGROKKHIT
মুজেজা নবীজীর প্রতি আল্লাহর মহত্ত্ব ।
*******************************

মহানবী হযরত মোহাম্মদ সা সাহাবিদের নিয়ে মদিনায় পরিখা
খননে ব্যস্ত , শত শত সাহাবি প্রানান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে মাটি
মাথায় বহন করে শক্ত বাধ নির্মাণ এবং মদিনাকে শত্রুদের হাত
থেকে রক্ষা করতে খাল খননে ব্যস্ত ।

নবীজীর প্রিয় সাহাবী লক্ষ্য করলেন নবীজীর পেটে পাথর বাধা ,
পেট মোবারক ইশদ কুঞ্জিত ।

সাহাবী নবীজীর শুকনো মুখ মোবারকলক্ষ্য করে বাড়ি চলে আসে

একমাত্র সম্ভল মেষ ছাগ জবাই করে স্ত্রীকে কিছু যব পিষে খামি
বানাতে তাগদা দেয় ।
নবীজীর কানে কানে দাওয়াত দেয় সাহাবী , নবীজী তাৎক্ষনিক
সব সাহাবাকে দাওয়াত দিতে তাগদা দেন ।

সাহাবী দাওয়াত দেন সবাইকে
যথা সময়ে দলবল লয়ে নবীজী ঐ সাহাবীর বাড়িতে উপস্থিত ।
আবুআইয়ুব আনসার রা এর স্ত্রী হতবাক , খাবার মাত্র ২/৩ জনের
আর লোক ৪ হাজারের অধিক হবে ।

নবীজী রান্না করা মাংস এবং খামির মধ্য কিছুটা থুথু মোবারক
মিশিয়ে দিয়ে পরিবেশন করতে বললেন ।

সাহাবী তাই করলেন এবং সমস্ত সাহাবিদের মধ্য বিতরন করার
পরও আরও খাবার বাড়টি রইল ।

এবার সাহাবীকে ডাকলেন দয়াল নবীজী তোমার ২ সন্তান কোথায়
ডেকে নিয়ে এস ।
সাহাবীর মৌনতা দেখে নবীজী কিছু আচ করতে পেরে ডাক দিলেন
হে নাতি ইব্রাহিম ও সাদি তোমরা এস
ঘরের কোনে চাদর দিয়ে ডাকা মৃত দুভাই জিন্দা হয়ে নবীজীর
পাশে চলে এল এবং জবাব দিল ।

ঘটনা ক্রমে দুভাই পিতার মেষ জবাই দেখে চুরি লয়ে পাশের জংগলে একেঅপরে , খেলাচ্ছলে জবাই করে বসে ।
অন্য ভাই ভয় পেয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে সেও মারা যায় , অথচ
কেমন সাহাবা ছিল শুধু নবীজীকে রাজি খুশি রাখার জন্য
এতবড় শোক ভুলে ছেলেদের লাশ চাদর দিয়ে ডেকে রেখেছিলেন

আল্লাহু আকবার / ছুবহান আল্লাহ বলুন

নবীজী দাওয়াত খেয়ে আবার পরিখার কাজে লেগে গেলেন তার
প্রিয় সমস্ত সাহাবাদের নিয়ে ।
আর আশ্চান্নিত হলেন অনেকেই ।

পরের দিন ১০০ শত নব্য সাহাবি কালমা পাট করেন ।
লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুররাছুলুল্লাহ ।

মুজেজা নবিজিরপ্রতি আল্লাহর মহত্ত্ব ।
হাদিস সংকলন থেকে ।




সত্য জানুন , কাফের বেঈমানদের নিকট মাথানত নয় ।
**************************************
ডঃ আল্লামা ম , মাসউদ মিয়া সৈয়দ শাহি
কবি ও দার্শনিক বক্তা , আরবি বিশ্ববিদ্যালয় , শতরশ্রি , নেত্রকোনা ।
আল্লাহ পাকের ঘোষণা আর যদি তোমরা সন্দিহান হও , আমার খাছ বান্ধার দুস্তেরবা নবীজীর উপর নাজিল অবধারিত কিতাবে
তবে তোমরা অনুরূপ একটি সুরা রচনা কর ,তোমাদের সঙ্গী যারা খোদা হইতে পৃথক । যদি তোমরা সত্য বাদি হও , অনন্তর যদি তোমরা তাহা করিতে না পার এবং তোমরা কখনও তাহা করিতে পারবেনা । তবে তোমরা আত্ত রক্ষা করিও দুযখ হইতে
যাহার খোরাক বা খাদ্য হবে অবিশ্বাসী মানুষ ও কাফের । সুরা বাকারা আয়াত ২২/২৩।২৪।
আল্লাহই অবিশ্বাসীদের কাফের ডাকিয়াছে । যদি মুসলমান হন
তওবা করুন আর যদি বিধর্মী হন তাহলে চাপা বাজি বন্ধ করে
বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন । আল্লাহ অবশ্যই বিভ্রান্তি কারিদের পছন্দ করেন না ।

সূরা নমল ২৭:৭৫ আয়াতে বলেছেনঃ
وَمَا مِنْ غَائِبَةٍ فِي السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِلَّا فِي كِتَابٍ مُّبِينٍ
অর্থঃআকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন ভেদ নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে না আছে।


সূরা নিসা ৪:১৩৬ আয়াতঃ
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ آمِنُواْ بِاللّهِ وَرَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِي نَزَّلَ عَلَى رَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِيَ أَنزَلَ مِن قَبْلُ وَمَن يَكْفُرْ بِاللّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلاَلاً بَعِيدًا
অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তাঁর রসূলও তাঁর কিতাবের উপর

আল্লাহ পাক সব কিতাবে নবীদের নবী রাছুল গনের রাছুল
এবং আওয়াল আখের যাহের বাতেন ও শাফায়াতের কাণ্ডার
হিসাবে উল্লেখ করেছেন । তার বিষয়ে সামান্য সন্দেহ করাও পাপ এবং ঈমানের ক্ষতি ।
হে মুমিনগন তোমরা সম্পূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হও সুরা বাকারা ২০৭ /


আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করিওনা , নিশ্চয় শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু ।

যখন আদম আ কে সৃষ্টি করলেন ।আল্লাহর হুকুমে সব ফেরেস্তা
আদম আ এর সম্মানে সেজদা দিল ,শয়তান বিরুধিতা করল
আল্লাহর হুকুম না মানার কারনে আল্লাহু পাক শয়তান কে
শাস্তি দিলেন এবং দুযখের আগুনে শ্রিংখলিত করে রাখলেন ।

খালিকিচ্ছামাওয়াতি অয়াল আরদিন । আচ্ছালামু আচ্ছালাতু আলা
মান খানা নাবিয়াও অয়া আদামু বা মায়ে অয়াত্তিন ,

অর্থ নবীজীর মুখ নিশ্রিত বাণী / আল্লাহর ক্ষুদ্রতে আদম যখন কাদা
মাটি পানি মিশ্রিত তখনই আমি আল্লাহর রাছুল । হাদিস

আল্লাহু বাম পাজর থেকে হাওয়া আ কে সঙ্গিনী বানালেন ।
এবং বহু দিন যাবত বেহেস্তে বাস করতে লাগলেন । আল্লাহ আদম
আ কে বেহেস্তি সব কিছু জ্ঞান শিক্ষা দিলেন যা ফেরেস্তাগন পর্যন্ত
জান তনা । আদম আ কে নিষেধ দিলেন সবস্থানে যাইও কিন্তু
নিষিদ্ধ গন্দম ফল ভক্ষন করনা ।

বস্তুত শয়তান আদম আ কে প্রলোভনে নিয়ে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ালেন ।সাথে সাথে আল্লাহ পাক আদম আ ও হাওয়া আ কে
বেহেস্ত হতে দুনিয়ায় নামিয়ে দিলেন ।

শত শত বছর আদম আ ও হাওয়া আ আল্লাহর দরবারে ভুলের
জন্য কাদলেন । ৩৬০ বছর পর আরাফাতের ময়দানে তারা মিলিত
হলেন এবং মুনাজাত করতে লাগলেন
হে আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম
মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ । আল্লাহ পাক তাদের দোয়া কবুল করলেন বললেন দুনিয়ায় বাস করতে থাক এবং আমাকে সরণ কর নিশ্চয় তোমাদের প্রভু অতি ক্ষমা শীল ।

আদম আ এর বংশ বৃদ্ধি হতে লাগল , শয়তান দুনিয়ায় আসার
আগে আবার আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইলেন । আল্লাহ ক্ষমা মঞ্জুর
করেনি শয়তান হতাশ হয়ে বলেন প্রভু আমি চির জাহান্নামি তাহলে
আমাকে ভিন্ন শক্তি দাও ।

সেকেন্ডে সব স্থানে যাতায়াত , দিলাম । সব জিব জন্তুর আকার
ধারন ,দিলাম । সব মানুষের রগে রগে বিছরন / দিলাম । কিন্তু
অহে শয়তান আমার প্রক্রিত ইমানদার গনের চুল পরিমাণ
ক্ষতি করার ক্ষমতা তোর নাই ।যারা তোর পথ অনুসরণ
করবে তারাই জাহান্নামী ।

আল্লাহু এবং তার রাছুলের বাণী আমরা মানি তাহলেই আমাদের
ইমান ইসলাম /মুক্তি আসবে । আলোচনা কোরআন ও হাদিস
ভিত্তিক যার কোন সন্দেহ নাই । আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দিন
রাছুল আমাদের রহমত দিন । মদিনায় লক্ষ কোটি দরূদ ছালাম

ছালাতুনিয়া রাছুলুল্লাহ আলাইকুম
ছালামুনিয়া হাবিব আল্লা আলাই কুম

আসলে ইমান রুহে কোরআন মগজেদিন
হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন ।

অর্থ ইমানের মুল কোরআনের রুহ দিনের মগজ
তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত । আল্লাহর দুস্ত নবী পাক হজরত
মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে অয়াচ্ছাল্লাম ।

লেখক বলেছেন: নবীজীর উত্তম আদর্শ ও শিশুদের শিক্ষা ।
********************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ


নবীজী সা বলেন সমাজ একটা আয়না , শিশুরা তা থেকে যা দেখবে
তাই শিক্ষা নেবে হে মানব তোমাদের সন্তানদের উত্তম আদর্শ শিক্ষা দাও । হাদিস বায়হকি
নবীজী শিশুদের ভালবাসতেন এবং তাদের নিয়ে খেলতেন ,কৌতুক করতেন ।

ভাল খেলা ধুলা ইসলামে নিষেধ নয় । তাই নিষেধ যা সমাজে তা ঘৃণিত যেমন জুয়া ,মদ , ব্যবিচার , বেপর্দা হয়ে নানা কৌশল ও যাদু টুনা করা ।

নবী পাক সা একদিন নামায রত, মদিনার বেশ কিছু শিশু কিশোর
নবীজীর দরবারে উপস্থিত , তারা নামায রত নবীজীকে ঘিরে
রাখল এবং ছোট শিশু ইব্রাহিম নবীজীকে ঘোড়ার পিট ভেবে
চেপে বসল আবু আয়ুব আনসারই রা রাগান্বিত হলেন । নবীজী
ছাহাবা কেরাম কে বুঝালেন,। ওরা শিশু যা দেখবে তাই শিখবে
ওদের আদর করবে এবং উত্তম চরিত্র গ ট নে গড়ে তুলবে ।
আল হাদিস
অতপর নবী পাক সা ওদের নিয়ে কিছুক্ষন খেললেন ,কৌতুক করলেন । বস্তুত নবীজী খেলা ধুলার মাধ্যমে তাদের দ্বীনই শিক্ষা
দিতেন । একটা পয়সার এপিট অপিট যেমন । সব কিছুই তেমন
এক কথায় উদ্দেশ্য সৎ হলে কর্ম ভাল হয় আর অসৎ হলে বৃথা ও
হারাম । নাতি ইমাম হাছান রা / ইমাম হুছাইন রা নবীজীর সাথে এমনি ভাবে
খেলা করতেন, খেলা অবসর মুহূর্তের জন্য । টিকা এবাদত বর্জন করে খেলা ধুলা নিষেধ ।
বরং এবাদতের মাধ্যমে মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করা
সকলের জন্য রহমত ও পুরস্কার প্রাপ্তি ।
শিক্ষার প্রদীপ

নবীজীর আদর্শে এস শিখি দ্বীন
লয়ে তারি সত্য বানী
সত্য সরল পথ চিনি
আধার কেটে হবে জীবন রঙ্গিন ।
শিখি সত্য কথা বলা
যা হবে চরিত্র গঠন
ন্যায়ের নিরিখে এস করি পন
সুন্দর হবে জীবন চলা ।
জয় করি লোভ, হিংসা
দূর করি কুহকের যত অকল্যান
এস শিশুর ফুটাই জ্ঞান
আনি সমাজে শান্তি ও ভালবাসা ।




লেখক বলেছেন: হে ইসলাম হে কাণ্ডারি আমাদের ক্ষমা কর /
*************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ


দয়াল নবীজীর নির্দেশিত ইসলাম আর বর্তমান ইসলাম কি এক
*********************************************
এক বুড়ী নবীজীর গমন পথে কাঁটা পুঁতে রাখত আর নবীজী একটা একটা করে কাটা তুলে আবার গন্তব্য যেতেন । একদিন
পথিমধ্য খাঁটা দেখতে না পেয়ে তিনি খুজে খুজে বুড়ীর বাড়ি
উপস্থিত হলেন , দেখলেন বুড়ি অসুস্থ হয়ে বিছানায় , তৎক্ষণাৎ
বুড়িকে সেবা দিলেন , বুড়ি অবাক হয়ে নবীজীর প্রতি শ্রদ্ধায়
নত হলেন এবং ইসলাম গ্রহন করলেন ।
*********
মক্কা বিজয়ের পর বিখ্যাত মুনাফিক সরদার আবু সুফিয়ান কে হাতের মু টুয় পেয়েও ক্ষমা করে দিলেন এবং ঘোষণা করলেন যারা
মক্কার কাবায় এবং আবু সুফিয়ানের ঘরে অবস্থান নেবে তারা অধিক নিরাপদ । অথচ এই আবু সুফিয়ান ইসলামের প্রাথমিক
প্রচারে প্রধান বাধা ছিল । নবীজীর মহানুভবতায় সেও তওবা করে খাঁটি মুসলমান
হয়ে গেল
**********
আবু জাহেলের পুত্র ইক্রামা নবীজীর প্রতি দুর্বল ছিল , জানতে
পেরে তাকে বহু নির্যাতন করা হয় । চোখ বেধে পাহাড়ের উপর
থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় । এমনকি পাথরের সাথে বেধে সাগরে
নিক্ষেপ করা হয় তবুও ঈমান থেকে তিনি বিচ্ছুতি হয়নি ।
আল্লাহর রহমতে তার কিছুই হয়নি ।

****************
নুর নবী হযরত মোহাম্মদ সা একদা মদিনায় বৃক্ষ নীড়ে অবকাশ
যাপন করছিলেন । সুযোগ মত এক এহুদি উম্মুক্ত তরবারি লয়ে
তার উপর তাক করে চিৎকার দিয়ে বলতে লাগলেন হে মুহাম্মদ
আপনাকে এখন কে বাচাবে । নবীজী বললেন আল্লাহ
সাথে সাথে তার হাত হতে তরবারি খসে পড়ল এবং নবীজী ঐ
ইহুদির গাড়ে চেপে বললেন এখন তোমাকে কে বাচাবে । ইহুদি
কাপতে কাঁপতে বললেন আপনি ।

দয়াল নবীজী তরবারি দূরে নিক্ষেপ করে লোকটিকে বুকে জড়িয়ে
ধরলেন ।লোকটি ইসলাম গ্রহন করে নবীজীর একজন বিশিষ্ট সাহাবা হয়েছিলেন তার নাম হিশাম এবনে মুয়াজ রা ।
*****************
একদিন এক বাজ পাখি একটি বাবই কে দৌড়ায়ে নবীজীর দরবারে উপস্থিত , পাখিদের জবান খুলে গেল , বাবই আরজ করল
ইয়া রাছুলুল্লাহ বাজ আমাকে ভক্ষন অভিপ্রায়ে পিছু লেগেছে ।
নবীজী বাজ পাখিকে ডেকে বলল হে বাজ ঘটনা কি সত্য । বাজ
সায় দিয়ে বলল ইয়া রাছুলুল্লাহ আজ থেকে এক মাস যাবত অভুক্ত
কোন উপায়ান্তর না দেখে ঐ বাবই কেই আমি

নবীজী বাজ কে ডেকে বললে হে অভুক্ত প্রানি আমার গাল থেকে
কিছুটা মাংস তুমি নিয়ে ক্ষুদা নিভ্রিত্তি কর । দয়াল নবীজীর এহেন
উক্তিতে পাখিদের চোখ দিয়ে দর দর পানি গড়াতে লাগল , ইয়া রাছুলুল্লাহ আপনার নুরানি চেহারা মুবারক দেখে দেখে আমাদের
পেটের ক্ষুদা নিবারন হয়ে গেছে ,।
*****************
এক বুড়ি ভারী একটা পুটুলি বহন করে খুঁটিয়ে কুড়িয়ে হাঁটছিলেন ।নবীজী নিজে তা বহন করে পাহাড়ে পৌঁছে দিলেন । বুড়িকে জিজ্ঞেসিলে বলল আব্দুল্লার পুত্র মোহাম্মদের ভয়ে আমরা পালাচ্ছিলাম । আমিই সেই মুহাম্মদ । বুড়ির সঙ্গীরা আগেই সেথায় ছিল , বুড়ি চিৎকার করে জানিয়ে দিলেন হে আমার কউমেরা মুহাম্মদ মানুষ নন নিশ্চয় আল্লাহর বাছুল আমি এক্ষনি
তার নিকট মুসলমান হইব । পরবর্তীতে বাদ বাকিরাও মুসলমান
হয়েছিল ।
*******************
বনের দ্বারে বৃক্ষ মাঝে এক হরিণ বাধা ছিল । জবান খুলে গেল
ইয়া রাছুলুল্লাহ আমার সদ্যপ্রসব জাত বাচ্ছা দুধ বিহনে মারা যাবে ,এক ইহুদি আমাকে বেধে রেখেছে । আমাকে ছেড়ে দিন , দুধ খাইয়ে আবার আপনার নিকট ফিরে আসব । দয়াল নবীজী
হরিণের জাবিন হয়ে তাকে ছেড়ে দিলেন । শিকারি ফিরে এসে
হরিণ না পেয়ে জিজ্ঞাসিলে । নবীজী বললেন আমি ছেড়ে দিয়েছি
তার বাচ্ছাদের দুধ খাইয়ে আবার ফিরে আসবে ।

ইহুদি অবাক হয়ে বলে বনের পশু চলে গেলে ফিরে আসে সে
কথা ত আর কভু শুনিনি

ইহুদি লক্ষ্য করে হরিনির সাথে আরও তিনটি সদ্যজাত বাচ্ছা ।
নবীজীর পায়ে দরশন দেয় , আপনার জাবিনের কথা শুনে
আমার দুধের বাচ্ছারাও দুধ খায়নি ইয়া রাছুলুল্লাহ ।

ইহুদি ঘটনা দেখে সাথে সাথে কলমা পড়ে মুসলমান হয়ে যায় এবং হরিণীকে ছেড়ে দেয় ।

এমন দয়ার সাগর যার দয়া ব্যতিত দুনিয়ার শান্তি ও আখেরাতের মুক্তি লাভ কি সম্ভব ।


আল্লাহকে চেনা বান্ধার হক এবং মোহাম্মদ সা কে চেনা দুনিয়া ও
আখেরাতের মুক্তি ।
**************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
কবি ডঃ আল্লামা মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া সৈয়দ শাহি
শয়তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ বড় জিহাদ


হাদিস আবু হুরাইরা রা ঝবানে বর্ণীত
এক ইহুদি খুব বদকার ছিল । তখনকার যুগে এমন কোন অপরাধ
বাকি ছিলনা যা তার দ্বারা সংঘটিত হয় নাই । হত্তা ব্যবিচার যিনা
সব ছিল তার নিত্য কর্ম ।
মদিনার নিকটবর্তি অঞ্চল বনি হেজাজ স্থানে বাস করতেন নবীজীর এক প্রিয় সাহাবা ইবনে খুবায়ব রা তিনি নিয়মিত নবীজীর
শানে দরুদ পড়তেন

প্রতিদিনের মত বেশ কিছু লোক নিয়ে তিনি মধুর সুরে দরূদ শরিফ পড়তে লাগলেন । তো পাপি লোকটি এদিক দিয়ে যাচ্ছিলেন , মধুর দরুদের সুর ও
নবীজীর রহমত তার মনে ধাক্কা লাগল তিনি মনে মনে নিয়ত করলেন নবী পাক সা এর দরবারে এসে তওবা ও কলমা পড়ে
নিবেন । মাত্র দুই এক কদম পা রাখলেন , সাথে সাথে মালিকুল
মউত তার জান কবজ করে নিলেন । বেহেস্ত ও দুযখের ফেরেস্তা এল , কোথায় তার স্থান হবে আমল নামা দেখে দুযখের ফেরেস্তা হাসি দিল জান্নাতি বেজার হল । আল্লাহর পক্ষ থেকে আওয়াজ এল হে জান্নাতি ফেরেস্তা নিরাশ হইওনা আবার আমল নামা খুল দেখ মৃত্যুর আগে সে মনে মনে তওবার
নিয়তে নবীজীর দরবারে পা বাড়িয়েছিল এজন্য তা র জীবনের
সমস্ত গোনাহ মাফ এবং সে জান্নাতি । ছুবাহান আল্লাহ ।
টিকা মনের মধ্য যে শয়তান বাসা বাধে ও দাগা দেয় মানে ভুল
পথে চালায় সে শয়তানকে দূর করে হ্রদয়ে ঈমানের প্রদীপ জ্বালানোই বড় জিহাদ ।

: আসলে ঈমান রুহে কোরআন মগজেদিন
হাস্তে হুব্বে রাহ মাতুল্লিল আলামিন
অর্থ ঈমানের মুল কোরআনের রোহ বা নুর এবং দিনের মগজ মানে ইসলামের মগজ তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত নুর নবী
হযরত মোহাম্মদ সা । কবি আল্লামা মাওলানা রুমি রা এর জগত বিখ্যাত কিতাব মসনবি শরিফ থেকে যা কোরআন এর সার বস্তু
আবার শাহ জালাল ইয়েমেনি রা এর বয়ান
খোদা ভি হায় রেজা জুয়ে মোহাম্মাদ
খোদা মিলতা হায় দরবারে মোহাম্মদ
আল্লাহ হইতে মোহাম্মদ দূরে নয়
আল্লাহ কে লাভ করতে মোহাম্মদের দরবারে আস ।
কোরআনের আয়াত , কুল ইন কুন্তুম তুহিব্বুন আল্লাজি ফাত্তাবিউনি ইবিবকুমুল্লা এয়াগ .।.।.।.।.।.।.।।
অর্থ যদি তোমরা আমি আল্লাহকে পাইতে চাও সর্ব প্রথম আমার
হাবিব /মোহাম্মদের অনুসরণ কর । তবেই আমি তোমাদের
ক্ষমা করে দেব ।
কুন তু কাঞ্জাম মাগফিয়ান হাদিসে কুদসি
আল্লাহ বলেন আমি একটা গোপন ধন ভাণ্ডারে নিহিত ছিলাম ।
ব্যখ্যা , যখন আল্লাই আল্লাহ আর কেহ ছিলনা তখন ইচ্ছা পোষণ করলেন আমার নাম কে ডাকবে / আল্লাহর জাতী নুর হইতে সৃষ্টি করলেন মোহাম্মদ যার অর্থ প্রশংশিত যিনি শুধু প্রশংশারই যোগ্য । মোহাম্মদ সৃষ্টি হইয়া মাবুদের নাম দিলেন
আল্লাহ । কারন আল্লাহ তার নাম নিজে ডাকবে কেমন করে ।
বাংলা শের
আল্লাহর নুরে হইল সৃজন নুর নবীজীর নুর বধন
নবীজীর নুরে হইল সৃজন কুল মাখলুখাত ত্রিভুবন ।
আওয়াল আখের যাহের বাতেন এক আল্লাহ ছাড়া তার সমান আর কেহ নাই / নিজে খোদা প্রেমিক সাজে কলমাতে তা দেখতে পাই ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহামমাদুররাছুলুল্লাহ ।
এত এব প্রমানিত তিনিই ঈমান ও ইসলামের মগজ । আল্লাহ ও তার রাছুল সা কে আমরা জানি ,ভয় করি , এবাদতের মাধ্যমে
অবশ্যই আল্লাহ তার বান্ধার প্রতি ক্ষমাশীল ।
আল্লাহই ধর্ম ও মানুষের প্রভু সেই রক্ষক আমরা কেন ক্ষতির দিকে
*******************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

সুরা ফিল শানে নুযুল ও বাংলা ব্যখ্যা
নবীজী দুনিয়ার আগমনের বেশ কিছুদিন আগে বিধর্মী হেজাজের বাদশা আবরাহা মক্কা আক্রমন করে , তখনকার সময়ে জগতের
শক্তি শালি বাদশাহ ছিলেন । ৭০ হাজার সাজুয়া হস্তি বাহিনী ছিল
তার যুদ্ধ রন কৌশলের প্রধান উপকরন ।
আর আরবের কুরাইশরা ছিল সে সময়ে পৃথিবী বিখ্যাত শ্রেষ্ঠ তম
বংশ । বিশ্বের সব দেশের লোকেরাই মক্কায় এসে বানিজ্য স্থাপন এবং
কোরাইশদের সাথে ছিল ভাল সম্পর্ক ।
এমনকি কাবা ঘরের সম্মানে তারা কুরাইশদের খিরাজ প্রদান করতেন ।
কুরাইশদের আভিজাত্য কে হেয় করার মানসে বাদশা আবরাহা
তার হস্তি বাহিনী লয়ে হটাৎ মক্কা আক্রমন করে এবং ধংশ যজ্ঞ
চালাতে থাকে ।
সে সময় মোহাম্মদ সা এর দাদা কুরাইশ গোত্রপতিদের প্রধান ছিলেন , তার ছিল কয়েক হাজার উট , বাদশা আবরাহার লোকেরা
সব উট হস্তগত করলে নবীজীর দাদা আব্দুল মোতালিব বাদশার
নিকট গিয়ে উট ফেরত চাইলেন , বাদশা আবরাহা বললেন হে কুরাইশ সরদার আপনার দেশ এবং কাবা এখন আমার হস্তগত
আর আপনি কেমন মানুষ এসেছেন নিজের উট ফেরত নিতে সেটা বোকামি কিনা । তৎক্ষণাৎ কুরাইশ সরদার চিৎকার করে বললেন , কানায়ে কাবা আল্লাহর ঘর সেটা রক্ষা করবে যিনি মালিক তিনি । আমি উটের মালিক আমার উট ফেরত না নিয়ে এখান থেকে যাচ্ছিনা , বাদশার বুক ভয়ে কম্পিত হল ।
আরবের লোকেরা দেখল একধরনের ছোট ছোট আবাবিল পাখি
তাদের নখরে পাথর , আরআকাশ থেকে লক্ষ লক্ষ পাথর বৃষ্টি হস্তি বাহিনীর মাথায় পড়ে ধুলুয় মিশতে লাগল , নিমিশেই আব্রাহা এবং তার হস্তি বাহিনী , জাঁকজমক সবি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল ।
সুতরাং ইসলাম যদি আল্লাহর মনোনীত ধর্ম হয় তাহলে রক্ষা করবে সেই , আমরা এস শয়তানের কুমন্ত্রনা হতে নিজেদের রক্ষা
করি নয়ত দুনিয়া ও আখেরাত আমাদের জন্য হবে অন্ধকার ।
আল্লাহ আমাদের কে তার হাবিবের আদর্শে এবং সঠিক সরল পথে রহমত হেদায়েত ও বুঝ দিন । আমিন

সত্যর আলোক ও চেনা চাই
সেই জ্ঞান হৃদয়ে জ্বালি তাই
কোরআন , কিতাবের শাশ্বত বানি
অন্ধকার দূর করে নিজেরে চিনি ।
মানবতা আর সত্য কে লয়ে সাথি
সমাজে গড়ি এস শান্তি ও সম্প্রিতি
উদার হৃদয় খুলে এস মিশে যাই
খোদার দেয়া জগতে শোক্রিয়া জানাই ।


শান্তির সুপান ইসলাম এবং মুক্তির কাণ্ডার রাছুল সা
********************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ


আয়াত / লাওলাকা মা খালাক তুল আফলাক
আল্লাহ বলেন যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম তাহলে কোন কিছুই
সৃষ্টি করতাম না ।
হাদিসে কুদসি
উহুদের যুদ্ধে কাফের রা শক্তিশালি দল নিয়ে মুসলমানদের মোকাবেলা করে , নবীজী সকল সাহাবীদের আদেশ দেন , তোমরা
গিরি প্রান্তরে দলে দলে অবস্থান নাও , আল্লাহর সাহায্য নিকটেই , খবরদার সিমা লঙ্গন করিওনা ।
প্রাথমিক সময়ে সাহাবা কেরামগন সুযোগ সন্ধানি এবং নবীজীর
নির্ধারিত রন কৌশলে কাফের রা শক্তিশালি সুসজ্জিত হয়েও অল্প
সময়ের মধ্য মুসলিম বাহিনীর নিকট পরাস্ত হয় ।
কিছুসংখ্যক সাহাবা যুদ্ধের ফেলে যাওয়া ধন রত্ন মালামাল ইত্যাদি সংগ্রহের লিপ্সা জাগে । বিজয় নিশ্চিত জেনে এরা ধুকায়
পরে , আর কাফের রা এই সুযোগে আবার সংঘটিত হয়ে মোক্ষম আঘাত হানে ।
এবার মুসলমান গন অনেকাংশে পরাস্ত হয় এবং সয়ং নবীজীর
দাঁত মোবারক ও মাথা মোবারকে আঘাত পায় ।
আমরা এখন কি বুঝলাম , নবীজীর বানি থেকে সতর্ক হই ।
তোমরা সিমা লঙ্গন করিওনা অথচ যুদ্ধের বিজয় জেনে সাহাবাগন
নিজেদের গর্বিত মনে করেছিল এবং সিমা লঙ্গন করে যুদ্ধ লুটের মাল নিয়ে নিজেদের কে লিপ্সার অতলে দাবিয়ে দিয়েছিল যার পরিনতি পরে হল সম্পূর্ণ উল্টা ।
কি শিক্ষা পাইলাম , রাছুল সা কথা অমান্য করলে সেথা আল্লাহর
সাহায্য আসেনা ।
অথচ রাছুল সা এর নিকট এক সাহাবা দৌড়ে আসল ইয়া রাছুলুল্লাহ যুদ্ধে আমার তরবারি ভেংগে পড়ল কি দিয়ে যুদ্ধ করব ।
নবীজী খেজুরের এক ঢাল তার নিকটে তুলে দিয়ে বললেন , এই নাও মনে কর এটাই তোমার হাতিয়ার , সাহাবা ইবনে মুয়াজ রাজি রা এই খেজুরের ঢাল দিয়ে যুদ্ধ করে শত শত কাফের নিধন করে
নিজেদের বিজয় কে নিশ্চিত করেছিলেন ।
আমরা এবার কি শিক্ষা পাইলাম , আল্লাহর রহমত সামান্য বস্তুর
মধ্যও অনেক বড় বিজয়ের সংবাদ দেয় ।
আর দয়াল রাছুল সা আল্লাহর প্রেরিত দুনিয়ার জন্য রহমত ও মুক্তি ।
আয়াত , আল্লাহ বলেন আমি আপনাকে সমগ্র জাহানের রহমত
স্বরূপ প্রেরন করিয়াছি .
ইসলামের উত্তম আদর্শ সাহাবাদের সাহাদত বরন / ডঃ আল্লামা কবি মাসুদ মিয়া শাহি
**************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

অন্যায় ভাবে আততায়ি কর্তৃক নিহত হলে সে শহীদের মধ্য গন্য
আল হাদিস ।
জাবের রা হইতে বর্ণিত , কিছুসংখ্যক সাহাবি ইসলামের দাওয়াত
নিয়ে মদিনা হইতে মক্কার উদ্দেশ্য রওয়ানা দিলেন । পথিমধ্য আবুজাহেলের লোকেরা তাদের ধাওয়া করে , এর মধ্য যুদ্ধ করে বহু
সংখ্যক কাফের নিধন করে তারা শাহাদত বরন করে , আবু খবায়েব
রা কাফের দের নিকট বন্ধি হলেন , একটা অন্ধকার কুটুঁরিতে তাকে
রাখা হয় , সামান্য দানা পানিও তার জন্য বরাদ্ধ ছিলনা বরং নিত্য অনাচার অত্যাচার ছিল তার সঙ্গী ।
একদিন একদিন বেদিনের দাসি গেল বন্ধির সেবায় , গিয়ে দেখতে পায় আবু খবায়ব রা আঙ্গুরের ঝাঁক থেকে পাকা সুসাধু ফল ছিরে
খাচ্ছে , দাসি অবাক হয়ে জানতে চাইলে সাহাবি রা বললেন এসব
আল্লাহর পক্ষ থেকে বেহেস্তি খাবার , নাও তুমিও খাও , দাসি সহ
আরও অনেকেই তৃপ্তি সহকারে ফল ভক্ষন করে । যার নিকট সাহাবি রা বন্ধি সেই বেদিন ছিল বদরের যুদ্ধে পরাজিত , এবং তার দুই ছেলেকে ও চাচাকে আবু খবায়ব রা নিজে বদরের প্রান্তে হত্তা
করেছিলেন , তাই কাফেরেরা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয় । সাহাবি রা কে
ঘোড়ায় চড়িয়ে যখন বেদিতে নিয়ে যাওয়া হবে তখন তিনি শৃঙ্খলিত ছিলেন , নবীজীর নাম লয়ে বল্লেন ইয়া রাছুলুল্লাহ সা
আমাকে হেফাজত করুন ।
সাথে সাথে লোহার জিঞ্জির ভেঙে যায় এবং খালি হাতে ওদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয় , সর্বাধিক কাফের নিধন করে তিনি শাহাদাতের কুলে নিজেকে সমর্পণ করেন । তার লাছ বিকৃত করার মানসে কাফের রা উদ্দ্যত হলে হটাত গায়েবী আওয়াজ আসে এবং সকলে পালিয়ে যায় এবং আবু খুবায়েব রা এর দেহটি ফেরেস্তাদের সমিব্যাবহারে জান্নাতুল বাকিতে চলে আসে ।
ইসলামের উত্তম যুগ , ও তফছিরে কবির ।
আল্লাহর কালামের কত গুন , সংবিধানে বিসমিল্লাহ শরিফ ।
*************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

ধর্ম ও সংবিধান
ফেরাউন এর প্রাসাদে তাদের পূর্ব পুরুষের একটি রাজ তোরনে
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লেখা ছিল ।
ফেরাউনের স্ত্রী সতি সাধ্বী বেহেস্তি নারি আছিয়া প্রায়ই সেথা গিয়ে
নিরবে আল্লাহর এবাদতে লিপ্ত থাকতেন , ফেরাউন একদিন তা
দেখে আছিয়া রা কে বললেন আল্লাহ কে , এই সাম্রাজ্যর আমিই
প্রভু আমার নামে সিজদা দাও । আছিয়া রা বললেন কিছুতেই নয়
জান থাকতে এক আল্লাহ ছাড়া আর কারও নিকট মাথা নত করবনা ।ফেরাউন তার নিজ শিশু পুত্রদের ফুটন্ত তেলের মধ্য ছেড়ে দিলেন ।
তবুও আছিয়া রা ঈমান কে মজবুত রাখলেন এবং বিসমিল্লাহ শরিফ
পাঠ করতে থাকলেন ।
ফেরাউন তার সৈন্য দের আদেশ দিলেন যেথা বিসমিল্লাহ শরীফ
সংরক্ষিত সেটা ভেঙ্গে ফেলার জন্য , তারা যথা স্থানে গিয়ে যখন
ভাঙ্গার কাজে হাত দিতে চাইলেন সেথা হতে এক নূরানি জ্যোতি
এসে সেইসব সৈনিকের চোখ অন্ধ করে দিলেন ।
আল্লাহর কালামের কত গুন অথচ বাংলাদেশ সংবিধান এ সংরক্ষিত মুল চার নিতির মধ্য বিসমিল্লাহ শরিফ কে বাদ দিয়ে
কি ইসলামের অবমাননা করা কি উচিৎ ।
ইসলাম কোন দলের নয় ইসলাম সর্বস্তরের সকল জাতীর মুক্তি
ও পাথেয় যার কথা কালাম সবই সয়ং আল্লাহর ।
এতএব বাংলাদেশ সংবিধানে আবার বিসমিল্লাহ শরিফ সংরক্ষিত রেখে মহান আল্লাহর রোষানল হতে মুক্তি হোক ।
আল্লাহ বলেন যারা আমার কোরআন নির্দেশিত কিতাবের অবমাননা করল তাদের উপর গজব , আর আল্লাহর ক্ষুত্রত এত
প্রবল যে হও বলতেও সব সৃজন হল আবার ধ্বংস হও বলতেই
সব ধংশ হয়ে যাবে , আল্লাহ আমাদের ক্ষমা ও হেদায়েত দিন , আমিন ।
: আল্লাহর মানব সৃষ্টি রহস্য এবং আজ্রাইল ভুমিকা
*******************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

আল্লাহর মানব সৃষ্টি রহস্য
********************
কোরআন , ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক
অর্থ পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন ।
কিভাবে ,
আল্লাহ সব ফেরেস্তাদের ডাকলেন এবং বললেন আমি মানব বানাতে
চাই , হে আমাদের রব এবাদত কারী হিসাবে কি আমরা যথেষ্ট নই ।
মানব সৃষ্টি করলে ওরা আপনাকে ভুলে মারামারি কাটাকটি করবে ।
আল্লাহ ধমক দিলেন আমি যা জানি তোমরা তা জাননা ।
ফেরেস্তারা সবিনয়ে তার প্রভুর সামনে মাথা নত করলেন হে আল্লাহ
যা কিছু আপনার সবি উত্তম এবং আপনার মহানুভবতা ।

প্রধান ৪ ফেরেস্তা কে বললেন তোমরা মাটি সংগ্রহ কর , আল্লাহর
সৃষ্টি ব্রহ্মাণ্ডে কোথাও তারা মাটি দেখতে পেলেন না , অবশেষে
পৃথিবীর বক্ষতল কোটি কোটি আলোক বর্ষ মাইল জলাদার এর
নিচে এক টুকরা মাটি দেখলেন , ১ম গেল মিকাইল আ যিনি সমস্ত আকাশ ও মেঘমালা পরিচালনা করেন । মাটির নিকট পৌছতেই মাটি করুন সুরে আল্লাহর দোহাই দিল , তিনি করুন
কান্না শুনে ফিরে এল প্রভুর নিকট এবং তা বলল , ২য় বার গেল
ইস্রাফিল আ যিনি শিঙ্গা নিয়ে বসে এক পায়ে দাঁড়িয়ে আদেশ পাওয়া মাত্রই বাশিতে ফু দিবেন দুনিয়া কেয়ামত হয়ে যাবে আবার ফু দিবে সব মৃত মানুষ যেখানে যে অবস্থায় জিন্দা ভেসে
উটবে আবার ফু দেবে বিচার শুরু হবে , তিনি ও মাটির কান্নায় চলে
এল , গেল জিব্রাইল আ তিনিও ফিরে এলেন ।
শেষ বেলা গেল আজ্রাইল আ মাটির কান্না তাকে ভুলাতে পারলনা
মাটিকে ছিঃরে আল্লাহর দরবারে হাজির করল , আল্লাহ আদম আ
কে বানালেন এবং জান দিলেন এবং সব ফেরেস্তাদের ডেকে বললেন তোমরা জেনে রাখ এই আদমের জান কবজ করার ক্ষমতা আজ্রাইল কে দেওয়া হল ,কারন তার দয়া মায়া নাই ।
তফছিরে কবির , কোরআন ব্যক্ষ্যা । চলবে


নবীজীর নিকট কবি এবং তার ঈমানি চেতনা ।
********************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন ।
*****************************************
কবি কে নবীজী আল্লাহর হস্ত উপাধি দিয়েছিলেন ।
****************************************
আল্লামা কবি ডঃ মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া ।

একদা এক কবি ইহুদি অধ্যুষিত অঞ্চলে বাস করতেন এবং আরবের তাৎক্ষণিক বহুল আলোচিত ঘটনা সুন্দর ভাবে জনসমক্ষে
প্রকাশ করতেন । এজন্য সারা আরবে ও অন্যান্য বিদেশী লোকজনের নিকট খুবই সমাদৃত ছিলেন ।

একদিন ইহুদিগন কবিকে ফুসলিয়ে নবীজীর বিরুদ্ধে কবিতা লেখালেন এবং তা জন সম্মুখে প্রচার করলে নবীজীর অনুসারি এবং যারা নবীজীকে ভালবাসতেন তারা তাকে বিদ্রুপ করল।
এতে মনে মনে পন করল কে সেই ব্যক্তি যে আমার চাইতেও
জন গন তারে বেশি সমিহ করে , অবশ্যই খুজ লইব । একদিন
নবীজী সুললিত সুরে মদিনায় আবু আইয়ুব আনসারির গৃহে
কোরআন পাট করছিলেন , এদিক দিয়ে কবি আসেন এবং কিছুক্ষন দাড়িয়ে কোরআন শুনেন । একপর্যায়ে নবীজীর সম্মুখে
গিয়ে ছালাম দিলেন হে আল্লাহর বার্তা বহ এতক্ষন আপনি যা
পাট করছিলেন তা এক আল্লাহ ব্যতিত আর কারও বানি হইতে
পারেনা । আপনার প্রতি এতদিন আমার ভুল ধারনা ছিল । আপনি আমাকে এক্ষনি সুদ্ধ করে লন । আমিই সেই অধম কবি
ইহুদিদের কথায় আপনার বিরুদ্ধে লিখেছিলাম ।

নবীজী কবিকে বুকে টেনে নিলেন এবং ইসলামের পক্ষে কবিতা
লেখার জন্য তাগিদ দিলেন ।

কবি এমন কবিতা লিখলেন এবং তা জনসম্মুখে পাট করলেন
সাথে সাথে অই দিন তার কবিতা শুনে ৩০০ মানুষ ইসলামে
দিক্ষিত হয়েছিল ।

শুক্রবারে জুমার নামাজে কবিকে নবীজী আল্লাহর হস্ত উপাধি দেন এবং নবীজী যেথায় বসে খুতবা দিতেন সেথায় বসিয়ে সম্মানিত করেছিলেন ।
আল্লাহর জাতী নুর এবং হায়াতুন্নবি মোহাম্মদ সা
***********************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ


পীর মুর্শিদ অলি আউলিয়া দের শানে বেয়াদবি করা মানে আল্লাহ রাছুলের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা ।
************************
আল্লামা ডঃ মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া মোহাদেদছ মুফতিয়ে ছূণ্ণাহ
আরবি বিশ্ব বিদ্যালয় , নেত্রকোনা সতরশ্রী


যারা নুর নবী হজরত সা কে মানেনা , অলি আউলিয়াদের মানেনা
তারা মুলত কোরআন না বুঝে আল্লাহকেই মানেনা ।
আলা আউলিয়া আল্লাহু লা কাউফুন অয়ালাইয়াহযানুন ।
অর্থ নিশ্চয় আমার বন্ধু বা অলিদের ভয় নেই দুনিয়া ও আখেরাতে ।
কোরআন ।
এখন অলি কারা , হজরত বড় পীর শাহসৈয়দ সুলতান আব্দুল কাদির জিলানী রা , বায়েজিদ বোস্তামি , খাজা মাইন উদ্দিন চিশতী ,
হজরত শাহ জালাল ইয়েমেনি রা , হযরত শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমি রা , , হজরত নিযাম উদ্দিন আউলিয়া প্রমুখ গন আল্লাহর অলি , আউলিয়া বা আল্লাহর বন্ধু ।
নবীজী বর্ণনা করেছেন , আল্লাহ বলেন আমার বন্ধু বা অলি যারা
তারা আমার জোব্বার চাইতেও নিকটে এবং অলিদের বিরুদ্ধে
অবস্থান নিলে আমি সয়ং মাবুদ যুদ্ধ ঘোষনা করি , হাদিস বায়হকি ।
পীর মুর্শিদ অমান্য করে তারা আল্লাহ ও তার রাছুল কে অমান্য
করে এবং তারাই মাঝার বা অলিদের মর্যাদা পূর্ণ পবিত্র সমাধি
ধংশ কারি ।
পীর অর্থ পথ দেখানো ওয়ালা / মুর্শিদ অর্থ দিক চিনানো ওয়ালা
নবীজী বলেন আল্লাহর বন্ধু বা আউলিয়া গনের মর্যাদা অতি উচ্ছ ,
তারাই আখেরি নবীর ইসলামকে জিন্দা রাখবে তার শাশ্বত কল্যানে ।
হাদিস , দুররে ছমিন । ৫১ কথিকা ।
কোরআনের আয়াত
যারা বায়াত হয় বা মুরিদ হয় তাদের হাত রাছুলের হাতের উপর আর রাছুলের হাত আল্লাহর হাতের উপর । নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা শীল ।
কোরআনের একটি অক্ষর বা আয়াত কে অস্বীকার কারী আল্লাহকে অস্বীকার কারী , আর যারা আল্লাহকে অস্বীকার করে
তারা নাস্তিক , তাদের ধর্ম কর্ম , এবাদত , আল্লাহর নিকট গ্রহণীয়
নয় ।
সয়ং নবীজী ইসলামের মুর্শিদ
*************************
তৌহিদেরও মুর্শিদ আমার মোহাম্মাদের নাম



ভদ্র ও আদব রক্ষা
ইসলামের মহান আদর্শ ।
: কোরআনের আলো

কোরআনের রূপ মাধুরীকে জানে হৃদয়ের আলো মুসলমান
আকাশের চাঁদ অন্য সবার আমাদের চাদ আল কোরআন
তুলনা তাহার নেইকো কোথাও দৃষ্টি ফেরায়ে দেখেছি ঢের
কেমন করিয়া হয়েনা অতুল পবিত্র বাণী রহমানের
চির বসন্ত হাসিয়া উটে যে তাহার প্রতিটি স্বর থেকেই
তার মত শোভা নেই তো বাগানে তার মত কোন বাগানও নেই

নেই কো কোথাও তুলনা তো নেই আমার খোদার কালামের
হোক না মুযুক্ত আম্মানের সে হোক না মনি বদখসানের
আল্লাহর বানী মানবের কথা কি করে তা সমান হবে
হেথা ক্ষুত্রত , হেথা নিঃস্বতা ব্যবধান যেথা হামেশা রবে

ফিরিস্তা যার সমীপে সদাই করিছে শিকার অজ্ঞতার
বাগ্নিতায় এ সীমিত মানুষ কি করে হবে সমান তার

ছোট কীটের একটি পা ও তো বানাতে পারেনা মানুষ কভু
তাহলে বলনা ,সত্যর আলো কি করে বানাবে মানুষ তবু
অহে মানুষেরা গাওনা কিছু তো মহিমা মহান বারিতালার
সংযত কর যবান থাকলে কিছু ইমানের ঘ্রান তোমার ।

খোদার সমান অন্য কাউকে বানানো কঠিন কুফর তার
কিছু তো খোঁদাকে ভয় কর প্রিয় ।করনা ভীষণ মিথ্যাচার
আল্লাহ এক ও অংশি বিহিন এই যদি হয় অঙ্গিকার
তাহলে আবার হৃদয়ে কেন শিরকের এত অন্ধকার
অজ্ঞতার এ পর্দা কি করে পড়ল তোমার দিলের পর
পাপেরও পথ পরিহার কর থাকে যদি খোদার ডর
আমার করার কিবা রয় ভাই , নছিহত করি বিনয় ভরে
থাকে যদি কোন পবিত্র হৃদয় জান কোরবান তাহারি তরে ।

হৃদয়ে বাসনা কিতাবে তোমার সর্বদা চুমু দেই
এই কোরআনের চারদিকে ঘুরি কাবা

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৮

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০

হেল্পফুল হাব বলেছেন: http://helpfulhub.com - যদিও যে কোন প্রশ্নোত্তর করা যায়। তবে ধর্মীয় প্রশ্নের জন্য আলাদা বিভাগ রয়েছে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৫

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: আমিও একটা নতুন সাইট পেয়েছি।

লিন্ক : http://ans.sinhatalk.com

কিন্তু আমি আরও কিছু ওয়েব সাইটের ঠিকানা পেতে চাই, যেখানে ইসলামি উত্তর পাওয়া যাবে।

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

যুবায়ের খান বলেছেন: http://www.rahmaniadhaka.com

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩২

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই জন্য যে, আপনি ভিষণ ভালো একটা তথ্য দিয়েছেন।
এদের উপর আমার বেশ আস্থা রয়েছে।

আমি জানতামই না যে, তাদের একটা ওয়েব সাইট রয়েছে।


আপনি কি নিজে তাদের সাথে কোন ভাবে জড়িত হয়ে আছেন?

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪০

যুবায়ের খান বলেছেন: হ্যাঁ, আমি ওখানকার ষ্টুডেন্ট। এবং এখানকার ফতওয়া বিভাগে দুই বছর স্টাডি করেছি।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: ভাই আপনি মাদ্রসায় কি কি বিষয় এবং স্তরে অধ্যায়ন করেছেন?
এই দেশে কোন কোন স্তরে কি কি বিষয়ের জ্ঞান দেওয়া হয়?

এই বিষয়ে আর সুস্পষ্ট ধারণা নেই, সেই জন্য জিজ্ঞাসা করলাম।

৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

যুবায়ের খান বলেছেন: মাসিক আল কাউসারের ওয়েব সাইট

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: ভাই যুবায়ের খান, আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।

"জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া" সাইটের দেওয়া সর্ব শেষ উত্তর হচ্ছে।---

আল্লাহ এক, রাসূল এক, ধর্ম এক মাযহাব এত কেন?
Posted on July 30, 2013 by rahuser

আর মাসিক আল কাউসারের ওয়েব সাইটে উত্তরের কোন তারিখই দেওয়া নেই।

দুটি জায়গাতেই আমি বেশ কিছু প্রশ্ন করেছিলাম এবং বলেছিলাম তারা যেন উত্তরটি যখন ওয়েব সাইটে পাবলিস করবে তখন যেন অন্তত্য মেইল করে লিন্কটি পাঠিয়ে দেয়।

কিন্তু কে শুনে কার কথা।

উত্তর পাবলিশ হয়েছে কিনা সেটা নিয়ম করে খুজাও একটা সমস্যা, আর তারা মনে হয় কোন প্রশ্নের উত্তরই দেয়নি।

আপনি যদি এখনও তাদের সাথে জরিত হয়ে থাকেন, তবে একটু খোজ নিয়ে দেখুন তো, তারা কি উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯

যুবায়ের খান বলেছেন: রাহমানিয়ার ওয়েবসাইটে আপনি কিভাবে প্রশ্ন করেছেন? আমি আবারো আপনাকে ফতওয়া বিভাগের লিঙ্ক দিচ্ছি..জামিয়া রাহমানিয়ার ফতওয়া বিভাগ এখানে প্রশ্ন করুন।
আর তারা উত্তর পাবলিশ না করলেও মেইল করে প্রশ্নকারীকে পাঠিয়ে দেয়।

আর হ্যাঁ, বর্তমানে আমি সেখানে নেই। তারপরও উত্তর দ্রুত পাওয়ার জন্য জামিয়া রাহমানিয়ার মুফতি সাহেবের এই নাম্বারে ফোন করুন : Call to contact us : +8801816367975

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: উক্ত লিন্কেই প্রশ্ন করেছিলাম।

১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

যুবায়ের খান বলেছেন: একটা ফেসবুক পেজ। এখানেও প্রশ্ন করতে পারেন। ওরা যথাসম্ভব দ্রুত উত্তর দেয়ার চেষ্ট করে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: ঠিক আছে, দেখছি।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:


আজ আরো একটা সাইট পেলাম, যেখানে ইসলামিক প্রশ্ন করা যায় এবং উত্তর পাওয়া যায়।

টেকটিউনস-এর ব্লগার "রাশেদুল ইসলাম " কে এই জন্য ধন্যবাদ।


মুসকিল হচ্ছে এইখানে বাংলাদেশের সময় রাত ৮টার পরেই কেবল প্রশ্ন করার সুযোগ পাওয়া যায়।
তাও অনেক সময় সেটাও পারা যায় না।

সম্ভবত উত্তরদাতারা বিদেশে স্থায়ী ভাবে অবস্থান করার জন্যই এমনটা হয়।

সাইটটিতে যেতে এইখানে ক্লিক করুন



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.