নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
কিছুদিন আগে রবিন উইলিয়ামস আত্মহত্যা করলেন। পৃথিবীর সম্পূর্ন বিপরীত প্রান্তে আমাদের দেশী কন্যা ন্যান্সিও আত্মহত্যার চেষ্টা নিলেন। বুঝে গেলাম আগুন ছড়াতে শুরু করেছে। কাজেই তড়িঘড়ি করে আত্মহত্যা নিয়ে আমার অনেক আগের একটি লেখা খুঁজে বের করে রিপোস্ট করলাম। উদ্দেশ্য একটাই। যদি কেউ লেখাটা পড়ে সর্বনাশা সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন।
আমরা অনেকেই ডিপ্রেশনে থাকি। আমাদের অনেকের জীবনেই এমন অনেক অনেক বাজে মুহূর্ত আসে, যখন মনে হয় পৃথিবীতে বেঁচে থাকার আর কোন মানে নেই। মরে গেলেই বুঝিবা ভাল হবে। তার উপর যদি দেখি পরিচিত মহলে কেউ আত্মহত্যা করছে, তখন মনের ভিতর সাহস আসে। তখনই মানুষ একের পর এক ঘুমের ওষুধ খান, অথবা পিস্তলের ট্রিগারটা টেনে দেন। আত্মহত্যার আগে সেলিব্রেটিরা তার প্রভাব কি হতে পারে তা নিয়ে চিন্তা করেননা।
“দুম!”
খেল খতম! লাভটা কি হলো? সম্ভাবনাময় এক জীবনের খুবই দুঃখজনক পরিণতি।
এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা যদি আমাদের মত নাদানদের লেখা দুই চার লাইনের কথাবার্তা ঠেকিয়ে দিতে পারে, আমাদের আর কিই বা চাইবার আছে?
এক ভাবি ইনবক্স করলেন তাঁর ছোট বোনের মতন কাছের একজন মানুষ এই সেদিন আত্মহত্যা করলেন।
পৃথিবীতে মৃত্যু সংবাদের চেয়ে দুঃসংবাদ আর কিছু নেই। সেমৃত্যু যদি আত্মহত্যায় হয়, তাহলে মন ভেঙ্গে যায়।
মনে হচ্ছিল, আহারে! মেয়েটা যদি আমার লেখাটা পড়তে পারতো! আহারে, যদি সে শেষ মুহূর্তে মত পাল্টাতো!
আমাদের দেশে একটি মেয়ে যখন আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়, তখন তার আশেপাশের মানুষ নানান কুৎসা রটাতে শুরু করে। বেশিরভাগই রসালো এবং মশলাদার। দুঃখজনক হলো, মানুষ এইসব ফালতু কথা বিশ্বাসও করে। কী লাভটা হয় আল্লাহই জানেন। একদিকে ভালই হয়, কার মানসিকতা কেমন নিম্নস্তরের, সেটা স্পষ্ট হয়ে ধরা পড়ে। ভবিষ্যতে তাদের থেকে সাবধান থাকা যায়।
যেমন আমার স্ত্রীর এক ক্লাসমেট আত্মহত্যা করেছিল। মেয়েটি নাকি নিজের ঘরের দরজা বন্ধ করে নিজের গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল। তীব্র যন্ত্রণায় তার মুখ দিয়ে যেন চিত্কার বেরিয়ে আসতে না পারে, সেজন্য সে নিজের মুখে ওড়না পেঁচিয়ে রেখেছিল। এ থেকেই বুঝা যায় আত্মহত্যার মত ভয়াবহ সময়টিতে তাঁর মাথা ছিল কতটা ঠান্ডা!
মেয়েটির মৃত্যুর খবর কলেজে আসতেই ক্লাসমেটদের মধ্যে ফিশফিশানি শুরু হয়ে গেল, তবে কি সে প্রেগন্যান্ট ছিল? নাহলে আত্মহত্যা করবে কেন?
এই সমস্ত মানুষদের থেকে দূরে থাকবেন। কারন এরা আপনার মনকেও দ্রুত দূষিত করে তুলে।
পরে জানা গেল কলেজের পরীক্ষায় বাজে রেজাল্ট করায় মা বাবার কথা শুনে অভিমানে মেয়েটি আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
আহারে!
একটা কথা সর্বজন স্বীকৃত যে মা বাবার চেয়ে আপন কেউ পৃথিবীতে নেই। কিন্তু এই কথাটিও কিন্তু সত্য যে বেশিরভাগ মা বাবা এর বাজে ফায়দা তুলেন।
ছেলে মেয়েদের উপর আনরিয়ালিস্টিক এক্সপেক্টেশন রাখেন। তারা সেটা অর্জন করতে না পারলে এমন সব কথা শোনান যার পরে বাচ্চাদের মনে হয় এরচেয়ে গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়া ভাল।
আশেপাশেই প্রচুর উদাহরণ আছে।
একটি পরিবারকে চিনি, যারা তাঁদের বাচ্চাদের দিনরাত পড়াশোনা করিয়েছেন। স্কুলে ফার্স্ট হতেই হবে।
বিকালে বাচ্চারা যখন খেলতো, ওরা তখন পড়তো। রাতে যখন টিভি দেখতো, ওরা তখনও পড়তো।
একবার ছেলেটা লোভ সামলাতে না পেরে আমাদের সাথে খেলতে চলে এসেছিল। আহারে মায়ের কি বকুনি! আমারই ইচ্ছা করছিল ব্যাট বল ফেলে রেখে পড়ার টেবিলে গিয়ে বসি।
"ছিঃ বাবু(কাল্পনিক নাম)! তোমার এত বড় সাহস তুমি মিথ্যা কথা বলে খেলতে এসেছো! কাদের সাথে মিশে এসব শিখেছো?(আমরা একজন আরেকজনের মুখ চাওয়া চাওয়ি করলাম। আমাদের বলল?) যাও! পড়তে বসো। স্কুলে ফার্স্ট না হলে বড় হয়ে রিকশাওয়ালা হবে। এখুনি তোমার গায়ের থেকে রিকশাওয়ালাদের গন্ধ আসছে।"
ছেলেটা যদি ঘরে ফিরে ফ্যানের সাথে দড়ি বেঁধে ঝুলে যেত, কাকে দোষ দিতেন?
মা বাবার কড়া শাসন বৃথা যায়নি, ওরা (ভাই বোন সব কটাই) ক্লাসে কখনও সেকেন্ড হয়নি। লাভের লাভ এই হলো যে তাদের কোন বন্ধুবান্ধব হয়নি। কারও সাথে মিশতে পারেনা। জানেনা মানুষের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয়। একজনেরও বিয়ে টিকেনি। কারন কি? স্পাউসরাও তাদের কথাবার্তায় বিরক্ত।
বাড়িয়ে বলছিনা, ওদের সাথে কথা বলতে গেলে মনে হবে ওরা হয় বেশিই জ্ঞানী, নয়তো আধা পাগল। ওরা সিরিয়াল কিলার হলেও অবাক হবো না।
আপনি যখন বন্ধুদের আড্ডায় বাংলাদেশ ক্রিকেটের দুরবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন, তখন যদি কেউ এসে ব্ল্যাকহোলের রহস্যময়তা বোঝানোর চেষ্টা করে, এবং আপনি বুঝতে পারছেন না বা চাইছেন না দেখে আপনাকে বকাঝকা করে, ভবিষ্যতে সেই পাবলিকের সাথে আড্ডা দিতে চাইবেন?
তাদের মা বাবাকে ডেকে জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে হয়, “এখন আপনাদের অনুভূতি কি?”
তাও একদিকে ভাল, এসব বাবা মা পড়ালেখার জন্য চাপ দিয়েছেন। ছেলেমেয়েদের ক্যারিয়ারে অন্তত সেটার ফায়দা হয়েছে।
কিছু বাবা মা আছেন, যারা তাঁদের সন্তানদের নিয়ে লজ্জিত। বিশেষ করে কন্যা সন্তান। মেয়ের বিয়ে হচ্ছে না - বাবারে, বিরাট অপরাধ হয়ে গেছে! সমাজে মুখ দেখানো দায়!
নানান জায়গা থেকে প্রস্তাব আসে। মেয়ের গায়ের রং ময়লা বলে বাতিল হয়ে যায়। কেউ কেউ আবার দয়া দেখাতে চান। "উপযুক্ত উপহার" পেলে তারা মেয়ের গাত্রবর্ণের কমতিটা ওভারলুক করার কথা বিবেচনা করে দেখতে পারেন।
এইসমস্ত মানুষদের জুতিয়ে ঘর থেকে বের করার ট্র্যাডিশন চালু করার পরিবর্তে উল্টা মা বাবা মেয়েকেই কথা শোনান, "মুখে ক্রিম মাখতে পারিস না? কালী মেখে ঘুরিস নাকি? খবরদার যদি তোকে রোদে বেরোতে দেখেছি!"
একটি মেয়ের জন্য কতটা অপমানের যে তাঁর নিজের মা তাঁকে এই কথা শোনাচ্ছেন!
শ্যামলা মেয়ের মুখে ডিস্টেম্পার মেখে তাকে ‘ফর্সা’ বানিয়ে পাত্রপক্ষকে ঠকানোর চেষ্টা করা হয়! কি হাস্যকর এবং অপমানজনক একটি প্রথা!
মা বাবাকেও এক তরফা দোষ দিয়ে লাভ নেই। তাঁরাও সমাজে থাকেন। অসুস্থ সমাজে থেকে থেকে তাঁরাও অসুস্থ হয়ে যান।
মেয়ের বয়স ষোল পেরুতে না পেরুতেই প্রশ্ন করা শুরু হয়ে যায়, "মেয়ের বিয়ের কথা চিন্তা ভাবনা করছেন? কবে দিবেন? যত তাড়াতাড়ি বিয়ে দিবেন, তত ভাল বর পাবেন। আমার সন্ধানেই কয়েকজন ছেলে আছে।"
মেয়ের বয়স বিশ পেরুতেই প্রশ্নে একটু পরিবর্তন আসে, "এখনও বিয়ে দিচ্ছেন না কেন? এত পড়ালেখা করিয়ে কি হবে? সেইতো পরের ঘরেই যাবে। বিয়ে দিয়ে দিন।"
মেয়ের বয়স পঁচিশ হতেই শুনতে হবে, "এখনও বিয়ে হয়নি? সর্বনাশ! কিছু মনে করবেন না, মেয়ের কি কারও সাথে লাইন ফাইন কিছু আছে? এখনতো তার বিয়ে দেয়া মুশকিল হবে!"
মেয়ের বয়স তিরিশ হতেই, "বাতিল! বিয়ের বাজারে এই মেয়ে বাতিল। এই মেয়ের জন্য আপাতত ডিভোর্সী, অথবা বিপত্নীক ছেলে খুঁজতে হবে।"
আমার মনে হয়না আমি এতটুকুও বাড়িয়ে বলেছি।
এখনও কোন প্রেগন্যান্ট মহিলাকে দেখলে ফাজিল আত্মীয়স্বজন, বন্ধু বান্ধবেরা বলেন, "এইবার নিশ্চই ছেলে হবে!"
এখনও যে দম্পতির কোন ছেলে সন্তান নেই, তাঁদের দিকে "সমাজ" করুণার চোখে তাকায়। ছেলে ড্রাগ অ্যাডিক্ট? তাতে কি? ছেলেতো! বংশের প্রদীপ!
মা বাবা কত প্রেশার নিবেন? নিজেদের ক্ষোভ মানুষ আপনদের উপরই ঝাড়েন। সন্তানের চেয়ে আপন পৃথিবীতে আর কে আছে?
বরাবরের মতই নিজের জীবন থেকে একটি উদাহরণ দেই।
আমার বাবার দুই ছেলে এবং এক মেয়ে। আমার বোন যে পরিমাণ আদর পেয়েছে, তার ধারেকাছেও আমরা দুই ভাই পাইনি। এমন না যে আমাদের বাবা আমাদের আদর করতেন না। কিন্তু আমাদের বোনকে মাত্রাতিরিক্ত ভালবাসতেন।
আমাদের ইসলাম ধর্মমতে, জানাজার নামাজে মেয়েদের থাকতে নেই। কবরস্থানে যেতে নেই। ছেলেদের থেকে আমার বাবার কেবল একটাই এক্সপেক্টেশন ছিল। তাঁর জানাজার নামাজে তাঁর ছেলেরা থাকবে। তাঁকে কবরের মাটিতে তাঁর ছেলেরা শোয়াবে।
অথচ কি ভাগ্য! তাঁর জানাজায় তাঁর দুই ছেলের কেউই উপস্থিত থাকতে পারলো না। তাঁর কবরে নেমেছিল তাঁর মেয়ের জামাই।
জীবনের পরম শিক্ষা!
আপনি মারা গেলে আপনার খেল খতম। একশোটা ছেলে রেখে গেলেও যা, একটা মেয়ে রেখে গেলেও তা। কাজেই বংশের প্রদীপ ফ্রদীপ নিয়ে হুদাই অবসেস্ড হয়ে জীবিত থাকাকালীন সময়ে নিজেকে ও অন্যকে অসুখী করা থেকে অফ যান।
কাজেই মেয়ে সন্তান জন্মের কথা শুনে মুখ কালো করার কিছু নেই। আমাদের নবীজিরও (সঃ) কোন পুত্র সন্তান জীবিত ছিলেন না। মৃত্যুকালে তাঁর একমাত্র জীবিত সন্তানের নাম, ফাতিমা (রাঃ), তাঁর কন্যা।
মেয়ের গায়ের রং কালো হলে মন খারাপ করার কিছু নেই। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মেয়েরই গাত্রবর্ণ শ্যামা হবার কথা। ফর্সা সেখানে মাইনোরিটি। বরং যেই ছেলে মেয়েটির শ্যামলা গায়ের বর্ণ দেখার পর তার প্রেমে পড়বে, সেই ভালবাসাকে ফ্রেমে বাঁধাই করে রাখা উচিৎ। সচরাচর আসল প্রেম দেখা যায়না কিনা!
মেয়ে পড়ালেখায় ভাল করেনি বলেও মন খারাপের কিছু নেই। দেখা উচিৎ সে চেষ্টা করেছিল কিনা। সবাই আইনস্টাইন-হকিং হলেতো একটা কাজই হতো।
মেয়ের বিয়ে হচ্ছে না বলেও টেনশনের কিছু নেই। মেয়ে যেন নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে, সেই ব্যবস্থা করুন। মেয়ে যেন যোগ্য জীবনসঙ্গী বাছাই করতে পারে, সেই শিক্ষাও দিন। বাকিটা উপরওয়ালার হাতে। বিয়ে শাদী আল্লাহ নিজের হাতে রাখেন।
আজকের লেখাটা কেমন এলোমেলো হয়ে গেছে। এক টপিক থেকে লাফিয়ে অন্য টপিকে চলে গেছে। সকাল সকাল একটা মেজাজ খারাপ করা খবর শোনায় মন বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে। গুছিয়ে কথাবার্তা অন্যদিনের জন্য তোলা থাকুক।
সবাইকে শুভেচ্ছা।
https://www.facebook.com/groups/canvasbd/
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ। ম্যাসেজটা ছড়িয়ে দিবেন। যত বেশি মানুষকে অবহিত করা যায়, তত সচেতনতা বাড়বে।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
নি শা ত বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। একদম আমার মনের কথা।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১০
শিপন মোল্লা বলেছেন: আত্মহত্যা মহা পাপ যা আমাদের ধর্মেই আছে। আমার ধারনা কোন ধর্মেই আত্মহত্যাকে সমর্থন করে নাহ । ধর্মীয় অনুশাসন আর জীবনের প্রতি প্রজিটিপ ধ্যান ধারনা থাকা লোকজন এই আত্মহত্যা কাপুরুশিচিত কাজ করে না।
আপনার লিখায় খুব সহজ করেই এই বিরূপ দিক গুলি তুলে ধরেছেন আশা করি অনেকেই এতে সচেতন হবেন হতাশা গ্রস্ত লোকদের সচেতন করতে এই পোস্ট সাহায্য করবে ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২২
ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা। আরো বেশি বেশি লিখবেন।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: অন্যান্য লেখাও পড়তে পারেন। আমি প্রায় প্রতিদিনই লিখি।
৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
শেখ মফিজ বলেছেন: আত্মহত্যা হলো জীবণ থেকে পালানো ।
খুব সাহসীরাও আত্মহত্যা করে ।
বেশিরভাগই হয়তো সাময়িক সিদ্ধান্তেই আত্মহত্যা করে বসে,
আত্মহত্যা নয় জীবণের চ্যালেঞ্জ গ্রহন করা ভালো ।
আপনার লেখাটা সত্যিই ভালো হয়েছে ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫২
মিনেসোটা বলেছেন: মানুষের মুখ তো আপনি বন্ধ রাখতে পারবেন না চৌধুরী সাহেব
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: চেষ্টা করতে ক্ষতি কী?
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০২
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: ভীষণ ভালো লাগল.. এভাবে চিন্তা করতে পারার মত মাথার সংখ্যা আরও বাড়ুক..! ভালো থাকবেন