![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একবিংশ শতক প্রকৃতিবিজ্ঞানের জয়-জয়কারের শতক। ফলে, প্রকৃতিবিজ্ঞানের তত্ত্ব দিয়ে কোরানের যৌক্তিকতা প্রমাণের (Justify) প্রবণতা দেখা ধর্ম এবং ধর্মতত্ত্ব- উভয় দিক থেকেই স্বাভাবিক। ধর্মতাত্ত্বিককে ঈমানদার না হলেও চলে, কিন্তু ধার্মিকের ঈমান টিকিয়ে রাখতে হলে, অথবা আরো জোরদার করার জন্য প্রচলিত দর্শন অনুযায়ী নিজেকে আপডেট করা স্বাভাবিক। এ কাজটি করতে গিয়ে ইসলাম ব্যর্থ। তাই, এমনকি খাটি প্রকৃতিবিজ্ঞানীদের এই প্রচেষ্টা (ধর্মকে বিজ্ঞান দিয়ে জাস্টিফায়েড করার প্রচেষ্টা) হাস্যকর পরিণতি বরণ করেছে শেষপর্যন্ত। বিশ্বাসীরা প্রথমদিকে বিভ্রান্ত ছিলেন, তারা বুঝে উঠতে পারেননি কোরানে থিওরি অব রিলেটিভিটি থেকে শুরু করে ব্ল্যাকহোল, কোয়ান্টাম মেকানিক্স থেকে মহাবৈশ্বিক মডেলের আবিষ্কার নিয়ে তারা কি প্রতিক্রিয়া দেখাবেন! এক ধরনের মিশ্র, কিছুটা দ্বন্ধের-মাঝে-ভোগা স্বাগতমকারী ছিলেন তারা এ প্রসঙ্গের প্রতিক্রিয়ায়। কিন্তু সময়ের সাথে ঠিকই তাদের উপলব্ধি হয়েছে, কিছু অতিবিশ্বাসীদের লম্প-ঝম্প ছাড়া অন্য কিছুই নয় এ ঘটনা। ফলে প্রতিভাধর ড. শমসেরও শেষপর্যন্ত হাস্যস্পদে পরিণত হয়েছেন- এমনকি বিশ্বাসীদের কাছেও। শেষপর্যন্ত বন্ধ হয়েছে, কোরানে প্রকৃতিবিজ্ঞানীদের নিত্য-নতুন আবিষ্কার খুঁজে পাওয়ার প্রবণতা।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ওয়াজেদ বিপ্লব বলেছেন: আপনার মতন সবাই যদি বুঝতো! মাঝখান দিয়ে এক ব্যাপক ট্রেন্ড গিয়েছিলো- কোরানে বিজ্ঞানের নিত্য-নতুন আবিষ্কার খুঁজে পাবার। যেমন: ব্ল্যাকহোল তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণিত হলেও, কিন্তু বাস্তবে এর অস্তিত্ব নিয়ে এখনো সন্দেহ আছে। যাকগে, বহু মানুষ তাদের মেধা অপচয় করলেন এর পেছনে, তাদের বক্তব্য- কোরানে বর্ণিত দোযখই ব্ল্যাকহোল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৪০০ বছর আগের মানুষ যাতে বুঝতে পারেন, সেইভাবে কোরানে সবকিছু বর্ণনা করা হয়েছে