![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চলে না অনেক কিছুই। তবুও কেটে যায় দিনগুলি। দিন কখনো মন খারাপ করে রাগ করে বসে থাকে না। বন্ধ করে না তার চলাগুলো। সে কেটেই যাবে। কেটে কেটে ফুরিয়ে যাবে। এই হল তার শর্ত।
উল্টো সমাজ। উল্টো সব তার ব্যবস্থাপণা । মাঝ দিয়ে কষ্ট আর কষ্টের নিদারুন পিড়ায় বিপ্পর্যত আমরা সমাজের এই মেয়ে ছেলে গুলো। কে শুনবে কার কষ্টের কথা । কাছে আসতে দিবে না পাশে বসতে দিবেনা। কিন্তু রাখবে পাশাপাশি সমাজের এই নিয়মটির নাম হল প্রেম। বলুনতো এই ব্যবস্থাপনাটুকু কি ঠিক আছে যেখানে একজন ছেলে কিংবা একজন মেয়ে কেউই কারো প্রতি সামাজিক দায়বদ্ধতা বহন করে না কিন্তু উভয় থাকে খুব কাছাকাছি। এই নিয়মটি কি শারিরিক সম্পর্ক সর্মথন করে, উওর দিয়ে পেলবেন না। কিন্তু তা কী সম্ভব হচ্ছে। মজার ব্যাপার হল এবার ও না। হয়ে যাওয়া এই শারিরিক সম্পর্কটার মাঝে কী কোন নিরাপত্তা পাচ্ছেন। এবার ও উওর ! বলুন না কী ছেলে মেয়েদের এই প্রেমময় সম্পর্ক প্রতিনিয়ত উভয়ের কি পরিমাণ সময়, চিন্তাশক্তি একই সাথে অর্থের অপচয় করছে। তা দিয়ে হয়তবা তাদের একটি সুখময় সংসার পেতে ফেলতে পারত। কিন্তু হচ্ছে না। কারণ এখানে সংসারটিই শুধু নেই সংসারের মানুষগুলোই শুধু বিদ্যমান।
এতো এতো কিছু করে ফেলি শুধু সংসারটি নয়। এবার আসি সংসার করার বা পাতার ব্যাপারটি আমাদের মহামান্য সমাজ কত জটিল করে রেখেছে। একজন মেয়েকে যদি তার পরিবার বিয়ে দিতে চায় তো তাতে প্রতিটি পদে পদে সে পরিবারটিকে কি পরিমাণ ধাক্কার মাঝে দিয়ে যেতে হয়। ছেলেদের ব্যাপারটিও তার ব্যতিক্রম নয়। উভয় প্রেক্ষাপট খুব ব্যয়বহুল। ব্যয়ের ভারে আজ দেশে দেশে কী পরিমাণ ছেলে মেয়ে অবিবাহিত রয়েছে তার যদি কোন সার্ভে করা হয় তো এর ফলের ভয়াবহতা সম্পর্কে সমক্য ধারণা পাওয়া যেত। আমার মনে হয় না কোন সার্ভে করা নেই বলেই যে এর ভয়ংকর রুপ কেউ জানেছেনা এমনটি নয়।
সমস্ত সমাজ জুড়ে চাপা বোবা কান্না শুনছেন সবাই । তবু কেন যেন এক আজব নিরাবতা । প্রেম নামক বিপদজনক এই ব্যাবস্থার দিকেই কী তবে সমস্ত সমাজের সমর্থন তাক করা। না তা ও তো নয়। তবে কী?
বিয়ে ব্যবস্থাপনাকে জটিল থেকে জটিলতর খাছা ভিতর আবদ্ধ করে প্রেম এর মতন নোংরা একই সাথে বিপদজ্জনক ব্যবস্থাকে সমাজে প্রচলিত করা জন্য রয়েছে যুব সমাজের আইডল ক্যারেক্টর গুলো। কিভাবে কেমন ভাবে তা আরও সুন্দর করে কঠিন থেকে কঠিনতম দÿতার সাথে পূর্ণ করা যায়। তার বিজ্ঞাপণ দিয়ে যাচ্ছে। এক-একজন সুপারসনিক পাওয়ারের মানুষগুলো মহে, ঘোরে ঘুরছে। অতঃপর যখন শূন্যতাতে মিলাচ্ছে তখন আর সইতে পারছেনা। অসহনীয় যন্ত্রণা তাদের টেনে নিয়ে যাচ্ছে আরও এক ধ্বংসের রাজ্যে । এত মেধা এত শক্তি এত!! এত !! কিছু । প্রতিনিয়তই নষ্ট হচ্ছে উল্টো এক অদ্ভুত ব্যাবস্থপনার কারণে।
©somewhere in net ltd.