নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের চেয়ে বড় দেশপ্রেমিক ১৭৫৭ সালের পর বাংলার মাটিতে দ্বিতীয়টি পয়দাই হয়নি।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৪৫

ক্ষমতাচ্যুৎ স্বৈরাচারী ও গণহত্যাকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী (জাভেদ) শুধু ইংল্যান্ডেই ৩৬০টি বাড়ির মালিক।
অগা মগা আলতু ফালতু বস্তি বাড়ি না, বেশির ভাগই কেনা হয়েছে বার্কলি গ্রুপের মতো শীর্ষস্থানীয় নির্মাতা প্রতিষ্ঠান থেকে। বাড়িগুলোর বর্তমান বাজারমূল্য ৩২ কোটি ডলার মাত্র।
বাংলাদেশি টাকায় এই অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ হাজার ৮২৪ কোটি টাকার বেশি।
এর বাইরে আমেরিকা ও দুবাইয়েও উনার পোর্টফোলিও (অনেকগুলি বাড়ি) আছে।
এবং এও বলেছে যে শেখ হাসিনা ভালভাবেই জানতেন যে ওর লন্ডনে "বিজনেস" আছে।

এই খবর পড়ে আপনারা নিশ্চই সাইফুজ্জামানকে একজন চোর, দেশদ্রোহী, দেশের দুশমন ইত্যাদি গালাগালি করছেন?
ভুল!
আসলে সাইফুজ্জামানের চেয়ে বড় দেশপ্রেমিক ১৭৫৭ সালের পর বাংলার মাটিতে দ্বিতীয়টি পয়দাই হয়নি।

আপনাকে প্রথমেই চিন্তা করতে হবে গোটা দুনিয়া ফেলে সাইফুজ্জামান কেন ইংল্যান্ডেই একের পর এক বাড়ি কিনছিল। মাত্র কয়েক বছরেই সাড়ে তিনশো বাড়ি কিনে ফেলল?
আসলে ও পলাশীর প্রান্তরের বদলা নিতেই এই কাজটা করছিল।

ইংরেজরা আমাদের দেশটা কিভাবে দখল করেছে মনে আছে? বণিকের বেশে এসে রাজা বাদশাহ নবাবদের হারিয়ে দখল করে ছিল ১৯০ বছর।
তেমনই সাইফুজ্জামান প্ল্যান করেছিল এইভাবে একের পর এক বাড়ি কিনতে কিনতে গোটা ইংল্যান্ড কিনে নিয়ে একদিন রাজা চার্লসকে গিয়ে বলবে "তুমহে হামকো হাডুডু মে হারানো পারেগা, ওয়ার্না তিন গুনা Lagaan ওয়াসুল কারেগা!"
কিং চার্লস তখন হাডুডু খেলা শেখার জন্য সাইফুজ্জামানের বোনের সাহায্য নিত। সাইফুজ্জামানের অবিবাহিতা বোন ওর প্রেমে পড়ে যেত।
এদিকে ক্যামিলা পার্কার বিদেশিনী মহিলার সাথে চার্লসকে ঘেঁষাঘেঁষি করতে দেখে জেলাস হয়ে গান গাইতো "রাধা ক্যায়সে না জ্বলে?"
কিং চার্লস নিজের সংসার বাঁচিয়ে দলবল নিয়ে "চালে চালো" গাইতে গাইতে হাডুডু প্র্যাকটিস করতো।

সবকিছুই প্ল্যান মতন আগাচ্ছিল, মাঝে দিয়ে এই সুদী ইউনুস আইসে বারোটা বাজায় দিল!
নাহলে মাত্র কয়েক বছরেই ইংল্যান্ডের জাতীয় সংগীত হতো "God save The আপা!"

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৯

প্রহররাজা বলেছেন: আল জাজিরার খবরে কোন সত্যতা নাই৷ এদের কিছু টাকা দিলে কাষ্টম খবর বানিয়ে দেয়৷ বাড়ির দলিল দেখান, তাহলে বুঝবো সত্যি৷

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৩

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহা!
ওরে ভাই রে, আপনার কোন ধারনা আছে বার্কলের পিছনে বেহুদা লাগলে আল জাজিরার কি অবস্থা হতে পারে জানেন? দুনিয়াটা আপনার আওয়ামীলীগের বাংলাদেশ না যে যা ইচ্ছা তাই নিউজ করবেন, এবং সরকারের ব্যাকাপ থাকলে নো টেনশন। :)

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:১১

রবিন_২০২০ বলেছেন: প্রতিদিন নতুন নতুন খবর বের হচ্ছে। এরা তো আর একদিনে এইসব করেনি, একা একা ও করেনি।প্রশ্ন হচ্ছে মানি লন্ডারিংয়ের কঠিন আইন কানুনের মধ্যে ইংল্যান্ডে সে কিভাবে এতো টাকা সরালো ?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: বুঝেন নাই ব্যাপারটা? ;)

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৪৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ রবিন_২০২০ আপনি কোথাকার মানি লন্ডারিং আইনের কথা বলছেন ? বাংলাদেশ থেকে অবাধে টাকা পাচারের সুবিধার্থে অবৈ্ধ হুন্ডি পথে টাকা পাঠানোর পথটাই স্বাভাবিক পথ হয়ে দাড়িয়েছিল। এমন অবস্থা তৈরী করা হয়েছিল যে বৈ্ধ ব্যাংকিং চ্যনেলে বিদেশে টাকা পাঠানো অসম্ভব হয়ে গিয়েছিল। যারা আমদানী করত বা বিদেশে চিকিতসা বা পড়তে যেত তাদেরো অবৈ্ধ পথে টাকা পাঠানো ছাড়া উপায় ছিল না। ব্যংকিং সেক্টরগুলোকে পুরোপুরি ধংশ করে দেয়া হয়েছিল।

আর বিদেশের কঠিন মানি লন্ডারিং আইনের কথা বলছেন ? সেটা হচ্ছে কেবলই তাদের নিজের দেশের জন্য প্রযোয্য। নিজের দেশের টাকা তারা বাইরে অবৈ্ধ উপায়ে পাচার হতে দেয় না। কিন্ত আরেক দেশের অর্থ ঢুকলে সেটা চোখ বন্ধ করে রাখে। কানাডা, আমেরিকায়,লন্ডন , দুবাই, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া বেগম পাড়াগুলোই তার উৎকৃষ্ট প্রমান।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৭

রবিন_২০২০ বলেছেন: @ ঢাবিয়ান, আমেরিকায় মানি লাউন্ডারিং আইন, ইনকামিং / আউটগোয়িং দুই দিকেই সমান ভাবে প্রযোজ্য।
এইসব নিউজ দেখে আমি পুরাপুরি হতাশ। সেই একই সেটআপ এখনো দেশে বিদ্যমান। হয়তো ১৫ বছর পর আবার নুতন কোনো চোর এর ভিডিও আসবে। আমরা জাতি হিসাবে নষ্ট হয়ে গেছি। একটা বিপ্লবের দরকার ছিলো, শুধু রেজিম চেঞ্জ দিয়ে কোনো লাভ হবে না, শুধু চোর বদল হবে।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫১

প্রহররাজা বলেছেন: ৩৬০ টা বাড়ির দলিল দেখান। আল জাজিরার সব সোর্স : ভাই চালায় দেন, আমরা সাংবাদিক

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ওরে দালাল!

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



যারা এই এই সব দেশে থাকেন তারা জানেন যুক্তরাজ্য অনেক নিয়মের মধ্যে চলে

এখানে টাকার সোর্স না জানাতে পারলে আপনি সম্পত্তি কিনতে পারবেন না।

ভূয়া মফিজ উদ্দিন ভাইকে জিজ্ঞেস করেন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভিডিওটা ভাল করে দেখেন, কিভাবে টাকা এনেছে, সব উপায় বলেছে। অল্প অল্প করে এনেছে, তাই রাডারের নিচে ছিল। ধরা খায়নাই।

৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইংল্যান্ডে ৩৬০টি বাড়ি। সিরিয়াসলি?

৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৭

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: দেশের মানুষ না খেয়ে মরে আর টাকা পাচার করে । এত এত ধরা খাইয়েছে তবু ব্লগে থাকা দালালেরা বলবে এরা কিছু করে নাই। আওয়ামীলীগেরা নাকি দুধে ধোয়া তুলসী পাতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.