নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিশু মিলন

মিশু মিলন

আমি বর্তমানে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগে লিখি। আমার সকল লেখা আমি এই দুটি ব্লগেই সংরক্ষণ করে রাখতে চাই। এই দুটি ব্লগের বাইরে অনলাইন পোর্টাল, লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্য দু-একটি ব্লগে কিছু লেখা প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে কিছু কিছু লেখা আমি আবার সম্পাদনা করেছি। ফলে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগের লেখাই আমার চূড়ান্ত সম্পাদিত লেখা। এই দুটি ব্লগের বাইরে অন্যসব লেখা আমি প্রত্যাহার করছি। মিশু মিলন ঢাকা। ৯ এপ্রিল, ২০১৯।

মিশু মিলন › বিস্তারিত পোস্টঃ

উন্মাদযাত্রা

৩১ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:২১

একটা উন্মুল ও উন্মাদ সম্প্রদায়। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন আর দ্বিতীয়টি নেই। নিজের শিকড় থেকে বিচ্যুত হলে যা হয় আর কী, সুতো ছেঁড়া ঘুড়ির মতো ঘুরপাক খায় আর নিন্মগামী হয়! এমন নির্বোধ যে নিজেদের পতনও টের পায় না। সংগীত, চিত্রকলা, ভাস্কর্য, কবিতার (সৃষ্টিকর্তার বন্দনা ব্যতিত) মতো নান্দনিক শিল্পের বিরোধীতা করা এক মতবাদের অনুসারী এরা, কিন্তু এসব ত্যাগও করতে পারে না। ফলে এরা কী করবে, কোন পথে হাঁটবে, কিভাবে উৎসব উদযাপন করবে তা বুঝে উঠতে পারে না। তালগোল পাকিয়ে ফেলে। নিজেরাই নিজেদের মতাদর্শের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কর্মকাণ্ড করে। কোনো আদর্শ বা দর্শনে পৌঁছতে পারে না। উৎসবের নামে তারা যা করে, তা হয়ে যায় সম্প্রদায়গত রাজনীতি। একদিকে মূর্তি হারাম বলে হিন্দু-বৌদ্ধদের মন্দিরের মূর্তি ভাঙবে, মাজার ভাঙবে, সারাদেশের ভাস্কর্য ভাঙবে; অন্যদিকে উৎসবে নিজেরাই মূর্তি বানিয়ে শোভাযাত্রা করবে! বাদ্যযন্ত্র হারাম বলে বাউল আখড়া পুড়িয়ে দেবে, বাউলদের চুল-দাড়ি কেটে দেবে; অন্যদিকে নিজেরাই বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে শোভাযাত্রায় নাচানাচি করবে! ছবি তোলা হারাম বলে একদল রাস্তায় নামবে এনআইডি কার্ডে ছবি রাখার বিরুদ্ধে, আরেক দল নিজের ফেসবুক পেইজে সেলফির বন্যা বইয়ে দেবে ও বিত্ত-বৈভব প্রকাশ করবে! একদিকে ভিন্ন সম্প্রদায়ের ভূমিপুত্রদের ওপর নিপীড়ন করে জন্মভূমি থেকে উৎখাত করবে, অন্যদিকে ভয় দেখিয়ে বা টাকার লোভ দেখিয়ে তিনজন বৃদ্ধা ভূমিকন্যাকে (সাজানোও হতে পারে, অতীতে তেমন হয়েছে) ধরে এনে নিজেদের শোভাযাত্রার সামনে রেখে দেখাবে যে তারা কত অসাম্প্রদায়িক! আরব্য ভাষায় এটাকে তাকিয়া বলে। এরা আসলে কী চায় তা নিজেরাও জানে না। ফলে এরা যা করে তা হয়ে যায় উন্মাদের কর্মকাণ্ড! আর তাদের এই উন্মাদ কর্মকাণ্ডকেই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বলে দাবী করে! এদের নির্মল কোনো উৎসব নেই, সবই রাজনৈতিক উৎসব!

এদের এই উন্মাদকাণ্ড যদি কেবল নিজেদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত, তাহলে কোনো অসুবিধা থাকত না। মুশকিল হলো এরা পৃথিবীর অন্য সম্প্রদায় ও সংস্কৃতির মানুষকে বিরক্ত করে। ভিন্ন সংস্কতির ওপর আক্রমণ করে, ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালায়, মানুষ হত্যা করে। ছলে-বলে অন্যদেরকে মতাদর্শ বদলে উন্মাদের মিছিলে যুক্ত করতে চায়। আরও মুশকিল হলো আপনি যখন তাদের এই আক্রমণাত্মক, ধ্বংসাত্মক, হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করবেন, তখন জঙ্গি থেকে সুশীল সকলে একযোগে কোরাসে গলা মিলিয়ে আপনার গায়ে ‘উন্মাদবিদ্বেষী’ তকমা লাগিয়ে দেবে। কারণ, তারা এই ধ্বংসাত্মক ও সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডকে তাদের মতবাদের অনুসঙ্গ বা ধর্ম বলে জ্ঞান করে।

কিন্তু, তাদের জন্য যা ধর্ম, পৃথিবীর সভ্য সম্প্রদায়গুলোর জন্য তা জীবিকা ও জীবন-মরণের প্রশ্ন। ফলে সভ্য সম্প্রদায় উন্মাদদের ‘ধর্মীয় অনুসঙ্গ’, অর্থাৎ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে।

মূর্তি ও বাদ্যযন্ত্র সহযোগে শোভাযাত্রার আজকের দিনটা পেরিয়ে গেলে কাল থেকেই উন্মাদ সম্প্রদায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সোচ্চার হবে পহেলা বৈশাখের বিরুদ্ধে, মঙ্গল শোভাযাত্রার বিরুদ্ধে। তাদের উপাসনালয় বা যুদ্ধমন্ত্রালয়ের মাইকগুলো গর্জে উঠবে পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে ‘বিজাতীয় সংস্কৃতি’ ও ‘পৌত্তলিকতা’ আখ্যা দিয়ে।

পহেলা বৈশাখ উদযাপন ‘বিজাতীয় সংস্কৃতি’, পহেলা বৈশাখে মুড়ি-খই-নাড়ু খাওয়া ‘বিজাতীয় সংস্কৃতি’। তাহলে ভাত খাওয়া কী? এই প্রশ্ন তুললেই উন্মাদ সম্প্রদায় গর্জে উঠবে- ‘আপনি উন্মাদবিদ্বেষী’।

এরা সহজে শোধরাবে, সভ্য হবে, এই আশা করা সুদূর কল্পনা। ফলে আপনি এদের হাতে ভিন্ন ধর্মের মন্দিরের মূর্তি ও বাধ্যযন্ত্র ভাঙার সংবাদ দেখে রাতে ঘুমাতে যাবেন, আর সকালে উঠে মূর্তি ও বাদ্যযন্ত্র সহযোগে এদের শোভাযাত্রার নামে রাজনৈতিক ও ভণ্ডামীপূর্ণ উন্মাদযাত্রা দেখবেন, যেখানে বাঙালি সংস্কৃতির চিহ্ন থাকবে না!

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

আমি নই বলেছেন: একজন কট্টরপন্থী আরএসএস/বিজেপি ভক্তের (জংগীর) কাছে এর চাইতে কিই বা আশা করা যায়। আশার কথা হলো ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে দেশের বেশির মানুষ আপনার মত বিষাক্ত মনের নয়।

৩১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৫৩

মিশু মিলন বলেছেন: ঠাকুর ঘরে কে রে?
আমি কলা খাই নাই।

আমি কোনো সম্প্রদায়ের নাম উল্লেখ করিনি। কিন্তু বিষাক্ত সাপ নিজেই গর্ত থেকে বেরিয়ে ছোবল দিতে শুরু করেছে! শুধু ছোবল দিলে তো হবে না হে সর্প, যুক্তি দিয়ে আমাকে ভুল প্রমাণ করতে হবে।

২| ৩১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৪৪

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঠাকুর ঘরে কে রে?
আমি কলা খাই নাই।

আমি কোনো সম্প্রদায়ের নাম উল্লেখ করিনি। কিন্তু বিষাক্ত সাপ নিজেই গর্ত থেকে বেরিয়ে ছোবল দিতে শুরু করেছে! শুধু ছোবল দিলে তো হবে না হে সর্প, যুক্তি দিয়ে আমাকে ভুল প্রমাণ করতে হবে।


ওহে বিষাক্ত জীব, আমিই বা কোথায় কোন সম্প্রদায়ের নাম উল্লেখ করেছি? =p~ =p~

আর কে যে সর্প তাতো লেখা পড়লেই বোঝা যায়। সাম্প্রদায়ীক সম্প্রিতির এই দেশে কুলাংগার বিষাক্ত প্রানীরা উদ্ভট লেখা লিখে আরেকদল বিষাক্ত প্রানীকে উস্কে দিয়ে ঝামেলা বাধায়ে প্রভুদের সন্তুষ্ট করতে চায়। কিন্তু যতই চেষ্টা করো হে বিষাক্ত প্রানী, এদেশের ধর্মীয় বন্ধন এত সহজে নষ্ট করতে পারবানা।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৪৮

মিশু মিলন বলেছেন: একজন কট্টরপন্থী আরএসএস/বিজেপি ভক্তের (জংগীর) কাছে এর চাইতে কিই বা আশা করা যায়।

সত্য কথা বললে পৃথিবীর একমাত্র বিষাক্ত মতাদর্শের বিষধর অনুসারীরাই গর্ত থেকে বেরিয়ে এই ধরনের ভোতা বাক্য ব্যবহার করে। কিন্তু যুক্তি দেখিয়ে ভুল প্রামণ করতে পারে না। তাই গায়ে বিজেপি বা আরএসএস এর তকমা লাগিয়ে দেয়।

সাম্প্রদায়ীক সম্প্রিতির এই দেশে কুলাংগার বিষাক্ত প্রানীরা উদ্ভট লেখা লিখে আরেকদল বিষাক্ত প্রানীকে উস্কে দিয়ে ঝামেলা বাধায়ে প্রভুদের সন্তুষ্ট করতে চায়।

এটা উন্মাদদের মজাদার কৌতুক! একদিকে সংখ্যালঘু নিধন করে, অন্যদিকে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ প্রমাণ করতে মরিয়া চেষ্টা চালায়। ১৯৮০ সালের আগে বিজেপি ছিল না, ১৯২৫ সালের আগে এরএসএস ছিল না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছিল না। কোনো প্রতিবাদের জায়গা ছিল না। অথচ আটশো বছর ধরে এই ভূখণ্ডের ভূমিপুত্রদের ওপর উন্মাদরা হামলা চালাচ্ছে। এখন দিন বদলেছে, সমস্ত ডকুমেন্ট থেকে যাচ্ছে।

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:০৬

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: সত্য কথা বললে পৃথিবীর একমাত্র বিষাক্ত মতাদর্শের বিষধর অনুসারীরাই গর্ত থেকে বেরিয়ে এই ধরনের ভোতা বাক্য ব্যবহার করে। কিন্তু যুক্তি দেখিয়ে ভুল প্রামণ করতে পারে না। তাই গায়ে বিজেপি বা আরএসএস এর তকমা লাগিয়ে দেয়।

কে যে বিষাক্ত মতাদর্শের অনুসারী তা পোষ্ট দেখলেই বোঝা যায়। গায়ে এত জ্বালা ধরল কেন? ভন্ডামির সমর্থন নাই দেখে? ঈদ উৎসব দেখে একমাত্র বিজেপি, আরএসএসের জংগীদের গায়েই জ্বালা ধরার কথা, শান্তিকামি মানুষরা ঈদ উৎসবকে স্বাগতই জানিয়েছে।

লেখক বলেছেন: এটা উন্মাদদের মজাদার কৌতুক! একদিকে সংখ্যালঘু নিধন করে, অন্যদিকে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ প্রমাণ করতে মরিয়া চেষ্টা চালায়। ১৯৮০ সালের আগে বিজেপি ছিল না, ১৯২৫ সালের আগে এরএসএস ছিল না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছিল না। কোনো প্রতিবাদের জায়গা ছিল না। অথচ আটশো বছর ধরে এই ভূখণ্ডের ভূমিপুত্রদের ওপর উন্মাদরা হামলা চালাচ্ছে। এখন দিন বদলেছে, সমস্ত ডকুমেন্ট থেকে যাচ্ছে।

একমাত্র বিজেপি, আরএসএসের জংগীরাই সংখ্যালঘু নিধনের দাবী করে। আর এই ভূখণ্ডের ভূমিপুত্রদের ইতিহাস আটশো বছরের না, আর্য-দ্রাবীরদের ইতিহাস জানা আছে? বিজেপি, আরএসএসের চটি বই পড়ে আওরঙ্গজেবের সময় দিনে ১০,০০০ হিন্দু হত্যার দাবী করা সহজ, কিন্তু হিসেব মেলানো সহজ নয়। হে মানুষরুপি বিষাক্ত মনের অধিকারী কুৎসিত প্রানী, মানুষ হও। তোমাদের এই উস্কানিতে শান্তীপ্রিয় মানুষ পা দেবে না (তবে তোমাদের মতই আরেকদল বিষাক্ত জীব আছে আশা করি সরকার তাদেরকেও নিয়ত্রন করবে)।

হুমম, ডকুমেন্টতো আছেই, দেখা যায় জমি নিয়ে মারামারি হয়, আর এই মারামারিতে যদি মুসলিম মার খায় সমস্যা নাই কিন্তু যদি সংখ্যালঘু মার খায় তাইলেই হইছে, নরকের বিষাক্ত কিটগুলো সংখ্যালঘু নিধন নিধন করে চিল্লানো শুরু করে। অথচ ধর্মীয় কোনো কারনই ছিলনা।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:১৯

মিশু মিলন বলেছেন: মাদ্রাছাপ পাতিছাগল লেখা বোঝেও না ঠিকঠাক। যুক্তিহীন তর্ক করবেই। লেখা নিয়ে কোনো আলোচনা নেই, লেখা প্রসঙ্গে কোনো তর্ক নেই, কোথায় ভুল তথ্য দিলাম বা অযৌক্তিক কথা বললাম তার উল্লেখ নেই। গাধার বাচ্চা গাধা পড়ে আছে বিজেপি-আএসএস নিয়ে। ওরে ছাগল আমাকে ইতিহাস শিক্ষা দেবার আগে আমার পুরোনো পোস্টগুলো পড়ে আয়, আমার উপন্যাসগুলো পড়ে আয়। আমি যা নিয়ে লিখেছি, তোর বাপ-দাদা চৌদ্দগুষ্ঠির কল্পনাও অতদূরে যাবে না! উন্মাদের আদর্শ আওরঙ্গজেব, তিতুমীর, সুলতান মাহমুদ। অশিক্ষিত ছাগলদের সঙ্গে তর্ক করতে ঘেন্না লাগে। এজন্য আমি এগুলোকে আমার ব্লগে ঢুকতে নিষেধ করি। আমি কখনও ছাগলদের লেখায় গিয়ে তর্কে যাই না। কারণ, যার সঙ্গে তর্ক করব, তার তো মিনিমাম কোয়ালিটি থাকতে হয়। মাদ্রাসাছাপগুলোর চিন্তা একদমই নিচু স্তরের।

আমি এই ভাষায় কাউকে বলি না। আজ বলতে বাধ্য হলাম। দূরে থাকো ছাগু।

*সব ছাগুদের বলছি, অযথা তর্ক করতে আসবা না, তাতে আমার সময় নষ্ট হয়।

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:৩২

আমি নই বলেছেন: জংগির বাচ্ছা তুই কি লিখছিস সেটা তুই নিজেই বুঝিস নাই। প্রথম আর দ্বিতীয় লাইনে কি লিখছিস সেটা পড় ভালো করে। মানুষের মাঝে মত পার্থক্য থাকবেই সেটা নিয়ে তুই পুরো জনগোষ্ঠীকে উম্মাদ বলবি আর ভাববি কেউকেটা হয়ে গেছিস?

তুই বিষবাস্প ছড়ানো ছারা আর কি বা* ছাল লিখবি? আর পড়াশুনা, তোর চৌদ্দগোষ্টী যেসকল বই দেখেনি তা আমার সংগ্রহে আছে। যা চটি পড় গিয়ে।

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:৪৪

আমি নই বলেছেন: আর বোকাচো* আটশো বছর ধরে নিধন চালালে তোর জন্ম হল কেমনে? ক্যালকুলেশন বুঝিস? ১২০ কোটি কি আসমান থেকে পড়ছে??

এখন আমাকে ব্লক করে তোর ক্ষমতা দেখা। পারবিতো ওটাই।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

মিশু মিলন বলেছেন: নির্লজ্জ ছাগুর বাচ্চা ছাগুর সাথে কথা বলার রুচি নাই।

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩

রাইয়ানন বলেছেন: পাছায় নাই তেনা,অন্যের গামছা নিয়ে তান মারা বাদ দেন ।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

মিশু মিলন বলেছেন: ছাগুর বাচ্চা প্রবেশ নিষেধ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.