নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
সিলেটে একজন দাঁতের ডাক্তার ছিলেন, বিশিষ্ট দন্ত চিকিৎসক। সংগত কারনেই এখানে নাম প্রকাশ করবো না, তবে সিলেটে তাঁকে এক নামে সবাই চিনতো। নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকের কথা বলছি, সিলেটের জনসংখ্যা তখন কম ছিল। বিখ্যাত মানুষদের এক নামে চেনা কোন big deal ছিল না।
মজার ব্যপার হচ্ছে, ভদ্রলোক আসলে ডাক্তারিই পাশ করেননি। মানে তিনি আসলে ডাক্তার ছিলেন না। অ্যামেরিকায় এসে তিনি কিছুদিন কোন এক ডেন্টিস্টের অফিসে কাজ করেছিলেন, তারপর সিলেটে ফিরে গিয়ে 'দোকান' খুলে বসলেন। আমাদের দেশে বাস ড্রাইভারের হেল্পার যেমন কিছুদিন পরে ড্রাইভার হয়ে যায়, অনেকটা সেরকম। দেশীয় জনতা যেহেতু 'বিদেশী পণ্য, কিনে হয় ধন্য,' কাজেই তাঁর রোগীর কোন অভাব হলো না।
তাঁর এবং হোমিওপ্যাথ ডাক্তারদের মধ্যে একটি জায়গায় ভীষণ মিল ছিল, সর্বরোগের এক চিকিৎসা। এবং সেটি হচ্ছে, দাঁতে সমস্যা মানেই ইঞ্জেকশন দিয়ে মাঢ়ি অবশ করে দাঁত তুলে ফেলে দাও। বাঁশই যদি না থাকে, তবে বাঁশি বাজবে কী করে?
আরে দাঁতই যদি ফেলতে হয়, তাহলে আমি আপনার কাছে কেন এলাম? রোগী যদি প্রতিবাদ করতে চাইতেন, তখন তিনি চোখ গরম করে বলতেন, "ডাক্তার কে? আমি না আপনি? আপনি কী আমার চেয়ে বেশি বুঝেন?"
দাঁত থেকে এবার কলিজায় আসা যাক।
যকৃতের রোগ হিসেবে দেশে 'জন্ডিস' একটি খুবই সাধারণ ব্যাধি। এতে রোগীর লিভার দূর্বল হয়ে যায়। মাত্রাতিরিক্ত জন্ডিস, রোগীর মৃত্যুর কারণও হতে পারে। অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি চলে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। তবে জন্ডিসের সবচেয়ে জনপ্রিয় চিকিৎসা হচ্ছে 'ঝারফুক।'
একজন পীর/ওঝা রোগীর হাতে একটি পাতা ধরিয়ে দিয়ে হাত ঘষতে বলবেন। তিনি বিরবির করে মন্ত্র পড়তে পড়তে রোগীর হাতে পানি ঢালতে লাগবেন। রোগীর হাত ধুয়ে হলদে পানি পাত্রে গড়িয়ে পড়বে। ব্যস! প্রত্যক্ষ্যদর্শীরা মনে করবে রোগ ধুয়ে যাচ্ছে! হুজুরের কেরামতি!
একবার আমার জন্ডিস হয়েছিল। ডাক্তার কিছু ওষুধ খেতে দিলেন। মাংস খাওয়া একদম নিষেধ ছিল। জাউ আর মাগুর মাছ খেতে খেতে মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অবশ্য গ্যালনে গ্যালনে আখের রস এবং ডাবের পানি খেতে মন্দ লাগেনা।
এইসময়ে আমাদের বাসার বুয়া কোথা থেকে দুইটা পাতা নিয়ে হাজির। আমাকে ঝারফুক করবে। সে নাকি এই বিদ্যা জানে। এতে জন্ডিস আরামসে সেরে যাবে।
নানুর বাসায় গিয়ে আরেক যন্ত্রণা। নানু কানের সামনে ঘ্যান ঘ্যান করতে লাগলেন পাড়ার মসজিদের ইমাম সাহেব আসরের নামাজ শেষে ডাব-পড়া দেন, এতে জন্ডিস রোগীর রোগ সারে।
আমি নানীকে উড়িয়ে দিতে চাইলাম, তিনি উল্টো আমাকে উড়িয়ে দিয়ে বললেন, "বেশি বুঝিস না। আল্লাহ খোদার ব্যপারে তুই-আমি কী জানি? কিছুই না। গিয়া দ্যাখ, কত লম্বা লাইন হয়! এত মানুষ কী হুদাই খারায়?"
আমি লাইন দেখতেই মসজিদে গেলাম। আসলেই বিশাল লাইন। বছর খানেক আগে একবার সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে পাড়ার প্রার্থীকে ভোট দিতে গিয়েছিলাম। এ যেন ঠিক সেইরকম লম্বা লাইন।
আমি একটা ডাব কিনলাম, স্ট্র ঢুকালাম, বিসমিল্লাহ বলে খেতে খেতে বাসায় চলে এলাম। হুজুরের ফু না নিয়েই। নানীকে এসে ডাব দেখালাম। নানীও খুশি।
হুজুর নিয়ে যখন কথা উঠলই, তখন আরেকটা ঘটনা না বললেই নয়। আমার আব্বু তখন ছোট। তাঁর দাদীর ভীষণ পেট খারাপ হলো। ডায়রিয়া। তখনকার যুগে একমুঠ গুড় আর তিন আঙ্গুলের এক চিমটি লবণের খাবার স্যালাইন প্রস্তুত পদ্ধতি কেউ জানতো না। হুজুরের ‘পানি পড়াই’ ছিল সম্বল।
দূরের গ্রামের এক হুজুর ছিলেন ডায়রিয়া রোগ স্পেশালিস্ট। তাঁর পানি পড়ায় নাকি রোগীর পাতলা পায়খানা শক্ত হয়। দাদীর ভীষণ বিপদে আমার আব্বুকে ছুটতে হলো হুজুরের কাছে।
হুজুরের পানি-পড়া ম্যাজিকের মত কাজ করলো। আমার বড় আম্মা সুস্থ হয়ে উঠতে লাগলেন। তিনি শরীরে যতই বল ফিরে পেতে লাগলেন, ততই হুজুরের প্রশংসা করতে লাগলেন।
তিনি সম্পূর্ন সুস্থ্য হবার পর আব্বু বোমা ফাটালেন। হুজুরের পানি পড়া নিয়ে ফেরার সময়ে বাড়ির একদম কাছাকাছি আসার পর হোচট খেয়ে উল্টে বোতল থেকে সব পানি গড়িয়ে গিয়েছিল। এখন এই পানি পড়া আনতে এতদূর যেতে হবে? এরচেয়ে পুকুর থেকে নতুন পানি ভরে নেয়া অনেক সহজ! বড় আম্মা আসলে হুজুরের পড়া পানি খাননি, খেয়েছেন সাধারণ পানি।
তিনি অবাক হয়ে কিছুক্ষণ ভাবলেন। তারপর বললেন, "আরে, বোতল থেকে পানি গড়িয়ে গেলেই কী সব পানি আসলেই গড়িয়ে যায়? বোতলের ভিতরে দুই এক ফোটা হলেওতো বাকি ছিল। সেটার বরকতেই রোগ সেরেছে!"
এইবার হুজুরের ক্ষমতা আরও কয়েকগুণ বেড়ে গেল। ধন্য হে বঙ্গ নারী!
কিছুদিন আগে কোন এক বন্ধু ফেসবুকে একটা বিচিত্র খবর শেয়ার করলেন। গাছ মানবী বা বৃক্ষ মানবী শিরোনামে।
সাভারে নাকি একজন মহিলা আছেন, যিনি গাছে গাছে বাস করেন। এমনিতে মহিলা সুস্থ স্বাভাবিক, কিন্তু মাঝে মাঝেই বারো ঘন্টার জন্য গাছের মগডালে উঠে বসে থাকেন।
মহিলার পরিবার তাঁর সবধরনের চিকিৎসা করছেন, কিন্তু কিছুতেই কিছু লাভ হচ্ছেনা।
খবরের চেয়ে বেশি ইন্টারেস্টিং হয় তার নিচে পাঠকের মন্তব্য। সেখানে একজন ফতোয়া দিলেন, মহিলাকে জ্বিনে ধরেছে, কাজেই ভাল মাওলানা দিয়ে ঝারফুক করাতে হবে। সায়েন্সতো জ্বিনকে অস্বীকার করবেই।
একজন বললেন, এসব অন্ধবিশ্বাস সাইডে রেখে ভাল মানসিক রোগের ডাক্তার দিয়ে তাঁর চিকিৎসা হওয়া প্রয়োজন।
তার নিচে আরেকজন দিলেন, "ভাইসাহেব একটু বেশিই বুঝে ফেলেছেন। জ্বিনকে অস্বীকার করবেন কিভাবে? কোরআন শরীফে বারবার জ্বিনের কথা বলা হয়েছে। জ্বিনকে অস্বীকার করা কুফর।"
এই ভাইয়ের কমেন্টে বস্তা বস্তা লাইক পড়লো।
বুঝা গেল, আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষই আমার বড় আম্মার মত, বোতলে লেগে থাকা কয়েক ফোঁটা পানির থেকেই কুদরত খুঁজে বেড়ান। কিংবা বিশিষ্ট দন্ত চিকিৎসকের মতন, যিনি চোখ গরম করে বলেন, "হাদিস-কোরানের আপনে কী জানেন?"
ঢাকা শহরের রাস্তায় রাস্তায় স্বপ্নে পাওয়া মহৌষধ বিক্রি হয়। অলিতে গলিতে পীরের আস্তানা গড়ে উঠেছে। নিউমার্কেট এলাকাতেও দেখা যায় জ্যোতিষ মহারাজের বড় বড় অফিস। হোমিওপ্যাথির চিকিৎসাতো সেই আদি যুগ থেকে চলে আসছে। আমার এক বন্ধু খুব বিশ্বাসের সাথে বলতো, "হোমিওপ্যাথির সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে এর কোন সাইড ইফেক্ট নাই।"
আরে ব্যাটা, এর কোন ইফেক্ট থাকলে তবেই না সাইড ইফেক্ট থাকবে! হোমিওপ্যাথির ঔষধ চিনির গোলা ছাড়া আর কী? কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে এর ফর্মূলার?
দরিদ্র মানুষ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নেন কারণ তাঁদের কাছে এলোপ্যাথির টাকা থাকেনা। তাঁদের জন্য এটাই সান্তনা যে তাঁরা রোগের চিকিৎসা করাচ্ছেন। কিন্তু ভুল চিকিৎসায় শুধু শুধু টাকা খরচ করে ক্ষতির পরিমান কী আরও বেশিই বাড়ে না? তাহলে কেন শুধু শুধু ওদের কাছে যাওয়া? পীরের ক্ষেত্রেও একই।
কিছুদিন আগে 'হুজুর কাহিনী' নামের একটা ছোট গল্প লিখেছিলাম। সেখানে কোরআন হাদিসের আলোকেই 'জ্বিনের' সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছিলাম। কারও পড়তে ইচ্ছে থাকলে ফাইলস এ সেভ করা আছে, পড়ে ফেলুন। সারমর্ম হচ্ছে, জ্বিনদের আসলে কোনই ক্ষমতা নেই। অতি বেকুব জাতি। হযরত সোলায়মানকে (আঃ) তাদের চোখের সামনে দেখে যারা বুঝতে পারে নাই তিনি জীবিত নাকি মৃত, তারা কিভাবে অদেখা ভূবন নিয়ে কথা বলার দাবী করে? ভবিষ্যত বলার ক্ষমতারতো প্রশ্নই আসেনা। আর তাছাড়া জ্বিনদের আল্লাহই নিষেধ করেছেন মানুষ থেকে দূরে থাকতে। পীরদের জ্বিন পোষার ধাপ্পাবাজির তাই কোন ইসলামিক ভিত্তিও নেই।
আমার বন্ধু ইকবাল আমার চোখের সামনে নদীতে ডুবে মারা গেল। আমরা প্রথমদিন তাঁর লাশ খুঁজে পেলাম না। ঢাকার একজন পীর নাকি তাঁর পরিবারকে গ্যারান্টি দিয়ে বলেছিল ছেলেকে জীবিত ফিরিয়ে আনবে।
ফাজিলের আওলাদকে সামনে পেলে মুখে থুথু মারতাম। জুতা পেটা করতাম।
মানুষের ইমোশন নিয়ে এই ধরনের নিষ্ঠুর ব্যবসা করার শাস্তি তাদেরকে আমাদের দেশে দেয়া যায়না? আইন করতে বাঁধা কোথায়?
নবীজির (সঃ) স্পষ্ট একটা হাদিস আছে, যেখানে তিনি বলেছেন অসুস্থ্য হলে অবশ্যই আল্লাহর কাছে দোয়া চাইতে, এবং সেই সাথে একজন সুচিকিৎসকের পরামর্শ নিতে।
সবচেয়ে বড় কথা, ইসলাম ধর্মে কুসংস্কার বিশ্বাস করাকে 'শিরক' পর্যায়ের গুনাহ ধরা হয়। নবীজি(সঃ) অত্যন্ত কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। তাবিজ কবজ লাগানো, হাতে আংটি লাগানো, এসব কিছুই আসলে শিরক। মাজারে গিয়ে মানত করা, সূতা বাঁধা, সিজদা দেয়া, তাজিয়া মিছিল - কয়টার কথা বলবো? তওবা ছাড়া এইসব গুনাহের কোন মাফ নেই।
এইসবের কারণ একটাই। শিক্ষার অভাব।
শিক্ষার উদ্দেশ্য আপনাকে শুধু A for Apple, B for Ball শেখানো নয়; বরং আপনার মস্তিষ্ককে কিভাবে খাটাতে হবে, সেটাই শেখানো। আপনি ফিজিক্সে পি.এইচ.ডি করে ফেলেছেন, কিন্তু আপনার শিশুর কপালে কাজলের একটা বড় টিপ দিয়ে রাখেন যাতে কোন খারাপ নজর না লাগে - তাহলে আমার অনুরোধ ঐ পি.এইচ.ডি সার্টিফিকেট চায়ে ভিজিয়ে খেয়ে ফেলুন। তাতেও যদি ওটার একটু সম্মান রক্ষা হয়!
দেশে নাকি শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিক্ষামন্ত্রীর দাবী! খুবই উত্তম! কিন্তু শুধু A for Apple, B for Ball শিক্ষা দিয়ে আমাদের কী হবে? ঐযে গেছো মানবীর গল্প বললাম, তাঁকে 'জ্বিনে ধরা' ফতোয়া দেয়া লোকেদের কেউ কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউবা সাধারণ চাকুরে। এরাই আমাদের দেশের শিক্ষিত জনতা! বিশ্ববিদ্যালয়ে কেবল একবার ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার চান্স দিয়ে শিক্ষার মান কতটুকুই বা উন্নত হবে? গন্ডগোলতো গোড়াতেই। গন্ডগোল আমাদের পারিপার্শ্বিকতায়।
যতদিন আমরা এইসব অন্ধবিশ্বাস আগলে রাখবো, আমরা কী জাতি হিসেবে নিজেদের শিক্ষিত দাবী করতে পারবো? তাহলে শিক্ষার মান কোথায় বৃদ্ধি পেল? কবে বৃদ্ধি পাবে
লেখকের আরও লেখা পড়তে যোগ দিন:
https://www.facebook.com/groups/canvasbd/
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:২৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++
ভ্রাতা , ৫৪% বাঙালী শিক্ষিত নয় , স্বাক্ষর মাত্র । আর বাকি যেগুলো আছে তাদের মধ্যে কয়টা সুশিক্ষিত ? পড়ালেখা করলেই শিক্ষিত হওয়া যায় , সুশিক্ষিত হওয়া কঠিন বিষয় ।
বাঙালী বাঙালীই , একে কোন বিশেষণে তুলনা করার মতো বিকল্প বিশেষণ নেই ।
ভালো থাকবেন অনেক
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩০
হালি্ বলেছেন: জিন তাগোরে অনেক ডরাই :-&
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১০
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ডরানোর কিছু নাই, উল্টা ওরাই আমাদের ডরায়।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: অসাধারণ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১০
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: থ্যাংকস!
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
লাশ ১৯৭১ বলেছেন:
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১১
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন:
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১১
সজীব বলেছেন:
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১১
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন:
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
আমিনুর রহমান বলেছেন:
দারুন লিখেছেন +
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫১
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: ভাই আপনার লেখাটা ভালো হয়েছে তবে মানুষের বিশ্বাস মানুষের মনের জোর বাড়িয়ে দেয় আর মনের জোরের কারণে অনেক সময় অনেক কঠিন কাজও সাহসের সাথে করে ফেলতে পারে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু ইমান নষ্ট করে মনোবল বাড়িয়ে কী লাভ? আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখাটাই কী সবচেয়ে বড় মনোবল নয়?
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব সেখানে জ্বিন কিভাবে মানুষের ভাল চিকিৎসা দেয় !! পারলে জ্বিনেরা মানুষের কাছে চিকিৎসা নিতে আসে ।
ভাল বলেছেন কথাগুলো ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৪
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন:
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪০
কুয়েটিয়ান পাভেল বলেছেন: মহানবী (স) হাতে আকীক পাথরের আংটি পড়তেন.সো আংটি পড়ার সাথে কুসংস্কারকে মেলানো ভুল হবে .। অনেকেই সুন্নত পালনের জন্যে আকিক পাথরের আংটি পড়েন।
আর হোমিওপ্যাথি শুধু আমাদের দেশে না, সমগ্র বিশ্বেই প্রাক্টিস হয়। এমনকি ইউরোপের সবচেয়ে উন্নত দেশ হোমিওপ্যাথি প্রস্তুত করে। হোমিওপ্যাথি ধোকাবাজি হলে উন্নতবিশ্বে হোমিওর প্রাকটিস হত না।
সামগ্রিক বিচারে লেখাটি ভালো হয়েছে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আংটি যদি গহনা হিসেবে পড়া হয়, তাহলে ফাইন, কিন্তু আমি গণকের আংটির কথা লিখেছি। প্রবাল, গোমেত, নীলা এইসব পাথরের আংটি, যা ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য পড়া হয়। সেটা অবশ্যই শিরক। কোন কথা নাই এখানে।
আমি টেক্সাসের ডালাসে থাকি, এবং আমার বাসার পাঁচ মাইল পরিধির মধ্যে দুইটা সাইকিক রিডার দোকান খুলে বসেছেন। অ্যামেরিকায় শয়তানের পূজার জন্য চার্চও আছে। উন্নত বিশ্বেও অনেক ফালতু বিষয়ের চর্চা হয়, তাই বলে সব হালাল হয়ে যায় না।
হোমিওপ্যাথির একটা ওষুধের সায়েন্টিফিক ফর্মূলা আপনি প্রমাণ করেন, আমি আমার লেখা তুলে নেব।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দারুন লিখেছেন ++++
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন:
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১২
হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: খুব ভাল একটা লিখা ভাইয়া। আপনার সাবলিল ভাষার কারনে বেশি ভাল লাগল
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:০৩
এলে বেলে বলেছেন: ভাই আপনাকে সালাম। সকাল বেলা আপনার দূদান্ত লেখা পড়ে দারুন আরাম পাইলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।