![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
আগামী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ তৈরিতে সক্ষমতা অর্জন করবে বর্তমান সরকার। বিমান পরিচালনা সংক্রান্ত প্রযুক্তি মানব সভ্যতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন। ভিশন-২০২১ লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশ এ সময়ের মধ্যে মানববাহী উড়োজাহাজ তৈরিতে সক্ষম হবে বলে বিশ্বাস করে বর্তমান সরকার। এ ধরনের কর্মসূচি তরুণ এ্যারো ডিজাইনারদের উৎসাহ যোগাবে। ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় রূপ নিবে। বাংলাদেশে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমান সরকার এ সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে আগামী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ তৈরি করবে। বাংলাদেশের এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রয়োজনীয়তা এবং ভবিষ্যত সম্ভাবনা উপলব্ধি করে বর্তমান সরকার ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এমআইএসটিতে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। সশস্ত্র বাহিনীর ৪৩ জন ও ০২ জন বিদেশি ছাত্রসহ সর্বমোট ১২৬ জন ছাত্রছাত্রী ইতোমধ্যে এমআইএসটি হতে বিএসসি ইন এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেছে। পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রত্যেক শিক্ষার্থী লেভেল-৪ এ স্বতন্ত্রভাবে একটি পূর্ণাঙ্গ বিমানের ডিজাইন সম্পন্ন করে। এছাড়াও এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে ছাত্রছাত্রীরা ইতোমধ্যে প্রায় ১১টি 11wU Remote Controlled (R/C) Plane, Drone, Quadcopter, Amphibian Aircraft ডিজাইন ও ম্যানুফ্যাকচার করেছে। এদের মধ্যে ৫টি R/C Plane USA তে অনুষ্ঠিত ৫টি এ্যারো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে প্রশংসনীয় ফলাফল অর্জন করেছে।
©somewhere in net ltd.