|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
সবজান্তা শামসের কথাটার সাথে তো সবাই পরিচিত ! কোন মানুষের পক্ষেই সবকিছু জানা সম্ভব না, আমরা সবদিকে জ্ঞান রাখতে পারি না। জ্ঞানের গভীরতার তুলনায় আমাদের আহরিত জ্ঞান অনেক কম। এজন্য আমরা বিশেষজ্ঞ হতে পারি সর্বোচ্চ, অর্থাৎ কোন একটা  বিশেষভাবে জ্ঞান লাভ করতে পারি। এটার পরেও এখন এই বিশেষজ্ঞ হওয়ার জায়গাগুলো দিনদিন আরো ক্ষুদ্র হচ্ছে। একসময় এক ডাক্তারই পুরো দেহের বিশেষজ্ঞ ছিল, এখন কেউ গলা, কেউ কিডনি, কেউ চোখ, কেউ হার্ট ইত্যাদি। সেটারও আবার বিশেষায়ন হবে, যেমন কেউ হয়তো ডান চোখ বিশেষজ্ঞ আর কেউ বাম চোখ বিশেষজ্ঞ। 
বিশেষায়নের এই যখন অবস্থা এর বাইরে যখন সমাজে কেউ যখন সব জানে দাবি করে তখন তাকে কটাক্ষ করে "সব জান্তা শমসের" বলা হয়। 
এই সব জান্তাকে ইংরেজিতে বলে  al knowing আর আরবিতে আল্লামা। একজন মানুষ কখনোই সবকিছু জানতে পারে না। সব জান্তা একমাত্র আল্লাহ। কুরআনেও আল্লাহ বারবার সে কথা বলেছেন। 
আরবি ইলম (علم) শব্দের অর্থ জ্ঞান। এখান থেকে এসেছে আলিম (عالم)বা জ্ঞানী। আলিম শব্দের মুবালাগা বা সুপারলেটিভ ডিগ্রি হচ্ছে আল্লামা(علامة); যার অর্থ অত্যন্ত জ্ঞানী বা মহাজ্ঞানী।
এরপরেও মোল্লারা আল্লাহর এই "আল্লামা" টাইটেল হাইজ্যাক করে নিজেদেরকে আল্লামা দাবি করছে ! এরা আল্লাহর সমকক্ষ হতে চায়। মানুষকে এরকম হাইজ্যাক করা ডিগ্রি দেখিয়ে নিজেদের দলে এনে বিভ্রান্ত করছে। 
আল্লাহ সুপষ্টভাবে কোরআনে নিজেকে অমুক তমুক খেতাব দিতে মানা করছে কিন্তু মোল্লারা এসব মানে না,
...অতএব তোমরা আত্নপ্রশংসা করো না। তিনি ভাল জানেন কে সংযমী। [সুরা নাজম - ৫৩:৩২]
আপনি তাদের দেখেন না যারা নিজেরা নিজেদের পবিত্রতা (মাহাত্ম্য) ঘোষণা করে। অথচ আল্লাহ যাকে খুশি পবিত্র করেন। আল্লাহ কারো প্রতি সামান্যও অবিচার করেন না। [সুরা নিসা - ৪:৪৯]
 ৭ টি
    	৭ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ১৭ ই মে, ২০২২  রাত ১২:১০
১৭ ই মে, ২০২২  রাত ১২:১০
রসায়ন বলেছেন: না। আমি ইন জেনারেল সমাজে যা প্রচলিত সেটার আলোকে বলেছি।
২|  ১৭ ই মে, ২০২২  রাত ১:৪৫
১৭ ই মে, ২০২২  রাত ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহর ৯৯ টা নাম। আল্লাহর নাম গুলো মানুষ রাখে। যেমন রহিম, রহমান।
আমাদের নবিজিকে ১৫৭ টা নামে ডাকা হতো তা জানেন?
  ১৮ ই মে, ২০২২  দুপুর ১২:০৩
১৮ ই মে, ২০২২  দুপুর ১২:০৩
রসায়ন বলেছেন: কোরআন থেকে বলেন কি দাবী।
৩|  ১৭ ই মে, ২০২২  রাত ৩:৫১
১৭ ই মে, ২০২২  রাত ৩:৫১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: 
শুধু আল্লামা না স্কলার নামেও তামাসা চলছে।
স্কলার কাকে বলে? স্কলারশীপ কে দেয়।
একসময় মিশরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি দিয়ে কয়েকজনকে নিত। যেহেতু স্কলারশীপ মারফত ডিগ্রি নিয়ে আসতো তাই বলা হত স্কলার। নিজের খরচে গেলে হবে না। বৃত্তি পেয়ে গেলে হওয়ার কথা।
তোহা নামের একজন মাত্র ৩১ বছর বয়স, কৃকেট খেলতো, লেখাপড়া মাদ্রাসা নয় একটি মফস্বলের সাধারন স্কুল কলেজে। তার কোন ইসলামি ওস্তাদও নেই, ছিলও না। 
করনা কালিন সময়ে অন্যান্নদের মত অনলাইনে মামুলি টুউশন সাথে আরবী শিক্ষাও দিত। ব্যাস এটুকুই।
আর ইউটিউবে অল্পস্বল্প জেহাদি বকৃতা দিতো। তোহা বা তোয়াহা নামটা একটু স্টাইলিস্ট করে ত্বহা। এইটুকুই তার চালান। 
সে বিশিষ্ট বা বিশাল আলেম বা স্কলার হয় কি করে?
বক্তব্যে অকথ্য নারী বিদ্বেষ আর জঙ্গিবাদ তালেবানবাদ প্রচার করলেই এই চ্ছেচ্চরকে স্কলার বলতে হবে?
মামুনুলের মত ৫ম সারির হেফাজত নেতাকেও এদেশের একদল খচ্চর নবীর পর্যায়ে নিয়ে গেছিল।
শুধুমাত্র বংগবন্ধুর বিরুদ্ধে সরাসরি বাজে কথা বলার পরও দীর্ঘ সময় টিকে ছিল, ব্যাস, এটাই স্কলার বনে যাওয়ার সবচেয়ে বড় চালান।
  ১৮ ই মে, ২০২২  দুপুর ১২:০৪
১৮ ই মে, ২০২২  দুপুর ১২:০৪
রসায়ন বলেছেন: লোক ঠকানোর ব্যবসা এদের।
৪|  ২৪ শে মে, ২০২২  রাত ১:১৪
২৪ শে মে, ২০২২  রাত ১:১৪
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ব্যাবসা ব্যাবসা। ধর্ম যখন ব্যবসা হয়ে ওঠে তখন এমন অনেক টাইটেল ব্যাক্তি নামে যোগ হয়। 
আমার আর কিছু বলার নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০২২  রাত ১০:৫২
১৬ ই মে, ২০২২  রাত ১০:৫২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
'আল্লামা শয়তান' নিকের একজন ব্লগার ছিলেন। আপনি কি তার কথা বলছেন?