![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।
নিউজিল্যান্ডের একজন পর্যটক যিনি কম্বোডিয়ার প্রাচীন এংকর পোর্ট মন্দির কমপ্লেক্সের একটি বুদ্ধ মূর্তি ভেঙ্গে ফেলার কথা স্বীকার করেন, তার দাবি এটা ছিল জাল মূর্তি এবং সেখানে থাকার কোন অধিকার এটির ছিল না।
নিউজিল্যান্ডের প্রচার মাধ্যমকে ৪০ বছর বয়সী উইলিমিজেন ভার্মাট বলেন মূর্তিটি ধ্বংস করার ইচ্ছা তার ছিল না।
কিন্তু অদ্ভুদ একটি ঘটনা ঘটে, বৌদ্ধের জন্য নিবেদিত বায়ন মন্দিরটি পরিদর্শনকালে তিনি একটি কণ্ঠস্বর শুনতে পান।
ওয়েলিংটনে বসবাসরত এই ডাচ নারীর দাবী ইনান্না দেবীকে সন্তুষ্ট করার জন্য ঐ মন্দিরের আবর্জনা পরিষ্কার করছিলেন। মন্দিরটি বৌদ্ধের নয় ইনান্নার।
মন্দিরে ঢোকার পর একটি খুব অদ্ভুত অনুভূতি হয়েছিল তার, কে যেন তার সাথে কথা বলছিল।
ভাংগতে মন না চাইলেও একসময় বৌদ্ধের মূর্তিটি ধাক্কা মেরে ভেংগে ফেলেন, কেননা ইন্নানা দেবী চাইছিলেন তার মন্দিরটি তার কাছে ফিরে আসুক, মন্দিরটি থেকে বৌদ্ধকে সরিয়ে ফেলে।
DailyMail on Facebook
থেমিসের জন্য যারা কান্নাকাটি করছেন, তাদের ঐ নিউজিল্যান্ডের মহিলার মত কোন ধরনের সমস্যা হয়নি ত!
২| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
খরতাপ বলেছেন: দেবী থেমিস জানতেও পারলেন না যে এই নধর দেশে তার কত ভক্ত অনুরাগী আছে।
কিন্তু প্রত্যেকটা মূর্তি দেখলেই আমার কেন যেন মনে হয় এর ভেতর এক জলজ্যান্ত শয়তান বসবাস করে।
২৭ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
মাহিরাহি বলেছেন: বাংলাদেশের কত জন মানুষ থেমিস সম্পর্কে জানে
৩| ২৭ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খরতাপ বলেছেন: দেবী থেমিস জানতেও পারলেন না যে এই নধর দেশে তার কত ভক্ত অনুরাগী আছে।
কিন্তু প্রত্যেকটা মূর্তি দেখলেই আমার কেন যেন মনে হয় এর ভেতর এক জলজ্যান্ত শয়তান বসবাস করে..............কারনটা জানতে ইচ্ছে করে।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:০৫
খরতাপ বলেছেন: @ সাদা মনের মানুষ,
ভাস্করদের দেখে আমার স্বাভাবিক মানুষ মনে হয়না। চুল উশকো খুশকো, পোশাক অবিন্যস্ত। কোন সৌন্দর্য চেতনা নেই, পরিচ্ছন্নতা কি জিনিস, জানেনা। তাদেরকে দেখলে মনে হয় শয়তান আছর করেছে। যার উপর শয়তান আছর করে, তার হাত দিয়ে কি আর ভালো কিছু তৈরি হবে?
যে কোন মূর্তি বানানো হয় উদ্ধত শিরে, যা অনেকটাই অহংবোধ প্রকাশ করে - যেটা ইব্লিসের আসল গুন!
৫| ০৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লিখেছেন ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৮ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা আপনাকেও।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
মাহিরাহি বলেছেন: মজার ব্যপার ইন্নানার মন্দির হল ইরাকের ইয়ুরুকে। কম্বোডিয়ায় ইন্নানার কান্না শুনতে পাওয়াটা হাস্যকর। ঠিক তেমনি গ্রিসের থেমিসের জন্য যারা কান্নাকাটি করছেন, তারাও জিউগ্রাফিক্যাল ফ্যাক্টর আর এদেশের জনগনের ধর্ম বিশ্বাসটিকে আমলে আনছেন না।