নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিতুল চৌধুরী এর ব্লগ

মিতুল চৌধুরী

মিতুল চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নবিজী মোঃ (সঃ) কি নূরের তৈরী নাকি মাটির নাকি নুর এবং মাটি উভয় দিয়ে তৈরি প্লীজ বিশদভাবে জানতে চায় ...

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০০

আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ) কি মাটির তৈরী নাকি শুধু নূরের ? অথবা কি পূর্বে নূর ছিল এবং পৃথিবীতে আসার পর মানুষ হিসেবে মাটি দিয়ে তৈরী করেছিল প্লিজ জানতে চায় কুরআন এবং হাদীসের রেফারেন্স দিয়ে । আর কোন নাস্তিক রা প্লিজ কোন মন্তব্য করবেন না। ধন্যবাদ।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

সকাল>সন্ধা বলেছেন: “নিশ্চয়ই তোমাদের নিকট মহান আল্লাহ্‌ পাক-এর পক্ষ হতে এক মহান নূর এবং একখানা সুস্পষ্ট কিতাব এসেছে।” (সূরা মায়িদা-১৫)
উল্লেখ্য, এ আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ্‌ পাক “নূর” শব্দ দ্বারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্‌ নাবিয়্যীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকেই বুঝিয়েছেন, যেহেতু তিনি আপাদমস্তক “নূর বা নূরের তৈরি।”
এ প্রসঙ্গে “তাফসীরে আবী সাউদ”-এর ৩য় জিঃ ১৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, “বর্ণিত আয়াত শরীফের প্রথম শব্দ অর্থাৎ ‘নূর’ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো- “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম; আর দ্বিতীয় শব্দ অর্থাৎ ‘কিতাবুম মুবীন’ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো- কুরআন শরীফ।”
হাদীছ শরীফে উল্লেখ আছে, “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আল্লাহ পাক্‌-এর রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ্‌ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কুরবান হয়ে যাক। আপনি আমাকে জানিয়ে দিন যে, আল্লাহ্‌ পাক সর্ব প্রথম কোন জিনিস সৃষ্টি করেছেন?
তিনি বললেন, হে জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ পাক সবকিছুর পূর্বে আপনার নবীর নূর মুবারককে সৃষ্টি করেছেন। অর্থাৎ আল্লাহ পাক-এর প্রথম সৃষ্টিই হচ্ছে “নূরে হাবীবী” ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।” (মসনদে আব্দুর রায্‌যাক)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে নূরের সৃষ্টি বা “নূরে মুজাস্‌সাম” তা নিম্নোক্ত বর্ণনা দ্বারাও প্রমাণিত হয়:
যেমন হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন- হে আমার রব! আমাকে কি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন? জবাবে আল্লাহ্‌ পাক বলেন, হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আমি আমার (সৃষ্টিকৃত) সাদা নূর (যা নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর স্বচ্ছতা ও নির্মলতার প্রতি লক্ষ্য করলাম, যে নূরকে আমি কুদরতের দ্বারা আমার হুকুমে প্রথমেই সৃষ্টি করে রেখেছিলাম।
আমি সম্মান প্রকাশার্থে উক্ত নূরকে অর্থাৎ আমার নূর বলে সম্বোধন করি। অতঃপর উক্ত নূর থেকে একটি অংশ বের করে নিলাম অর্থাৎ “নূরে হাবীবী” ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তিন ভাগে ভাগ করলাম। প্রথম ভাগ দ্বারা আপনাকে অর্থাৎ আপনার আকৃতি মুবারককে ও আপনার আহলে বাইতকে সৃষ্টি করি, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা আপনার স্ত্রী ও ছাহাবীগণকে সৃষ্টি করি, আর তৃতীয় ভাগ দ্বারা যারা আপনার প্রতি মুহব্বত রাখেন তাঁদেরকে সৃষ্টি করেছি”.....(নূরে মুহম্মদী- ৪৭)”
অতএব, প্রমাণিত হলো যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দেহ মুবারক সৃষ্টির উপাদান হচ্ছে- “মূল নূরে হাবীবী।” যে ‘নূরে হাবীবী’ হযরত আদম আলাইহিস্‌ সালাম থেকে হযরত খাজা আব্দুল্লাহ্‌ আলাইহিস্‌ সালাম হয়ে মা হযরত আমিনা আলাইহাস্‌ সালাম-এর রেহেম শরীফে সম্পূর্ণ কুদরতীভাবে স্থান নিয়েছিল। আমাদের অবস্থা কিন্তু তার সম্পূর্ণই ব্যতিক্রম। যদি তাই হয়, তবে একথা কি করে বলা যেতে পারে যে, রসূল আমাদের মত।”
আকৃতিগতভাবে মেছাল আমাদের মত, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোন দিক দিয়েই আমাদের মত নন, বরং তিনি আমাদের থেকে সৃষ্টিগত উপাদান, কর্মকাণ্ডে ও মর্যাদায় ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়ে সম্পূর্ণরূপে আলাদা অর্থাৎ এক কথায় সৃষ্টির মাঝে তাঁর তুলনা তিনি এককভাবে নিজেই। যেমন আল্লাহ্‌ পাক স্রষ্টা হিসেবে তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই। তদ্রুপ সৃষ্টির মধ্যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এরও সমকক্ষ কেউ নেই। কোনদিক দিয়েই না।
“সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নূরে মুজাস্‌সাম বলেই তাঁর শরীর মুবারকের কোন ছায়া ছিল না।”
এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত ও প্রসিদ্ধ “নাওয়াদেরুল উছূল” কিতাবে হাদীছ শরীফ বর্ণিত আছে যে, হযরত হাকীম তিরমিযী রহমতুল্লাহি আলাইহি “নাওয়াদেরুল উছূল” কিতাবে হযরত জাকওয়ান রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণনা করেন। নিশ্চয়ই সূর্য ও চাঁদের আলোতেও সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর “ছায়া মুবারক” দেখা যেত না।”
হযরত আল্লামা ইবনে সাবা রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর “শিফাউস সুদুর” কিতাবে লিখেছেন,
অর্থঃ- “নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম-এর ছায়া মুবারক যমীনে পড়তো না। কেননা তিনি ছিলেন নূর। অতঃপর যখন তিনি সূর্য অথবা চাঁদের আলোতে হাঁটতেন তখন তাঁর ছায়া মুবারক দৃষ্টিগোচর হতো না।”
এ প্রসঙ্গে “শরহে মাওয়াহেবুল লাদুন্নীয়া শরীফে” উল্লেখ আছে, “চাঁদ ও সূর্যের আলোতেও হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ছায়া মুবারক ছিল না। কেননা তিনি নূর ছিলেন।” (আর নূরের কোন ছায়া নেই)
ইমামুল আল্লাম, জালালু মিল্লাত ওয়াদ্বীন, আল্লামা জালালুদ্দীন সূয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর “আনমুযাজুল লবীব ফী খাছায়িসিল হাবীব” ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দ্বিতীয় বাবের চতুর্থ অধ্যায়ে লিখেন- “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ছায়া মুবারক মাটিতে পড়েনি। চাঁদ ও সূর্যের আলোতেও তাঁর ছায়া মুবারক দেখা যেতো না। হযরত আল্লামা ইবনে সাবা রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন- হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেহেতু সম্পূর্ণ নূর ছিলেন সেহেতু তাঁর ছায়া মুবারক ছিল না। হযরত ইমাম রাজীন
রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, অবশ্যই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নূর সমস্ত কিছুকে ছাড়িয়ে যেতো।”
এ প্রসঙ্গে “শেফা শরীফ” কিতাবে উল্লেখ আছে যে, “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নূরের দেহ মুবারকের ছায়া মুবারক সূর্য ও চাঁদের আলোতেও পড়তো না। কেননা তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ নূর।”
অনুরূপভাবে “আফযালুল কোরায়” উল্লেখ আছে, “নিশ্চয়ই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্‌ নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ‘নূর’ ছিলেন। নিশ্চয়ই তিনি যখন চাঁদ ও সূর্যের আলোতে হাঁটতেন তখন তাঁর ছায়া মুবারক প্রকাশ পেতো না।”
বিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা শিহাবুদ্দীন খাফফাজী রহমতুল্লাহি আলাইহি “নাসীমুর রিয়াজ” নামক কিতাবে লিখেন যে, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর “নবুওওয়াতের” প্রমাণের মধ্যে এটাও একটি প্রমাণ যে, তাঁর শরীর মুবারকের ‘ছায়া মুবারক’ ছিল না। যখন তিনি সূর্য ও চন্দ্রের আলোতে হাঁটতেন তখনও তাঁর “ছায়া মুবারক” পড়তো না। কেননা তিনি (আপাদ মস্তক) “নূর”। ... কিতাবুল ওয়াফা-এর লেখক, হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণনা করেন, “সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর “ছায়া মুবারক” ছিল না। তাঁর নূরের উজ্জলতা সূর্য ও বাতির আলোর উপর প্রাধান্য লাভ করতো ...।”
এ প্রসঙ্গে “ফয়জুল ক্বাদীর শরহে জামিউছ্‌ ছগীর” কিতাবের ৩য় জিঃ, ৭৬৮ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, “হযরত আবুল উজাফা হতে বর্ণিত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আমার বিলাদতের সময় আমার মাতা হযরত আমিনা আলাইহাস্‌ সালাম দেখেন যে, একখানা “নূর মুবারক” তাঁর থেকে আলাদা হয়ে বছরা শহরের দালান-কোঠা সমূহ আলোকিত করে ফেলেছে।”
“বুলুগুল আমানী” কিতাবের ২০ জিঃ, ১৮৩ পৃষ্ঠায় এ হাদীছ শরীফখানা বর্ণিত আছে যে, “হযরত ওসমান ইবনে আবিল আছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, যে রাত্রে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিলাদত লাভ করেন, সে রাত্রে আমার মাতা হযরত আমিনা আলাইহাস্‌ সালাম-এর নিকট উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, সে রাত্রে আমি ঘরের ভিতর ‘নূর’ ব্যতীত কিছুই দেখিনি।”
শুধু তাই নয়, আরশ-কুরসী, লউহ-ক্বলম, জান্নাত-জাহান্নাম, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারকা এমনকি সমস্ত কুল-ক্বায়িনাত সৃষ্টি হয়েছে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নূর মুবারক থেকে।
এ প্রসঙ্গে বিশ্বখ্যাত কিতাব মাদারিজুন নুবুওওয়াতে উল্লেখ আছে,
“আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম আমার নূর মুবারক সৃষ্টি করেছেন, এবং সব কিছুই সৃষ্টি হয়েছে আমার নূর মুবারক থেকে।”
তিনি যখন রাস্তায় চলতেন তখন সেই রাস্তায় নূরে ঝলমল করত। তিনি আপাদমস্তক নূর তার জ্বলন্ত প্রমাণ হল হযরত আয়িশা ছিদ্দিক্বা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর বর্ণিত হাদীছ শরীফ। যেমন- হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাত্রে বাতির আলোতে বসে নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কাপড় মুবারক সিলাই করতেছিলাম। এমন সময় বাতিটি নিভে গেল এবং আমি সুঁচটি হারিয়ে ফেললাম। এর পরপরই নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার ঘরে প্রবেশ করলেন। তাঁর চেহারা মুবারকের নূরের আলোতে আমার অন্ধকার ঘর আলোকময় হয়ে গেল এবং আমি নূরের আলোতে আমার হারানো সুঁচটি খুজে পেলাম। (সুবহানাল্লাহ)
কাজেই কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াসের অসংখ্য দলীল আদিল্লাহ এর ভিত্তিতে প্রতিভাত হলো যে, আখিরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নূরে মুজাস্‌সাম তথা আপাদমস্তক নূর, তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ করলে কাফির হওয়া ছাড়া কোন পথই নেই। যার সাক্ষী স্বয়ং আল্লাহ পাক।
পরিশেষে মহান আল্লাহ পাক-এর দরবার শরীফে এই আরযী যে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নূরে মুজাস্‌সাম তথা আপাদমস্তক নূর এই আক্বীদায় আক্বীদাভুক্ত করে আল্লাহ পাক-এর সন্তুষ্টি এবং হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সন্তুষ্টি রিযামন্দী হাছীল করার তাওফীক্ব দান করুন। (আমীন)

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

জননেতা বলেছেন: আমাদের নবী মুহাম্মদ (সাঃ এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) সব আদম পুত্র নেতা, এবং তিনি একজন মানুষের, আদম এক ছেলের. তিনি দুটি পিতামাতা থেকে জন্মগ্রহণ করেন, তিনি খাদ্য এবং বিবাহিতা মহিলাদের খেয়ে ফেলতাম, তিনি পেয়েছেন ক্ষুধার্ত এবং হিংস্র অসুস্থ, এবং তিনি আনন্দ এবং দু: খ অনুভব করেছে. তার মানবতার এর clearest লক্ষণ হল যে আল্লাহ তাকে হিসাবে তিনি দোসরা মরে কারণে সৃষ্ট মরা, কিন্তু কি অন্যদের থেকে নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) আলাদা হয় Prophethood এবং দীপন.

আল্লাহ বলছেন (অর্থ ব্যাখ্যা):

"বলুন (হে মুহাম্মদ): আমি শুধুমাত্র am আপনার মত একজন মানুষ. এটা আমার করেনি যে আপনার Ilaah (ঈশ্বর) হল এক Ilaah (ঈশ্বরের ___ অর্থাত্ মুসলিম) প্রকাশ করা হয়েছে "

[Al-Kahf 18:110]

তার মানবতার নবী (সাঃ এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) রাজ্যের সমস্ত আল্লাহর এবং মেসেঞ্জার যে একই. আল্লাহ বলছেন (অর্থ ব্যাখ্যা):

"আর আমরা তৈরি করেন না তাদের (সাথে মেসেঞ্জার,) সংস্থা যে খাদ্য খেয়ে ফেলতাম না, না ছিল তারা immortals"

[Al-Anbiya '21: 8]

যারা আল্লাহ রাসূল (সাঃ এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) এর মানবতার যিনি বিস্ময়ের উদ্রেক নিন্দিত, হিসাবে তিনি বলছেন (অর্থ ব্যাখ্যা):

"তারা বলে: কেন এই রাসূল (মুহাম্মদ) জন্য খাবার, খাওয়া এবং এ সম্পর্কে হাঁটা (হিসাবে আমরা) ...?"

[Al-Furqaan 25:8]

এটি অনুমোদিত নবী বার্তা এবং মানবতা (শান্তি এবং দোয়া আল্লাহ তদীয় উপর করা) সম্পর্কে কি Qur'aan রাজ্যের ক্ষেত্রে চিহ্ন অতিক্রম করা হয় না. উদাহরণস্বরূপ, তাকে বর্ণনা করা হচ্ছে নূর (আলো) হিসাবে হিসাবে বা কোন ছায়া ঢালাই (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর করা), অথবা তিনি যে আলো থেকে তৈরি হয় বলতে অনুমোদিত হয় না. বরং এই অত্যুক্তি এক ধরনের যা নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) forbade যখন তিনি বলেন: "কি আমার হিসাবে 'Eesa (ঈসা) ইবনে Maryam সম্পর্কে অতিরঞ্জিত ছিল না ফলান. বলুন:. আল্লাহ এবং তাঁর রসূল স্লেভ "আল Bukhaari, 6830 দ্বারা বর্ণিত.

তাছাড়া এটা যে ফেরেশতা তারাই হালকা আদম ছেলের কোনো, না থেকে তৈরি করা হয়েছে তা প্রমাণিত হয়. নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) বলেন: "ফেরেশতাগণ আলো থেকে, তৈরি এবং Iblees ধোঁয়াহীন অগ্নি থেকে তৈরি হয়, এবং আদম (শান্তি তার উপর) কি করেনি বর্ণিত হয়েছে থেকে তৈরি করা হয়েছে." বিবৃত দ্বারা মুসলিম, 2996.

Shaykh আল আলবেনিয়ান (হতে পারে আল্লাহ তাঁর রহমত আছে) আল Silsilah আল Saheehah (458) বলেছেন:

এই ইঙ্গিত দেয় যে সুপরিচিত hadeeth (রিপোর্টটি) মানুষের মধ্যে প্রচলন যে - "প্রথম যে কাজটা আল্লাহ তৈরি ছিল আপনার নবী, হে Jaabir আলো" - মিথ্যা, এবং তাই অন্য অনুরূপ ahaadeeth (narrations) যা বলে যে নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) আলো থেকে তৈরি হয়. এই hadeeth পরিষ্কার করে নির্দেশ করে যে ফেরেশতা হয় শুধুমাত্র লোক যারা হালকা, এবং তার পুত্র আদম থেকে তৈরি হয় না, তাই দিতে মানা এবং না অবহেলাকারী না করা. উদ্ধৃতি সমাপ্ত করুন.

সঞ্চালন ফতোয়া (ধর্মীয় রায়দান) জন্য স্থায়ী কমিটি নিম্নলিখিত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়েছে:

এখানে Bareilawi শিষ্যবৃন্দ পণ্ডিতদের পাকিস্তানে বিশ্বাস করি যে নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) কোন ছায়া, যা নির্দেশ করে যে নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) মানুষের ছিল না নিক্ষেপ. এই hadeeth saheeh (খাঁটি) যা বলছেন যে নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) কোন ছায়া ছিল?

তারা উত্তর:

এই মিথ্যা এবং Qur'aan এবং saheeh মুসলিম এর গ্রন্থে যা নির্দেশ করে যে নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) মানুষের ছিল এবং তিনি তার অন্যান্য ব্যক্তিদের থেকে মানুষের পার্থক্য করা হয় না বিরুদ্ধে যায়. তিনি অন্য কোন মানুষের মত একটা ছায়া ছিল. Prophethood সঙ্গে যা আল্লাহ সম্মানিত তাকে সত্য যে তিনি মানব হিসাবে আল্লাহ তৈরি বাবা এবং মায়ের সাথে তাকে, কি পরিবর্তন না. আল্লাহ বলছেন (অর্থ ব্যাখ্যা):

"বলুন (হে মুহাম্মদ): আমি শুধুমাত্র am আপনার মত একজন মানুষ. এটা আমার করেনি যে আপনার Ilaah (ঈশ্বর) হল এক Ilaah (ঈশ্বরের ___ অর্থাত মুসলিম) প্রকাশ করা হয়েছে "

[Al-Kahf 18:110]

"তাদের মেসেঞ্জার তাদের বলেন: আমরা বেশী না হয় আপনার মত মানুষ"

[Ibraaheem 14:11]

প্রতিবেদনের যে নবী (শান্তি এবং আল্লাহ তাকে নেয়ামত এর উপর) আল্লাহ আলো থেকে নির্মিত হয়েছিল বিষয়ে, এই একটি গড়া hadeeth. উদ্ধৃতি সমাপ্ত করুন.

আল Fataawa আল Lajnah Daa'imah, 1/464

আরও দেখুন নেই. প্রশ্নে 4509 এবং 6084


http://www.islam-qa.com/en/ref/75395/noor

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

নর্থপোল বলেছেন: মর ছাগোলের দল। দেশটা নষ্টের দখলে চলে গেছে আর এই আবালেরা আছে নূর নিয়া।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

নগর সংগীত বলেছেন: পৃথিবীর মানুষ মাথা ঘামাচ্ছে ডিএনএ কি দিয়ে তৈরি, নক্ষত্র কি দিয়ে তৈরি, ব্ল্যাকহোল কি দিয়ে তৈরি সেটা নিয়ে, আপনি পরে আছে নুর আর মাটি নিয়ে।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

সকাল>সন্ধা বলেছেন: নগর সংগীত:
পৃথিবীর মানুষ মাথা ঘামাচ্ছে ডিএনএ কি দিয়ে তৈরি, নক্ষত্র কি দিয়ে তৈরি, ব্ল্যাকহোল কি দিয়ে তৈরি সেটা নিয়ে, আপনি পরে আছে নুর আর মাটি নিয়ে।
তো কি হইসে?
পৃথিবীর অনেক লোক না খেয়ে থাকে। এইসব গবেষনা করে কি হবে?
এই ব্যয়ের থেকে একটু যদি তাদের জন্য করা হয় তাহলে পৃথিবীর মানুষ খেয়ে পড়ে বেচে থাকতে পারত।
আসল কথা বিতর্ক করলে অনেক কিছু।
মূল কথা হল উনি প্রশ্ন করেছে তাই উনাকে জানানো হচ্ছে। আপনার জানা না থাকলে জেনেন নিন।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১

দিশার বলেছেন: এই মহান "নুর" তো দেখা যায় বেশ ভালো "বলশালী" ছিল . সুন্নত অনুযায়ী দাসী সহবত করতে মন চায়। বিধর্মী গুলা যা খুব্সুরুত

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

সকাল>সন্ধা বলেছেন: @দিশার: ইসলামে যে দাশ দাশী ছিল তা কাফের দ্বারা সৃষ্ট। মুসলমান যখন খেলাফত পরিচালনা কারে তার পর থেকে দাশ প্রথা বিলুপ্ত হতে থাকে। আর হুজুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিবি গন জিনারা পূর্বে দাশী হিসেবে বন্দি ছিলেন ইসলাম কবুল করে তিনারা আজাদ হয়ে যান এবং বিবাহ বন্ধনে আবদ্ভ হন।
উনাদের সম্পর্কে জানতে হলে দেখুন

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

সকাল>সন্ধা বলেছেন: Click This Link
উপরের লিংক কাজ করছেনা এখানে দেখুন:

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

দিশার বলেছেন: সহিহ্‌ বোখারী ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৪৫৯:
ইবনে মুহাইরিয বর্ণনা করেছেন:
আমি মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং আবু সাইদ আল খুদরিকে দেখলাম। আমি তাঁর পাশে বসে পড়লাম। তাঁকে আজল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। আবু সাইদ বললেন: “আমরা আল্লাহ্‌র রসুলের সাথে বনি মুস্তালিকের যুদ্ধে গেলাম। আমরা আরব যুদ্ধবন্দিনী পেলাম। আমাদের জন্যে কৌমার্য (celibacy) পালন করা অসাধ্য হয়ে উঠেছিল। তাই আমরা চাইলাম সহবাস করতে। সত্যিই আমরা আজল করতে ভালবাসতাম। তাই আমরা যখন আজল করার সিদ্ধান্ত নিলাম তখন চিন্তা করলাম: “রসুলুল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, এমতাবস্থায় আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করে কি ভাবে আজল করি?” আমরা তাঁকে আজলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি উত্তর দিলেন: “তোমাদের জন্যে উত্তম হবে এটা না করা কেননা যা জন্ম হবার তা হবেই।"

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

দিশার বলেছেন: সহিহ্‌ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে।”

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

দিশার বলেছেন: রসুলুল্লাহ বনি কুরায়যা ইহুদিদের আবাসস্থল আক্রমণ করে তাদের ওপর লুটতরাজ চালান এবং তাদেরকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন। এই আত্মসমর্পিত ইহুদিদের প্রতি তিনি তাঁর সুহৃদ সা’দ বিন মুয়াযের বিচারের রায় অনুযায়ী আদেশ দেন সমস্ত প্রাপ্ত বয়স্ক ইহুদি পুরুষদের গলা কেটে হত্যা করার আর ইহুদি মহিলা ও শিশুদের ক্রীতদাসের বাজারে বিক্রি করার। নবীজির আদেশ যথাযথ পালন করা হল কিন্তু এই বন্দিনীদের মাঝে তিনি অপূর্ব সুন্দরী যৌনাবেদনময়ী তরুণী রিহানাকে দেখে তার সাথে সহবাস করার জন্যে ব্যাকুল হয়ে উঠেন। তাই রিহানাকে ক্রীতদাসের বাজারে না পাঠিয়ে নবীজি তাকে তুলে নেন আপন বিছানায়। পরে নবীজি রিহানাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়ে তাকে বিবাহের পরামর্শ দিলে রিহানা তা করতে অস্বীকার করে। তাই রিহানা তার জীবন কাটায় রসুলুল্লাহর বিছানায় তাঁর যৌনদাসী হিসেবে। এছাড়াও ইসলামের ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি যে, নবীজি নিজে তাঁর দুই জামাতা আলী ও উসমানকে উপহার দিয়েছেন সুন্দরী যুদ্ধবন্দিনীদের, যেন তারা ঐ বন্দিনীদেরকে অতিরিক্ত যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

দিশার বলেছেন: ঐ সব মহিলারা, যাদের স্বামী, ভ্রাতা ও পিতাদের নবীজি হত্যা করেছেন, তারা নাকি নবীজিকে দেখা মাত্র তাঁর প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খেতে থাকে???

১৩| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:১২

সাত্ত্বিক বলেছেন: নবী মুহাম্মদ নূরের তৈরি। এটা যে একটা ভুল ধারনা তা কোরানের নিম্নে বর্ণীত পরিস্কার আয়াতগুলো পড়লেই সন্দেহের অবকাশ থাকার কথা নয়।

“ বল (ও মুহাম্মদ ), আমি তো তোমাদেরই মত একজন মানুষ, আমার প্রতি অহী আসে যে, তোমাদের আল্লাহই একমাত্র উপাস্য, সুতরাং যাহারা স্বীয় রব্বের সহিত সাক্ষাতের বাসনা রাখে, সে যেন সৎকর্ম করে, আর কাহাকেও যেন নিজের রব্বের ইবাদতে শরীক না করে।”
(সুরা ১৮ আল কাহ্ফ আয়াত ১১০)

“বল (ও মুহাম্মদ), নিশ্চয় আমি তোমাদেরই মত একজন মানুষ, আমার প্রতি অহী আসে যে, তোমাদের মাবুদই একমাত্র উপাস্য, সুতরাং তাহারই দিকে দন্ডায়মান হও এবং তাহার কাছে ক্ষমা চাও। মুশরিকদের জন্য পরিতাপ। (সুরা ৪১ ফুসিলাত আয়াত ৬)

“আপনার পূর্বে ও আমি ওহীসহ মানুষকেই তাদের প্রতি প্রেরন করেছিলাম।………..।”সুরা নাহ্‌ল(১৬) আয়াত৪৩।

“…….। বলুন পবিত্র মহান আমার পালনকর্তা, একজন মানব রসূল বৈ আমি কে? ” (সুরা বনী ইসরাইল(১৭) আয়াত ৯৩।)

১৭:৯৫ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন , পৃথিবীতে যদি ফেরেশতারা বসবাস করত , তাহলে উনি রসূল হিসাবে ফেরেশতাই পাঠাতেন। এর অর্থ দাড়ায় , যেহেতু পৃথিবীতে মানুষের বাস , সেকারনেই মানুষকেই রসূল হিসাবে পাঠান।


রেফারেন্স ছাড়া কথা বার্তায় বিভ্রান্ত হবেন না। মহাসত্যকে সত্য হিসেবে মেনে নেবার হিম্মত রাখুন...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.