নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একেবারে সোজা সাপটা ভাষায় নিজের সম্বন্ধে কিছু কথা বলতে চাই;আমি একজন মুসলিম;জন্মসুত্রে এবং উত্তরাধিকার সূত্রে।হানাফি,মালিকি,শাফেয়ী,হাম্বিলি কিংবা আহলে হাদিস,সুন্নী,সালাফী কোন পরিচয়ে পরিচিত হতে আমি অভ্যস্ত নই।জানার ইচ্ছা আমার চিরন্তন।জানানোর ইচ্ছাও ব্যাপক।

মু মাহফুজ আজিম

পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দদায়ক কাজগুলোর একটি হল নিজের সম্বন্ধে লেখা।কাজেই বোঝা যায় মিথ্যা আর তোষামোদে ভরপুর।অনেক দিন অপেক্ষা করেছি এই অংশটা লেখার জন্য। কিন্তু লিখি নাই কারণ আমাদের আশেপাশের লোকজন খুবই যন্ত্রণাদায়ক।একটা মানুষকে তারা ভালবাসবে সেটা যে কারণেই হোক কিন্তু কোনদিন বুঝতে দেবে না।খালি এখানেই শেষ না, যেই কারণে ভালবাসা আবার সেই কারণকেই সবার সামনে নিজের কাছে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ হিসেবে প্রচার করে।

মু মাহফুজ আজিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত-বাংলাদেশ সমুদ্রসীমা মামলার লিগ্যাল টীমের উপর একটি বিশ্লেষণ

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫২

চলুন দেখি এই মামলার দুই পক্ষের বিরোধ নিষ্পত্তির ব্যাপারে বিচারক মনোনয়নে PCA-CPA এর নিয়মাবলী কি ছিল। নিয়ম অনুযায়ী বিবাদকারী উভয় দেশ একজন করে অরবিট্ট্রেটর নিয়োগ দিতে পারে। ভারত নিয়োগ করে ভারতীও ডঃ প্রেম্মারাজু শ্রিনিবাস রাও। আর বাংলাদেশ নিয়োগ দেয় ঘানার বিচারপতি থমাস মেনসা, যিনি ১৯৬২ সালে আইন এর স্নাতক লাভ করেন। বয়স নিদেনপক্ষে ৮০ এর কাছাকাছি। মামলা চলাকালে ভারতে্র আইনজীবী ডঃ রাও দুইবার আদালতের প্রসিডিংসের এর উপর আপত্তি উত্থাপন করলেও জাজ মেনসা কোন আপত্তি উত্থাপন করেন নাই। এভাবে কি মামলা লড়েছেন তিনি? কেন আমাদের দেশে কি এমন কোন যোগ্য লোক ছিলেন না যাকে নিয়োগ করলে সে জানপ্রান দিয়ে নিজ দেশের জন্য লড়াই করত? কেন ডঃ কামাল হোসেনকে নিয়োগ দেয়া হোল না, যিনি ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের আমলে আওয়ামি লীগের হয়েও আইনজীবী হিসাবে নিয়োগ পেয়ে আন্তরজাতিক আদালতে দায়েরক্রিত তেল-গ্যাস সংক্রান্ত মামলায় জয়লাভ করেন। বিএনপি জাতিও স্বার্থে নিজের দলের তোয়াক্কা না করে বিরোধীদলীয় ডঃ কামাল হোসেনকে নিয়োগ দিয়েছিলো, যেটা খুবই জরুরি ছিল।



এবার দেখি প্রধান সলিসিটার হিসাবে কাকে নিয়োগ দেয়া হয়। সলিসিটারের হিসাবে যাকে নিয়োগ দেয়া হয় তিনি ইরানের বংশদ্ভুত প্রফেসর পায়াম আখাভাম। ধর্মীয় ভাবে বাহাই। তার নিজস্ব প্রোফাইল এ লেখ আছে "Professor Akhavan teaches and researches in the areas of public international law, international criminal law and transitional justice, with a particular interest in human rights and multiculturalism, war crimes prosecutions, UN reform and the prevention of genocide." অর্থাৎ ইনি কার্যত একজন মানবাধিকার আইনজীবী। এবং প্রচুর মানবাধিকার কেস লড়েছেন। সেই তুলনায় মেরিটাইম কেস লড়েছেন মাত্র তিনটি, আর তার মধ্য থেকে দুটোই লড়েছেন বাংলাদেশের হয়ে। একটি হোল বাংলাদেশ-মায়ানমারের সমুদ্রসীমা বিষয়ক মামলা, যার রায়ে বাংলাদেশ বেশ কিছু হাইড্রকার্বন ব্লক মায়ানমারকে আংশিক এবং পুরাপুরি ভাবে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। তবুও হাসিনা সরকার তাকে দ্বিতীয় কেসটি লড়বার জন্য নিয়োগ দেয়। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য তিনি ২০০৭ সালে ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিন এর তত্তাবধায়ক সরকারের আমলে এ শেখ হাসিনার মুক্তির কেসেরও রিপ্রেসেন্ট করেন। এমন একজন মুলত মানবাধিকার আইনজিবিকে কেন সমুদ্র সীমা বিষয়ক মামলার ব্যাপারে নিয়োগ দেয়া হোল তা পুরাপুরি ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ।



এবার চলুন দেখি যে ফার্মটি বাংলাদেশের কাউন্সেলর এবং এডভাইসার হিসাবে নিয়োগ করা হয়ে ছিল। ফার্মটির নাম ফলী এলএলপি। এই ফার্ম এর সাথে বাংলাদেশের চুক্তিতে এমন কোন ক্লস ছিল না যাতে স্পষ্ট করে লেখা ছিল যে ফার্ম এর পক্ষ থেকে কোন ভারতীও বংশদ্ভুত কে এই কেসে নিয়োগ দেয়া যাবে না। বা এই কেসের ব্যাপারে ভারতীও বুংশদ্ভুতদের কাছ থেকে সর্বচ্চ গোপনীয়তা রক্ষা করা হবে। যার প্রমান স্বরূপ আমরা দেখতে পাই ভিভেক কৃষ্ণামূর্তি নামক একজন কাউন্সেলর ফলীর বাংলাদেশ টীমে ছিল। আর ভারতীয়দের লব্যিং আর ইনফ্লুএন্স এর উপর কার কোন দ্বিধা থাকা উচিৎ নয়। কি নিশ্চয়তা আছে যে কোন ইম্পরট্যান্ট তথ্য পাচার হয়ে যায় নি? হতে পারে হয় নি, কিন্তু তেমন ব্যাবস্থা তো রাখা হয় নি যেখানে নিসন্দেহে বলা যায় যে গোপনীয় তথ্য বিপক্ষের হাতে চলে যায় নি।



মামলার রিপোর্টে দেখ যায় যে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ছিল উকিল, উপদেষ্টা, এবং পরামর্শদাতা। পুরা দলে ছিল ৮ জন বাংলাদেশি আর ১৫ জন বিদেশি।এই আট বাংলাদেশির মধ্যে ছিল দিপু মনি, এডমিরাল খুরশেদ আলম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৫ জন, আর আইন মন্ত্রণালয়ের একজন। এদের মাঝে মাত্র ৩ জন টেকনিক্যাল উপদেষ্টা ছিল।



ভারতের পক্ষ থেকে ছিলো উকিল, প্রতিনিধি, উপদেষ্টা ছাড়াও ৭ সদস্যের এক বৈজ্ঞানিক আর কারিগরিক বিশেষজ্ঞের টীম, এবং ২ সদস্যের এক রিসার্চ টীম। পুরা দলে ছিল ১৬ জন ভারতীও আর ৭ জন বিদেশি।



আপাদদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে বাংলাদেশের তুলনায় ভারতের টীম অনেক বেশি প্রস্তুত আর শক্তিশালি ছিল। মামলার ময়দানে আমাদের প্রস্তুতি আর শক্তি পর্যাপ্ত না থাকায় আমরা এই মামালায় দক্ষিণ তালপট্টি আর তৎসংলগ্ন জায়গা, আর কিছু গ্যাস ব্লকের পূর্ণ মালিকানা হারিয়েছি। আমাদের সমুদ্র আজ সি-লকড। এই সমুদ্রসীমা মামলায় বাংলাদেশের পরাজয়ের অন্যতম মুল কারন অপর্যাপ্ত বৈজ্ঞানিক/কারিগরিক বিশেষজ্ঞ/রিসার্চ টীম। সঠিক আইনগত টীম এর সাথে সঠিক কারিগরি টীম মামলার ময়দানে থাকলে আমাদের আজ এত কিছু হারাতে হত না।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:৫৪

াহো বলেছেন:


সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে


প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা

(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.

The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.

Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link

==============================

Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?


===========================

ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত

হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq

====================================

সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের

১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই দ্বীপটি বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না। Ittefaq

অধিকাংশ গ্যাস ব্লক

বাংলাদেশের

বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq



Source

Ittefaq
Click This Link



===========================


তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
prothom -alo
Click This Link

============================
Some Observation(Updated)
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================
Some Observation
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================

ভারতীয় পএিকা দ্য টেলিগ্রাফের কান্না
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -



===============

নিউ ইয়র্ক টাইমস -এপ্রিল 9, 1975---বাংলাদেশ ভারত বিরোধ
শেখ মুজিবের শাসনকালে সমুদ্রসীমা- এবং farakah
সম্পর্কে বাংলাদেশ ভারত বিরোধ

Disputes Over Resources Hurt India-Bangladesh Relations
New York Times
April 9, 1975

NEW DELHI, April 8 India's relations with Bangladesh, her closest ally in the subcontinent, are strained by two disputes over resources

Click This Link

====================================
গুগল আর্থ (Google Earth) Map old এবং
'রিয়েল টাইম' হয় না হয়


==================


দৈনিক আমার দেশ এর একটি টিপিক্যাল মিথ্যাচার

আমার দেশ(১৬/০৭/২০১৪) ,তালপট্টি , ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাস
আমি মূল ভারতীয় সংবাদপত্রে এই লাইন খুঁজে পাচ্ছি না ,
দক্ষিণ তালপট্টি ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস অাছে ।
ndtv
Click This Link
দৈনিক আমার দেশ
Click This Link
First Post
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.