১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বিজন রয় বলেছেন: মাজার দিয়ে জীবনের কি উপকার হয়?

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মুসলমানরা এত এত দল উপদলে বিভক্ত যে এখানে এমন কোন দল নাই যারা অন্য কোন না কোন দলের চোখে কাফের নয়।
আমার কথা হল যার কবরে সে যাবে,যার হিসাব সে দিবে এ নিয়ে অন্যদের মাথা ঘামানোরই দরকার নাই।

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৫৩

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: মিরপুরে আমার জীবনের বেশ অনেকগুলো বছর কেটেছে। মাজারে কি হয় আর কি না হয়, তা আমি কম-বেশী ভালোই জানি। মাজারপন্থীদের মতাদর্শের সাথে আমি একমত নই, তাই ওখানে আমার যাতায়াত নেই। সৃষ্টিকর্তা রসিক না বেরসিক সেটা নিয়েও আপাতত আমার মাথাব্যাথা নেই। বাকি থাকলো তারা গাঁজা না হেরোইন নিচ্ছেন তা নিয়ে, আমি ওসবে অনুৎসাহিত করবো অবশ্যই কারণ সৃষ্টিকর্তা নেশা করতে বলেন নি। তবে সেটা শোনা বা না শোনা তাদের ব্যাপার, যতক্ষন না পর্যন্ত তাদের কর্মকান্ড সাধারণ মানুষের সমস্যার কারণ হচ্ছে।

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: মাজার ভাঙ্গে সালাফি ও ওহাবিরা।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:১২

অগ্নিবাবা বলেছেন: ইসলামের নিয়ম ভঙ্গ করে ইসলামে থাকা কতটা যুক্তি যুক্ত? আপনারা নতুন একটা ধর্ম নাজিল করুন। পারলে পুরোটা মানুন নাইলে বাইর হয়ে যান।

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: @অগ্নিবাবা।ইসলামের পুরাটাই ধর্ম যুদ্ধ।১০৪ টা যুদ্ধ করেছেন নবি।নিজে অংশ গ্রহন করেছেন চল্লিশটার মতো।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: মিরপুরের এই মাজারে আমার নানী প্রতি বৃহস্পতিবার খিচুড়ি রান্না করে নিজ হাতে মাজারে থাকা লোকদের খাওয়াতেন। নানীর সাথে আমিও যেতাম।

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


সবাইকে জিহাদ করতেই হবে।
জিহাদ ভিন্ন মুক্তির উপায় নাই।
জিহাদ করলে খাওয়া পরার কোন চিন্তা থাকবে না।

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৬

নতুন বলেছেন: মাজারপন্থীরা তাদের মতো করে তাদের সৃষ্টিকর্তাকে ডাকেন, সংগীত-নৃত্যের মাধ্যমে তারা তাদের সৃষ্টিকর্তাকে ডাকলে অন্যদের অসুবিধা হবে কেন!

মাজারে কিছু ধান্দাবাজেরা ধমান্ধমুরগীদের ছিল দেয়। টাকা নিজের কামানো টাকা পয়সা দান করে।

আর কিছু যায় নেশা পানির ধান্দায়।

হক মাওলা...

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মসজিদেও ধর্মান্ধ মুরগী জবাই হয়। পাগলা মসজিদে বস্তা বস্তা টাকা পাওয়া যায়। অন্যান্য মসজিদ-মাদ্রাসাতেও ধর্মান্ধমুরগীরা প্রচুর দান করে। দানের টাকায় হুজুররা বিলাসী জীবনযাপন করে, বিবির বহর বাড়ায়, আর মাদ্রাসার বাচ্চা ছেলেদের বালাৎকার করে, মেয়েদেরও ধর্ষণ করে।


যারা দূবল তারাই সৃস্টিকর্তার দিকে চেয়ে থাকে। বাটপারেরা সেই সব মানুষকে আশা দেখায়।

শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। মানুষকে বিশ্বসাহিত্য, দর্শন, বিজ্ঞান শিক্ষাই দেবে মুক্তি।