নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
"বাস্টার্ড চাইল্ড" নিয়ে আমাদের সমাজে অনেক কুপ্রথা চালু আছে। সবচেয়ে বড় যে প্রথা, তা হচ্ছে বাবা মায়ের কুকর্মের জন্য সন্তানটিকে আজীবন কথা শুনানো। ওর মরার পরেও ওকে কোন ছাড় না দেয়া। ওর বংশধরদেরও গালি শোনানো।
আমি মুসলমান। সামাজিক প্রথা, সংস্কৃতি, দেশ কাল পাত্র ইত্যাদি সবকিছুর উপরে আমি মাথায় রাখি আমার আল্লাহ/নবী এইসব ব্যাপারে কি বলেছেন। কাজেই, ইসলামিক দৃষ্টি থেকে দেখা যাক, বাস্টার্ড চাইল্ডের ব্যাপারে ইসলামিক রীতি কি।
ইসলামে ওর বাবা মায়ের কুকর্মের জন্য বাবা মাকে শাস্তির বিধান রেখেছে, কিন্তু ওদের অপরাধে সন্তানকে শাস্তির বিধান নেই। সূরা আল আনাম ১৬৪ নং আয়াত পড়ে নিন, "যে ব্যক্তি কোন গোনাহ করে, তা তারই দায়িত্বে থাকে। কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না।"
মানে "পিতার অপরাধে পুত্র বা পুত্রের অপরাধে পিতাকে শাস্তির বিধান নেই।"
বাস্টার্ড চাইল্ডদের নিয়ে প্রচুর হাদিস আছে। নবীজির সময়েই মক্কা/মদীনাবাসী কেউ কেউ (সাহাবী বলা ঠিক হবে কিনা জানিনা) জেনাহ করেছেন, শাস্তি ভোগ করেছেন, অথবা জেনাহ সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে উপস্থিত হয়েছে (শিশু এনে দাবি করা হয়েছে এই শিশু তাঁর) ইত্যাদি - কিন্তু একটিও উদাহরণ নেই সেই শিশুকে শাস্তির অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সমাজচ্যূতি, গালাগালি করা, কথা শুনানি ইত্যাদি সবই আমাদের সামাজিক কুপ্রথা।
তা এই শিশু কি আমাদের সমান মর্যাদার অধিকারী?
জ্বি, শুধু তাই না, ও যদি যোগ্য হয়, তবে আমাদেরও অনেক উপরে যাওয়ার অধিকার ও রাখে। ও মসজিদের ঈমামও হতে পারবে, ওর পেছনে নামাজও আদায় করা যাবে। ও পৃথিবীর সেরা আলেম হতে পারবে, ওর কাছ থেকে মানুষ ইসলামের নানান জটিল প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে পারবে। মুসলিম সমাজে এরচেয়ে বড় সম্মান আর কি হওয়া সম্ভব আমার জানা নেই।
উপরে যাহা বলিয়াছি সত্য বলিয়াছি, সত্য বহি মিথ্যা বলি নাই। কারোর যদি ক্ষমতা থাকে, আমাকে ভুল প্রমান করে দেখাক।
তাই, যেখানে আল্লাহ এবং রাসূল সমাধান করে গেছেন, তাহলে একজন মুসলিম হিসেবে দায়িত্ব কি সেটা একটু বুদ্ধি খাটিয়ে বুঝে নিন।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১৯
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: The implication of these words is that a child born as a result of adultery is worse than the man and woman involved in adultery.
Whereas, the sin of adultery is known one wonders as to the sin of children thus born. Putting any blame on such children also goes against the Qur’anic maxim “No one shall bear the burden of another” [Qur’an 6:164; 17:15; 35:18; 39:7; 53:38].
In reality, however, the hadith is not about every child born of adultery rather it has a specific context. These words were uttered by the Prophet (ﷺ) about a specific individual regarding whom he was informed that he was born out of wedlock. What invited condemnation for him was another action of his at which the Prophet (ﷺ) said he was worse than his biological parents who had committed the heinous act of adultery. This was reported by ‘Aisha as recorded by Al-Tahawi (d. 321/933): ‘Urwah narrated: It reached ‘Aisha that Abu Huraira related that the Messenger of Allah (ﷺ) said, “The child of adultery is worst of the three.” She said, “May Allah have mercy on Abu Huraira, he erred at hearing and erred at relating it; the hadith was not in this meaning. Actually there was a man who hurt the Messenger of Allah (ﷺ) and it was mentioned to the Prophet (ﷺ) that besides what he had done he was also born out of adultery. Thus the Messenger of Allah (ﷺ) said, “He is worst of the three.”
This leaves no room for any speculation otherwise. It is further reported about ‘Aisha: When it was mentioned to ‘Aisha that [a child born out of wedlock] was worst of the three she objected to it and said, “The sin of his parents is not on the child for Allah has said, ‘No bearer shall bear the sins of others.’”
What confirms that the hadith reports were not understood to blame a child born out of wedlock is the fact that the scholars and jurists have agreed on rulings that highlight that there was no disparagement for such individuals.
A number of scholars including Ibrahim al-Nakha’i, al-Sha‘bi, ‘Ata b. Abi Rabah, al-Hasan al-Basri, al-Harith al-‘Ukli, ‘Amr b. Dinar, and al-Zuhri, have been reported to have pronounced that it was perfectly fine for a person born out of wedlock to lead Muslims in prayers. This was not just theory, in fact, reports from the earliest authorities confirm the same to have been in practice as well.
Likewise, there was no hesitation in praying over such people after their death. Malik b. Anas (d. 179/795) writes: I have not seen any scholar disapproving of praying over a child born of adultery or its mother. Similarly, the testimony of such a person is accepted by the agreement of scholars.
It is pertinent to note that there are certain dubious reports attributed to the Prophet (ﷺ) in condemnation of such children all of which are terribly weak in terms of narrative authority besides contradicting principles laid down in the Qur’an. Some such reports, when critically examined, actually show signs of deliberate fabrication as well.
There is no authentic hadith that condemns children born of unlawful relations. The two authentic hadith that give such a semblance have different meanings; one was about a specific person in the times of the Prophet (ﷺ) and the other actually condemns those habitual of adultery. Not only is this agreed among Muslims in the wake of the facts of such reports detailed above, but Muslim scholars also agree that such people must not be meted out with special treatment in terms of appointment as prayers in leaders, acceptance of their testimonies, or in being prayed over after death.
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: পিতা যদি স্বীকার করে এই পুত্র ওর জারজ সন্তান, তাহলে সে নিজের পিতার সম্পত্তির উত্তরাধিকার পাবে, যদিও এ নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ আছে যে পিতার "স্বীকারোক্তি" ঠিক কেমন হওয়া উচিত।
এছাড়া পিতা যদি উইল বা ট্রাস্ট করে যায়, তবে সে সম্পত্তির উত্তরাধিকার পাবে।
পিতার পরিচয় না থাকলে সে মায়ের পরিচয়ে পরিচিত হবে এবং মায়ের সম্পত্তির উত্তরাধিকার হবে। বাপের নামই কেউ জানেনা, তাহলে কিসের উত্তরাধিকার? কমন সেন্স কই থাকে?
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: আপনাকে ভুল প্রমানিত করে দিলাম। দিনকাল বড়ই খারাপ। আজকাল নাস্তিকদের কাছ থেকে মুমিনদের ইসলাম শিখতে হচ্ছে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:২০
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনার ভুলকে ভুল প্রমান করে দিলাম। দিনকাল আসলেই খারাপ, অগা মগা বগাও নিজেকে আলেম মনে করে অন্যকে নাস্তিক ট্যাগ দিচ্ছে।
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:২৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: আমেরিকা বলদে ভরে যাচ্ছে। আপনি হাদিস অস্বীকার করে নিজেই কাফের হয়ে গেছেন। আপনার রেফারেন্স এর অর্থ যদি সত্য হয়, তাহলে আপনি বড়জোর প্রমান করতে পেরেছেন যে কোরান হাদিসে স্ববিরোধী কথায় ভরপূর। আমার রেফারেন্সে সরাসরি জারজ কথার উল্লেখ আছে, যা আপনার পোষ্টের বিরোধী। আর আপনার আয়াতে জারজের কোনো উল্লেখ নেই। আপনি ইসলাম বিকৃত করতে চান।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১০
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশে ছাগলের বাম্পার ফলন হচ্ছে। এই যে আপনার দেয়া হাদিসের ব্যাখ্যা দিলাম, যা কিনা হজরত আয়েশার (রাঃ) ব্যাখ্যা, সেখানে আপনার মতন ছাগল আমাকে ইসলাম বিকৃতির অভিযোগ করে?
আপনার ছাগলামির কাউন্টার দেয়াকে হাদিস অস্বীকার বলে?
কোরআন স্ববিরোধী?
আরে বেয়াক্কেল, নিজের ব্রেন খাটা - তুই বুঝতে পারিস না, তুই মূর্খ এইটা মেনে নে। নিজের মূর্খতার অর্থ এই না যে কুরআন এবং হাদিস স্ববিরোধী। কুরআন এবং হাদিস এক কথাই বলছে। তোর বোধশক্তি নেই।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭
নতুন বলেছেন: ধর্ম বা সমাজ সবাই চাইবে যে বাস্টার্ড চাইল্ড যেন তৌরি না হয়। তার জন্য সবার সচেতনা এবং কঠিন আইনের দরকার আছে।
কিন্তু একটা শিশুর কোন দোষ নাই, তাকে সারাজীবন খারাপ ভাবে ট্রিট করা একটি সমাজের সমস্টিগত প্রজ্ঞার অভাবের লক্ষন মাত্র।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: সেটাইতো কথা। কিছু ছাগলের সেই বোধশক্তি নাই।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: নতুন ভাই, এই সহজ কথাটি আপনি জানেন, অথচ মহান আল্লাহ জানে না। কেমনে কি? আর এই আমেরিকান দাদা, কোরান হাদিস না পড়েই মুমিন হয়ে গেছেন, আমেরিকার মানবতা ইসলামে ঢোকাতে চাইছেন। খুবই ভালো কথা। কিন্তু আমার সমস্যা এক জায়গায়, যা ইসলামে নাই, তা ইসলামের নামে কেন চালাবেন? হয় পূুরোটা মানেন, না হয় অফ যান, ইসলামে জারজ, সমকামী, হিজড়া, কাফেরদের কোনো জায়গা নেই।
২৯ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৩
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: এই ছাগল, তুই কি বলতে চাস যে ইসলামে বাস্টার্ড চাইল্ডকে শাস্তির বিধান দিয়েছে?
ছাগলের ছাগল, পড়াশোনা করে না, আধা পড়ে আরেকজনের ঈমান আমল নিয়ে মন্তব্য করে। তোর মতন অশিক্ষিত মূর্খ ওয়াজ শুনে বনে যাওয়া মাওলানার কারণেই আজকে মুসলিমদের এই দশা।
৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: এই বাংলাদেশী বীর পুঙ্গব যুক্তি রেফেরেন্সে পেরে না উঠলেই তুই তোকারি গালাগালি শুরু করে। অন্যসময় ইনিয়ে বিনিয়ে ভদ্দরনোকি জাহির করে। মাওলানারা ইসলাম বোঝে না, সব বোঝে আমার এই ছদ্দবেশী নেকড়ে দাদা। কয়েকদিন পরে বলবে মহম্মদ ইসলাম বোঝে না, সাহাবীরা ইসলাম বোঝে না। তারপরে অনুবাদে ভুল আছে, হাদিস মানি না, হ্যানা ত্যানা। যাইহোক হাদিস না মানলে সে আর মুসলমান থাকে না। বঊ অটো তালাক হয়ে যায়। সেই বউকে ফিরিয়ে আনতে গেলে, বউকে দিয়ে অনেক কিছু করাতে হয়। এটাই ইসলাম। ইসলামে সব কিছু পরিস্কার বলা আছে। ইসলামে পিছলামি করা যায় না। একটাই দাবী, বাংলাদেশে জামাত চাই, বাংলাদেশে শরীয়া চাই। এই ইসলামই মডারেটদের পোন্দে আক্কাইলা বাঁশ দেবে। আমি বইস্যা মজা লমু।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:১৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: জারজ সন্তান সম্পত্তি পায় না
সূনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
২৭/ ফারাইয
পরিচ্ছেদঃ ২১. জারজ সন্তান উত্তরাধীকারী নয়
২১১৩। আমর ইবনু শুআইব (রহঃ) হতে পর্যায়ক্রমে তার বাবা ও দাদার সূত্রে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোক যদি কোন স্বাধীন স্ত্রীলোক অথবা দাসীর সাথে যিনায় (ব্যভিচারে) লিপ্ত হয় তাহলে (জন্মগ্রহণকারী) সন্তান জারজ সন্তান’ বলে গণ্য হবে। সে কারো উত্তরাধিকারী হবে না এবং তারও কেউ উত্তরাধিকারী হবে না।
সহীহ, মিশকাত, তাহকীক ছানী (৩০৫৪)।
আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি আমর ইবনু শুআইবের সূত্রে ইবনু লাহীআ ছাড়াও অন্য বর্ণনাকারীগণ বর্ণনা করেছেন। বিশেষজ্ঞ আলিমগণ এ হাদীস অনুসারে আমল করেছেন। ব্যভিচারজাত সন্তান তার জন্মদাতা পিতার উত্তরাধিকারী হবে না।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আমর ইবনু শু‘আয়ব (রহঃ)
ইসলামে জারজ সন্তানদের জানাজা পড়াতে আলেমদের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে
ছালাতুর রাসূল (ছাঃ), আসাদুল্লাহ আল-গালিব, পৃষ্ঠা ২১৬
জারজ সন্তান তিনটি মন্দের অন্যতম
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
২৪/ দাসত্বমুক্তি
পরিচ্ছেদঃ ১২. জারজ সন্তান মুক্ত করা
৩৯৬৩। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জারজ সন্তান তিনটি মন্দের অন্যতম। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন, আল্লাহর পথে চাবুক দ্বারা উপকৃত হওয়া আমার নিকট জারজ সন্তান আযাদ করার চেয়ে বেশী প্রিয়।
সহীহ।
আহমাদ, বায়হাক্বী, হাকিম।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)