নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চোখাচোখি/Interview

মনু

রক মনু https://www.facebook.com/rk.manu ছবি: অভীক আদনান সিদ্দিকী

মনু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ত্রিশোনকুরে রেললাইনে ঘোরার দাওয়াত

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫২

বয়কটে আর কী হবে? বরং র্যাবের কথা ভাবতে পারেন; দেশের সন্ত্রাসী-টন্ত্রাসী সাফ করার পরে ওনাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া যাইতে পারে বস্তি পরিষ্কার করতে আর রিক্সাঅলাদেরো সাইজ করা দরকার। রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব আছে র্যাবের, শ্লীলতা রক্ষায় আগাইয়া আসবেন তাঁরা নিশ্চই।



র্যাবের সাহায্য ছাড়া আর কিছু গুলি খরচ ছাড়া তো আশা দেখি না; বস্তিতে আগুন দিয়াও তো আমরা ওদের সাইজ করতে পারলাম না! টানবাজারের মতো অ্যাকশান নেওয়াটাও কামের হবে না; তাতে আরো ছড়াইয়া পড়বে বস্তির ছোটলোকেরা; বারিধারায় ঢুইকা পড়বে বদমাশ রিক্সাঅলাদের মতো, এদের পরনে হয়তো লুঙ্গিও থাকবে না!



ফেসবুকের ব্যাপারটা একটু সমস্যা বটে; এজন্য ভালো হবে ড্রয়িং রুমের মতো একেকটা ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক ফেসবুক বানাইয়া লওয়া।



জাকারবার্গকেও বলা যায়, ফেসবুকের একটা শ্লীল সেকশন/ভার্সন খোলার দাবি করা যায়



তবে, এগুলি করতে করতেই দুয়েকটা এক্সট্রা জিনিস ভাবতে পারি। রেললাইনের ভাষায় উপাচার্যকে সম্ভাষণ জানানো আর ফার্স্ট জেনারেশনেই ত্রিশোনকুর বাচ্চাদের জন্য কম্পিউটারের জরুরৎ বোঝার সম্পর্ক নাই তো কোন? সমাজে এখনো যেইটা শুরু হয় নাই তেমন একটা ভাবনার প্রস্তাব দিতে পারলেন উনি; অভ্যাসটা হয়তো রেললাইন থেকে সম্ভাষণ লোন নেওয়া থেকেই হইছিলো; যে, ভাবনা বা সম্ভাষণ সব সময় একজনের লিভিং স্পেসে পর্যাপ্ত থাকে না, ধার করতে হয় বা আবিষ্কার করতে হয়।



আরো পরের জীবনে হয়তো শ্লীলতা নিয়া অতীব সচেতন হবার কারণে উনি ভাবনা প্রস্তাব করার ক্ষমতা হারাইছেন।



ওনারে রেললাইনে আবার পাঠাইতে পারলে আমরা অভিনব প্রস্তাবও পাইতে পারতাম! রেললাইনের গু দিয়া উনি ছাদের উপর বায়োগ্যাস প্লান্ট বসানো শিখাইতেন আমাদের!



১৩ এপ্রিল/২০১৪



ত্রিশোনকুর পোস্ট:: Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.