নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিকৃত চরিত্র ও নিকৃষ্ট মানসিকতাসম্পন্ন না হলে কেউ রক্তাক্ত ১৫ আগস্টের শোকাবহ দিনে উল্লাস করতে পারে না

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই। কেউই তা রূখতে পারবে না। বাংলাদেশে অনেকেই আছেন যাদের কোন কিছুই ভাল লাগে না। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেন না বলেই তারা পাকিস্তানের দাসত্ব করতেই ভালবাসেন। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া তাদের একজন প্রধান দোসর। তিনি পাকিস্তানের দোসর। বাংলাদেশের মানুষ ভাল থাকলেই বিএনপি নেত্রীসহ তাদের অন্তর্জালা বাড়ে। পরাজিত শক্তির দোসর বলেই বাংলাদেশের উন্নয়ন ও মানুষের কল্যাণ দেখলেই তারা যাতনায় ভোগেন। যারা পাকিস্তানের দাসত্ব করতে ভালবাসেন, তাদের বলব- সে দেশেই চলে যান। কেন বাংলাদেশে থেকে মানুষকে কষ্ট দিচ্ছেন। এত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছেন। বিকৃত চরিত্র ও নিকৃষ্ট মানসিকতাসম্পন্ন না হলে কেউ রক্তাক্ত ১৫ আগস্টের শোকাবহ দিনে মিথ্যা জন্মদিন পালনের নামে উল্লাস করতে পারে না। ১৫ আগস্টে উল্লাস করে বিএনপি নেত্রী (খালেদা জিয়া) একাত্তরের পরাজিত শক্তি ও তাদের দোসরদের বুঝিয়ে দেন তিনি এখনও তাদের সঙ্গে আছেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেন না। খুনী-বেইমান মোশতাকের দোসর ছিল জিয়াউর রহমান। আত্মস্বীকৃত খুনী রশিদ-ফারুকরা বিবিসিতে সাক্ষাতকার দিয়ে বলেছে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ব্যাপারে তারা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছে এবং জিয়া তাদের গ্রীনসিগন্যাল দিয়েছে। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর খুনী মোশতাক জিয়াকে সেনাপ্রধান করে। খুনীর সঙ্গে খুনীর মিল না থাকলে জিয়াকে সেনাপ্রধান করত না। আর মুক্তিযুদ্ধের সময়ও পাকিস্তানের হানাদারদের সঙ্গে জিয়ার যে সম্পর্ক ছিল তা খালেদা জিয়াকে লেখা এক পাকিস্তানী সামরিক অফিসারের চিঠিই তার প্রমাণ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.