![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যে ভাবে ভাবি অনেকেই সেভাবে ভাবেন না আবার অনেকেই সে ভাবে ভাবেন এই মিল অমিল নিয়েই আমাদের পথ চলা লেখা লেখি করি অনেকদিন সেই ৮২ সাল থেকে। অজারভারে লিখতাম খালেক স্যারের হাত ধরে। এরপর অনেক পত্রিকায় লিখেছি লিখছি হয়ত আরও লিখব।
মুহাম্মদের (সঃ) কথা মানলে ,আমরা ১৪০০ বছর পিছিয়ে যাবো, আর খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ শতাব্দীর গ্রীকদের দেয়া গণতন্ত্র মেনে আমরা কোথায় চলে যাবো?
এই প্রশ্নের উত্তর দেবার আগে আমাদের সম্ভাব্য গন্তব্যস্থানগুলোর মৌলিক উপাদান গুলো একটু বিশ্লেষণ করি।
ইসলামি সভ্যতার মুল উপদান হচ্ছে আমরা মানুষেরা এক আল্লাহর বান্দা, এই পৃথিবীতে আমাদের কাজ হচ্ছে তার দেখানো পথে তাঁরই ইবাদত করা। ভেরি সিম্পল।
আর বিপরীতে রয়েছে আন-ইসলামিক সভ্যতা। পৃথিবীতে ইসলাম ছাড়া অন্য যত সভ্যতাই আছে, তা সে যে ভূখণ্ডেই , যে যুগেই , যে জাতির মাঝেই থাকুক না কেন, তাদের রূপ কিন্তু একই ।
একটা এলিট শ্রেণি থাকবে (শাসক এবং তাদের সহায়ক) । এবং সাধারণ জনগণ তাদের বানানো আইন কানুন মেনে চলবে। এলিট শ্রেণির স্বার্থ বিঘ্নিত না করে ,জীবনের সব ক্ষেত্রে যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে।
হক একটাই , আর এর বিপরীতে আছে বাতিল। বাতিল অনেক রূপেই থাকে , কিন্তু তার চরিত্র এক। বাতিল সমাজ ব্যবস্থার মুলে রয়েছে -
১। কোন নৈতিকবোধ না থাকা
২। অবাধ যৌনাচার।
যে গ্রিক সভ্যতাকে আধুনিকতার জন্মস্থান বলা হয় কথা বলে সেই গ্রিক সভ্যতা ছিল জাহেল সমাজ ব্যবস্তার চরম রূপ। সমকামিতা , শোষণ , নৈতিক অবক্ষয়ের চূড়ান্ত বাস্তবায়ন ।
আমাদের দেশেও প্রচার প্রচারণা শুরু হয়েছে আমাদের ওই গ্রিকদের মতই আধুনিক বানানোর। ওদের কার্যক্রম ও তাঁর সুদূর প্রসারি ফল দেখুন -
১। সমকামিতার প্রচার এবং সমকামীদের সমাজের অবহেলিত শ্রেণি হিসেবে তুলে ধরে তাদের প্রতি আমাদের সহানুভূতি তৈরি করা। বিজ্ঞানের নামে বিভিন্ন থিওরি তৈরি করে আমাদের বোঝান হচ্ছে যে সমকামিতা একটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ব্যপার।
২। নারী দেহের অবাধ প্রদর্শন। নারী পুরুষের আকর্ষণের অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে দুষ্প্রাপ্যতা।
আমাদের সমাজে এর ফর্মাল পোশাক দেখেন? পুরুষেরা পাঞ্জাবি পড়ে , সুট পড়ে , ফুল হাতা সার্ট পড়ে। পুরুষের মাথা আর হাত ব্যতীত সবই ঢাকা থাকে ।
আর মহিলারা? হাফ হাতা ব্লাউস, পিঠে আর বুকে বড় কাটা। এরপর আবার পেটের প্রায়ই উম্মুক্ত। মেয়েরা স্কারট পড়ে , যা হাঁটু পর্যন্ত। এখন আবার নতুন ট্রেনড হচ্ছে হট প্যান্ট । যা আসলে কিছু না পড়ারই নামান্তর।
নারীদের এভাবে উম্মুক্ত করে দেয়ার প্রথম এফেক্ট হোল যে পুরুষেরা অনবরত উত্তেজনায় থাকবে এবং তাদের জীবনের লক্ষ্যই হয়ে যাবে এই উত্তেজনা প্রশমন। তারা প্রেম/পরকীয়ার দিকে ধাবিত হবে। এবং অবাধে নারী সঙ্গের কারণে এক পর্যায়ে তারা এর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে সমকামিতায় প্রবেশ করবে।
৩। পারিবারিক কাঠামো ভেঙ্গে দেয়া। একটা কচ্ছপের বাচ্চা , ডিম থেকে বের হয়েই সমুদ্রে চলে যায়। মশার বাচ্চা জন্মেই জানে তাকে বেচে থাকবার জন্য কি করতে হবে। একটা বাঘের বাচ্চাকে কিছুদিন মা শিখায় কিভাবে শিকার ধরতে হয়। গরিলার বাচ্চাকে মা আরও বেশি সময় শিখায় ওদের সামাজিক নিয়ম ।
যে ইকো-সিস্টেমের যত উপরে , তার নতুন সদস্যকে সমাজের উপযুক্ত করে তুলতে ততই বেশি শিক্ষা দিতে হয়।
এই কারণেই জাহেলিয়াতের ফেরিওয়ালাদের পরিবারের প্রতি এত আক্রোশ। কারন তারা জানে এই পরিবারগুলোকে ভেঙ্গে দিতে পারলেই একটা মানুষ কে আহসানুল খালেকিন(সৃষ্টির সেরা) থেকে আস-ফালাস সাফিলিন (নিম্ন থেকেও নিম্নতর ) এ নামিয়ে আনা সম্ভব।
আরবের জাহেল যুগ ,বর্তমান আমেরিকা, ইউরোপ, ভারত,রোমান, গ্রিক ,চিন , ইত্যাদি সভ্যতার মানুষগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখুন। গায়ের রঙ আর ভাষা ব্যতীত, তাদের মাঝে কিন্তু তেমন কোন পার্থক্য নেই।
তাদের সবারই জীবনের মুল লক্ষ একটাই , এবং সেটা হল নগদ যা পাও মজা লুটে নাও।
- তারা সবাই অবাধ যৌনাচারে লিপ্ত।
- তারা সবাই সমাজের/বিশ্বের একটা অংশ কে শোষণ করে ।
- তারা সবাই সমকামিতার দিকে ধাবিত, কেউ আগিয়ে কেউ পিছিয়ে ।
- ওরা বিয়েতে বিশ্বাস করেনা। ওরা চায় লিভিং টুগেদার।
- ওরা শিশু লালন করা বোঝা মনে করে । তাই ওরা কুকুর বিড়াল পালে।
- ওরা বাবা মা অকেজো হয়ে গেলে ওল্ড হোম পাঠায়।
- ওদের সবারই একটা নামকাওআস্তে ধর্ম আছে, যেটা মন্দির, প্যগডা আর গির্জার ভিতরেই থাকে। দুনিয়াবি জীবনে যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন , অ্যাস লঙ অ্যাস এলিট শ্রেণির সমস্যা না হয়।
- ওরা শিশুদের হত্যা করে , কেউ অ্যাবরশান, কেউ ভ্রূণ হত্যা আর কেউ নবজাতককে বাথরুমে ফ্ল্যাশ করে।
আমাদের বলা হচ্ছে নারী পুরুষের সমান অধিকার দেয়া হবে। তখন নাকি পুরুষেরাও বাচ্চাদের দুগ্ধপান করাতে পারবে।
আমাদের এখন সিনেমায় দেখান হচ্ছে সমকামিতা ভাল জিনিশ । ওনারা নাটক বানাচ্ছেন লিভিং টুগেদারকে প্রমোট করে। বিজ্ঞাপনে দেখানো হচ্ছে বন্ধুই জীবনের সব।
আর এর বিপরীতে দেখান হয় , দাড়ি টুপি ওয়ালা লোকেরা ধর্ষণ করে, খুন করে ইত্যাদি। ওরা ফেসবুক দিয়ে ইন্টারনেট চালায় । ওরা ব্যক ডেটেড।
আপনি যদি একটু গভীর ভাবে চিন্তা করেন , তাহলে বুঝবেন , ওরা সবাই কিন্তু একটা সিঙ্গেল এজেন্ডা বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করছে। সেটা হল আমাদের সমাজের ডি ইসলামাইযেশান। কারণ ওরা জানে ইসলামের অনুপস্থিতই হল ওদের সভ্যতা প্রথম
রিকয়ারমেন্ট ।
শাদা চামড়া / কালো চামড়া / হিন্দু / বুদ্ধ/ কৃষ্টান / মুনাফিক / আমেরিকান/ ইউরোপিয়ান/ ইন্ডিয়ান , যে যাই হোক ওরা আসলে সবাই একটা সভ্যতাকেই রিপ্রেসেন্ট করে। আর সেটা হোল জাহেলিয়াত।
হক একটাই , এবং সেটা ইসলাম আর এর বিপরীতে সবই বাতিল এবং জাহেলিয়াত।
তবে ইসলাম এসেছে প্রবল পরাক্রমশালী সর্বশক্তিমান আল্লাহর পক্ষ থেকে। ইসলামের জয় সুনিশ্চিত, আমরা কেউ থাকি বা না থাকি, মানি বা না মানি।
[61:8] তারা মুখের ফুঁৎকারে আল্লাহর আলো নিভিয়ে দিতে চায়। আল্লাহ তাঁর আলোকে পূর্ণরূপে বিকশিত করবেন যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে।
[61:9] তিনি তাঁর রসূলকে পথ নির্দেশ ও সত্যধর্ম নিয়ে প্রেরণ করেছেন, যাতে একে সবধর্মের উপর প্রবল করে দেন যদিও মুশরিকরা তা অপছন্দ করে।
আবু মুয়ায এর পোস্ট থেকে।
২| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: +++++++++++++
৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই লেখাটার মধ্যে লিঙ্গ চিন্তা ছাড়া (পোষাক আশাক আর যৌনতা) আর কিছু আছে কি? ধর্ম মানে কি সারাদিন শিশ্ন নিয়া চিন্তা করা?
আমার মনে হয় আপনারা যত বেশি ধর্ম নিয়ে কথা বলবেন ধর্মের ততই ক্ষতি হবে.............।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: লেখাটি কি আমার?
তবে আমি এটার সাথে সহমত তাই শেয়ার করেছি।
৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
মুহামমদল হািবব বলেছেন: +++++
৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ধর্মের আলোকে কে দেশ চালাবে? হেফাজত?
যে জাতির মধ্যে মানবিক বিবেকবোধই নাই, সেই জাতির আবার ধর্ম কিসের?
পড়ার আহবান জানাই
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড
Click This Link
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: কোন ধর্ম আমাদের খারাপ কাজ করতে শেখায়?
আমারত মনে হয় যে সত্যিকার নাস্তিক সেও খারাপ করতে না করে তাইনা।
তাহলে ঝামেলা কোথায়?
আর দি গ্রেটদের দুইজন মুসলিম ছিলেন। এমনি এমনিত তাদের দি গ্রেট বলা হয় না........
৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
ইকবাল১৫০২ বলেছেন: নিশ্চয় আল্লাহ জিতবে। ধ্যার্য ধরুন। একই সাথে বর্তমানে যা ঘটছে তা স্বাভাবিকভাবে নিন। কারণ এখানেও আল্লাহর সমর্থন আছে।
৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
অপরিপক্ক বলেছেন: +++ আমার এই লেখাটা পড়ে দেখবেন
বাংলাদেশ সংবিধান বিষয়ে ফরহাদ মাজহারের সাক্ষাতকার
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: পড়েছি
৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ইকবাল-বিএনপি জামায়াত জেতা মানে আল্লাহ জেতা ? হা..হা..হা..
আপনার জন্য একটি কবিতা উৎসর্গ করছি।
ছাগুকাব্য:
এই নাস্তিক সরকার থাকলে
থাকবে না ঈমান, থাকবে না মান
করো সবে জামায়াতের জয়গান
ধর্ম থাক বা না থাক, মাথায় থাকবে টুপি
সাঈদীর মতো কামনা মেটাব চুপি চুপি
ইহকালে নারী, পরোকালে হুর
ভোগের বস্তু থাকবে ভরপুর
করো সবে জামায়াতের জয়গান
যদি থাকে তিল পরিমাণ ঈমান
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: আমি কি লেখায় জামাত, বিএনপি, আওমিলিগ কাউকে এনেছি?
এদের কে টানাটানি করছেন কেন?
৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
ইমরান হক সজীব বলেছেন: লেখাটা পড়ে আমার সাবেক ইসলামী জীবন যাপনের কথা মনে পড়ছে ।
তখন এই রকম যৌন বিকারগ্রস্থ চিন্তা ভাবনাই ধারন করতাম ।
আমি সুখী যে আমি এখন মানুষের মত চিন্তা ভাবনা করতে পারি ।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: আপনার সুখ আপনার একান্ত ব্যাক্তিগত
১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
আহলান বলেছেন: ইসলামকে শয়তান আসলেই ভয় পায়। ইসলাম সত্য সত্য কায়েম হলে ল্যগিঙস পরা স্কার্ফ মাথায় দিয়ে চলা বন্ধ হবে, এটা শয়তানের ভালো লাগবে না
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: কার কি ভাল লাগবে এটা বলা শক্ত........
১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
খাটাস বলেছেন: আপনি কোন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোন রাজনৈতিক দলে বিশ্বাসী, জানি না। যদি ও মুসলমান হিসেবে বিশ্বাস ছাড়া নামাজ কালাম কিছুই করি না, তবে আপনার শেয়ার করা পোস্টের কথা গুলো অনেক ভাল লেগেছে। কিছু কথা মুক্ত চিন্তার মুক্ত জীবন ধারার বাহিরে যায়, যা বর্তমান আধুনিক সভ্যতার পরিপন্থি। কিন্তু আমাদের ইসলামে মুক্ত জীবনের বিধান নেই, এটাই সত্যি। কে কি বলবে তা বুঝে আমার কাজ নেই। আধুনিক চিন্তা ধারার প্রেক্ষিতে ইসলাম বর্বর মনে হয় বিধি নিষেধ এর কারনে। আর এই বিধি নিষেধের জীবন বেবস্থাই সু শৃঙ্খল, আর এটাই ইসলাম। পোষ্টে প্লাস।
তবে এর মানে মাইর পিট কইরা ইসলাম প্রতিস্থার আন্দোলন কে কোন ভাবেই সমর্থন করি না।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: আমিও মারপিট অপছন্দ করি। তবে অন্যায় যে করে তার পাওনা শ্বাস্তির বিধান চাই।
১২| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: পোষ্টটা নির্বাচিত পাতায় স্থান পেলে আরো কিছু আলোচনা হতে পারত।
১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০১
ইমরান হক সজীব বলেছেন: হুম কুসংস্কার ও জেনো একান্ত ব্যাক্তিগত বিষয় থাকে । ব্যাক্তি, দেশের উপর চাপিয়ে দেয়া না হয় ।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: সয়ং রাসুলে কারিম (সাঃ) কেও ৪০ বছরের আগে নবুয়ত দেয়া হয়নি। এখন সামাজিক বিজ্ঞান প্রমান করেছে মানুষের প্রকৃত বোঝার বয়স হয় ৪০ এর পরে।
১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ভুল বুঝেছেন। আপনাকে নয়। ছাগুকাব্যটি ইকবাল ১৫০২ কে উৎসর্গ করা হয়েছে, তার মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: হতে পারে মাফ করে দিয়েন।
১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩০
বিষন্ন একা বলেছেন: +++
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪২
দি সুফি বলেছেন: হক একটাই , এবং সেটা ইসলাম আর এর বিপরীতে সবই বাতিল এবং জাহেলিয়াত। - খাটি কথা।
যেই লিখেছেন, সত্য কথা লিখেছেন। +++++
১৭| ২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: সত্য কথা।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: এত দিন পরে কেউ পড়বে বুঝতে পারিনি।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: পোস্টে +++++