নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকী স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন তাই

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

মাহিরাহি

বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।

মাহিরাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্যযুগের ইসলামী বিশ্বে বিজ্ঞানের চর্চা না হলে আধুনিক বিজ্ঞানের অস্তিত্বই থাকত না

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৮

যারা ইসলামের কথা বললে ১৪০০ বছর পিছিয়ে যাওয়ার ভয় দেখান, তাদের কাছে অনুরোধ গুগুলে গিয়ে Wiki Science লিখে সার্চ দিন। উইকির সাইন্স আর্টিকেলটির History অংশটি গিয়ে দেখবেন বিজ্ঞানের ইতিহাসকে আটটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।





1.1 Pre-philosophical

1.2 Philosophical study of nature

1.3 Philosophical turn to human things

1.4 Medieval science

1.5 Renaissance, and early modern science

1.6 Age of Enlightenment

1.7 19th century

1.8 20th century and beyond



মেডিভাল সাইন্সে লেখা আছে



গ্রীকরা যে বিজ্ঞানের চর্চা করেছিল তা ইসলামী শাসনের অধীনে আরবী ভাষায় অনুবাদিত হয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে তার উন্নতি সাধন করা হয়।

এবং ইসালামী বিশ্বে বিজ্ঞানের যে উন্নতি সাধিত হয় পশ্চিম ইউরোপ তা সংগ্রহের উদ্যোগ নেয়। তারপর সূচনা ঘটে রেনেসার।



Greek science texts were preserved in Syriac translations done by groups such as Nestorians and Monophysites. Many of these were translated later on into Arabic under Islamic rule, during which many types of classical learning were preserved and in some cases improved upon. [14] In the later medieval period, as science in Byzantium and the Islamic world waned, Western Europeans began collecting ancient texts from the Mediterranean, not only in Latin, but also in Greek, Arabic, and Hebrew. Knowledge of ancient researchers such as Aristotle, Ptolemy, Euclid,



http://en.wikipedia.org/wiki/Science#Medieval_science



এতে ষ্পষ্ট প্রমানিত হয় যে ইসলামের অধীনে বিজ্ঞানের যে উন্নতি সাধিত হয় তা না হলে কিংবা গ্রীকদের করা বিজ্ঞানের গবেষনাগুলো আরবী ভাষায় অনুদিত না হলে, আধুনিক বিজ্ঞানের অস্তিত্বই থাকত না।



অন্যভাবে বলতে গেলে ইসলামী বিশ্বে বিজ্ঞানের যে চর্চা হয়েছিল তা গ্রীক এবং আধুনিক বিজ্ঞানের মধ্যে সেতু বন্ধন হিসাবে কাছ করেছিল।



বৈজ্ঞানিক যে পদ্ধতির কথা বলা হয় তার প্রনেতা ইবনে আল-হাসানের(৯৬৫-১০৩৯)।

http://en.wikipedia.org/wiki/Scientific_method



To be continued

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১২

পুকুরপাড় বলেছেন: আজ যে গেরিলা হামলা আর কমান্ডো হামলার কথা শুনি তা মুসলমানের আবিষ্কার

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৯

মাহিরাহি বলেছেন: মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - 1001 Inventions Muslim Hritage in Our World

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২০

মাহিরাহি বলেছেন: মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - রসায়ন

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২১

মাহিরাহি বলেছেন: মুসলমানদের ১০০১টি আবিস্কার - আরবীয় গানিতিক সংখ্যা 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:



শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ ভাই। পোষ্টে বিশাল প্লাস।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

মাহিরাহি বলেছেন: Thanks

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

Birds Lover বলেছেন: শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ ...

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

মাহিরাহি বলেছেন: Thanks

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

ইমরান হক সজীব বলেছেন: ভাই এই বর্বর, নিষ্ঠুর, যৌন বিকার গ্রস্থ আরব জাতী কবে কি একটু চর্চা করেছিল ঐদিকে আর নজর দেয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫১

মাহিরাহি বলেছেন: ভাই কি আরব বিদ্বেষী নাকি ইসলাম বিদ্বেষী?

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২৭

জহুরুল০০৭ বলেছেন: মুসলমানরা বিজ্ঞানের এত উন্নতি সাধন করেছিল সে যুগে, কিন্তু এ যুগে মুসলমানরা কী করছে? মুসলমানদের আবিস্কার করা ফর্মুলা ব্যবহার করে কাফেররা বিজ্ঞানের মহা মহা উন্নতি করে ফেলল আর আমাদের হুজুররা সেসব বিজ্ঞানের কিছুই করতে পারলো না? আমাদের হুজুররা শুধু তেঁতুল তত্ব আর বউ তালাকের ফতোয়া নিয়ে আছে আর কাফেরদের বানানো জিনিস ব্যবহার করেই দিন কাটাচ্ছে? কোন মুসলমান একটা কিছু আবিস্কার করতে পেরেছে? কাবা শরীফের নবায়নের ডিজাইন এবং নবায়নের কাজ করছে জার্মান কাফেররা, আমাদের বাকসর্বস্ব ফালতু হুজুররা সেখানে কোথায়? হিন্দুর পোষা গরু ছাড়া আমাদের কোরবানি হয়না, ইহুদী খ্রিস্টানদের বানানো উড়োজাহাজ ছাড়া আমাদের ফরজ কাজ হজে যাওয়া হয়না, আর কী নিয়ে মুসলমানদের গর্ব করার আছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.