নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষজনের কি মাথা নষ্ট হয়ে গেছে যে মানুষের জীবনের চাইতেও বেশি মূল্য দিচ্ছে সামান্য কিছু গাড়ি, দোকানপাট আর মেট্রোরেলকে?

২৩ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১১

ফেসবুকে জানলাম (তাই গুজবও হতে পারে) সরকার থেকে জানানো হয়েছে ডাটা সেন্টার পুড়ে গেছে, তাই দেশে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে গেছে।
গুজব হলে কিছু বলার নাই।
কিন্তু বাস্তবেই যদি এমনটা বলে থাকে, তাহলে বুঝাই যায় কোন অশিক্ষিত আহাম্মক মূর্খ দায়িত্বে বসে আছে।
আমাদের দেশের সরকারি পদগুলিও একেকটা সার্কাস।
যেমন আমি যেখানে চাকরি করি, সেখানে একদিন অফিসে না আসলে খোঁজ নেয়া হয় আমি কি অসুস্থ নাকি। কোন কারনে আমি আজকে অফিসে যাই নাই। কারনটা যেন অবশ্যই ভ্যালিড হয়। "মন চেয়েছে তাই আমি যাই নাই" বললে হবেনা।
পরপর দুইদিন বিনা কারনে অফিসে না গেলে ধরেই নিবে আমি চাকরিতে আগ্রহী নই, আমাকে কোন কথা ছাড়াই বিদায় করে দেয়া হবে।
আমি নিজেও ছুটিছাটা নিতে চাই না। ছুটি শেষে ফেরত আসলে দেখি একগাদা কাজ জমে থাকে। সেগুলো শেষ করতে দ্বিগুন পরিশ্রম করতে হয়।
আমাদের এমপি সাকিব আল হাসান দেখি ওয়ার্ল্ডকাপ খেলে, তার আগে আইপিএল খেলে, তার পরে মেজর লীগ ক্রিকেট খেলে, তার মাঝে দেখি পরিবার নিয়ে ঘুরে বেড়ায় - তাহলে ওর জনপ্রতিনিধির কাজটা কে করে? ওর অফিসে কে বসে? অফিসে যদি কোন কাজ না থাকে তাহলে সেটার জন্য এত নির্বাচনী লড়াই কেন হয়? আর ওর যদি কাজ করার ইচ্ছা না থাকে, তাহলে কোন তামাশা করতে সে অফিসের দায়িত্ব নিয়েছে?
সরকার দলীয় লোকজন হাউকাউ করছে আন্দোলনকারীরা অমুক দোকানে ভাংচুর করেছে, তমুক জায়গায় আগুন দিয়েছে। রাষ্ট্রের বিরাট ক্ষতি হয়ে গেছে।
সম্পদের ক্ষতি আসলেই অনাকাঙ্খিত, এবং দুঃখজনক। কোটি কোটি টাকা আগুনে পোড়ানো কোন কাজের কথা না।
কিন্তু রাষ্ট্র যে দেড়শো মানুষ (অফিসিয়াল হিসাব) মেরে ফেলল, তার বেলায়? ক্ষতি হওয়া জাতীয় সম্পদ টাকার বিনিময়ে আবার সরানো সম্ভব। কত টাকা দিলে ক্লাস নাইন পড়ুয়া যে ছেলেটা কবরে চলে গেছে সে আবার মায়ের কোলে ফিরে আসবে?
মানুষজনের কি মাথা নষ্ট হয়ে গেছে যে মানুষের জীবনের চাইতেও বেশি মূল্য দিচ্ছে সামান্য কিছু গাড়ি, দোকানপাট আর মেট্রোরেলকে? কতটা ইনসেন্সিটিভ হলে এরা এমন কথা বলে!
এদের কারণেই ক্ষুব্ধ জনতা আরও ক্ষুব্ধ হয়, রাগের বিস্ফোরণ ঘটায়।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠিত হয়েছে।প্রতিটি ঘটনার তদন্ত হবে।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫০

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: হ্যা ভাই, সব বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে। কুত্তাও একদিন আকাশে উড়বে, বাঘে ঘাস খাবে। আপনি আপনার বুড়া আঙ্গুল নিজের পাছার ফুটার মধ্যে ভরে টাইট হয়ে বসে থাকেন।

২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জঙ্গি জামাত-শিবিরের সন্ত্রাসীরা যেভাবে ভারি তালা ভাঙ্গার যন্ত্র এবং শিকল কাটার যন্ত্র নিয়ে বিটিভি ভবন এবং কারাগার ও বিভিন্ন সংস্থায় আক্রমণ করেছিল খারাপ কোন সাধারণ ছাত্র জনতা হতে পারেনা।
রীতিমতো কমান্ডো ট্রেনিং প্রাপ্তদের মত আক্রমণ চালিয়েছিল। সাথে রেখেছিল স্কুল কলেজ ইউনিফর্ম পড়া কয়েকজনকে।
এ কারণে পুলিশ ঠেকাতে পারেনি গুলি করতে পারেনি।
এ কারণে তারা সম্পূর্ণ নির্ভীকচিত্তে ধ্বংসকাণ্ড চালাতে পেরেছে।
এবং পুলিশ পিছুহটে বা ছাদে যেয়ে নিজেদের প্রাণ বাঁচিয়েছে।
মরিয়া অবস্থা একমাত্র নিজের প্রাণ বাঁচানোর জন্য গুলি করেছিল এ কারণে সামান্য কিছু মানুষ নিহত হয়েছে যার মধ্যে ছাত্র খুবই কম। শেষ পর্যন্ত ছাদ থেকে হেলিকপ্টারে করে পুলিশদের উদ্ধার করতে হয়।
যে পরিমাণ ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে তার তুলনায় মৃত্যু হয়েছে খুবই কম। তবে প্রত্যেকটি ঘটনাটি তদন্ত হবে কেউ বাঁচতে পারবে না।
লাশের দায় জামাত শিবিরের সন্ত্রাসী জঙ্গি এবং কোটা বিরোধী আন্দোলনের সমর্থক ছাত্রনেতাদেরও নিতে হবে।

এখন লাশ নিয়ে রাজনীতি করবেন না।
এই ধরনের সন্ত্রাসী জঙ্গি কমান্ডো ২০১৩ তেও অনেক তাণ্ডব চালিয়েছিল কিন্তু কোন লাভ হয়নি। পুলিশ সহজে ওইসব জংলি কমান্ডো কে সম্পূর্ণ পরাস্ত করে ফেলেছিল। যেহেতু তখন সাথে কোন স্কুল ইউনিফর্ম ধারী শিশু রাখতে পারেনি।
যারা ভারী শিকলকাটা যন্ত্রপাতি নিয়ে কারাগারে হামলা চালায় জঙ্গিদের উদ্ধার করে তারা কোন ছাত্র হতে পারে না।

২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৪৯

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: নিজের নামটা "হাসান কালবৈশাখী" থেকে পাল্টে লিখেন "বানচোদ কালবৈশাখী।"
কমান্ডো "ট্রেনিং প্রাপ্ত জঙ্গিবাদ" ইত্যাদি বুঝাতে আসছো? তোমার বাপেরা যে রামদা দিয়ে কোপালো আর পুলিশের পাশে থেকে গুলি চালালো, সেটাও কি বিএনপি জামাত? চোখ কি পুটকির মধ্যে ভরে রাখো? থু মারি তোর মুখে। দালালিরও একটা সীমা থাকে!

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫২

নব অভিযান বলেছেন: যাদের মাথা খারাপ ভাবছেন তাদের মাথা তখন ঠিক হবে যখন নিজের সন্তান মরবে! তার আগে না।

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ২:৩৫

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার সাম্প্রতিক লেখাগুলোর সাথে আমি প্রায় সম্পূর্ণ একমত। সেজন্য এটি জানাতেই মন্তব্য করবো ভেবেছিলাম।

যদিও কামাল১৮ এবং হাসান কালবৈশাখীর এই সময়ের গণশত্রু কিন্তু তাদের মন্তব্যের উত্তরে আপনার ভাষা পড়ে আমি হতবাক হলাম। আপনার ভাষায় যে রুচিহীনতা এবং শিক্ষার অভাব প্রকাশ পেয়েছে, তাতে আমার মনে হচ্ছে আপনার এসব ভালো চিন্তা-ভাবনা সমাজের বা কারো কোনো কাজেই লাগবে না।

৫| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৬:৩০

অগ্নিবেশ বলেছেন: এই লেখক অনেকদিন আগেই আমারে তার দাঁত নখ দেখায়ে দিছে, এখন নেজাটাও প্রকাশ পেয়ে গেল। নেজা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড।

৬| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



উন্নত দেশে আরামে আছেন তো।
দেশের পরিস্থিতি টের পান না।

৭| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:২৩

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ইন্টারনেট সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আন্দোলনকারীদের। তারা কেন ডাটা সেন্টারে আগুন দেবে ?

৮| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৩০

আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: আপনার লেখা পড়ার পর গর্তযুদ্ধের চেতন্যাংটাদের দাঁতের কিড়মিড়ানি এখান থেকে শুনতে পাচ্ছি ভাই। =p~ =p~ =p~

৯| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:৪৪

কামাল১৮ বলেছেন: @মেঠোপথ ২৩,তাদের যা যা প্রয়োজন না সেখানে আগুন দেয়ার অধিকার আছে।থলের বিড়াল বেরোতে শুরু করছে।

১০| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভাবছিলাম দেশে বাক-স্বাধীনতা নেই। আপনার পোস্টে মন্তব্যের প্রতি উত্তর পড়ে আমার ভুল ভাঙল। লেখক বলেছেন: নিজের নামটা "হাসান কালবৈশাখী" থেকে পাল্টে লিখেন "বানচোদ কালবৈশাখী।" কমান্ডো "ট্রেনিং প্রাপ্ত জঙ্গিবাদ" ইত্যাদি বুঝাতে আসছো? তোমার বাপেরা যে রামদা দিয়ে কোপালো আর পুলিশের পাশে থেকে গুলি চালালো, সেটাও কি বিএনপি-জামাত? চোখ কি পুটকির মধ্যে ভরে রাখো? থু মারি তোর মুখে। দালালিরও একটা সীমা থাকে!

লেখক বলেছেন: শালা একটা বানচোদ। নেতারা পেশাব করলে সেটাও চেটে খাবে।
প্রতিবাদের মায়রে বাপ! বস্তির লোকও মনে হয় না এমন ভাষা ব্যবহার করে। মডারেটর এসব কিছু দেখবে না।


১১| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নিজের নামটা "হাসান কালবৈশাখী" থেকে পাল্টে লিখেন "বানচোদ কালবৈশাখী।"
কমান্ডো "ট্রেনিং প্রাপ্ত জঙ্গিবাদ" ইত্যাদি বুঝাতে আসছো? তোমার বাপেরা যে রামদা দিয়ে কোপালো আর পুলিশের পাশে থেকে গুলি চালালো, সেটাও কি বিএনপি জামাত? চোখ কি পুটকির মধ্যে ভরে রাখো? থু মারি তোর মুখে। দালালিরও একটা সীমা থাকে!


আমি গালিদেবার পক্ষে না। কিন্তু মন্জুর ভাইকে ধন্যবাদ দিচ্ছি এই কমেন্টের জন্য। যারা এখন এমন প্রপাগান্ডা করছে তাদের জন্য এটাই উচিত জবাব।

কিন্তু সরি হাসান ভাই। আপনি কি আমাদের ুদাই ভাবে? নতুবা চায়ের দোকানের কাহিনি ব্লগে কেন বলতে আসছেন?

সারা দেশে পুলিশ ২০০ মানুষ মারলো আর বিটিভিতে আগুন দেবার সময় কাউকে গুলি করলো না?

যেই ইন্টারনেট আন্দোলনের অন্যতম হাতিয়ার। যার মাধ্যমে ছাত্ররা পুলিশি গুলি করার ভিডিও বিশ্বে ছড়িয়ে দিচ্ছেন সেটা তারা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে বন্ধ করে দেবে। এবং পুলিশ সেখানেও কাউকে গুলি করে হত্যা করবে না!!!

কারাগারে হামলা করবে কিন্তু পুলিশ ইউফর্ম দেখে গুলি করবে না।

এই সব প্রপাগান্ডা প্লিজ দেশে বেড়াতে এসে গ্রামে চায়ের দোকানে কইরেন। ব্লগে করতে আসলে উপরের মন্জুর ভাইয়ের মতন জবাব পাবেন, এখন থেকে।

১২| ২৪ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬

অক্পটে বলেছেন: দয়া করে দমে যাবেন না। আপনার ক্ষুরধার লেখনির যন্ত্রনা কাতর সকল গণশত্রুরা আপনাকে নিবৃত করতে চাইবে। থামবেন না। সত্য শুনতে যারা অভ্যস্ত নয় ওদের গালিই দিতে হয়। কিছু কুলাঙ্গার গালিটাকে হাইলাইট করা চেষ্টায় উঠেপড়ে লেগেছে, অনুভব করতে পারছি সহ্যের সীমা অতিক্রম করে গেছে মিথ্যাবাদিদের প্রপাগান্ডায় তাই আপনি গালি ব্যবহার করেছেন। তবে দ্বিধাহীন ভাবে বুঝতে পারছি গালি না দিয়েও আপনার সেই যোগ্যতা অবশ্যই আছে ওদের সাইজ করার। আপনার সুস্থ্যতা কামনা করছি।

১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:১৯

করুণাধারা বলেছেন: মানুষজনের কি মাথা নষ্ট হয়ে গেছে যে মানুষের জীবনের চাইতেও বেশি মূল্য দিচ্ছে সামান্য কিছু গাড়ি, দোকানপাট আর মেট্রো রেলকে? কতটা ইনসেন্সিটিভ হলে এরা এমন কথা বলে! এদের কারণেই ক্ষুব্ধ জনতা আরও ক্ষুব্ধ হয়, রাগের বিস্ফোরণ ঘটায়।


খুব ঠিক কথা বলেছেন। এই জ্বালাও পোড়াও ভাঙায় ক্ষতি হয়েছে এক হাজার কোটি টাকা। মেট্রোরেলে ৫০ কোটি টাকা। এক আব্দুল হাই বাচ্চু সাড়ে তিন কোটি হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে, পিয়নের জ্ঞাত জমা ৪০০ কোটি টাকা, বহুলোক ব্যাংক থেকে চার পাঁচ বিশ হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়েছে। তখন কাউকে হা হুতাশ করতে দেখি না। এক মতিউরের থেকেই এই এক হাজার কোটি টাকা উদ্ধার করা যায়.... :(

মানুষের প্রাণের চাইতে এই টাকাটা এখন বড় হয়ে গেছে! আপনি এক নাইনে পড়া ছেলের কথা শুধু বললেন গত কয়দিন পত্রিকায় কত ছেলে মেয়ের কথা পড়লাম ফাইভে পড়া নাইনে পড়া... ঘরের ভিতরে থাকা অবস্থায় গুলি এদেরকে মেরেছে! কোন গুলি? আমাদের ট্যাক্সের টাকায় কেনা গুলি!! অবাক লাগলো, একটা মানুষও একবার দুঃখ প্রকাশ করল না এত মানুষের মৃত্যুতে!!

আরেকটা কথা, বৃহস্পতিবারে সেতু ভবন টোল প্লাজা এসব ভাঙচুর হয়েছে। তখনই তো উচিত ছিল রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ, ভবন গুলো পাহারা দেওয়া। অথচ দেখা গেল শুক্রবারে মেট্রো রেল ভাঙ্গা হলো!! এসব রক্ষার দায়িত্বে কে ছিল?

আজকে একটা খবরে দেখা গেল চট্টগ্রামে শ্রমিক লীগ নেতা মানুষ দিয়ে বিআরটিসি বাস জ্বালা পোড়াও করেছেন।view this link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.