নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একেবারে সোজা সাপটা ভাষায় নিজের সম্বন্ধে কিছু কথা বলতে চাই;আমি একজন মুসলিম;জন্মসুত্রে এবং উত্তরাধিকার সূত্রে।হানাফি,মালিকি,শাফেয়ী,হাম্বিলি কিংবা আহলে হাদিস,সুন্নী,সালাফী কোন পরিচয়ে পরিচিত হতে আমি অভ্যস্ত নই।জানার ইচ্ছা আমার চিরন্তন।জানানোর ইচ্ছাও ব্যাপক।

মু মাহফুজ আজিম

পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দদায়ক কাজগুলোর একটি হল নিজের সম্বন্ধে লেখা।কাজেই বোঝা যায় মিথ্যা আর তোষামোদে ভরপুর।অনেক দিন অপেক্ষা করেছি এই অংশটা লেখার জন্য। কিন্তু লিখি নাই কারণ আমাদের আশেপাশের লোকজন খুবই যন্ত্রণাদায়ক।একটা মানুষকে তারা ভালবাসবে সেটা যে কারণেই হোক কিন্তু কোনদিন বুঝতে দেবে না।খালি এখানেই শেষ না, যেই কারণে ভালবাসা আবার সেই কারণকেই সবার সামনে নিজের কাছে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ হিসেবে প্রচার করে।

মু মাহফুজ আজিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সামুদ্রিক সীমা রায়ে পরাজিত হয়েছে বাংলাদেশ !!

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩৪

বাংলাদেশের সাথে ভারত আর মায়ানমারের অমীমাংসিত অফশোর ব্লক ছিল ২৮টি, যা ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক কোর্টে আর্জি জানায়। পরবর্তিতে ২০১২ সালে এর মধ্য থেকে আওয়ামী লিগ সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় ১৯ টি ব্লক ভারত আর মায়ানমারকে ছেড়ে লাস্ট রাউন্ড অফ বিডিং থেকে বাদ দিয়ে দেয়। অত্যন্ত গোপনে মামলার নথি থেকে সরিয়ে ফেলা হয় এই ১৯ টি ব্লকের অস্তিত্ত্ব। সেগুলো হলো DS-08- 09, 10, 11, 13, 14, 15, 16, 17, 18, 19, 20, 22, 23, 24, 25, 27, 28 , SS-01 and SS-05. সুতরাং ১৯/২৮*১০০= ৬৮% ব্লক আওয়ামী লীগ সরকার আগেই ভারত ও মিয়ানমারের হাতে তুলে দেয়। বাকি রইলো মাত্র ২৮-১৯= ৯ টা ব্লক I এই ৯ ব্লকের অবস্থান ভারত আর বাংলাদেশের delimitation লাইন বরাবর । যার ভৌগলিক অবস্থান ম্যাপ এ দেয়া আছে । PAC এর delimitation লাইন এই ৯টা ব্লক কে ভারতের দিকে কিছুটা ছাড় দিয়ে নিচের দিকে নেমে গেছে । PCA এর রায় অনুযায়ী এই "boundary should take the form of a 12 nautical mile long geodetic line continuing from the land boundary terminus in a generally southerly direction to meet the median line at 21° 26′ 43.6′′N; 89° 10′ 59.2′′E." যি রেখা টানলে দেখা যায় ৯ টা বিতর্কিত ব্লকের কিছু অংশ ভারতের। যাও বাংলাদেশ দাবি করলো, তাও এখন ভাগাভাগি করতে হবে । একই ভাগাভাগির রায় ITLOS দিয়েছিল বাংলাদেশ-মায়ানমারের ক্ষেত্রে তিনটি ব্লকের ব্যাপারে । সুতরাং hydrocarbon ব্লক এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সন্দেহাতীত ভাবে হেরেছে ।



আন্তর্জাতিক আদালতে বাংলাদেশের দাবি ছিলো সমুদ্র সীমা ভাগ হবে equity (ন্যায্যতা) এর ভিত্তিতে। আর ভারতের দাবি ছিলো সমুদ্র সীমা ভাগ হবে equal distance (সমদূরত্ব) এর ভিত্তিতে। আন্তর্জাতিক আদালত ভারতের দাবি অনুসারে রায় দিয়েছে। একারনেই বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ দক্ষিন তালপট্টি ভারত পেল। রায় দেয়া হলো ভারতের দাবি অনুসারে, এরপর ও জয় হয়েছে আমাদের? রায়ে ধার্যকৃত delimitation লাইন অনুযায়ী তালপট্টি দ্বীপ ভারতকে দেয়া হয়েছে । এই কথা বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সংবাদ সম্মেলনে স্বীকার করেছে। কিন্তু চেপে গিয়েছে ন্যায্যতা এবং সমদূরত্বের বিষয়টি। যেটা ছিলো এই মামলার মূল পয়েন্ট। যদিও তালপট্টি দ্বীপটি এখন পানির নিচে, কিন্তু বছরের একটা উল্লেখযোগ্য সময় এই দ্বীপ আংশিক জেগে থাকে (২০০৯ সালে তোলা ছবি দেখুন)। আর ভবিষ্যতে যখন দ্বীপটি পুরোপুরি জেগে উঠবে , তখন সেটা হবে ভারতের। তালপট্টিকে বলা হতো বাংলাদেশের নতুন ভূমি। সামুদ্রিক স্রোতের প্রেক্ষিতে তালপট্টি থেকে উপকূলের দিকে বাংলাদেশের সমান নতুন ভূমি জেগে উঠার সম্ভাবনার কথা অগণিত বার বলা হয়েছে বিভিন্ন বিশ্লেষনে। কাজেই তালপট্টি শুধু একটা সামুদ্রিক দ্বীপই না, এটা ভবিষ্যত বাংলাদেশের ভূমি। আমাদের বাড়ির উঠোনের অংশ এখন দশ মাইল দূরের কোন বাড়ির লোক এসে নিয়ে গেলো। সুতরাং দক্ষিন তালপট্টির ব্যাপারেও বাংলাদেশের প্রশ্নাতীত হার হলো।



এবার দেখা যাক, মোট কত বর্গমাইল সামুদ্রিক অঞ্চল বাংলাদেশ চেয়েছিল আর কতটুকু পেয়েছে । বাংলাদেশ চেয়েছিল ২৫,৬০২ বর্গ কিলোমিটার আর পেয়েছে ১৯,৪৬৭ বর্গ কিলোমিটার। সুতরাং বর্গ কিলোমিটার হিসাবেও বাংলাদেশের হার হয়েছে। এই বর্গকিলোমিটারের ব্যাপারে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য যে অংশটা হচ্ছে তা হলো ২৫৬০২ বর্গ কি.মি. এলাকাকে বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো ‘বিরোধপূর্ণ এলাকা’ বলে চালিয়ে দিতে চেষ্টা করেছে। কিন্তু সত্য কথাটা হচ্ছে ১৯ টা অফশোর ব্লক ছেড়ে দেয়ার পর এই ২৫৬০২ বর্গ কি.মি. সীমানা বাংলাদেশের নূন্যতম প্রাপ্য। সেই নূন্যতম প্রাপ্য থেকেও প্রায় ৬০০০ বর্গ কি.মি. সীমানা হারিয়েছে বাংলাদেশ। অর্থাৎ নূন্যতম প্রাপ্য সীমানার এক চতুর্থাংশ ও ভারতের দখলেই গিয়েছে।



আরো মজার একটা তথ্য দেই। আন্তর্জাতিক আদালতে বাংলাদেশের মামলা ছিলো ভারতের সাথে। অথচ অবিশ্বাস্য রকম বিস্ময়করভাবে আদালতে PCA রুল অনুযায়ী ভারত তাদের নিজ দেশীয় arbitrator নিয়োগ দিলেও বাংলাদেশ নিজের দেশের কাউকে নিয়োগ দেয়নি।আন্তর্জাতিক আদালতের ইতিহাসে যা নজিরবিহীন।



সমুদ্র সীমা রায়ের পর ভারত আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছে তারা অত্যন্ত খুশি এই রায়ে। আপনি বলুন, এই রায়ে যদি ভারতের শতভাগ স্বার্থ রক্ষা না হয় তাহলে ভারত কি কখনো এই আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে? এমনই শোচনীয় ভাবে বাংলাদেশের সমুদ্র অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ণ হয়েছে এই রায়ে যে , আওয়ামীলিগের অবৈধ মন্ত্রীরা পর্যন্ত নিচু গলায় বলেছে, ‘এই রায়ে দুই দেশের বিজয় হয়েছে’ সম্পূর্ণ বিপরীত ধরনের দুই দাবি নিয়ে যে মামলা চলে সেখানে দুই পক্ষ কি কোনভাবে বিজয়ী হতে পারে?



সবশেষে সবচেয়ে ভয়াবহ তথ্যটা জানাই। এত হারের পরে আরো একটা বিষয় বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য, সেটা হলো বাংলাদেশের সমুদ্র এখন ocean locked.মানে আন্তর্জাতিক সমুদ্রে বাংলাদেশের অন্যের সমুদ্র স্থান অতিক্রম ব্যতিত পৌছানোর পথ নেই । বিশ্বের সামান্য কয়েকটা দেশ যাদের বহিঃবিশ্বের সাথে উন্মুক্ত সমুদ্র পথ আছে, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলো বাংলাদেশ। এখন আর বাংলাদেশ সেই অবস্থানে নেই।



সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ তার জলসীমায় চুড়ান্তভাবে সার্বভৌমত্ব এবং সমুদ্র অঞ্চলের খনিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে আওয়ামীলিগের এই আঁতাতের ফলে। আসুন, এবার সব ভুলে যান। প্রথম আলো এবং বাংলা নিউজের সাংবাদিকদের লেখা ‘সমুদ্র জয়’ নামক কল্পকাহিনী পড়ুন। যে সাংবাদিকদের শামীম ওসমান ‘কুত্তা’ বলে ডাকেন। পোষা কুত্তা।



The list of links:



Click This Link



Click This Link



-- Click This Link



Click This Link



http://www1.american.edu/ted/ICE/taplatti.html



Click This Link



-- Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



সংগৃহীত

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫১

াহো বলেছেন:



আমার দেশ(১৬/০৭/২০১৪) ,তালপট্টি , ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাস



এই দৈনিক আমার দেশ এর একটি টিপিক্যাল মিথ্যাচার .আমি মূল ভারতীয় সংবাদপত্রে এই লাইন খুঁজে পাচ্ছি না ,.
দক্ষিণ তালপট্টি ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস অাছে ।




ndtv

Click This Link

দৈনিক আমার দেশ

Click This Link

First Post

Click This Link

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫৫

াহো বলেছেন:


সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে

প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা

(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.

The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.

Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link

==============================

Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?


===========================

ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত

হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq

====================================

সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের


১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই দ্বীপটি বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না। Ittefaq

অধিকাংশ গ্যাস ব্লক

বাংলাদেশের

বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq



Source

Ittefaq
Click This Link



===========================


তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
prothom -alo
Click This Link

============================
Some Observation(Updated)
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================
Some Observation
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================

ভারতীয় পএিকা দ্য টেলিগ্রাফের কান্না

পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -



===============

নিউ ইয়র্ক টাইমস -এপ্রিল 9, 1975---বাংলাদেশ ভারত বিরোধ
শেখ মুজিবের শাসনকালে সমুদ্রসীমা-
এবং farakah
সম্পর্কে বাংলাদেশ ভারত বিরোধ

Disputes Over Resources Hurt India-Bangladesh Relations
New York Times
April 9, 1975

NEW DELHI, April 8 India's relations with Bangladesh, her closest ally in the subcontinent, are strained by two disputes over resources

Click This Link

====================================
গুগল আর্থ (Google Earth) Map old এবং
'রিয়েল টাইম' হয় না হয়

======================



আমার দেশ(১৬/০৭/২০১৪) ,তালপট্টি , ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাস



এই দৈনিক আমার দেশ এর একটি টিপিক্যাল মিথ্যাচার .আমি মূল ভারতীয় সংবাদপত্রে এই লাইন খুঁজে পাচ্ছি না ,.আমি
দক্ষিণ তালপট্টি ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ।




ndtv

Click This Link

দৈনিক আমার দেশ

Click This Link

First Post

Click This Link

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: জামাতিদের ঘুম হারাম এটা কে প্রশ্নবিদ্ধ করতে কেননা এইটা যদি জিয়ে থাকে তাহলে তাদের পলিটিক্যালি ব্যবহার করা যেত এখন মিমাংসা হয়ে যাওয়াতে তাদের পলিটিক্যাল কেপিটালে টান পড়ছে......

সারা বছর ঘুমিয়ে থেকে এখন মায়া কান্না

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:০০

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ভাই আপনার উপরের সব সত্য আমি বিশ্বাস করলাম এখ ন আপনি কিছু সত্য শুনেন, আওয়ামীলিগ দেশ প্রেমিকনা এটা যেমন সত্য আওয়ামিলীগ পাকিস্তান প্রেমিকনা এটাও সত্য, আরেকটা মহা সত্য হলো জামাত পাকিস্তান প্রেমিক, আমরা অনেক গুলো সত্যের মধ্যে বসবাস করি এখন তবে তার মধ্যে আরেকটা সত্য হলো রোজা রেখে মিথ্যাচার করা তাও দেশ নিয়ে সে নির্ঘাৎ দোযখে যাবে ।

আপনি কি রোযা করেন?আবার ফতোয়া দিয়েননা যে পোস্ট রাতে লিখেছি।:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.