নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেহেদী হাসান

হঠাৎ করে ইচ্ছে গুলো বোধয় দুটি ডানা পেলো আকাশ পানে উরে যেতে চায় তোমার মনের বারান্দাতে ভালোবাসায় আসকারাতে তোমায় শুধু ছোয়ে যেতে চাই

মেহেদী হাসান_আকাশ

লিখতে ভালবাসি,, যাস্ট ... ওয়েব ডেভলপার, অ্যান্ড গ্রাফিক্স ডিজাইনার

মেহেদী হাসান_আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেনে নিন এই গরমের আদর্শ খাবার

১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

আষাঢ় এসেছে বেশ কয়েকদিন হল। অথচ প্রকৃতিতেই নেই আষাঢ়ের পরশ। মেঘ-বৃষ্টির দেখা নেই। আছে খরতাপ। এই খরতাপে মানুষের শরীরে ক্লান্তি আসে। কেননা, গরমে শরীরে পানি শূণ্যতা দেখা দেয়। সঠিক খাবার গ্রহণের মাধ্যমে শরীরকে চাঙ্গা রাখা যায়। আসুন জেনে নেই কেমন হওয়া উচিত এই গরমের আদর্শ খাবার।





পানি ও পানীয়

প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই লিটার পানি পান করতে হবে। ততটা পানি পান করতে হবে, যে পর্যন্ত না প্রস্রাবের রং স্বাভাবিক হয়। পানি শরীরের অভ্যন্তরকে পরিশোধিত করে। এ ছাড়া পিপাসা নিবারণ করে, দেহ-মন স্নিগ্ধ, সতেজ ও পুষ্ট রাখে। কাগজি লেবু, আম, তেঁতুল, দুধ, বেল, ইসবগুল প্রভৃতি দিয়ে শরবত করে খাওয়া যেতে পারে।





ইসবগুলের ভুসির শরবত খুবই শীতল। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, অন্ত্র ও পাকস্থলীর প্রদাহ, রক্ত আমাশয় ইত্যাদিতে কার্যকর। পানীয় কয়েক ধরনের হয়। তৃপ্তিদায়ক: ফলের রস। উদ্দীপক: চা, কফি, কোকো, ওভালটিন ও অ্যালকোহল। পুষ্টিকর: দুধ, মিল্কশেক, হরলিকস, ভিভা, মালটোভা ইত্যাদি। মোটামুটিভাবে বলা যায়, ফলের রসই উৎকৃষ্ট পানীয়। চা, কফি দেহের ক্লান্তি দূর করে এবং কাজে উৎসাহ জোগায়। অত্যধিক গরমে হালকা লিকারের লেবুর চা-ই উত্তম।





সালাদ

গরমের সময় সালাদ একটি উপাদেয় খাবার। দই, শসা, টমেটো, গাজর, কাঁচা পেঁপে, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, পেঁয়াজ ইত্যাদি দিয়ে সালাদ করা যায়। অনেক সময় এর সঙ্গে পাকা পেয়ারা ও আপেল দিয়েও সালাদ করা যায়। সালাদ তৈরি করে ফ্রিজে কিছুক্ষণ রেখে পরে খাওয়া যেতে পারে। এর সঙ্গে টকদই বা কাগজি লেবুও দেওয়া যেতে পারে। লেবুতে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম, যা দেহকে ঠান্ডা রাখে এবং ত্বক মৃসণ রাখে।





সবজি

গ্রীষ্মকালের সবজি মোটামুটি সবগুলোই ভালো। যেমন: ঝিঙা, চিচিঙ্গা, পটোল, করলা, পেঁপে, কচু, বরবটি, চালকুমড়া, শসা ইত্যাদি। নিরামিষ রান্নায় যাতে চার-পাঁচটি সবজি থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। এ ছাড়া হালকা মসলা ও অল্প তেল সহযোগে শুক্তো রান্না অত্যধিক গরমে বেশ উপাদেয়, তেমনি পেটের গোলযোগের আশঙ্কাও এতে থাকে না।





ডিম, মাছ ও মাংস

গরমের সময় অনেকে বাচ্চাদের ডিম দিতে চান না বদহজমের ভয়ে। অথচ ডিম অত্যন্ত সহজপাচ্য খাবার। এটি ছোট-বড় সবারই ভালোভাবে হজম হয়। তবে ভাজা ডিমের চেয়ে পোচ, অর্ধসেদ্ধ ও পূর্ণসেদ্ধ ডিম তাড়াতাড়ি হজম হয়। মাংসের মধ্যে মুরগির মাংস সহজপাচ্য। সমুদ্রের মাছে সোডিয়াম থাকে প্রচুর। পুকুর ও নদীর মাছ এ সময় উত্তম। একটি ধারণা আছে, মাংসের চেয়ে মাছ কম পুষ্টিকর। আসলে মাছ সহজে হজম হয় বলেই হয়তো এ ধরনের ধারণা গড়ে উঠেছে। দুটিরই প্রোটিনের মান সমান।





ফল

শরীর রক্ষায় ফলের গুরুত্ব রয়েছে। গ্রীষ্ককালে আমাদের দেশে প্রচুর ফল পাওয়া যায়। যেমন: আম, কাঁঠাল, জাম, পেয়ারা, লিচু, তরমুজ, ফুটি, বাঙি ইত্যাদি। অনেকের অভ্যাস থাকে হঠাৎ এক দিনে বেশ কয়েকটি ফল একসঙ্গে খাওয়ার। এতে খাবারের মধ্যে কোনো সমতা থাকে না। এ ধরনের অভ্যাস না করে প্রতিদিনই কিছু না কিছু ফল খেলে ভিটামিন ও লৌহের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। পেয়ারা, কলা, পাকা পেঁপে ও আনারস ত্বককে সুন্দর ও মসৃণ রাখে। এ ছাড়া রক্তে ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে আনারসে উপকার পাওয়া যায়। তরমুজ ও ফুটি বেশ ঠান্ডা। রক্তশূন্যতায় উপকারী। এ সময় পাকা বেলের শরবত বেশ উপকারী। এতে যেমন পেটের সমস্যা দূর হয়, তেমনি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং পটাশিয়ামের ঘাটতি মেটায়।

লেখাটি ঢাকাটাইমস২ ৪ থেকে নেয়া ভালো লাগলো তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম : উল্লেখ্য লেখাটি আমার

মন্তব্য ১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

নীল আকাশ আর তারা বলেছেন: +++++++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.