নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইন্টারনেট জগতের সাথে পরিচিত হওয়ার পর থেকে এর গভীর পর্যন্ত জ্ঞান আহরণের চেষ্টা করেছেন, যতই গভীরে গিয়েছেন ততই এর প্রতি আরও আকৃষ্ট হয়েছেন। নিজে জানার আর অন্যকে জানানোর অদম্য ইচ্ছার প্রয়াসে আজ সম্যহার ইন ব্লগের সাথে এতটা জড়িয়ে আছেন।

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান

আমি একজন ৭ম শ্রেণীর ছাত্র।

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক প্ল্যাটফর্মে লেখার কপিরাইট সুরক্ষা, স্বীকৃতি আর ফ্রী প্রমোশন! লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম আপনার ধারণাটাই বদলে দিবে!

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৫৯

আপনি কি জানেন—প্রতি সেকেন্ডে কারও না কারও লেখা চুরি হচ্ছে? আপনার লেখাগুলো কি নিরাপদ? যখন লেখা ছড়িয়ে থাকে—সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ কিংবা সংবাদপত্রে—হযবরল অগোছালো অবস্থায়… তখন একদিকে চুরির ভয়, অন্যদিকে লেখক হারান নিজের পরিচয়। প্রমাণও থাকে না। পাঠকও বা কিভাবে পাবে মূল লেখকের সংস্পর্শ?

ই-নলেজ আইডিয়া—আপনার কেন্দ্রীয় লেখালেখির ঠিকানা। প্রতিটি লেখার জন্য থাকছে ভেরিফাইড পোষ্ট আইডি (eID), আর আপনার জন্য কেন্দ্রীয় লেখক আইডি নম্বর—যেটা ব্যবহার করতে পারেন Bio, CV, কিংবা বই-র রেফারেন্সে। আর ই-আইডি(eID) জুড়ে দিবেন প্রতিটি লেখার সঙ্গে। (যেমন- পোষ্ট eID: ১২৩ ; #eID_123 #enolej)। ফলে কপিরাইট সুরক্ষা থাকবে নিশ্চিত, আর পাঠক থাকবে মূল লেখকের সংস্পর্শে। আর ভেরিফাই হলে করতে পারবেন আপনার পেজ কিংবা ব্লগ এর ফ্রী প্রমোশন!

আপনার লেখক প্রোফাইলেই থাকবে আপনার আর্কাইভ—সব লেখা, ব্যাজ, পয়েন্ট, স্বীকৃতি আর পাঠকের প্রতিক্রিয়া সুশৃঙ্খলভাবে গোছানো।

এখানে আপনি একা নন, পাচ্ছেন লেখক কমিউনিটি। বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে হাজারো লেখক ছড়িয়ে থাকলেও কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম একটাই—যেখানে আপনার স্বত্ব, স্বীকৃতি আর অবস্থান সুরক্ষিত। কেউ কারও eID নকল করতে পারবেনা, কেন্দ্রীয় সোর্স একটাই। এখানেই থাকছে লেখক র‍্যাংক—যেখানে তুলনায় ঝলমল করে উঠবে আপনার কৃতিত্ব।

এটাই আপনার কেন্দ্রীয় ঠিকানা। ভেরিফাই করুন আজই—আপনার লেখাকে দিন স্থায়ী সুরক্ষা।

বিস্তারিত পূর্ণ নির্দেশনা দেখুন
পূর্ণ নির্দেশনা [Full Guideline] : https://idea.enolej.com/1100

ই-নলেজ আইডিয়া – লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম!

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩০

খাঁজা বাবা বলেছেন: পাঠক কি ওই প্লাটফর্মেই পড়তে আসবে?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৫০

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: পাঠক যখন আপনার লেখা পছন্দ করবে বা আপনার পরিচয় জানতে চাইবে, তখন ঐ প্ল্যাটফর্মে আপনার লেখক প্রোফাইল দেখএব, যেখানে আপনার সকল কার্যক্রম ও অবস্থান অ্যানালাইসিস করা থাকছে।সাথে আপনার লেখন পরিচয় সুরক্ষাইত থাকছে।আর সেই প্ল্যাটফর্মেই আপনার পেজ কিংবা ব্লগ এর ফ্রী প্রমোশন করতে পারছেন

আপনি যেখানে খুশি আপনার লেখাগুলো প্রকাশ করতে পারবেন, যেমন আপনার পেজ,ব্লগ কিংবা সংবাদপত্রে।কিন্তু প্রতিটি লেখার নিচে রেফারেন্স হিসেবে "পোষ্ট আইডি(eID)" উল্লেখ করে দিবেন।আর আপনার পেজ এর বায়োতে লেখক আইডি নং অথবা আপনার লেখক আইডি লিংক যুক্ত করে দিবেন।এতে করে আপনার সকল কার্যক্রম,লেখা,ব্যাজ,পয়েন্ট,লেখ-হিসেবে আপনার সকলকিছু অ্যানালাইসিস করা থাকবে তা পাঠক এসে এক্সেস করে আপনার সংস্পর্শে আসবে।অর্থাৎ এটা আপনার লেখক পোর্টফলিও হিসেবে কাজ করবে।সেখানে যেসকল লেখক আছেন, তারা তো পড়বেনই, আপনার নিজের পেজ বা অন্য জায়গায় প্রকাশ করলেও যেখানে পড়বেন।কিন্তু মূল কেন্দ্র এক জায়গায় থাকবে, সেটা হলো আপনার কেন্দ্রীয় লেখক প্রোফাইল।

এক কথায় উত্তর হলো- না।আপনি ইচ্ছে মত সব জায়গায় পোষ্ট করবেন।পাঠক যখন আপনার লেখাটা ভাকো লাগবে, আপনার পরিচয় জানতে পারবে,পাঠক যখন আপনার সংস্পর্শে আসতে চাইবে, তখন পাঠক ঐ প্ল্যাটফর্মে আপনার লেখক প্রোফাইল এর মাধ্যমে আপনার সংস্পর্শে আসতে পারবে।আর সেটি আপনার লেখক পরিচয় এর সুরক্ষা দিবে।আর সেখান থেকেও আপনার পেজ বা ব্লগ এর ফ্রী প্রমোশন করতে পারবেন।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: এযুগে লেখা চুরী করার কিছু নাই। ইন্টারনেট তো অবারিত দ্বার।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৩

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: ইন্টারনেট মানেই সকল জায়গায় সকলকিছু ছড়িয়ে থাকবে, কিন্তু কোনো লেখা পাঠক পড়ে যেনো বুঝতে পারে মূল লেখক কে।কোনো গবেষণা যেমন সোর্স উল্লেখ করলে বিশ্বাসযোগ্য হয়, তেমনি কোনো লেখক তার কেন্দ্রীয় লেখক পরিচয়ের মাধ্যমে তার পরিচয় সুরক্ষিত করছে, সেখানে তার সকল কাজ সুশৃঙ্খলভাবে গোছানো থাকবে।লেখকের নিজের পরিচয় এবং পাঠক যেনো মূল লেখকের সংস্পর্শে থাকতে পারে, সেই প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্যই এই প্ল্যাটফর্ম।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২৫

অপলক বলেছেন: হলুদ সাংবাদিক বা চোর চাট্টারা নেগেটিভ কথা বলবেই। আপনি সেদিকে কান দেবেন না। আপনার ইনফরমেশনটা অনেকের উপকারে আসবে।

ধন্যবাদ।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৫

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: জ্বী, তবে আমার মূলকথা কেউ যদি বুঝতে পারে ঠিকমতো, তাহলে সে নিজেও এই কাজকে ভালোবাসবে, এজন্য যত ভাকো মন্দ কথাই আছে, সে যেনো তা আমাদের জিজ্ঞাসা করে, ইনশাআল্লাহ, সকল কনফিউশান দূর করে দিবো।লেখালেখির দুনিয়ায় এক নতুন বিপ্লব আনতে যাচ্ছে এই প্ল্যাটফর্ম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৭

আমি নই বলেছেন: অনলাইনে কোনো কিছুই সুরক্ষিত নয়। ধরেন আপনার সাইট থেকে পোষ্টগুলো কপি করে আমি একটা সাইটে পোষ্ট করলাম, আপনি কি করতে পারবেন? কিছুই করতে পারবেন না। আপনার পোষ্ট আইডি, ইআইডি কোনো কাজেই আসবেনা। সর্বোচ্চ যেটা করতে পারবেন গুগলে DMCA রিপোর্ট করে ডিইনডেক্স করতে পারবেন। কত জনের নামে রিপোর্ট করবেন?? দুনিয়ার কোনো সিস্টেমই আপনাকে অটো সুরক্ষা দিতে পারবেনা।

আপনি একটা ব্লগ সাইট বানিয়েছেন সেটার প্রমোশন করতে পারেন, কিন্তু উল্টা-পাল্টা ফিচারের কথা বলে বিভ্রান্ত করার কোনো মানে নাই।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:১৭

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: প্রথমত, ই-নলেজ কোনো সাধারণ ব্লগ নয়—এটি লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম, অনেকটা "সোর্স" এর মতো। যেমন গবেষণায় সোর্স লিংক থাকলে তা গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য হয়, তেমনি এখানে প্রতিটি লেখার সঙ্গে থাকবে একটি ভেরিফাইড eID। eID যুক্ত থাকলে পাঠক যেকোনো সময় যাচাই করতে পারবে লেখাটির মূল লেখক কে। কেউ eID নকল করতে পারবে না, কারণ কেন্দ্রীয় সোর্স একটাই—চুরি করলে ধরা পড়বে। আর যদি চোর eID কপি করে, তাহলে মূল লেখককেই ক্রেডিট দিচ্ছে। চোর eID না দিলে পাঠক সহজেই জিজ্ঞাসা করতে পারে: "এই লেখাটির eID কত?"—তখন ধরা খেয়ে যাবে। এমনকি eID ছাড়াও লেখা কপি করে যদি কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্মে স্ক্যান করা হয়, তাহলেও আসল লেখকের পরিচয় বেরিয়ে আসবে। অর্থাৎ এখানে লেখককে DMCA রিপোর্ট করতে হবে না বা আলাদা করে কারও নাম ধরে অভিযোগ করার দরকার নেই। পাঠক নিজেই মূল লেখককে চিনতে পারবে। আপনি যদি কোনো লেখা কপি করেন কিন্তু eID দিতে না পারেন, তখন সেই লেখার বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়। আর পাঠক চাইলে সেটি প্ল্যাটফর্মে স্ক্যান করেই মূল লেখককে খুঁজে পাবে। স্ক্যান করার ফিচারটা নিয়েই এখন কাজ চলছে। তাই আসল উদ্দেশ্য হলো: চোরকে ধাওয়া করা নয়, বরং পাঠককে মূল লেখকের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এখন যদি মূল লেখক এই প্ল্যাটফর্মে না থাকেন, তাহলে তার পরিচয় পাওয়া যাবে না—তাই সকলকে আহ্বান করা হচ্ছে লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হতে। আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে নিশ্চিন্তে করুন। বিভ্রান্তি থাকাটাই স্বাভাবিক—আমরা সেগুলো দূর করার জন্যই আছি।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫

বিজন রয় বলেছেন: লেখা চুরি হয় বলেই তো পোস্ট করি না।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:২০

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: আপনার কথাটা একদম ঠিক—চুরির ভয়েই অনেকেই লিখতে চান না বা লেখা প্রকাশ করতে ভয় পান। আর এটাই আমাদের সমাধানের মূল উদ্দেশ্য। ই-নলেজ আইডিয়া এমন একটি কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম দিচ্ছে, যেখানে প্রতিটি লেখার সঙ্গে যুক্ত থাকবে ভেরিফাইড eID। ফলে আপনার লেখা যে আপনারই, সেটা প্রমাণিত থাকবে এবং পাঠকও সহজেই আসল লেখককে চিনতে পারবে। অর্থাৎ লেখা চুরি হলেও আপনার স্বত্ব হারাবে না, বরং আপনিই ক্রেডিট পাবেন।তাই লেখালেখি বন্ধ করার পরিবর্তে লেখাগুলো কেন্দ্রীয়ভাবে সুরক্ষিত করাই হলো সমাধান।

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: আমাদের মূল উদ্দেশ্য পাঠক নিজেই যেনো মূল লেখককে চিনতে ও যাচাই করতে পারে।আপনার কেন্দ্রীয় লেখক পোর্টফলিও থাকলে আপ আর লেখাটা অন্য কেউ কপি করে eID উল্লেখ না করলে পাঠক https://idea.enolej.com/scan এ লেখাটা পেষ্ট করলেই মূল লেখকের পরিচয় পেয়ে যাবে।বিশ্বাস না হলে আপনি চেক করুন।আর eID উল্লেখ করলে আপনি নিশ্চয়তা দিচ্ছেন যে লেখাটি ভেরিফাইড, লেখককে কষ্ট করে স্ক্যান করতে হয় না, শুরুতেই পাঠকের বিশ্বাস অর্জন করতে পারলেন।এটা ক্নেকটা 'সোর্স' এর মতো।সোর্স না থাকলে আমরা কোনো গবেষণা বা ফ্যাক্ট বিশ্বাস করতে চাই না, ভিত্তিহীন ভাবি, এই eID ও অনেকটা সেরকম। এটা লেখকের পরিচয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.