![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন অত্যন্ত সাধারণ মানুষ। খুব ছোটবেলা থেকে জীবন সংগ্রাম করছি। শ্রেণীহীন শোষনহীন যৌক্তিক সভ্যতার স্বপ্ন দেখি এখনো। একমাত্র দারিদ্রতাই আমার অহংকার। প্রকৃতিকে ভালোবাসি,নিজের মত করে। দেশকে ভালোবাসি মায়ের মত। আর তাই মনে হয়, দূর্নীতিগ্রস্থ রাজনীতিবিদ,লুটেরা আমলা-কর্মচারী এবং অতিলোভী ভেজাল ব্যবসায়ী,এই ত্রি-রত্নের হাতে জিম্মি হয়ে আছে প্রিয় ৫৫ হাজার ১ শত ২৬ বর্গমাইল।
প্রাকৃতিক সৌন্দয্যের লীলাভূমি সুন্দরবণ থেকে বিভিন্ন ভাবে কাঠ,হরিন,মাছ বা অন্যান্য বনজসম্পদ পাচার হচ্ছে তবে মূল্যবান সুন্দরী ও পশুর গাছ পাচারের ক্ষেত্রে পাচারকারীরা অত্যাধুনিক উপায় বের করেছে। কয়েকদিন আগে খুলনার একটি দূনীতি বিরোধী নাগরিক সংগঠন 'করাপশন ওয়াচ' এর এক তদন্ত রিপোটে দেখা গেছে যে,পাচারকারীদের সাথে বনবিভাগের
কমচারী-কমকতাদের লেনদেনে অসুবিধা হলে বনবিভাগ নদীতে পাহার বাড়ায় যাতে পাচারকারীরা বনজদ্রব্য বাহিরে নিতে না পারে।এসব কারনে পাচারকারীরা 'ভূর' ব্যবহার করে গাছ পাচার করে। গোলপাতার গোড়া(মূল) ৪/৫ টা একসাথে বেধে পানির নিচে রশি দিয়ে অনেকগুলো গাছ বেধে জোয়ারে ছেড়ে দেয় এবং নিরাপদ দূরত্ব পার হওয়ার পর চোরাকারবারীরা পরে খুলে নৌকা বা ট্রলারে নিয়ে চলে যায়। গোলপাতার মূল অনেক ভারী বস্ত নিয়ে ভেসে থাকতে পারে এবং এই ভূরই সুন্দরবনের কাঠ পাচারের আধুনিক অস্ত্র।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১২
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: email: [email protected]