নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকী স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন তাই

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

মাহিরাহি

বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।

মাহিরাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা কি কি?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:২২

আমি একটি অফিসের ছাপোষা কেরানী টাইপের মানুষ। নুন আনতে পানতা ফোরায় মার্কা ফ্যমিলি আমার। জীবনে স্বাদ আহ্লাদ নেই বললেই চলে। ব্লগারদের বড় একটি অংশ যে মুটামুটি সম্পন্ন পরিবারের সন্তান এতে সন্দেহ নেই। অনেকের অর্থনৈতিক সমস্যা থাকাটাও যদিও অসম্ভব কিছু নয়।

জীবন যাপনে আপনারা কি ধরনের সমস্যায় ভোগেন জানিনা, তবে আমাদের দেশের ৪০ ভাগ মানুষ এখনো দুবেলা খেতে পায়না এটা হয়ত অনেকেই জানেন না।

গত একদুবছর আগের ঘটনা, ক্ষেতের কাচামরিচ খেয়ে ক্ষিদের যন্ত্রনায় মেটাতে গিয়ে একটি ছোট মেয়ে প্রান হারিয়েছিল তাও আবার ঈদের দিনে। মাত্র দুএকদিন আগের ঘটনা সিরাজগন্জে ত্রানের জন্য কান্নার রোল পড়ে গিয়েছিল। উত্তরবংগে মংগায় প্রতিবছর মানষদের চরম অর্থনৈতির দুর্বিপাকে পড়তে হয়, অনেকটা না খেয়ে মরার মত। গ্রামে গন্জের ইস্কুলগুলোতে ছেলেমেয়েরা দুএক ক্লাস পড়া শেষ করতে না করতেই ইস্কুল ছাড়ে জীবিকার তাগিদে, যদিও বই কিংবা মাইনের জন্য টাকা গুনতে হয় না। অথচ মোবাইল আর কিছু মাল্টি নেশনাল কোম্পানির এডগুলো দেখলে মনে হয় বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে ব্যঘ্রের গতিতে উন্নতির সোপান বেয়ে। ঠিকই এগিয়ে চলেছে তবে বাংলাদেশ নয় গোটা কিছু মানুষ এদেশের রাজনীতি, ব্যবসাবানিজ্য, মিডিয়া ইত্যাদি সবকিছুই তাদের নিয়ন্ত্রনে। এদের উন্নতির চাকাতলে পিষে মরছে সিংহভাহ খেটে খাওয়া মানুষেরা (গার্মেন্টসের মেয়েরা এর সবচেয়ে বড় উদাহরন)। আবার একটি বড় অংশের সরকারি আমলা কর্মচারিদের যোগসাজশে চলেছে দেশকে ছিলে ছোবড়ে খাওয়ার মহা উৎসব।

দেশের এই যখন অবস্থা কিছু কিছু মানুষ সমস্যা খুজে বেড়াচ্ছেন অন্যত্র, জেনে বা না জেনেই কাজটি করছেন ওনারা।

রাতজেগে বয় বা গারলফেরন্ডের সাথে মোবাইলে কথা বলা যৌক্তিক না অযৌক্তিক। মদের লাইসেন্স প্রাপ্তি সহজতর করা উচিত না অনুচিত। পরকিয়া উপকারি না অপকারি? একটা মেয়ের দুটা ছেলের সাথে একসাথে প্রেম করাটা জায়েজ না নাজায়েজ। বাংগালি মেয়েদের বোরখা পড়া উচিত নাকি স্কার্ট পড়া উচিত।

একটি খেটে খাওয়া গার্মেন্টসের মেয়ের সমস্যাগুলো এক্ষেত্রে গৌণই বলতে হয়।

এদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলাটা অবান্তর কেননা এরা অতি সুবিধাভোগি সমাজের অংশ, এটের পেটের বা কাপড়ের চিন্তা নেই।

এখন আবার বল্গে শুরু হয়েছে বাকস্বাধিনতার রক্ষা কল্পে মহারণ, ধর্ম যার প্রধান উপজীব্য।

এক্ষেত্রে সেনসেটিভ ইস্যু হিসাবে ধর্মটা আবার সবারই পছন্দনীয়, এতে তথাকথিত সমাজের সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা খোচাখোচি ইন্টেলেকচুয়ালদের পোয়া বারো আর ধর্ম

বানিজ্যে মত্ত ধর্মব্যবসায়ীদের পোয়া চৌদ্দ।

দুপক্ষের সুবিধাবাদিরাই দেশের আর সমাজের জন্য ক্ষতিকারক ।

আশাকরি আমাদের দেশের ইন্টেলেকচুয়ালরা আমাদের সত্যিকার অর্থের সমস্যাগুলোতে দৃষ্টি দিবেন যাতে করে দেশের দেশের মানুষের সত্যিকার অর্থে মুক্তি ঘটে।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৯/-২

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:২৭

নাজিরুল হক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ৫ দিলাম।
.............................................................
এসব না খাওয়া মানুষের কথা ভাবতে কি সবার সময় হয়?

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:২৮

চতুরভূজ বলেছেন: ৫ এবং প্রিয় পোষ্টে যোগ।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩১

নাম্বারহীন বলেছেন: ১ দিলাম। আমরা আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাপন বাদ দিলে বা অস্বাভাবিক জীবন যাপন করলে দারিদ্র্যতা বাড়বে বা কমবেনা। পরিবর্তন আসতে হবে ব্যাক্তিগত পর্যায়ে। গ্রামীনের লোন নিয়া কেউ ধনী হইসে আর কেউ দেউলিয়া হইসে।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৩

নাজিরুল হক বলেছেন: নাম্বারহীন, তুমি ১ দিলা কেমনে? তোমার তো কোন নাম্বারই নাই

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৪

নাম্বারহীন বলেছেন: না দান করতে করতে নাম্বারহীন হইয়া গেলাম

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৩৯

আরশাদ রহমান বলেছেন: অনেকেই ব্যক্তিগত ভাবে বিভিন্নভাবে সাহায্য করে থাকে তবে আমাদের জীবন যাত্রার মান যেদিন উন্নত হবে যেদিন সবার জন্য খাদ্য বস্র বাসস্থান নিশ্চিত হবে সেদিনই দেশের মানুষ সত্যকারেরে সুখী হবে।

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৫

অনাহুত আগন্তুক বলেছেন: আমার সবচে' ভালো বন্ধুটা বলে - টিভিতে যেসব জিনিস এর অ্যাড দেখায় - তার বেশিরভাগই দেশের বেশিরভাগ মানুষের জন্য না ..


আমি আমার কলেজ থেকে যখন বাসায় ফেরার জন্য বের হতাম, সারি সারি গাড়ি দেখতাম .. ওরা সবাই প্রাইভেট টিউটরের পিছে মাসে ৩-৪ হাজার খরচ করতো..


আমাদের সমাজের সবকিছু অনেক পাল্টে গেছে - আমরা একটা মানুষ কতটা ভালোমানুষ - সে হিসেবে তাকে দাম দেই না - আমরা দাম দেই তাদের যাদের সবচে' বেশি পয়সা আছে .. কারণ তারাই আদতে সবচে ক্ষমতাবান মনে হয়.. পুরো ব্যাপারটা একটা পচা সাইকেলে পড়ে গেছে .. তাই কেউ আর দেখেও দেখে না ..


আর একটা সত্যি কথা হচ্ছে - আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবিরা কাজের না রে ভাই .. ওই কথাই বলতে পারে খুব ভালো, ওদের দৌড় ওই পর্যন্তই.. ওদের কাছ থেকে কিছু আশা কইরে লাভ নাই ..


এই জিনিসগুলো কি পাল্টাবে ? আমি জানি না..

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৫৩

অজানা একজন বলেছেন: ভাই যদ্দিন বাংগালীদের স্বভাব চরিত্রের কোন পরিবর্তন হবেনা তদ্দিন তাদের অবস্থারও কোন পরিবর্তন হবেনা ।

৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৫৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: মাহিরাহি সাহেব আমি ব্লগে এক সময় নিয়মিত ব্লগার ছিলাম, এখন আর নই ।
যাই হোক পরিচিত হতে পেরে খুশি হলাম ।

আমার কাছে লাগে বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা হচ্ছে মানুষ অথার্ত জনসংখ্যা সমস্যা । এটা নিয়ন্ত্রিত করতে পারলে অনেক কিছুই করা সম্ভব হবে ।

১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০১

মাহিরাহি বলেছেন: নাজিরুল হক, চতুরভূজ, নাম্বারহীন, আরশাদ রহমান,অনাহুত আগন্তুক সবাইকে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
নাম্বারহীন ভাই অনেকে আপ্রান চেষ্টা করেও নিজের ভাগ্যের কোন উন্নতি করা ত দুরের কথা জীবন বাচাতেই হিমশিম খাচ্ছে আবার বিপরীতে কিছু অসত লোক খুব কম সময়েই কোন পরিশ্রম ছাড়াই সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলছে। এই অসংগতির ব্যপারে কি বলবেন?

১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০২

অনাহুত আগন্তুক বলেছেন: দেখুন, আমরা সবাই মিলে সব সমস্যা একটা একটা করে খুঁজে বের করতে পারি - কিন্তু কেউ কি কিছু পাল্টাতে পারবো ? দেশের একটা জনগোষ্টির হাতে বিশাল অংকের টাকা আছে - সেটা বোঝা খুব কঠিন না - ঈদে যদি মার্কেটে যান এমনেই টের পাবেন - এদের অর্ধেক মানুষ যদি এই টাকাটা দেশে বিনিয়োগ করে কর্মসংস্থান তৈরীর কারণে গরিব মানুষ অনেক কমবে। চমৎকার সমাধান! কিন্তু এটার কোন দাম নেই কারণ এটা কখনোই প্রয়োগ করা যাবে না ।


ইতিহাসে যতগুলো মানুষকে দেখলাম বিশাল বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসছে তাদের দেশের জন্য - ইতালীর জন্য গ্যারিবল্ডী বলুন, আমেরিকার জন্য আব্রাহাম লিংকন বলুন - ভারতের জন্য মহাত্না গান্ধী বলুন। সবাই ১. 'প্রচন্ড' সৎ ২. খুউব অন্যরকম ৩. খুব সাহসী ৪. খুব বুদ্ধিমান ছিলেন । আমাদের দেশ এর সব সিস্টেমটা এধরণের মানুষদের ভালো মতো রস চিপে মেরে ফেলে - টিকে থাকে কিছু মানুষ যারা কখনো ভুলেও প্রথার বাইরে যেতে সাহস করে না.. এবং .. কি বলব আর .. এসব বলা হল সময় নষ্ট করা..

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: সব দোষই এই ইংরেজদের ।

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১০

মাহিরাহি বলেছেন: রিফাত হোসেন সাহেব, পরিচিত হয়ে আমিও খুশি হলাম। জনসংখ্যা একটি প্রধান সমস্যা সন্দেহ নেই কিন্তু দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারলে চীন এবং ভারতের মত এটি আশির্বাদও হতে পারে।

১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৭

ভ্রুক্ষেপিত জ্ঞান বলেছেন: ভাল পোষ্ট। ৫

১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২২

মাহিরাহি বলেছেন: অনাহুত আগন্তুক সাহেব কিছুদিন আগে এক জাপানিজ ভদ্রমহিলা খুব আক্ষেপ করে বলছিলেন তোমার দেশে মহাথিরের মত নেতা একজনও কি নেই। এখন সময়ের দাবি ভাল একজন নেতার যার পিছনে আমরা দাড়াতে পারব দেশ গড়ার সংকল্প নিয়ে।

১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩৫

তাহসিন আহমেদ বলেছেন: আপনার লেখা টা খুব ভাল।যারা এটা কাজে লাগাতে পারেন,তাদের কেউ এটা পড়বেন কি?মনে হয় না।
আমরা আশা করতে পারি।যারা নিজে ভাল হবার কথা বলেছেন,এটা সবাই জানে।বোকার মত বলে লাভ নেই।

১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৪২

অনাহুত আগন্তুক বলেছেন: ভালো নেতা আকাশ থেকে পড়লে হেভি হতো!

১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মাহিরাহি ভাই, আপনের পোস্টখানা পড়লাম, পড়ার পর মনে হল এগুলো প্রোলেতারিয়েত মন্তব্য।

কারন গুলো আমি ব্যাখ্যা করছি:

একসময় আমাদের দেশে প্রচুর বেকার সংখ্যা ছিলো। বুয়েট থেকে বের হওয়া মেধাবী ছেলেরা পর্যন্ত চাকরি পেত না। মনে পড় ১৯৯৮ সালে বুয়েটের ম্যাকানিকাল ডিপার্ট মেন্টের এক ছেলে হতাশায় রেলের নিচে আত্নহত্যা করে! তখন আমাদের দেশে বিনিয়োগ ছিল না বললেই চলে।কিন্তু দুর্নীতি তখনও ছিলো এবং এখনও আছে। তখন হয়তো আপনি রাস্তায় বেতনের টাকা নিয়ে বের হতে পারতেন না, এখন পারেন!যাই হোক, আপনার যদি কর্মসংস্হান না থাকে তাহলে এপনার দ্রব্যমূল্য ক্রয়সীমার মধ্যে থাকলেও আপনার কোনো লাভ নাই।
এখন আমাদের একটা দুঃসময় যাচ্ছে। মঙ্গায় দেশ চূর্ন বিচূর্ন। এবং এদের জন্য সকল ত্রান কোথায় যায় এটা বোধ হয় তত্ববধায়ক সরকার হাতে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিছে ফালুদের ফ্যাক্টরী রেইড করে! তার মানে আপনি যে দুর্ভিক্ষের কথা বলছেন তার জন্য দায়ী এই দুর্নীতি। কিন্তু আজ পর্যন্ত দেখলাম না কোনো মোল্লা বা জামাতী এ নিয়ে উচ্চকিত হয়েছে।যাইহোক ওটা অন্য বিষয়। তবে আমি একটা উদাহরন দেই। আমি ঐ মোবাইল কোম্পানির যেকোনো একটায় চাকরি করি। তো একদিন আমাদের সিইও একটা মেইল করলো। মেইলটা হলো আমাদের একদিনের বেতন বন্যার্তদের জন্য দান করা। আর ও ঐমাসের পুরো টাকাটা দান করে। আমিযখন গত শীতে প্রথম এই কোম্পানীতে জয়েন করি তখনও এমন কার্যক্রম দেখেছিলাম। এবার বন্যার্তদের চিকিতসার জন্য আমি নিজেও বাড্ডা দৌড়াইছি। যদিও আমি ইন্জিনীয়ার, এবং আমাদের আরেকটা টিম সিরাজ গন্জে গিয়েছিলো! যাই হোক, আপনি যে অবক্ষয়ের কথা বললেন, তাহলে আমি আরো কিছু এ্যাড করি। যখন বাংলাদেশে স্যাটেলাৎ সংস্কৃতি আসলো বা আমাদের বাসায় ডিশের লাইন আসলো অনেক মুরুব্বি বললো নৈতিক অবক্ষয়ের কথা। কিন্তু তারপরেও আমি আমার পড়ালেখা শেষ করেছি। আমিও কিন্তু দরিদ্র ফ্যামিলি থেকে এসেছি। প্রথমে হয়তো কিছু ছিলো আমাদের এখন তার কিছু ই নাই, সেই অর্থনৈতিক কষাঘাত।কিন্তু আপনি চারপাশে চেয়ে দেখেন এখনও ছেলেপেলে ৫ পায় এখোনো বরিশটিটে ভিজে পোরা শোনা চালিয়ে জায়।
আসলে পুজিবাদের অনেক খারাপ দিক আছে। কিন্তু এর সবচেয়ে ভালো দিক কি জানেন , মানুষকে স্বাধীনতা দেয়া, এবং এই স্বাধীনতা এমন একটা শক্তি, যখন মানুষ এটা বুঝতে পারে, তার সামনে আকাশ থাকে শুধু ছোবার অপেক্ষায়। আর আপনি যেই দুর্দশার কথা বলছেন, এটা একদিন থাকবে না আশা করি। কারন দুর্নীতি কমতে শুরু করেছে, আর এই দুর্নীতি যদি বিদায় নেয় তাহলে উন্নত বিশ্বের কাতারে দাড়াতে পারবে অতি শীঘ্রই! আর একটা সভ্যতা দাড়াতে হলে কিছু জীবন সব খানেই গিয়েছে, ইসলাম প্রতিষ্টার জন্য কিন্তু অনেক সাহাবী জীবন দিয়েছে!

১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর সরকার যে ভিওআইপি এর লিস্ট তদন্ত করে বের করলো সেখানে আমাদের কোম্পানীর নাম কিন্তু ছিলো না। অবশ্য বিষয়টা অপ্রাসঙ্গিক হলেও অনেকের জন্য এটা জানিয়ে রাখলাম!

২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫২

সোনার বাংলা বলেছেন: মনের কথা বলেছেন।

২১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫৭

আন্ধার রাত বলেছেন: হায় হায় উদাসী স্বপ্ন একটা ড্রাকুলা কোম্পানীকে আরো বেশী করে রক্ত চুষতে সাহায্য করছে! ভাইরে... ইন্জিনীয়ারিং জ্ঞানকে এইভাবে অপব্যয় করছো?
আচ্ছা গ্রামীন কলরেট কমালে স্টাফদের বেতনও কি কমায়?
মাইন্ড দিয়েন না। ফালতু মজা করলাম।

২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @আন্ধার রাত, আমি মানি এটা আমাদের রক্ত চুষছে। কিন্তু কিভাবে? এরা ট্যাক্স প্যায়ীদের মধ্যে সর্বোচ্চ, যেখানে দেশের দুই প্রধান মন্ত্রি ট্যাক্সের টাকা ফাকি দেন। চোর তো দেখি স্বদেশি। সিটিসেল তো দেশী কোম্পানি। তো এই কোম্পানি সম্পর্কে কোনো বিষেদগার নাই কেন? তারা যে রক্ত চুষেছে সোফিসটিকেটেড টেকনোলজির নাম করে এর বিরুদ্ধে টো দেখি কেউ কথা বলে না। আজ যে ভিওআইপি র অভিযোগ তোলা হয়েছে বিটিআর সি থেকে তার সবই তো দেশী কোম্পানী।
যাই হোক কলরেট আরও কমবে। মাগার উপরের মাহিরাহি আর হোদেল কুত কুত আরাফাত ভাই এতে নৈতিক অবক্ষয়ের গন্ধ পাবে! এখন বলেন কোনটা চান?

২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ রাত ১:০৯

কণা বলেছেন: ভাল বলেছেন...


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.