১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

wrongbaaz বলেছেন: ei ukti obosshoi moha mitthachar, kon goru gadha ki bollo ta niye matha ghamaben na please, protibad korben kivabe jokhon govt. mass media keu e apnar pokkhe thakbe na borong apnake moulobadi/ugroponthi/kottorponthi bole gali shuniye dibe.

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪০

মুসাফির রনি বলেছেন: মিথ্যাচার।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সবুজ সাথী বলেছেন: চরম একখান বাটপারী লেখা।

‘আসা আঁইইয়াব আসাকা রব্বুকা মাকামাম মাহমুদা’ অর্থাৎ অচিরই আপনার প্রশংসিনীকে দান করব।

অথচ "মাকামাম মাহমুদা" আমরা জানি প্রসংশিত স্থান। আজানের দুআতে যা বলা হয়।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৮

কান্টি টুটুল বলেছেন: "সব ধর্মই আল্লাহর " এ প্রসঙ্গে কোরআন শরীফের নিচের আয়াত গুলি আপনাকে সাহায্য করতে পারে

[48]……..যদি আল্লাহ চাইতেন, তবে তোমাদের সবাইকে এক উম্মত করে দিতেন, কিন্তু এরূপ করেননি-যাতে তোমাদেরকে যে ধর্ম দিয়েছেন, তাতে তোমাদের পরীক্ষা নেন।
……….সুরা আল মায়েদা

[69] নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।
..........সুরা আল মায়েদা

[47] ইঞ্জিলের অধিকারীদের উচিত, আল্লাহ তাতে যা অবতীর্ণ করেছেন। তদানুযায়ী ফয়সালা করা।যারা আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন,তদনুযায়ী ফয়সালা করে না,তারাই পাপাচারী। ..........সুরা আল মায়েদা

[92] তারা সকলেই তোমাদের ধর্মের; একই ধর্মে তো বিশ্বাসী সবাই এবং আমিই তোমাদের পালনকর্তা, অতএব আমার বন্দেগী কর।
.........সুরা আল আম্বিয়া

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২০

িময়াজী বলেছেন: @কািন্ট টুটুলঃ আপনি আয়াত গুলোর অর্থ ভুল বুঝেছেন। এ আয়াত গুলো তাফসির সহ পড়ুন পরিষ্কার হয়ে যাবে। তা ছাড়া আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন , (উদ খুলু ফিসসিলমি কা-ফপা) তোমরা পরিপূর্নভাবে ইলামে প্রবেশ কর।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২

কান্টি টুটুল বলেছেন: আমার প্রশ্ন, সব ধর্ম যদি আল্লাহর হয়, তাহলে ইসালাম ধর্ম পালনকারিরা ছাড়া বাকি সবাই তো জান্নাত তথা আল্লাহর সন্তুস্টি পাবার কথা

আপনি মনে হয় বলতে চাইছেন ........

আমার প্রশ্ন, সব ধর্ম যদি আল্লাহর হয়, তাহলে ইসালাম ধর্ম পালনকারিরা ছাড়াও বাকি সবাই তো জান্নাত তথা আল্লাহর সন্তুস্টি পাবার কথা

এই ব্লগে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে ভাল ধারনা রাখেন এইরকম কিছু ভাই আছেন,

আমি প্রথম সম্পূর্ন কোরআন শরীফ যখন বাংলায় পড়ি তখন আমার ৪নং কমেন্টর আয়াত গুলা কোরআন শরীফে পেয়ে অবাক হয়ে যাই,কারন আমাদের আলেম ওলামারা এই সকল আয়াত সতর্কতার সাথে এড়িয়ে চলেন বলে আমার মনে হয়,যার জন্য এই আয়াত গুলার কথা অনেকই জানেন না।

এ রকম অবাক হবার মত (আমার মনে হয়েছে) আয়াত কোরআন শরীফে আরো আছে,

আর তাই ভাল হয় তাফসির ছাড়া ভাল কোন কোরআন শরীফ অনুবাদ বাংলায় সবটা পড়ে ফেলেন।

মনে রাখবেন .......

আমার ভুল কোন কথা অনুসরন করে আপনি ভুল পথে গেলে আপনি পাপি হবেন সাথে আমিও।

আল্লাহ আপনাকে বুদ্ধি দিয়েছেন তাই নিজে ভাল মন্দ যাচাই বাছাই করুন,

মুসলমান হিসাবে আপনার প্রশ্নের সরসরি উত্তর দিতে পারি তা হবে সম্পূর্ন আমার ব্যাক্তিগত মত,

ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

স্বর্ণলতা বলেছেন: ইসলাম আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ধর্ম। ইশা আ: বা মুসা আ: দের শিক্ষা যতদিন অবিকৃত ছিলো, সেটাও আল্লাহর কাছে ইসলাম ই ছিলো।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫১

সুখি মানুষ বলেছেন: কোন ছাগলের কাছ থেকে ইসলাম শিখাটাও ছাগলামি। আর আত্মপ্রচারের জন্য এমন কিছু লিখে থাকলে এমন লোককে সেই সুযোগ না দেয়ায় ভাল।

তার প্রবন্ধটি ইসলাম সম্পর্কে ও আল্লাহ তাআলা সম্পর্কে ভুল ও জঘন্য কিছু কথা রয়েছে। শয়তান লোকটি লিখেছে আল্লাহর নাকি মাহমুদা নামে ‍‍”হাবীবা” বা প্রেয়শী রয়েছে। আল্লাহ ক্ষমা করুন। তিনি কোন স্ত্রী বা সঙ্গিনী বা প্রেয়শী গ্রহণ থেকে সম্পূর্ণ পবিত্র। সূরা আনআমের ১০১ নং আয়াতে তিনি বলেছেন- “তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের আদি স্রষ্টা। কিরূপে আল্লাহর পুত্র হতে পারে, অথচ তাঁর কোন সঙ্গিনী নেই ? তিনি যাবতীয় কিছু সৃষ্টি করেছেন। তিনি সব বস্তু সম্পর্কে সুবিজ্ঞ।“ সূরা জিন্ন এর ০৩ নং আয়াতে তিনি বলেন- “আমাদের পালনকর্তার মহান মর্যাদা সবার উর্ধ্বে। তিনি কোন পত্নী গ্রহণ করেননি এবং তাঁর কোন সন্তান নেই।

দুষ্ট লোকটি তার দুরভিসন্ধির পক্ষে দলীল দিতে গিয়ে কুরআনের একটি আয়াতের সম্পূর্ণ ভুল অনুবাদ করেছে। সূরা বনী ইসরাইলের ৭৯নং আয়াতের শেষ দুটি শব্দ হলো- مقاما محمودا ‍(মাকামাম মাহমুদা) অর্থ- প্রশংসিত স্থান বা মর্যাদা। পুরো আয়াতের অর্থ হচ্ছে- হয়তো বা আপনার পালনকর্তা আপনাকে প্রশংসিত স্থানে বা মর্যাদায় পৌছাবেন। মাকামাম ও মাহমুদা শব্দদুটি আরবী পুংলিঙ্গের শব্দ। শব্দটি যদি শেষে দুই যবর থাকায় থামার সময় “মাহমুদান” না পড়ে টানিয়ে ‍” মাহমুদা” পড়া হয়। আরবী শব্দটির বাংলা প্রতি বর্ণায়নে মাহমুদা লিখে নিছক সাধারণ মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্য তার এই অসার চেষ্টা। আল্লাহ তাকে দুনিয়াতে নাজেহাল করুন। আখেরাতে তার বিচার করুন। তার শাস্তিকে অন্যদের জন্য শিক্ষণীয় করে রাখুন।

প্রবন্ধটিতে আরো কিছু ইসলাম বিরুধী বক্তব্য রয়েছে। এ ধরনের প্রবন্ধের বাজারজাত করা থেকে প্রত্যেক মুসলমানের দূরে থাকা উচিত।

"সব ধর্মই আল্লাহর " এ ধরনের কোন কথা প্রবন্ধে আমি দেখিনি। তবে প্রবন্ধটিতে আরো কিছু ইসলাম বিরোধী বক্তব্য রয়েছে। এ ধরনের প্রবন্ধের বাজারজাত করা থেকে প্রত্যেক মুসলমানের দূরে থাকা উচিত।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৮

বিসাম বলেছেন: إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الْإِسْلَامُ ۗ

নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম। 3/19

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৫

কান্টি টুটুল বলেছেন:
@িময়াজী বলেছেন: @কািন্ট টুটুলঃ আপনি আয়াত গুলোর অর্থ ভুল বুঝেছেন।

আমাদের এমন কোন কথা বলা উচিত হবেনা যাতে মনে হয় তিনি কারও মনের কথা বুঝতে পারেন,এমনটা দাবী করাও অনুচিত,
কারন মানুষ অন্তর্যামী না,একমাত্র আল্লাহ সকলের মনের কথা জানেন।
------------------------------------------------------------------

আমি নেট থেকে (৪ নং কমেন্টে) অনুবাদ দিয়েছি মাত্র ,আমি আয়াত গুলোর অর্থ ভুল বুঝেছি এটি আপনি কিভাবে আবিস্কার করলেন ???

আপনি কি মানুষের মনের কথা বুঝতে পারেন বলে দাবী করছেন?

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪২

আবু ইউসূফ হেজাযী বলেছেন: বুদ্ধিজিবী হওয়ার জন্য এই রকম কিছু লিখতে হয়।

১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৭

সুফি বলেছেন: : إِنَّ الدِّينَ عِندَ اللَّهِ الْإِسْلَامُ ۗ

নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম। 3/19

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১০

কামরুজ্জামান (নয়ন) বলেছেন: তাফসির এবং শানে নুজুল বাতিত কুরআন এর শাব্দিক অর্থ পড়লে, ভুল করার সম্ভবনা অনেক। আল্লাহ্‌র মনোনীত দীন একটিই এবং তা ইসলাম, এটি কোন ধর্ম নয় একটি পুরনাঙ্গ জীবন বিধান। কুরআন এর কোথাও এটিকে ধর্ম বলা হইনি, বরং দীন বলা হয়েছে। যারা কিতাবে বিশ্বাস করে, যেমন ইহুদি খ্রিস্টান, এদের ধর্ম আল্লাহ প্রদত্ত ছিল, কিন্তু ইসলামের আগমনের সাথে সাথে ওগুলো সব obsolete হয়ে গেছে।

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৩

শুধু প্যচাল বলেছেন: উস্তাদ এইটা কিছু জিগানোর হইল? এইটা জানার বোঝার জন্য ইসলাম সম্পর্কে জানা দরকার কি খুব?

মানুষকে এক ভাবতে সমস্যা যার -তারাই ধর্মকে আলাদা আলাদা চোখে দেখে ব্যবসা করে, মারামারি করে। যারা ধর্মের নামে মানুষকে মানুষ থেকে ভিন্ন করিল সেই পশু। সে মানুষ রুপি পশু। তার থেকে দূরে থাকাই ভাল।

আল্লাহ দেশ ভাষার উপরে বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান করেছেন এক মানুষের তরে।

আপনে যখন ঈমান আনেন-তখন কি বলেন? আমি সকল নবী রসুল, আসমানী কিতাব সকল কিছুর উপরে ঈমান আনিলাম- বলেন কিনা? কালেমা পড়েন না? তাইলে সেই ধর্ম গুলোর উপর ঈমান কিরকম আনেন? সকল ধর্মই সত্য। শুধু আপনে আপনার মত একটা পালন করবেন। কন্টক ভাইজান ভালই রেফারেন্স দিয়েছেন।

এখানে যারা আল্লাহর ধর্মকে বিভক্ত করে, তারা মানব রুপী ---। এইসব ফেরকার ভিতর যেয়ে শুধু সময় নষ্ট করবেন না। মানুষকে এক ভাবেন মানুষকে ভালোবাসেন। মানুষের উপরে সত্য কিছুই নেই।

আল্লাহ মানুষকে এক করেছেন, তিনি উচু নিচু, গরীব, বড়লোক এইসব আকারে কিছুই সৃষ্টি করেন নি। সবই মানুষের অনাসৃষ্টি।

ভালথাকবেন।