নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
১) বিজ্ঞান কেন বায়ু শক্তি এবং সৌর শক্তি ব্যবহার করে পুরোপুরি বিশ্বকে স্বস্তির যায়গা তৈরি করছেনা।
তাহলে কি তেলের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে?
২) বিজ্ঞান কেনো মানুষ আকাশে উড়ার পাখা তৈরি না করে বিমান আবিষ্কার করছেন, তেলের ব্যবসা দিয়ে
পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রণ করতে। বুঝলাম এত দূরে পাখা দিয়ে যেতে পারে না, বিমান আবিষ্কার করছে। তারপর ও
মানুষের পাখির মত কৃত্রিম উপায়ে উড়ার কিছু আবিস্কার করা উচিত ছিল।
৩) যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত মাধ্যমে ইঞ্জিন চলছে, সেখানে কেন জেনারেটর যুক্ত করে নাই, যতটকু তেল দিয়ে ইঞ্জিন চলবে এবং ঘূর্ণায়মান ফলে যে , জেনাটরে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে, ইঞ্জিনের তেল ফুরিয়ে গেলে, সঞ্জিত বিদ্যুৎ শক্তি ইঞ্জিনে ব্যবহার করে কাজ সম্পন্ন করতে পারতো। গাড়ি চলাচল করবে। এইভাবে সাশ্রয়ী যন্ত্র আবিষ্কার করে না।
(৪) বিজ্ঞানের আবিষ্কার কেন সহজলভ্য নয়, মোবাইল আবিষ্কার করছে, এর ফলে মানুষের দূরের পথ সহজ করছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হয়েছে। কম্পানি ব্যবসা করে মানুষের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এতে মানুষ দিন দিন গরিব হচ্ছে।
মানুষের বিশ্বাস আস্থা হারিয়ে যাচ্ছে।
আমি বিজ্ঞান নিয়ে ভালো গবেষক নয় , যারা আছেন এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য অনুরোধ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২
এম ডি মুসা বলেছেন: দাদা ভাই, মানুষের কল্যাণে জন্য বিজ্ঞান , মানুষের ব্যবসার জন্য নয় । ব্যবসা জন্য বিজ্ঞান কেউ বলে না, ঠিকি ব্যবসা করে যাচ্ছে, ওপেন হেইমার পারমাণবিক বোমা আবিষ্কার করেন, মানুষের ধ্বংস করেন, এটা কখনো কাম্য নয়।
শিল্প বিপ্লবের পূর্বে কি বিজ্ঞান আবিষ্কার কি ব্যবসা কেন্দ্রীভূত ছিল? মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব তাই এই অবস্থা আর কি
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২০
নতুন বলেছেন: ভাই আপনি যখন একটা জিনিস আবিস্কার করবেন সেটা সাধারন মানুসের কাঝে কিভাবে পৌছাবে?
কোন লাভ না থাকলে মানুষ অন্যের জন্য কেন কিছু করবে ?
যখন লাভের বিষয়টা আসবে তখনই ব্যবসা চলে আসবে...
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
এম ডি মুসা বলেছেন: বুঝতে পারছি ভাই, কথা ঠিক আছে। আমি বলতে চাচ্ছি, বিজ্ঞান কল্যাণ মূলক না ব্যবসা মূলক।
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বুঝতে পারছি ভাই, কথা ঠিক আছে। আমি বলতে চাচ্ছি, বিজ্ঞান কল্যাণ মূলক না ব্যবসা মূলক।
বর্তমানে বিজ্ঞান ১০০০% ব্যবসামুলক।
নতুন প্রযুক্তি উন্নয়নে কোটি কোটি টাকা গবেষনা ক্ষাতে ব্যায় করছে বিভিন্ন কম্পানি। তারা এটাকে চ্যারিটি হিসেবে করছেনা।
দুনিয়াতে অল্প কয়েজন মানুষ তাদের আবিস্কারের প্যাটেন্ট করেন নাই কারন তাতে মানুষের উপকারে আসবে বলে।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৪
এম ডি মুসা বলেছেন: বেশিরভাগ বিশ্বে গবেষণা কেন্দ্র, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেশি বিজ্ঞানী বের হয়েছে। আমাদের বাঙালির কি বুদ্ধি নাই। বাঙালি ঝগড়া করার দারুন বুদ্ধি আছে। মানুষকে ঠকাইন্না বুদ্ধি আছে।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০
ফ্রেটবোর্ড বলেছেন: বাহ্ খুব সুন্দর লিখেছেন। বিজ্ঞান সম্পর্কে এই পোস্টে হয়তো ভালো কিছু জানা যাবে। আপনাকে ধন্যবাদ।
আচ্ছা একটা প্রশ্ন, “নাহল তরকারি” এটাও কি আপনার নিক ? আপনাদের দুজনের লেখা খুব সুন্দর। লাইক দিয়ে গেলাম।
০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১২:০৪
এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক ভাই ঠিক, আমি বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করি না অনেকদিন ধরে বিজ্ঞান পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছি, পরবর্তীতে ব্যবস্থাপনার ছাত্র হয়ে গেছি। পোস্ট দিতাম। বিজ্ঞান কল্যাণমূলক না ব্যবসা মূলক। বিজ্ঞান যেই চিন্তা ভাবনা করে ব্যবসা মূলক তৈরি করছে এতে এক সময় পৃথিবীর জ্বালানি ফুরিয়ে গেলে খবর আছে
০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:০১
এম ডি মুসা বলেছেন: নতুন নতুন লোক এসে ব্লগে দুইদিনে , যা ইচ্ছা বলে। তাদের কথায় আমরা কান দেই না।
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি যখন কোন কিছু স্বীকৃতি পাবেন, লাভবান হবেন তখনই আপনি কোন কিছু আবিষ্কার করতে চাইবেন। কেউ শুধু শুধু কোন কিছু আবিষ্কার কেন করবে। আপনি কেন শ্রম ও অর্থ ব্যয় করবেন, নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াবেন। এজন্যই পৃথিবীতে গবেষণার জন্য বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করা হয়, যেনো এতে উৎসাহ পায় বিজ্ঞানীরা।
ফ্রেটবোর্ড এর মত আমারও একই প্রশ্ন
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০০
কামাল১৮ বলেছেন: বিজ্ঞান প্রয়োজন মতো কাজ করে।যখন যেটার প্রয়োজন বিজ্ঞান সেটাই করে।করোনার ভেকসিন করোনার আগে তৈরি করা প্রয়োজন ছিলো না ।
৮| ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১২:৩৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ফ্রী এনার্জি এবং নাবায়নযোগ্য শক্তি নিয়ে বিশ্বের সরকারগুলো কেন কাজ করছে না তা আমাকে এখনো ভাবায়।
আমরা একটা বিষয় নিয়ে কাজ করছি, ওটা যদি সফল হয় তাহলে বাংলাদেশে বিদ্যুতের সমস্যা বলে আর কিছু থাকবে না, কিন্তু শুরুতেই বিশাল এক সিন্ডিকেটের মুখোমুখি হয়েছি, উক্ত সিন্ডিকেট ভাঙ্গা খুব একটা সহজ কম্ম নয়, স্বয়ং সরকার এদের কথায় উঠে আর বসে, মানে এরাই সরকারের মূল চালিকা শক্তি।
৯| ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জ্যাক স্মিথ, ফ্রী এনার্জি আদৌ কি সম্ভব! আমার তো মনে হয়না। প্রত্যেক প্রতিক্রিয়ার জন্য ক্রিয়ার দরকার হবে আর ক্রিয়ার প্রক্রিয়া সর্ম্পূণ করতে গিয়ে অবশ্যই ব্যয় হবে।
১০| ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬
নতুন বলেছেন: সরকার দেশে সৌরবিদ্যুত জনগনকে তৈরি করে গ্রীড বিক্রির আইন করছেনা কেন?
জার্মানি সব অনেক দেশেই মানুষ নিজের বাড়ীর ছাদে সৌরবিদ্যুত উতপাদন করে নিজের বাড়তিটুকু গ্রীডে বিক্রি করে।
আমাদের দেশে এটার ব্যবস্থা থাকলে জনগনের উপকার হতো।
কিন্তু তাতে কুইকরেন্টারের উপরে আরো বেশি প্রশ্ন উঠতো।
এই জিনিসটা নিয়ে জনগনের কথা বলা উচিত। প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরা উচিত।
১১| ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০
ধুলো মেঘ বলেছেন: ১। বায়ু এবং সৌর শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন খুন ব্যয়বহুল। এর কর্মক্ষেত্রও খুব সীমিত। তাই এদেরকে আপাতত জ্বালানির শক্তিশালী বিকল্প ভাবা যাচ্ছেনা।
২। বিশ্বের আকাশে যে পরিমাণ বিমান চলে, তাতেই এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল করা কিছু কিছু দেশের জন্য বেশ চ্যালেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে। এখন বৈদ্যুতিক পাখনা যদি সুলভ হয়ে যায়, তাহলে এত এত ব্যবহারকারীকে নিয়ন্ত্রন করবে কি করে? মানুষের নিরাপত্তার জন্যেও তা হুমকি হয়ে যাবে না কি?
৩। এই প্রযুক্তিতে তৈরি হাইব্রিড ইঞ্জিন তো এখন অটোমোবাইল জগতে খুবই জনপ্রিয়।
৪। কোম্পানি ব্যবসা করে টাকা হাতিয়ে নিলে মানুষ গরীব হয়না - বরং আরো স্বচ্ছল হয়। কারণ ব্যবসা সর্বদা উপযোগ তৈরি করে। সেই উপযোগের সুবিধাভোগী কম বেশি সব মানুষই হয়।
১২| ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: আমি আপনাকে বোঝাতে গেলে আমারই-তো একটা পুরো পোস্ট দিতে হবে।
৫ ও ৬ নং মন্তব্য আপনি কি বুঝেছেন? বলেনতো 'হাইব্রিড' গাড়ি কিভাবে চলে?
~সঞ্জিত বিদ্যুৎ শক্তি ইঞ্জিনে ব্যবহার করে কাজ সম্পন্ন করতে পারতো। এই বিদ্যুৎ কোন মাধ্যমে সঞ্চিত হবে?
আজ এইটুকু থাক।
০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
এম ডি মুসা বলেছেন: বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের সমন্বয়ে চালিত বাহনের নাম হাইব্রিড গাড়ি। এসব গাড়িতে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে হাইব্রিড ব্যাটারি ও বিকল্প শক্তি হিসেবে জ্বালানি তেল ব্যবহৃত হয়। হাইব্রিড ব্যাটারির সাহায্যে এ ধরনের গাড়ি চালু হয় এবং ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইঞ্জিন চালু হয়।
এটা বলতে কি আপনার বড় পেস্ট করতে হয়। কথা হচ্ছে, বিশ্ব সকল দেশে এই গাড়ি কি সহজে কিনতে পারে? আপনি যদি জানেন আগে পোস্ট করেন নাই কেন? দুঃখ জনক।েআসছেন ঝামেলা পাকাতে সেটা মন্তব্য ধরণ দেখ বুঝা যায়।
আপনি আগের যে মন্তব্য করছেন, আমার লেখা আমি বুঝাতে পারি নাই বা লেখা হয়নি, এখন আসছেন আরেক রকম কথা নিয়ে। বুঝাতে না পারলে আপনি কিভাবে বুঝলেন?
০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭
এম ডি মুসা বলেছেন: ব্যাটারি চার্জ কি জেনারেটর দেয়? নাকি আলাদ বিদুৎ থেকে চার্জ দিয়ে রাখতে হয়। আমি আমার প্রশ্ন যেমন করছি। আপনার কথা হচ্ছে, সেটার উত্তর দিয়েছেন কি?
১৩| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @নূর আলম হিরণ - আসলে পুরোপুরি ফ্রী এনার্জি বলতে কিছু নেই, তবে কিছু পদ্ধতি আছে যার মাধ্যমে শক্তির অপচয় রোধ করা সম্ভব এবং শক্তিকে বার বার ব্যবহার করা যায়, রিসাইক্লিংএর মত আর কি।
১৪| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৩
এম ডি মুসা বলেছেন: আমি পোস্টে শেষে বলেও দিয়েছি যে, আমি ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারি না এর চেয়ে ভালোভাবে কেউ উপস্থাপন করতে পারলে সে পোস্ট করে জানানোর জন্য। তারপর ফাইজলামি করতে আসেন ঝামেলা পাকাইতে আসে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
নতুন বলেছেন: আগে পৃথিবির সিসটেমটা বোঝেন তবে বাকিটাও বুঝতে পারবেন।
পৃথিবিতে মানুষই একমাত্র প্রানী যে নিজের খাবার কিনতে টাকা পয়শা আয় করে। অন্য সব প্রানী পৃথিবি থেকে বিনামূল্যে জীবন ধারন করে।
আমরা মানুষেরা পৃথিবির সম্পদ নিজেরা দখল করেছি। এখন একজন অন্য জনের সাথে সেই সম্পদ বিনিময় করে।
যদি অন্য প্রানীর মতন সবাই পৃথিবির সম্পদ সেয়ার করতাম তবে এতো ঝামেলা হইতো।