![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেই বোর্ড কয়দিন আগে ‘পিকে’র ব্যাপারে বেশ কিছু হিন্দু সংগঠনের আপত্তি মানে নাই। তখন ভারতের সেন্সর বোর্ডের সভাপতি লিলা স্যামসন এর উত্তরে বলেছেন, “আমাদের কাজ কেবল ছাড়পত্র দেওয়া। আমরা সেটাই করেছি। আমরা সেন্সরশিপ বোর্ড নই। রাজনৈতিক ধর কিংবা আদর্শবাদীদের যদি সমস্যা থাকে, তাহলে তারা তাদের সমর্থকদের সিনেমা দেখতে না করুক। ( Click This Link )”
এই স্যামসন সাহেবই এমএসজি: মেসেঞ্জার অফ গড’রে সেন্সরে আটকাইছেন; আপিলে বোর্ডরে পাশ কাটাইয়া এমএসজি: মেসেঞ্জার অফ গড মুক্তির অনুমতি দিলে সেই স্যামসন সাহেব দলবল নিয়া পদত্যাগ করছেন। পরে আদালত এই ছবির মুক্তি আবার আটকাইছেন...
আপনেরা যারা অ্যাংরি বার্ডস গেমটা খেলছেন তারা সহজে বুঝবেন ব্যাপারটা; বড়রা মে বি গেম হিসাবেই নিছেন; কিন্তু ছোটরা? তারা কি শেখে নাই মরার এসথেটিক্স? অ্যাংরি বার্ডের লক্ষ্য মরা এবং মারা–দুইটাই; মরবার মধ্য দিয়া কতো মারা যায়, সেইটাই ব্যাপার; যেইগুলা বোমা লইয়া শুকরদের মধ্যে হামলাইয়া পড়তে পারে সেইগুলাই বেশি আকর্ষণীয়। খ্রীস্টান ইউরোপ-আমেরিকার বাচ্চারা অ্যাংরি বার্ডের ট্রেনিং নিতাছে, মরার এসথেটিক্স শিখে ফেলতাছে। ১২/১৩ শতাব্দীতে বা্চ্চাদের ক্রুসেডেরো ইতিহাস আছে ইউরোপের।...
পুরাটা পড়েন... http://www.toolittledots.biz/rock.970.manu
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
নতুন বলেছেন: ড়রা মে বি গেম হিসাবেই নিছেন; কিন্তু ছোটরা? তারা কি শেখে নাই মরার এসথেটিক্স? অ্যাংরি বার্ডের লক্ষ্য মরা এবং মারা–দুইটাই; মরবার মধ্য দিয়া কতো মারা যায়, সেইটাই ব্যাপার;
এটা ভাল একটা বিষয়.. বাচ্চাদের মনে এই বিষয়টা থাকবে... তখন তার কাছে আত্নঘাতি বোমাটা মেনে নেওয়া সহজই হবে....
যদিও এই গেম খেলে কেউই আত্নঘাতি বোমাবাজ হবেনা... কিন্তু এই ধারনা মনের পরিব`তনে সাহাজ্য করে..