নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উদ্ভট দুনিয়া....

আমি তোমার পথ চেয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকবো, দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে আমার পায়ে শিকড় গজাবে, আমার শাখা-প্রশাখা গজাবে, আমি বৃক্ষমানব হয়ে যাবো তবুও আমি অধৈর্য্য হবো না... ... ...

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান

এই ব্লগের কোন লেখা লেখকের অনুমতি ব্যতিরেকে হুবহু অথবা আংশিক পরিবর্তন করে প্রকাশ করা নিষেধ। প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন [email protected]

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন পতিতা ও একটি নাম: জীবনের অন্তরালে.........

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

সোহরাওয়ার্দি উদ্যান। সময় প্রায় সন্ধ্যা। হাতে নষ্ট ঘড়ি!

এক কিশোরী টাইপ মেয়ে। লাল শাড়ি পড়ে বউ সেজেছে! হেটে হেটে ঠিক আমার সামনে এসে থামলো।



মুখে মৃদু হাসি দিয়ে বলল, "ভাইজান লাগবো না'কি?"

আমি অপ্রস্তুতভাবে, " না না, কিছু লাগবে না আমার।"

"না লাগলে এইহানে আইছেন ক্যান?"



আমি লজ্জায় হিসু করার উপক্রম! ঝটপট করে একটা সিগারেট ধরালাম। মেয়েটি মুখ ভেংচি কেটে চলে গেল। ভাবটা এমন যে আমি তার কোন ক্ষতি করে ফেলেছি!



সিগারেট টান দিতেই আমার বন্ধু হাজির।এখানেই থাকে। মানুষের বিষ্টা খায়! এখানে বিষ্টার অভাব হয়না। ভাবছেন আমার বন্ধু বিষ্টা খায়! খেতেই পারে। কারণ সে একজন নেড়ি কুত্তা। গায়ের লোম পড়ে গেছে। আমি আদর করে ডাকি "অমি"। এসেই ঘ্যাউ ঘ্যাউ চো চো.... করে সম্বোধন করতে লাগলো। কুত্তার ডাকে কিশোরী পিছনে ফিরে তাকলো। আমি ইশারায় তাকে ডাকলাম।



কিশোরীর মুখে হাসি। হয়তো ভাবছে কাস্টমার জুটে গেছে! অতি দ্রুত কাছে এসে বলল,

"ভাইজান কি বলবেন বলেন?"

"তোমার নাম কী?"

"নাম দিয়া কি করবেন, আপনার দরকার কাম, কাম করবেন টেকা দিবেন।"

"দরকার আছে। আগে নাম বলো। নাইলে কাম করব না"

"আমার নাম সুইটি।"



পঞ্চাশ টাকার একটা নোট বের করে বললাম,

"নাও এইটা রাখো।"

"আমি এমনি এমনি কারো কাছ থেকে টেকা নেই না। কাম করি টেকা নেই।"

"এইগুলো তোমার কাছে কাজ!"

"হুম কামই তো..... কাম করি টেকা লই।"

"আচ্ছা ঠিক আছে একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলে ৫০০ টাকা পাবে।"

"পশনো কন।"

"নারী মানুষ কত প্রকারের?"

"২ প্রকারের।"

"কি কি?"

"একজনের পতিতা আর অনেকের পতিতা।"

"হয়্যাট ! সব নারী তোমার কাছে পতিতা! এক জনের পতিতা মানে?"

"বউ। বউ হলো একজনের পতিতা। সে শোয়ামীর সাথে কাম করে বিনিময়ে থাকা খাওয়া পায়!"

"চুপ.......চুপ। আর একটাও কথা বলবি না।"

"টেকা দেন।"

"কিসের টাকা?"

"উত্তরের টেকা। উত্তর দিসি টেকা দিবেন। ব্যাস।"



টাকা দিয়ে ঝামেলা বিদায় করলাম। অমি'র গায়ে বিকট গন্ধ। মনে হয় মরা গরুর নারিভুরি খাইছে। বমি আসার অবস্থা। জিগাইলাম,

"কিরে মরা গরুর গোসত খাইছোস?"

"ঘ্যাউ ঘ্যাউ ঘা ঘা" (মানে না)

"তাইলে ডাস্টবিনের পঁচা খাবার খাইছোস?"

"ঘ্যাউ ঘ্যাউ চু চু" (মানে হ্যা)



অমি আমার কথাবার্তা বোঝে। আমি তার কথা কিছু কিছু বুঝতে পারি। অনেক দিনের বন্ধুত্ব তো। "এই চা সিগরেট চা সিগরেট" করতে করতে এক ছেলে যাইতেছে। বললাম,

"২জনের ২কাপ চা দে।"

"২জন কৈ, আমি তো শুধু আফনারে দেখতাছি।"

"আমার পাশে একজন জীব বসে আছে।"

"চা বেচুম না।"

"ক্যান বেচবি না?"

"নেড়ি কুত্তার জন্যে কোন কাপ নাই।"

"চা তোর বেচতে হবে।"



বেচারা দিলো এক দৌড়। অমিও ওর পিছন পিছন দৌড়ানি দিলো। বেচারা ঠাশ্ করে আছাড় খেল। উঠে ফ্লাস্ক রেখেই ঝাইরা দৌড়!



অনেক্ষণ আড্ডা মেরে বাসায় ফিরলাম। ছোট বোন উত্তেজিত ভাবে কাছে আসলো। সে অতি উত্তেজিত। জন্মের পর বাচ্চারা ওয়া ওয়া করে কান্দে। ও হাত পা নাড়াচ্ছিল আর খিল খিল করে হাসছিল। ভাবটা এমন যে সে পৃথিবীতে এসে মহাকিছু করে ফেলেছে! পারে তো ঝাড়া দিয়া দাড়ায় যায় এরপর সামনে যারেই পায় ঠাশ ঠাশ চড় বসায় দেয়! ভয়ংকর ব্যপার হয়ে যেত না!



"ভাইয়া ভাইয়া তোর জন্য একটা সুখবর আছে।"

"শুনবো না।"

"ক্যান শুনবি না, শুনতেই হবে।"

"আমি জানি।"

"জানলে বলতো কী?"

"আম্মু আমার জন্য পাত্রী নির্বাচন করতে সক্ষম হয়েছেন। এই তো!"

"হুম.....।"



ওর মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। সবাই সারপ্রাইজ দিতে চায়। সারপ্রাইজ দিতে না পারলে মন খারাপ করে। জিগাইলাম,

"মেয়ের নাম কিরে?"

"নাম সুইটি দেখতেও সুইটি।"

"এই বিয়ে হবে না।"

"ক্যান কি সমস্যা?"

"সমস্যা আছে সুইটি নামের কোন মেয়ে আমার বউ হতে পারে না।"

"ক্যানো সুইটি নামের কোন মেয়ের সাথে তোর কোন ঝামেলা আছে না'কি?"



সুইটি যে একজন পতিতার নাম তা ওর কাছে কিভাবে বলি! পতিতার নাম আমি কিভাবে জানি তা নিশ্চয় অনেক বড় প্রশ্ন হয়ে যাবে। মান ইজ্জত নিয়া টানাটানি পড়ে যাবে। এই সমাজ আমার নেগেটিভ ভাবতে ভালবাসে! ছোটবোনের কাছে লজ্জা করতে হয়। লজ্জা করতে হয়না বউ এর কাছে। তাও আবার লাইট বন্ধ করা সাপেক্ষে!



পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠলাম। এক বড়লোক বন্ধুর সাথে দেখা করতে হবে। বারিধারায় এক বিশাল বাড়ির মালিক সে। সকাল সকাল কাজে বের হয় সে। ফেরে রাত্রি ১০টায়! এই জন্যই ওর এত উন্নতি। কবি বলেছেন "পরিশ্রমই সৌভাগ্যের চাবিকাঠি।"



সে পেশায় একজন ভিক্ষুক। মতিঝিল এলাকায় ভিক্ষা করে। ওর বাসা থেকে একটা দুর হয়ে যায় বটে কিন্তু এখানে ভিক্ষা বেশি পাওয়া যায়। ওর ২ বউ। ২ বউ এর জন্য ২টা বাড়ি। গুলিস্তানে আরেকটা বাড়ি।



ওর সাথে অনেক্ষণ কথাবার্তা বললাম। চা খেলাম। ও যা বলল তার সারমর্ম হল,

" পতিতারা কখনও আসল নাম বলেন না। তুই যে পতিতার সাথে কথা বলেছিস তার আসল নাম অবশ্যই সুইটি না।"



সাড়াদিন হাটাহাটি করে দুপুরে "বিসমিল্লাহ" হোটেল থেকে লাঞ্চটা সেরে নিলাম। বিকেল সময়টা পথশিশুদের সাথে কাটাবো ভাবলাম। বাচ্চাদের সাথে খেললে মন ভাল থাকে। বাচ্চাদের মনে সবচেয়ে বেশি ফ্লাকচুয়েশন। এরপর মেয়েদের মনে! মন বদলাতে মুরগীর ডিম পাড়ার চেয়ে কম সময় লাগে!



পথশিশুরাও এখন অনেক ব্যস্ত। সবাই টোকাই হয়ে গেছে। একহাত দিয়ে প্যান্ট ধরে রাখে নয়তো খুলে গিয়ে কেলেঙ্কারী অবস্থা হয়ে যেতে পারে। কিছু আছে ভিক্ষাবৃত্তিতে। এইটাই সবচেয়ে সোজা। অর্থনীতির ভাষায় মানি সার্কুকেশনের সবচেয়ে ক্ষুদ্র পথ হচ্ছে ভিক্ষাবৃত্তি। একজন ভিক্ষুক দেখি বলতেছে,

"আল্লা নবিজীর নাম

১০টা টেহা দিয়া যান"



এই গানটা একটু মডিফাইড হইছে। বিবর্তনের ফল। ডারউইন বেঁচে থাকলে বড়ই খুশি হতো! গানটা আগে ছিল,

"আল্লা নবিজীর নাম

১ টা টেহা দিয়া যান"



কাছে যেতেই গান গাওয়া বন্ধ করে দিল। আমার সামনে গান গাইতে লজ্জা পাচ্ছে। মুখে দাড়ি মাথায় টুপি। এতে ভিক্ষা করতে সুবিধা হয়।

জিগাইলাম,

"ওই মিয়া ১০ টাকা ভিক্ষা চাও ক্যান! টাকার কি কোন দাম নাই?"

"কি করবো বাবাজী, বাড়ি ভাড়া বাইরা গেছে, চাইলের দাম বেশি।"

"বাচ্চা কাচ্চা কয়জন?"

"আশটো জন.....।"

"ভিক্ষা কইরা এত বাচ্চা ক্যান নিছো?"

"কি করবো বাবাজী খোদার ইচ্ছা।"

"খোদার ইচ্ছা ঠিক আছে। টাকা দিয়া খালি চালই কিনো না, অন্য কিছুও কিনো।"

"আপনার বউ এর নাম কি?"

"সুইটি বেগম। ক্যান নাম দিয়া কি অইবো!"



ভিক্ষুকের বউ এর নাম সুইটি, পতিতার নাম সুইটি হলে আমার বউ এর নাম সুইটি হতেই পারে না। নাম পরিবর্তন না করলে বিবাহ নয়।



সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে বন্ধু অমির সাথে আড্ডা মারতে মারতে কখন যে রাত ১২ টা বেজে গেল বুঝতেই পারি নাই!



হাটছি একা। কাটাবন মোড়। কি মনে করে যেন একটু দাড়ালাম। হঠাৎ পো পো করতে করতে পুলিশের একটা গাড়ি থামলো। এস.আই টাইপ মনে হল বলল,

"গাড়িতে উঠুন"।

"ক্যান স্যার আমার কি অপরাধ?"

"ডলা খেলেই বুঝতে পারবে।"



রাত ১টা। আমি বসে আছি থানার গারদখানায়। দেখলাম কয়েকজন পকেটমার টাইপ তরুন। কুকুকের বাচ্চার পড়ে রয়েছে। মনে হয় কেবলই ডলা খাইছে। আমার ডাক পড়ল ওসি সাহেবের কক্ষে।



ওসি সাহেবের হাতে সিগারেট। রক্তাক্ত চোখ। কুৎসিত চেহারা। জিজ্ঞাসা করলো,

"তোর নাম কী?"

"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ।"

"তোর নাম জিজ্ঞাসা করেছি।"

"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ।"



ওসি সাহেব কষে একটা চড় বসিয়ে দিয়ে বলল,

"হারামীর বাচ্চা তোর নাম বল।"

"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ তুমি গু খাও।"



ওসি সাহেব আরেকটা চড় বসালেন। চোখে মুখে অন্ধকার দেখতেছি। পুলিশদের মনে হয় চড় মাড়ার প্রশিক্ষণ দেয়া হয়! পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি চড় মাড়ে পুলিশরা। আর সবচেয়ে বেশি চড় খায় নিরীহ মানুষ! যতবেশি নিরীহ হবেন ততবেশি চড় খাওয়ার সম্ভাবনা!



ওসি সাহেব এস.আই কে ডাকলো। ডেকে আচ্ছা ঝাড়ি দিতে লাগলো। বলতে বলতে লাগলো, "কই থেকে পাগল ছাগল ধইরা নিয়া আসেন! ব্যাটারে বিদায় করেন।"



দু:খ প্রকাশ না করে আমাকে ছেড়ে দেয়া হলো। দু:খ প্রকাশ ব্যাপারটা পুলিশের সাথে যায় না। আমি বারান্দা পর্যন্ত গেলাম। এত রাত্রে কোথায় যাব। ভাবলাম তারচেয়ে বরং রাতটা থানায়ই থেকে যাই। নিরীহদের সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা থানা আর সন্ত্রাসীদের জন্য মসজিদ! ৭টা খুন করেও তাবলিগে গেলে একদম সেইফ! থানার বারান্দার একপাশে বসে রইরাম। গার্ডের পুলিশ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে পাহাড়া দিচ্ছে! সরকারী চাকরীর এই এক সুবিধা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ডিউটি করা যায়।



সকালে বাসায় ফিরলাম। মায়ের বকাবকি খেতে হলো না। বরং সে খুশি! কারণ মাঝে মাঝে ৩-৪ দিন পর পর বাসায় ফিরি। সে তুলনায় আজকে অনেক ভাল। হাসিমুখে বললো,

"শোন আজকে কন্যাপক্ষের বাড়িতে যাব। রেডি থাকিস।"

"আমি বিয়া করুম না।"

"ক্যান বিয়া করবি না।"

"আমার লইজ্জা লাগে।"

"ইশ আমার লাজুক রে....... পার্কে সাড়াদিন বসে থাকতে লজ্জা লাগে না!"



আমরা দুপুরের আগেই রওনা দিলাম। কণ্যাপক্ষের বাড়িতে দুপুরে খেতে হবে। মেয়ে অনার্স সেকেণ্ড ইয়ারে পড়ে। বড়ই সৌন্দর্য্য কণ্যার। কন্যার পিতা শুধালো,

"তোমার নাম কি বাবা?"

"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ।"

"মানে?"

"মানে আপনি আমার নাম তো জানেন।"

"তুমি কোথায় জব কর?"

"ঘাউ ঘাউ তুমি গু খাও।"

"ছি:...... কি বলছো!"



একজন প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ীর ছেলে এমন পাগল হবে তা সে মেনে নিতে পারছে না। মা কি যেন চাইনিজ ভাষা টাষার কথা বলে বেটাকে শান্ত করলো। শান্ত হতে বাধ্য কারণ টাকার লোভ। বিশাল ব্যবসায়ীর একমাত্র ছেলের শশুর হওয়াটা সৌভাগ্যের ব্যপার।



বের হলাম। মাকে বিদায় করে দিয়ে আমি হাটতে থাকলাম। ভাবলাম এই সুযোগে এই এলাকার কুকুরগুলোকে দেখে যাই। শত হলেও আমার ফ্রেণ্ডের ফ্রেণ্ড ওরা। কিছুদুর যেতেই গাজাখোর টাইপ এক ছেলে কুকুরের মত হাপাতে হাপাতে সামনে এসে পড়ল। এসেই ২ হাতে পা ধরে ফেলল,



"ভাইয়া....... আপনিই পারেন আমাকে বাঁচাতে।"

"আরে আরে কি করছেন! পা ছাড়ুন। আমি আপনাকে কিভাবে বাচাবো?"

"আপনি আমার প্রেমিকারে বিয়া করবেন না প্লিজ।"

"আচ্ছা করবো না। এবার শান্তিতে ঘুমান গিয়া।"



বিকেল বেলা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। বন্ধু অমির সাথে। বিশাল আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি। গাছের ফাকা দিয়ে আকাশে নীল দেখার চেষ্টা। হঠাত ফোনে ঘ্যাউ ঘ্যাউ শব্দ। ফোনের রিংটোন কুকুরের ডাক। ওপাশে এক পুরুষ কণ্ঠ বলে উঠলো

-হ্যালো মাহির সাহেব বলছেন?

-হ্যা মাহির বলছি। আপনি কে বলছেন?

-আমাকে আপনি চিনবেন না।

-তাহলে ফোন রেখে দেই।

-আপনি যে মেয়েটা দেখতে গিয়েছিলেন আমি তার প্রেমিক।

-ওহ্ আপনার সাথে রাস্তায় দেখা হলো আপনি কি সেই?

-রাস্তায় কার সাথে দেখা হয়েছিল?

-তার আর এক প্রেমিকের সাথে।

-বলেন কি!



বেচারা ফোন রেখে দিল। নারী জাতির বিশ্বাসঘাতকতায় হয়তো তার সরল মন কষ্ট পেয়েছে। এই ধরণের আরো কয়েকটি ফোন আমার কাছে এসেছিল। সবাই মোটামুটি হতাশা বুকে নিয়ে ফোন রেখেছিলো। সুন্দরী মেয়েদের একাধিক সম্পর্ক না থাকলে সে আর কিসের সুন্দরী! যত বেশি সুন্দরী তত বেশি চাহিদা তত বেশি বয়ফ্রেণ্ড!



বিয়ের আগে ছেলে মেয়ের মধ্যে বোঝাপড়া হওয়াটা এযুগের চাহিদা। ব্যপারটা ভালই লাগে। কোন দেশে না'কি পাত্র পাত্রীকে দেখবে একদম নির্জন কক্ষে। পাত্রী যদি পাত্রকে সন্তুষ্ট করতে পারে তবে সে সামনের দড়জা দিয়ে বের হবে। মানে বিয়ে হবে। নয়তো পিছনের দরজা! কেমন মাদার-ফাকার দেশ বলেন! স্যরি বেফাস কথা বলে ফেললাম। নিজগুনে ক্ষমা না করলেও কোন ক্ষতি নাই!



ধানমণ্ডিতে ভূত নামে একটা রেষ্টুরেন্ট আছে। খুব সুন্দর ভৌতিক পরিবেশ এখানে। "আগুন খা কাচা খা" ওদের ডাইলগ। আমার সাথে আমার মা। আর মেয়ের সাথে তার বাবা আর ছোট বোন। ছোট বোন মিষ্টি মিষ্টি হাসে। ছোটরা বুঝে কম হাসে বেশি। আর বড়রা বুঝে বেশি হাসে কম।



খাওয়া দাওয়া পর্ব শেষ হলো। এবার আমাদের নির্জন টেবিলে কথপকথনের পালা। দু'জন সামনা সামনি। একটা নির্জন রুম হলে ভাল হতো! জিগাইলাম-

-আপনার নাম কি?

-আমার নাম ফারিহা জাহান সুইটি।

-বাহ্ কি মিষ্টি নাম.... !

-আপনার কি কোন বয়ফ্রেণ্ড ছিল?

-নাহ্ আমার কোন বয়ফ্রেণ্ড নেই।

-কেন নাই জানতে পারি।

-গালফ্রেণ্ড বয়ফ্রেণ্ড সম্পর্কে আমি বিশ্বাসী না।



বাহ্ কি সুন্দর কথা! আসলে প্রত্যেকটা মেয়েকেই সুন্দর করে মিথ্যা বলার অসীম ক্ষমতা দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে।



বিয়ের কার্ড ছাপা হয়েছে। আমার একান্ত বন্ধুদের জন্য ২টা কার্ড নিলাম। প্রথম বন্ধু অমি, দ্বিতীয় বন্ধু ভিক্ষুক কাশেম। ওসি সাহেবকে এক কার্ড দেয়া দরকার। থানায় গিয়ে জানতে পারলাম ওসি সাহেব কয়েকদিন ধরে অফিসে আসেন না। সাড়াদিন শুধু ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ করতে থাকে। পরিবার তার চিকিৎসা করাচ্ছেন।



আজই বিয়ে। এই জন্য আমাকে চোখে চোখে রাখা হয়েছে। শুনেছি মা আমার পিছনে গোয়েন্দা লাগিয়ে দিয়েছেন। যাতে করে আমি পালিয়ে বাঁচতে না পারি! আমার উপর গোয়েন্দা নজরদাড়ি। ভাবতেই ভাল লাগছে। নিজেকে ভি.আই.পি মনে হচ্ছে।



হয়তো বিয়ে বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আমাকে খোজাখুজি করার করা টিম গঠন করা হয়েছে। সাড়া শহরে গরু খোজার মত খোজা হচ্ছে।



আমি হাটছি অচেনা গন্তব্যে। এক সময় ক্লান্ত হয়ে রাস্তায় বসে পড়লাম। কখন যেন ঘুমিয়ে পড়লাম। শান্তির ঘুম........। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার মাথার নিচে একটা বালিশ।



উঠে আবারও হাটা শুরু করলাম। শক্তি শেষ হয়ে যায় রাস্তা শেষ হয় না। রাস্তার কোন শেষ নেই, রাস্তার দৈর্ঘ্য অসীম.............

মন্তব্য ৮১ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০০

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: "লাভ লাগা বা খারাপ লাগা যাই হোক না কেন মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন আশা করি।"

-লেখক।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০১

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: B-)

২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: লেখায় হিমু হিমু ঘ্রান!!!!!!!! :P :P :P :P

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৩

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ব্যর্থ চেষ্টা আরকি.... :D

৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৯

লেজ কাটা শেয়াল বলেছেন: স্বগোতুক্তি গুলো ভালো হয়েছে..

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৪

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ধন্যবাদ...... ভাই

৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৫

আকন্দ বলেছেন: যেভাবে চলছে তাতে আগামী বই মেলায় হুমায়ূন আহমেদের অপ্রকাশিত উপন্যাস নামে বই বের হয়ে গেলে আশ্চর্য হব না

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৪

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: কি যে বলেন আকন্দ ভাই!

৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: ভালইতো লেখেন!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৫

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ভাল লিখি কি'না তা জানি না, তবে ভাল লাগা থেকে লিখি B-)

৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ওসি সাহেবের হাতে সিগারেট। রক্তাক্ত চোখ। কুৎসিত চেহারা। জিজ্ঞাসা করলো,
"তোর নাম কী?"
"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ।"
"তোর নাম জিজ্ঞাসা করেছি।"
"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ।"

ওসি সাহেব কষে একটা চড় বসিয়ে দিয়ে বলল,
"হারামীর বাচ্চা তোর নাম বল।"
"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ তুমি গু খাও।"

- এমন কথা বললে ওসি কিংবা শশুর সবাই পালাবেই!

লেখা ভাল হয়েছে।


(কেমন আছেন মাসুদ ভায়া? আপনাকে দেখে ভাল লাগলো।)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৬

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: আপনাদের দোয়ায় আছি..... আপনি ভাল তো?

৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: দারুন! দারুন!! দারুন!!!
আপনার লিখার পাঠক হয়ে গেলাম আজ থেকে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৭

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: আবেগ আপ্লুত হয়ে গেলাম ভাই :|

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০২

অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: really splendid ,
i am requesting you to take attempt to write in bigger scale.

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৮

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: আপনাদের জন্য লিখব। ক্ষুদ্র পরিসরে......

৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:০৫

রাজীব দে সরকার বলেছেন:
ভালো লেখা

তবে হুমায়ুন স্যারের প্রভাবটা বেশী

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১০

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: চেষ্টাটা সেরকমই ছিল...... :ডি

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: খুবই দুঃখ পেলাম এতো সুন্দর লিখা নির্বাচিত পাতার জন্য সিলেক্টেড হয়না।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১১

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: আপনারা পড়ছেন এটাই আমার জন্য অনেক। ধন্যবাদ.....

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২৭

মামুন রশিদ বলেছেন: অস্থির লেখা । খুব খুব ভাল লেগেছে ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১১

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.......

১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯

ইকরাম হোছাইন জারিফ বলেছেন: এত লম্বা গল্প সাধারনত পড়ি কম।কিন্তু কেমনে জানি পড়ে ফেললাম । অবশ্যই আপনার কৃতিত্ব । বুঝে নিন কত ভাল লিখেছেন

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১২

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো মন্তব্যে....

১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০২

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: লিখাটি সুন্দর হয়েছে। তবে আর একটু যত্নশীল হতে হবে।+++++++ ৯০ ++++++++++

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১২

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: দোয়া করবেন আমার জন্য....

১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১১

শহিদশানু বলেছেন: সুন্দার লেখা, কিন্তু আরো ছোট আকারে হলে ভালো হতো।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: উপন্যাস লিখতে চেয়েছিলাম। পাঠকের ধৈর্য্যের কথা ভেবে আগেই শেষ করলাম।

১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১২

লাবনী আক্তার বলেছেন: চমৎকার লেখা। আর পুরাই হিমু হিমু লাগছে। :) :)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ধন্যবাদ.......... আপু।

১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

পথহারা সৈকত বলেছেন: অস্থির লেখা । =p~ =p~ =p~ =p~

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: পাঠকও অস্থির B-)

১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

এম মশিউর বলেছেন: সুন্দরী মেয়েদের একাধিক সম্পর্ক না থাকলে সে আর কিসের সুন্দরী! যত বেশি সুন্দরী তত বেশি চাহিদা তত বেশি বয়ফ্রেণ্ড!


দারুণ কথা বলেছেন।।
তবে লেখার মধ্যে হিমুর ভাব পাওয়া যাচ্ছে। বেশ ভালো।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: এপ্রিশিয়েট করার জন্য ধন্যবাদ......

১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

শাখাঙয়াত বলেছেন: দারুন! দারুন!! দারুন!!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: :-B

১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

বোকামন বলেছেন:
খুব ভালো লিখেছেন ।
লেখকের জন্য শুভকামনা রইলো ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: সঙ্গেই থাকুন, সঙ্গেই রাখুন......

২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১২

দার্শনিক ফিনিক্স বলেছেন: ভালো লেখা তবে হিমুর প্রবল প্রভাব.

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৬

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: চেষ্টা করেছিলাম...... হিমু ফ্লেভার দেয়ার...

২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পিছু নিলাম .........।
দেখি আর কত ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ পাই ।


দারুন লেখায় ভাললাগা :)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৬

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: আবার পিছু হইটেন না..... :D

২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখায় হিমুভাব প্রবল।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৬

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ধন্যবাদ....

২৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

সোহানী বলেছেন: লেখায় হিমু হিমু ঘ্রান!!!!!!! ...ঠিক তবে অসাধারন.......

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৭

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ভালো লাগলো.....
থ্যাংক উ...

২৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: অনেক সুন্দর হইছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ধন্যবাদ শিহাব।
..
.
কেমন যেন ভাগ্যবান অনুভব করছি।

২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

নতুন বলেছেন: ভাল লাগলো..... হিমু হিমু গন্ধ সারা লেখায়... :) ++

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: হুম......... চেষ্টা করেছি মাত্র..

২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: চমৎকার . . . . !!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২০

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ধন্যবাদ......

২৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

চাদের জোসনা বলেছেন: ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ এর মানে জানার জন্য শেষ পর্যন্ত হাটলাম তুমি শালা রহস্য রাইখাই দুলাভাই হইলা। ভালো। চলুক। লেখা হিট হওয়ার জন্য '' খুনিদের জন্য মসজিদ'' দারুন উপাদান। চালিয়ে গেলে চলবে। :-*

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২২

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: কোন গোষ্ঠিকে ছোট করার ইনটেনশন ছিল না। ধন্যবাদ।

২৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

রাফসান বড়ুয়া বলেছেন: আমিও Sherlock Holmes নকল করার চেষ্টা করছি। ১ টা গল্প লিখেছি, শুধু পোষ্ট দেওয়া বাকী। আপনার "হিমু" চেষ্টা বেশ ভালোই হয়েছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২২

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: চালিয়ে যান........

২৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: মন কেড়ে নিলেন ভাই।
বোহেমিয়ান জীবন শুনতে ভালো....
হয়তো যাপন করতেও ভালো....


লেখার সাবলীলতায় মুগ্ধ হলাম।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২২

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.......

৩০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

না বলা কথা বলেছেন: ব্লগার খেয়াঘাটের পোস্টের লিংক থেকে আসলাম।
অনেক ভালো লিখেছেন।
খেয়াঘাটকে ধন্যবাদ সুন্দর এই পোস্টের লিংক দেয়ার জন্য।
আপনাকে ধন্যবাদ চমৎকার লিখাটির জন্য।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৩

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।

৩১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: না বলা কথা বলেছেন: ব্লগার খেয়াঘাটের পোস্টের লিংক থেকে আসলাম।
অনেক ভালো লিখেছেন।
খেয়াঘাটকে ধন্যবাদ সুন্দর এই পোস্টের লিংক দেয়ার জন্য।
আপনাকে ধন্যবাদ চমৎকার লিখাটির জন্য।
চালিয়ে যান, হিমুর গন্ধ পেয়েছি...............।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৪

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: কষ্ট করে পড়েছেন..... এই জন্য ধন্যবাদ।

৩২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

দুরন্ত ছোকড়া বলেছেন: +++++++++++++

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ধন্যবাদ.......

৩৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

বেশ সুন্দর লাগল।
হিমু হিমু টাইপ।
+++++

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: হিমুই তো লেখার চেষ্টা করেছি....... শুধু নামটা ভিন্ন দিলাম :)

৩৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

তাসজিদ বলেছেন: জীবন যেখান যেমন। কি তার রঙ কি তার রূপ

৩৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

তাসজিদ বলেছেন: আসলে প্রত্যেকটা মেয়েকেই সুন্দর করে মিথ্যা বলার অসীম ক্ষমতা দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে।


কি নির্মম বাস্তব !

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: আসলেই....... নির্মম

৩৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভাল লাগল। গল্পের ফাকে ফাকে কিছু ডায়লগ, কিছু বাক্য ইনজেক্ট করেছেন যেগুলো অনেক ভাবার মত। গল্পের এই জিনিসটা বেশ ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ভেবে শান্তি খুজতে থাকুন B-)

৩৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অবশ্যই সফল চেষ্টা। মুগ্ধ হলাম।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার......

৩৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

রাহি বলেছেন: মাত্রাতিরিক্ত হিমুর প্রভাব! তবে সুন্দর। ভালো লাগল।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪১

মো: মাসুদুর রাহ্‌মান বলেছেন: Thank..... you.

৩৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপটা ভালো লাগলো না! কারণ লেখায় নিজস্বতা নাই। প্রচন্ড রকমভাবে হুমায়ুনি ভাবে ভরপুর। কিছুকিছু জায়গায় হুবুহু কপি করছেন

যেমন -

আমি বিয়া করুম না।"
"ক্যান বিয়া করবি না।"
আমার লইজ্জা লাগে।"
-----------------------

প্রত্যেকটা মেয়েকেই সুন্দর করে মিথ্যা বলার অসীম ক্ষমতা দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে।
-----------------------
তাছাড়া গু খাওয়া, পুলিশে ধরে নিয়ে যাওয়া, পুলিশের সাথে উল্টাপাল্টা কথা বলা, কনে দেখাতে উল্টাপাল্টা কথা বলা, বিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়া এসব ব্যাপার হুমায়ুন আহমদের লেখায় খুব কমন ছিল।

ভাল থাকেন, ভালো লেখেন একদম নিজের মত করে।

৪০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: শুভকামনা রইল লেখালেখিতে।

৪১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: "ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ তুমি গু খাও।

"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ তুমি গু খাও।"

"ঘাউ ঘাউ কাউ কাউ তুমি গু খাও।"

;)

মানে তিন মাত্রার ভাল লাগা =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

+++

৪২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

খাটাস বলেছেন: ভাল লেখা। কিনতু হিমু ভাব নেয়ার কারন টা বুঝলাম না। কাচামাল ভাল ছিল, হুমায়ন আহমেদ না হয়ে মো: মাসুদুর রাহ্‌মান হঊয়ার চেসটা করলে ভাল হত.। কপি যতই ভাল হোক, তা কপি।
শুভ কামনা.

৪৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

বাংলার হাসান বলেছেন: শুঁটকি মাছ বলেছেন: লেখায় হিমু হিমু ঘ্রান!!!!!!!!

৪৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভালোই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.