নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন এঞ্জেলের খোজে ঘুরে বেড়াই।

ইয়া আল্লাহু - ইয়া রাহমানু - ইয়া রাহিম।

এঞ্জেল বয়

আমি একজন এঞ্জেলের মত জীবন যাপন করতে চাই।

এঞ্জেল বয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

হায়রে আমার বাংলা, হায়রে আমার মুসলমান।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

ওপেন সেক্স কিংবা অবাধ যৌনতার কথা বললেও ওরা প্রগতিশীল, আর আমরা শান্তির ধর্ম প্রচার করলে বলা হয় ধর্ম ব্যবসায়ী! ওরা নিরীহ মানুষ থেকে বলপূর্বক বারো আনা চাঁদা আদায় করে চার আনার খিছুড়ি খাওয়ালে হয় কাঙ্গালী ভোজ, আর আমরা মাদরাসা মসজিদের জন্য স্বতঃস্ফূর্ত দান সংগ্রহ করলে বলে মোল্লাদের পেট পালার উপায়! ওরা গরীবের গ্রাস কেড়ে নিলেও কোন কথা উঠে না, আর আমাদেরকে মানুষ চরম ভক্তির সাথে ভালবেসে দাওয়াত খাওয়ালে হয় পরের বাড়ির খানা খাওয়া!



আমরা ষোলকোটি মুসলিমের ইসলাম রক্ষার দাবি করলে বলা হয় জঙ্গি-তালেবান, আর ওরা রক্তচোষক রাজনীতিবিদদের পক্ষে মাঠে নামলে হয় মহান গণতন্ত্র রক্ষার আন্দলোন! আমরা ছুরতধারী মানুষকে প্রকৃত মনুষ্যত্ব ও আল্লাহর আনুগাত্য শেখানোয় নিয়োজিত থাকলে বলা হয় তারা বেকার, দেশের বোঝা, আর ওরা গরীবদেশে অহেতুক নাচ গানের পিছনে অর্থবণ্যা বইয়ে দিলেও হয় বিনোদন, দেশের সেবা! আমাদের হাতে কেউ কখনো একটি থাপ্পড় না খেলেও আমরা সন্ত্রাসবাদী, আর ওরা দেশটাকে সন্ত্রাস, গুম, খুন, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণের অভয়ারণ্য বানালেও শান্তিকামী! শতোভাগ আলেমরা চরম বিনয়ী হলেও বলা হয় তারা উগ্র, আর ওদের ছোকরারাও বাবার বয়সী মানুষকে থাপ্পড় কষে দিলে কিংবা এক ছাত্রের বাস চাপার কারণে শতো বাস ভেঙ্গে দিলেও তারা দেশ গড়ায় মগ্ন! আমরা সুন্দরভাবে শান্তির পথে আহবান করেও গোঁড়া, আর ওরা কোন গমচোর বা টিনচোরকে রক্ষার জন্য তাণ্ডব চালিয়ে দেশ অচল কিংবা মানুষকে জিম্মি করলেও বনে যায় উদীয়মান নেতা। আমরা নিজ মতবাদের শত্রুদেরও গালমন্দ না করেই অন্ধ, ওরা নিজ চিন্তার বিরোধীদের জেল জুলুম আর গাল মন্দের জোয়ার তুললেও উদার! আমরা আল্লাহর আইনের কথা বললে বলা হয় পশ্চাদমুখী, ওরা পশ্চিমা তন্ত্রের কথা বললেও সেটা জনগনের শাসন! ওরা চাঁদাবাজির টাকা না পেয়ে মানুষ খুন করলেও দেশের মালিক পক্ষ বা তাদের সঙ্গী, আর আমরা ইসলামে কথা বললেই রাজাকার বা জঙ্গি! ওরা একহালি জড়ো হলেই সেটা সংবাদ, আর আমরা হাজার মানুষ একত্র হলেও সেটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা!sb]ওপেন সেক্স কিংবা অবাধ যৌনতার কথা বললেও ওরা প্রগতিশীল, আর আমরা শান্তির ধর্ম প্রচার করলে বলা হয় ধর্ম ব্যবসায়ী! ওরা নিরীহ মানুষ থেকে বলপূর্বক বারো আনা চাঁদা আদায় করে চার আনার খিছুড়ি খাওয়ালে হয় কাঙ্গালী ভোজ, আর আমরা মাদরাসা মসজিদের জন্য স্বতঃস্ফূর্ত দান সংগ্রহ করলে বলে মোল্লাদের পেট পালার উপায়! ওরা গরীবের গ্রাস কেড়ে নিলেও কোন কথা উঠে না, আর আমাদেরকে মানুষ চরম ভক্তির সাথে ভালবেসে দাওয়াত খাওয়ালে হয় পরের বাড়ির খানা খাওয়া!



আমরা ষোলকোটি মুসলিমের ইসলাম রক্ষার দাবি করলে বলা হয় জঙ্গি-তালেবান, আর ওরা রক্তচোষক রাজনীতিবিদদের পক্ষে মাঠে নামলে হয় মহান গণতন্ত্র রক্ষার আন্দলোন! আমরা ছুরতধারী মানুষকে প্রকৃত মনুষ্যত্ব ও আল্লাহর আনুগাত্য শেখানোয় নিয়োজিত থাকলে বলা হয় তারা বেকার, দেশের বোঝা, আর ওরা গরীবদেশে অহেতুক নাচ গানের পিছনে অর্থবণ্যা বইয়ে দিলেও হয় বিনোদন, দেশের সেবা! আমাদের হাতে কেউ কখনো একটি থাপ্পড় না খেলেও আমরা সন্ত্রাসবাদী, আর ওরা দেশটাকে সন্ত্রাস, গুম, খুন, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণের অভয়ারণ্য বানালেও শান্তিকামী! শতোভাগ আলেমরা চরম বিনয়ী হলেও বলা হয় তারা উগ্র, আর ওদের ছোকরারাও বাবার বয়সী মানুষকে থাপ্পড় কষে দিলে কিংবা এক ছাত্রের বাস চাপার কারণে শতো বাস ভেঙ্গে দিলেও তারা দেশ গড়ায় মগ্ন! আমরা সুন্দরভাবে শান্তির পথে আহবান করেও গোঁড়া, আর ওরা কোন গমচোর বা টিনচোরকে রক্ষার জন্য তাণ্ডব চালিয়ে দেশ অচল কিংবা মানুষকে জিম্মি করলেও বনে যায় উদীয়মান নেতা। আমরা নিজ মতবাদের শত্রুদেরও গালমন্দ না করেই অন্ধ, ওরা নিজ চিন্তার বিরোধীদের জেল জুলুম আর গাল মন্দের জোয়ার তুললেও উদার! আমরা আল্লাহর আইনের কথা বললে বলা হয় পশ্চাদমুখী, ওরা পশ্চিমা তন্ত্রের কথা বললেও সেটা জনগনের শাসন! ওরা চাঁদাবাজির টাকা না পেয়ে মানুষ খুন করলেও দেশের মালিক পক্ষ বা তাদের সঙ্গী, আর আমরা ইসলামে কথা বললেই রাজাকার বা জঙ্গি! ওরা একহালি জড়ো হলেই সেটা সংবাদ, আর আমরা হাজার মানুষ একত্র হলেও সেটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা

সুত্রঃ

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

কাঙ্গাল রাক্ষুসী বলেছেন: সুন্দর হয়েছে +++

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬

এঞ্জেল বয় বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.