নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিন্দুরা যখন মাটির তৈরি প্রতিমাকে সামনে রেখে পূজা করতো তখন এটা নিয়ে অনেককে বলতে শুনতাম মাটির মূর্তির পূজা করার কি দরকার। তখন হিন্দুরা জবাব দিতো যে, আমরা মাটির প্রতিমাতে দেবজ্ঞানে পূজা করি, যাতে ভক্তি বৃদ্ধি পায়! এই যুক্তিতে মনে হতো না তারা খুব সন্তুষ্ট হতো।
কাবা ঘর অবস্থিত সৌদির মক্কায়। ইতোপূর্বে সেই কাবার কোন ক্ষয়ক্ষতি না করেও শুধু এর ছবিকে অশোভনীয়ভাবে এডিট করে ফেসবুকে প্রচার করায় তুলকালাম বাঁধিয়ে দেওয়া হয়েছে দেশে।! তাহলে অরিজিনাল কাবার ক্ষয়ক্ষতি না করেও শুধু এর একটা ছবি বা ভিজ্যুয়াল গ্রাফিক্সে এডিট করে তার ভিত্তিতে অনুভূতিতে আঘাত হানা সম্ভব এটা বুঝা যাচ্ছে!
তাহলে সেটাই যদি হয় তবে হিন্দুরা প্রতিমা পূজা করলে সেটা নিয়ে প্রশ্ন করার কি কোন সুযোগ আছে? নিজেরাই যেখানে কাবার ছবিকে বা কম্পিউটারে তৈরি করা গ্রাফিক্সকে আসল কাবার মতো সম্মান করছে!
শুধু এটাই না, যদি কোন জিনিসের প্রতিলিপি বা প্রতিচিত্রকে দিয়ে মূল জিনিসকে সম্মান বা অসম্মান করা নাই যেতো তবে কোন পত্রিকার কোন কার্টুনে কি ছাপিয়েছে না ছাপিয়েছে সেটা নিয়ে ক্ষিপ্ত হওয়া লাগতো না। এছাড়া কুশপুত্তলিকা দাহ, কোন জিনিসের অবয়ব তৈরি করে জুতা মারা এসবের চল পৃথিবীর সব দেশের সব ধর্মের লোকেরাই কম বেশী করে। বাংলাদেশি মোল্লারাও বছর খানেক আগে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর ছবি এবং কুশপুত্তলিকা জ্বালিয়ে প্রতিবাদ করেছিলো।
কাজেই যারা প্রতিমা পূজাকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে তাদের নিজেদের কাবার এডিটেড ছবি নিয়ে কিংবা কার্টুন নিয়ে উত্তেজনা দেখানোর কিছু নাই, যেহেতু তারা এ ধারণা পোষণ করে যে আসল জিনিসের প্রতিরূপ দিয়ে ভক্তির ধারণা অমূলক!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৫
রসায়ন বলেছেন: অন্যের বিশ্বাস নিয়ে কটূক্তি তোহিদী জনতার জন্মগত অধিকার
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১১
বাউন্ডেলে বলেছেন: আমি আপনার সাথে এ ব্যাপারে একমত । সংখ্যা গরিষ্ঠ মুষলমানদের মধ্যে শিরক করার প্রবনতা প্রাতিষ্ঠানিক রুপ পেয়েছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
রসায়ন বলেছেন: আচ্ছা
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৬
বাউন্ডেলে বলেছেন: কোন জড় বস্তুকে উদ্দেশ্য করে ভক্তি বা ঘৃনা প্রদর্শনকে শিরক বলা হয়। প্রতির্মুতি বা প্রানীর অবয়ব তৈরী করা নাজায়েজ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
রসায়ন বলেছেন: //প্রতির্মুতি বা প্রানীর অবয়ব তৈরী করা নাজায়েজ// রেফারেন্স?
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্মই যত অশান্তির মূল।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
রসায়ন বলেছেন: ধর্ম ও জীবন ব্যবস্থা এক নয়।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪১
বাউন্ডেলে বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: ধর্মই যত অশান্তির মূল।
ধর্মকে ব্যাক্তি বা গোষ্ঠি স্বার্থে যখনই ব্যবহার করার চেষ্টা হয়েছে, তখনই অশান্তি সৃষ্টি হয়েছে । বড় বড় ধর্মগুলোর হেভিওয়েট ভন্ডরা স্থায়ীভাবে ধর্মকে ব্যবহার করে বংশানুক্রমে আলিশান জীবন-যাপনের ফয়সালা করে নিয়েছে। এদের সাথে প্রকৃত ধর্মানুভুতির কোন সম্পর্ক না্ই।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
রসায়ন বলেছেন: ধর্মকে তো ব্যক্তিস্বার্থেই সর্বাধিক ব্যবহার হতে দেখি।
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ধার্মিকেরা অনেক হিংস্র হয়। কিন্তু ধার্মিকদের হওয়া উচিৎ শান্ত, নমনীয়, ভদ্র।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
রসায়ন বলেছেন: কারণ তারা মোল্লাদের অনুসারী, আল্লাহর নয়।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ধার্মিকেরা অনেক হিংস্র হয়। কিন্তু ধার্মিকদের হওয়া উচিৎ শান্ত, নমনীয়, ভদ্র।
প্রকৃত ধার্মিক শান্ত, নমনীয়, ভদ্র। যারা ধর্মকে ব্যবহার করে রুটি-রুজির পথ বেছে নিয়েছে , তাদের দ্বারাই ধর্মীয় নিয়ম-কানুন বিকৃত হয়েছে। বিভিন্ন গ্রুপ তৈরী করে ধর্মের নামে ফায়দা লোটার পথ তৈরী করেছে। এরাই পথভ্রষ্ট বা মোনাফেক । এদের সংখ্যা এখন প্রতিটি ধর্মে সর্বোচ্চ। নবী মোহাম্মদের (সাঃ) ওফাতের পর যতোগুলো হিংসাত্বক ঘটনা বা যুদ্ধ হয়েছে তার সব গুলো ঘটেছে ভন্ডদের দ্বারাই এবং ব্যাক্তি বা গোষ্ঠি স্বার্থে। ক্রুসেড কোন ধর্মযুদ্ধ নয়, এটা ছিলো দুই দল হিংস্র, কামাতুর,লোভী জন্ত্তুদের আধিপত্য বিস্তারের লড়াই ।
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৬
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: বাউন্ডেলে বলেছেন: কোন জড় বস্তুকে উদ্দেশ্য করে ভক্তি বা ঘৃনা প্রদর্শনকে শিরক বলা হয়। প্রতির্মুতি বা প্রানীর অবয়ব তৈরী করা নাজায়েজ
-ঘৃণা প্রদর্শন জায়েজ! হাজিরা যেমন বড় পাথরের শয়তানরে ছোটছোট পাথর দিয়া মারে।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:১১
কামাল১৮ বলেছেন: প্রকৃত ধর্ম কোনটি?তাদের চেহারাটা একটি দেখি।তার পর বলি।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
রসায়ন বলেছেন: ধর্ম মানুষের তৈরি। দীন বা জীবনব্যবস্থা আল্লাহর দেওয়া।
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বেশির ভাগ ধার্মিকরা না বুঝে ধর্ম পালন করে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
রসায়ন বলেছেন: কারণ আল্লাহর ও মানুষের মাঝে দালাল তথা ধর্মজীবী শ্রেণির দৌরাত্ম!
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৪
ধুলো মেঘ বলেছেন: মূর্তিপুজাকে কুরআনে হারাম করা হয়েছে এবং এর নিকটবর্তী হতেও নিষেধ করা হয়েছে। এই আদেশ ঈমানদারদের জন্য - যারা ঈমান আনেনি, তাদের জন্য নয়। কাজেই কেউ যদি মূর্তিপূজা নিয়ে কোন কটুক্তি করে, তো সে ইসলামের সীমার বাইরে গিয়ে করেছে, তার কর্মকান্ডের সাথে ইসলামী নিয়ম নীতিকে জড়ানো বিবেকবান লোকের কাজ নয়।
কোরআনে কোথাও বলা হয়নি কাবা ঘরের পূজা করতে এবং কেউ করেও না। কিবলা মূখী হতে বলা হয়েছে, যেই কিবলা হিসেবে কাবাকে নির্ধারণ করা হয়েছে। কাবার ছবিকে কেউ যদি বিকৃত করে উপস্থাপন করে, তবে বলা যেতে পারে যে সে ফেতনা বা বিভাজনের অশুভ উদ্দেশ্যে এই কাজ করেছে। তাই তার প্রতিবাদ করতে হবে।
মূর্তিপুজার সমালোচনা করা মানুষের অধিকার হতেই পারে - এ নিয়ে আপত্তির কি আছে? নামাজের সমালোচনা মানুষ করেনা? কেউ কি তার প্রতিবাদ করে?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
রসায়ন বলেছেন: আপনি যে যুক্তিতে মূর্তিপূজার সমালোচনা যৌক্তিক বলছেন সেই একই যুক্তিতে হিন্দুরা কাবাকে নিয়ে কটূক্তি করতে পারে।
১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫০
বাউন্ডেলে বলেছেন: -ঘৃণা প্রদর্শন জায়েজ! হাজিরা যেমন বড় পাথরের শয়তানরে ছোটছোট পাথর দিয়া মারে।
কোরানে এ সংক্রান্ত কোন নির্দেশ নেই। এটা আরব প্রথা।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০
রসায়ন বলেছেন: এটা সত্যি।
১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
রানার ব্লগ বলেছেন: তোহিদী জনতার জন্মগত অধিকার কি জানেন ? আপনি যুক্তি পুর্ন একটা মন্তব্য করবেন তৌহিদী জনতা প্রতি উত্তরে নোংড়া গালাগাল আর বাব মা তুলে নোংড়া মন্তব্য করবে । এর কারন কি জানেন ? এই সব তৌহিদী জনতা জানেই না তাদের উৎস কোথায় বা কি ?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
রসায়ন বলেছেন: তোহিদী জনতা মানে নিরেট মূর্খ, মোল্লাদের অন্ধ অনুসারী!
১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন: তোহিদী জনতার জন্মগত অধিকার কি জানেন ? আপনি যুক্তি পুর্ন একটা মন্তব্য করবেন তৌহিদী জনতা প্রতি উত্তরে নোংড়া গালাগাল আর বাব মা তুলে নোংড়া মন্তব্য করবে । এর কারন কি জানেন ? এই সব তৌহিদী জনতা জানেই না তাদের উৎস কোথায় বা কি ?
ওরা মোনাফেক বা কাফের । যারা আল্লাহর নির্দেশ বলতে শুধু নামাজ,রোজা আর দাড়ী রাখাকে মনে করে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
রসায়ন বলেছেন: আপনার সাথে একমত।
১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
রিদওয়ান খান বলেছেন: নাস্তিক মানে যে তারছেড়া আর গবেট এটা আগেই জানতাম। এখানে মন্তব্যঘরের মন্তব্যগুলো দেখে তা আরও স্পষ্ট হলো। গবেটগুলো বুঝেও না কোনটা কা'বার মালিকের ইবাদত আর কোনটা কা'বার মর্যাদা। মুসলিমরা কী কা'বার ইবাদত করে নাকি আল্লাহর ইবাদত করে?
আপনার কথা অনুযায়ী আমি যদি কোন নাস্তিককে 'গাধা' বলে গালি দেই সে তো ক্ষিপ্ত হওয়ার কথা না যেহেতু কা'বার চিত্র ব্যঙ্গ করা সেটা কা'বার ব্যঙ্গ করা বুঝায় না।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৪
রসায়ন বলেছেন: //আপনার কথা অনুযায়ী আমি যদি কোন নাস্তিককে 'গাধা' বলে গালি দেই সে তো ক্ষিপ্ত হওয়ার কথা না যেহেতু কা'বার চিত্র ব্যঙ্গ করা সেটা কা'বার ব্যঙ্গ করা বুঝায় না।//
এই যুক্তি তো শুধু মোল্লাদের বেলায় প্রযোজ্য কারণ তারা হিন্দুদের প্রতিমা পূজা নিয়ে কমেন্ট করে ঈশ্বরের আবার মূর্তি লাগবে কেন!
১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: //প্রতির্মুতি বা প্রানীর অবয়ব তৈরী করা নাজায়েজ// রেফারেন্স?
লেখাটা হবে “ ভক্তি বা পুজার উদ্দেশ্য প্রতির্মুতি বা প্রানীর অবয়ব তৈরী করা নাজায়েজ বা শিরক”
ভক্তি বা পুজার উদ্দেশ্য সকল আসমানী কেতাবে শিরক সম্পর্কিত নির্দেশে প্রতির্মুতি বা প্রানীর অবয়ব তৈরীর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
রসায়ন বলেছেন: ভক্তি বা পুজার উদ্দেশ্য প্রতির্মুতি বা প্রানীর অবয়ব তৈরী করা নাজায়েজ বা শিরক
একমত
১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩২
বাউন্ডেলে বলেছেন:
‘তোমরা পরিহার কর অপবিত্র বস্ত্ত অর্থাৎ মূর্তিসমূহ এবং পরিহার কর মিথ্যাকথন।’ -সূরা হজ্জ : ৩০۳
‘এবং তারা বলেছিল, তোমরা কখনো পরিত্যাগ করো না তোমাদের উপাস্যদেরকে এবং কখনো পরিত্যাগ করো না ওয়াদ্দ, সুওয়া, ইয়াগূছ, ইয়াঊক ও নাসরকে।’ -সূরা নূহ : ২৩
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
রসায়ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তোহিদী জনতা যদি একবার ক্ষেপে যায় তাহলে নিস্তার নেই, আপনি ভুলেও এদের সাথে কোন ঝামেলায় জাড়াবেন না। আর ভুলেও কাবা ঘর নিয়ে কিছু বলবেন না, তাহলে এক্বেবারে শেষ করে দিবে আপনাকে।
তবে হ্যাঁ তারা মূর্তিপূজা নিয়ে যা খুশি তাই বলতে পারে এটা তাদের অধিকার।