![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পড়ালেখার হাতে-খড়ি হয় বাবার
হাতে হাত ধরে।বাবার অনেক
স্বপ্ন তার ছেলে হবে ডাক্তার
বা ইন্জিনিয়ার।করবে মানুষের
সেবা বা গড়বে বাড়ী গাড়ি।তাই
ছোট থেকেই আমাদের
শিখে আসতে হয়
"পড়ালেখা করে যে গাড়ি......"কিন্তু
ডাক্তার ইন্জিনিয়ার হত্তয়ার স্বপ্ন
ধূলিসাত হয়ে যায় যখন নবম
শ্রেণীতে বিভাগ যেমন বিঞ্জান
বা ব্যবসায় শিহ্মা।অনেকেই
বিঞ্জান বিভাগ নেয় তার
স্বপ্নের প্রতি অনঢ় ও দৃঢ ইচ্ছায়।কিন্তু
স্কুল জীবনের গন্ডি পেরিয়ে এ
যেন জীবন যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়
ভালো কলেজে ভর্তি হত্তয়ার
জন্য।অনেকে তার ডাক্তার
ইন্জিনিয়ার স্বপ্ন
থেকে সরে এসে ব্যঃশিহ্মা বিভাগ
যেন কিছুটা বাধ্য হয়ে নেয়।
তবে এরোই
মাঝে ঝড়ে গেছে অনেক শিশু-
কিশোর।কলেজ জীবনটা তখন
হয়ে আসে অনেক সংহ্মিপ্ত।কিছু
বুঝে উঠার আগেই উচ্চ মাধ্যমিক
পরিহ্মা।এ যেন সার্টিফিকেট
নিয়ে জীবন দৌড় খেলা।এই
নাকি শিহ্মার উপযুক্ত বয়স।কিন্তু
এইখানে শিহ্মার প্রধান উদ্দেশ্য
মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টি করা কিন্তু
সব কিছুই যেন মুখস্তের
মধ্যে সীমাবদ্ধ।কারণ আমাকেই
যেভাবেই হোক
সার্টিফিকেটটা যেন নিতেই
হবে তাইলেই আমি শিহ্মিত।
তারপর স্বপ্ন ভাঙ্গা মন
নিয়ে ভার্সিটি ভর্তির জন্য
প্রতিযোগিয়তা।এই
প্রতিযোগিয়তায়
টিকতে না পারলে যেন আমার
সারাজীবনের সব
পড়ালেখা নামক জিনিসটাই বৃথা।
আর এই হচ্ছে আমাদের
শিহ্মা ব্যবস্হা এইখানে নাই কোন
নিজের প্রতিভা নামক
জিনিসটা বিকাশের স্হান।এইসব
নিয়ে ভাবা সময়
আছে নাকি সরকারের!দুই
একটা ছাএ মরলো তো কার কি যায়
আসে!সবাইতো রাজনীতির
গ্যরাকলে চাপা পড়ে আছে।অথচ
তারাই আবার বলে আজকের শিশু
আগামির ভবিষ্যত।বাহ বাহ বাহ।
সেইসব বাবা-মা যারা তার
সন্তানের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেন
নিজেরা তার সন্তানকে ডাক্তার
ইন্জিঃ এর জায়গায় স্বপ্ন
না দেখে তার
সন্তানে ভালো লাগাকে সবসময়
উত্সাহের সাথে প্রাধান্য দেন
সেই সব পিতা-মাতার প্রতি অজস্র
শ্রদ্ধা জানাই।
©somewhere in net ltd.