নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেহেদী হাসান

হঠাৎ করে ইচ্ছে গুলো বোধয় দুটি ডানা পেলো আকাশ পানে উরে যেতে চায় তোমার মনের বারান্দাতে ভালোবাসায় আসকারাতে তোমায় শুধু ছোয়ে যেতে চাই

মেহেদী হাসান_আকাশ

লিখতে ভালবাসি,, যাস্ট ... ওয়েব ডেভলপার, অ্যান্ড গ্রাফিক্স ডিজাইনার

মেহেদী হাসান_আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাবা-মাকে খুনের বীভৎস বর্ণনা দিলো মেয়ে শুনতেই ঘৃনায় বুক ভরে উঠে

১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৯

ঐশীর বর্ণনায় বুধবার, রাত ২টায় হত্যাযজ্ঞ শুরু হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী চেতনানাশক ও ছুরি কেনা ছিল আগেই। রাতে কফির সাথে চেতনানাশক মিশিয় রাখে ঐশী । রাত ২টার দিকে গভীর ঘুমে যখন বাবা-মা আচ্ছন্ন, তখন বাবা-মায়ের রুমে হত্যার উদ্দেশ্যে যায় ঐশী। তখনকি একবারও ঐশীর স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠেনি মায়ের হাসিভরা মুখখানি, কিংবা জন্মদিনে বাজার থেকে কিনে আনা বাবার সবচেয়ে দামি উপহারটির কথা। মাদকাচ্ছন্ন ঐশী প্রথমে ছুরি চালায় বাবার গলায়। ছুরির ‘কৌশলি’ আঘাতে শ্বাসনালি কেটে যায় বাবার। এরপর কোনো ছুরিকাঘাত করেনি ঐশী।



জিজ্ঞাসাবাদে ঐশী জানায়, মায়ের ওপর তার প্রচণ্ড ক্ষোভ ছিল। তাই মাকে হত্যার সময় আরো বেশি হিংস্র হয়ে উঠে ঐশী। মা স্বপ্নার শরীরে উপর্যুপরি ১১টি ছুরিকাঘাত করে। গলায়, ডান পাঁজরে, বুকে, পেটে ও পিঠে ছুরিকাঘাত করে রক্তাক্ত করে স্নেহময়ী মাকে।



বাবা-মাকে খুনের পরও মাথা ঠান্ডা রাখে ১৭ বছর বয়সী ঐশী। বুদ্ধি করে ধারালো ছুরিটি নিজেই পরিষ্কার করে রেখে দেন ড্রয়ারে।

বিস্তারিত

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

তাসজিদ বলেছেন: সব কিছুই পরিবর্তনশীল। এটা একটি সাধারণ কনসেপ্ট। তবে এ পরিবর্তন ইতিবাচক না নেতিবাচক সেটা মনেহয় খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

একটি সময় ছিল যখন ধূমপান ও মদ্যপান করা খুব গর্হিত কাজ ছিল। সাধারণ মধ্যবিত্ত কেও এসব করবে তা চিন্তাও করা যেত না। আমাদের ধর্মীও ও সাংস্কৃতিক বিশ্বাসও একে সমর্থন করত।

কিন্তু সময় পাল্টেছে। আমরা এখন আধুনিক। দুনিয়ারা সাথে তাল মিলিয়ে চলতে চাই। তাই তো বেন্সন না ফুঁকলে চলে না। আর মাঝে মাঝে একটু আকটু লাল পানি না খেলে চলে না।

All we think this is the part of our speedy life.

কেও কেও আবার একটু বেশিই সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলে। তারা লাল ছোট ছোট বড়ি খায়।

আর মাঝে মাঝে নিজের জন্মদাতা মা বাবা কে মেরে ফেলে।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৫

ফুরব বলেছেন: খুন খুনই সেটা যে ভাবেই করা হোক না কেন?? আমাদের দেশে প্রতিদিন অজস্র খুনের ঘটনা ঘটতেছে যার বেশির ভাগই সরকারের প্রতক্ষ্য বা পরোক্ষ্য মদদে ঘটতেছে বা সন্ত্রাসিদের হাতেই ঘটুক কই কেউ তো এত ছি ছি করতেছে না।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: ঐশী'র ১২ পৃষ্ঠার সুইসাইডাল নোট পড়ে আমার যা মনে হলো- ঐশী কে সবাই খারাপ বলছেন। কিন্তু আমার কাছে ঐশী কে খারাপ মনে হচ্ছে না। ঐশী একজন ধর্মভীরু মেয়ে। আল্লাহর উপর তার অনেক আস্থা ছিল। ঐশী'র বাবা মার, মেয়ের প্রতি ছিল এক আকাশ উদাসীনতা এবং অবহেলা। ছেলে-মেয়েদের যে পরিমান আদর ভালোবাসা প্রয়োজন বাবা-মার কাছ তা ঐশী জন্মের পর কখনও পায়নি। এই জন্য তার অনেক বন্ধুর প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। এর মধ্যে দুই একজন বন্ধু ছিল খারাপ। তাদের কাছ থেকেই ইয়াবা খাওয়া শিখে। ইয়াবা খাওয়া ছাড়া ঐশী'র বেশ কিছু ভালো দিক আছে। সে প্রচুর পড়া শোনা করতো। সত্যিকার অর্থে ঐশী একটা সহজ সরল মেয়ে। তবে হয়তো প্রেম ভালোবাসা করে বারবার ব্যর্থ হয়েছে।ঐশী একটা দুঃখী মেয়ে- ছোটবেলা থেকেই তার কোনো স্বপ্ন সত্যি হয়নি। দিনের পর দিন সে সুন্দর সময়ের জন্য অপেক্ষা করেছে। নিজের দুঃখ-কষ্টের কথা কাউকে কখনও বলতে পারেনি।
ঐশী অস্থির এবং চঞ্চল একটি মেয়ে, কিছুটা জিদ্দী। সে চেয়েছিল এক আকাশ আনন্দ নিয়ে বাবা মা এবং বন্ধুদের নিয়ে সুন্দর একটি জীবন।ঐশী অনেক অভিমানী- তীব্র জ্বর নিয়ে একা একা কষ্ট করেছে কিন্তু সে বাবা মাকে ডাকেনি, ঐশী চেয়েছিল বাবা-মা নিজ থেকে এসেই তার কপালে হাত রাখুক।
আমার ভাবতে ভালো লাগে- ঐশী তার বাবা মায়ের খুনী না। অন্য কোনো ঘটনা আছে। সেই ঘটনা ঐশী ছাড়া অন্য কেউ জানে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.