নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্ঞানী লোকের কাছে প্রতিনিয়ত শিখছি। অজ্ঞের থেকে শেখার কিছু নেই। সম্মান যতটুকু দিবেন ততটুকু ফেরত পাবেন।

এম ডি মুসা

আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।

এম ডি মুসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোটা বৈষম্য

০৬ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৫৭

চাষার ছেলে চাষা হবে দুঃখীর ছেলে দুঃখী,
চাকরিজীবীর সন্তান হবে, হবে চাকরি মুখী।
দেশের ভিতর মুক্তিযোদ্ধার চেতনা আজ কই,
বুকের তলে পাথর চেপে ঘরে বসে রই।
মুক্তিযুদ্ধের কোটা নিয়ে মোর অভিযোগ নাই,
তাদের জন্য বাংলা হলো গর্ব করি ভাই।

একটা ঘরে সকলে আজ চাকরি করে খায়,
অন্য ঘরে বেকার বলে ভাত খুঁজে না পায়।
হায়রে সোনার বাংলাদেশে দেখরে তোরা দেখ,
এমন কিছু বলছে নাকি টুঙ্গিপাড়ার শেখ।

নারী কোটা দিতে গিয়ে পুরুষ বেকার খায়,
সেই পুরুষের ঘরের নারী ভাত খুঁজে না পায়।
ছেলের মায়ে দোয়া করে চাকরি হলে বাবা,
থামবে বুঝি এই গরিবের অভাব নামে থাবা।

সেই ছেলেটির মাও একজন তিনি একটা নারী,
সে নারী কেন অসহায় এক কেউকি বলতে পারি?
পোষ্য কোটার বৈষম্যতে চাকরি বাকরির তরে,
অবাক হয়ে নব জাতক অভিশাপ নেয় ঘরে।

বঙ্গবন্ধু পুরুষ ছিলেন তাহার কোটা কোথায়?
সেই পুরুষের সেই জাতিদের সন্তান আমি
আমার কোটা কোথায়?
বিশ্ববাসী দেখ রে এবার মুক্তিযুদ্ধে
পুরুষ ছিলেন কত ভাগের ভাগ...
সেই পুরুষের কোটা কোথায় দেখে জাতি অবাক...


এই প্রকৃতির রূপ দেখে ভাই হলাম আমি ধন্য,
অসহায় আজ বৈষম্য ভাই অধিকারের জন্য।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:৩০

মৌরি হক দোলা বলেছেন: কোটা নিয়ে ফাজলামো শুরু করেছে আবার। একমাত্র প্রতিবন্ধী কোটা ছাড়া কোনো কোটাই যৌক্তিক নয়। নারী কোটার কথা শুনে তো একজন নারী হিসেবে আমার নিজেরই লজ্জা করে।

আপনার কবিতা সুন্দর হয়েছে। ++++

০৭ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৭:৫২

এম ডি মুসা বলেছেন: একটা মায়ের কত স্বপ্ন থাকে ছেলের চাকরি হবে। সেই মা ও তো একজন নারী। মায়ের মুখে বা তুলে দিতে পারেনা বেকার ছেলে। একটা বেকার ছেলে বিয়ে করে তার স্ত্রীকে ভরণ পোষণ করতে পারে না। সেই নারী অবহেলার শিকার হয়। বেকার ছেলের চাকরি হলে একটা বোনের বিয়ের খরচ, জোগাড় হয়। তাহলে নারীর অধিকার দেন‌, অতিরিক্ত অধিকার মোটেও কাম্য নয় সবার জন্য সমান থাকবে। বিশেষ কারণে কোন নারীকে অসহায় নারীকে অগ্রধিকার দিতে গেলে। তখন দিতে পারবেন সেটা কারণ দর্শন দেখিয়ে অথবা প্রমাণ সাপেক্ষে।

২| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

ঢাকার লোক বলেছেন: শুনতে পাই অসংখ্য বিদেশী, বৈধ এবং অবৈধ, দেশে চাকরি করছে যখন আমাদের ছেলেরা বেকার। তারা কোন কোটায় চাকরি পায় সে নিয়ে কোনো ভাবনা আছে?

০৭ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৭:৫৯

এম ডি মুসা বলেছেন: এটা তো আছে।।। আমি বলছিনা নারীদেরকে অবহেলা করতে । নারীরা অনেক এগিয়ে আছে। ২০২৩ সালের অনেক নারী চাকরি পায় নাই। ডিভাইস জালিয়াতির কারণে। সেখানে কি নারীর অধিকার পাইছে?। তারপর নারীর অধিকার কি শুধু কোটা দিয়েই হল ...কোন নারী যদি বিশেষভাবে অসহায় থাকে তাকে আপনারা বিশেষভাবে তার প্রমাণ সাপেক্ষে তদন্ত করে তাকে আপনি চাকরি দিয়ে দিতে পারেন। নারীদেরকে আমরা সমান অধিকার দিয়ে সম্মানিত করবো অবশ্যই করবো...নারীরা আমাদের থেকে অনেক ভাল কাজ করতে পারে। নারী ও বর্তমানে অনেক মেধাবী, তাদের তাদের প্রতি কোটা দয়া দেখানোর আর প্রয়োজন নাই ।আগের দিনে নারীদের স্কুল কলেজে নেওয়া যেত না উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতো না এখন হচ্ছে। এখন কেন অজুহাত আর দয়া দেখিয়ে অন্যদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। একটা বেকার ছেলের রুজির উপর একটা স্ত্রী, বোন , মা ও নির্ভরযোগ্য, আপনি... তাদের অবহেলা করেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.